ঢাকা, শনিবার ২২ মার্চ ২০২৫
৭ চৈত্র ১৪৩১, ২১ রমজান ১৪৪৬

ঢাকা, শনিবার ২২ মার্চ ২০২৫
৭ চৈত্র ১৪৩১, ২১ রমজান ১৪৪৬

একনজরে আজকের কালের কণ্ঠ (১৭ মার্চ)

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার

সম্পর্কিত খবর

বিজিবিতে আযান ও কেরাত প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের পুরস্কার বিতরণ

নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
শেয়ার
বিজিবিতে আযান ও কেরাত প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের পুরস্কার বিতরণ
বিজিবিতে আযান ও কেরাত প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের পুরস্কার বিতরণ করা হচ্ছে

বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) সৈনিকদের শুদ্ধ উচ্চারণ ও সুন্দর কণ্ঠে আযান ও কেরাত চর্চায় অনুপ্রাণিত করার লক্ষ্যে আযান ও কেরাত প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়েছে। তিন দিনব্যাপী পিলখানাস্থ বিজিবি কেন্দ্রীয় মসজিদে এ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়। শুক্রবার (২১ মার্চ) বিজিবি মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মোহাম্মদ আশরাফুজ্জামান সিদ্দিকী বিজয়ীদের মাঝে পুরস্কার ও ট্রফি বিতরণ করেন। এ সময় বিজিবির সকল পর্যায়ের কর্মকর্তা, সৈনিক এবং অসামরিক কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা উপস্থিত ছিলেন।

 

শুক্রবার (২১ মার্চ) বিজিবি সদরদপ্তরের জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. শরীফুল ইসলাম এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য নিশ্চিত করেন।

তিনি জানান,  গত ১৯ মার্চ পিলখানাস্থ বিজিবি সদর দপ্তরের কেন্দ্রীয় জামে মসজিদে ৩ দিনব্যাপী এই প্রতিযোগিতা শুরু হয় এবং আজ শুক্রবার আনুষ্ঠানিকভাবে পুরস্কার ও ট্রফি বিতরণের মধ্য দিয়ে এই প্রতিযোগিতা শেষ হয়।

আরো পড়ুন
তাড়াশে ওরশে গিয়ে পদদলিত হয়ে নারীর মৃত্যু

তাড়াশে ওরশে গিয়ে পদদলিত হয়ে নারীর মৃত্যু

 

সারাদেশে বিজিবির বিভিন্ন সেক্টর থেকে সর্বমোট ৩৮ জন প্রতিযোগী অংশগ্রহণ করে। আযান প্রতিযোগিতায় ময়মনসিংহ সেক্টরের অধীনস্থ ময়মনসিংহ ব্যাটালিয়নে (৩৯ বিজিবি)- কর্মরত ল্যান্স নায়েক মো. আব্দুল গফুর খান ১ম স্থান এবং কুষ্টিয়া সেক্টরের অধীনস্থ কুষ্টিয়া ব্যাটালিয়নে (৪৭ বিজিবি) কর্মরত সিপাহী মো. ইব্রাহীম কামাল ২য় স্থান অধিকার করেন।

 

অপরদিকে, কেরাত প্রতিযোগিতায় খুলনা সেক্টরের অধীনস্থ নীলডুমুর ব্যাটালিয়নে (১৭ বিজিবি) কর্মরত সিপাহী মো. আলী হোসাইন ১ম স্থান এবং রামু সেক্টরের অধীনস্থ রামু ব্যাটালিয়নে (৩০ বিজিবি) কর্মরত সিপাহী মো. ইসমাইল হোসেন ২য় স্থান অধিকার করেন।

আযান ও কেরাত উভয় প্রতিযোগিতায় দলগতভাবে কুষ্টিয়া সেক্টর চ্যাম্পিয়ন এবং খুলনা সেক্টর রানার আপ হওয়ার গৌরব অর্জন করে। 
 

মন্তব্য

হিথ্রো বিমানবন্দর বন্ধ : মাঝপথ থেকে ফিরল বিমানের ফ্লাইট

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
হিথ্রো বিমানবন্দর বন্ধ : মাঝপথ থেকে ফিরল বিমানের ফ্লাইট
সংগৃহীত ছবি

বৈদ্যুতিক সাবস্টেশনে আগুন লাগায় বিদ্যুৎ বিভ্রাটের কারণে লন্ডনের হিথ্রো বিমানবন্দর সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা করায় মাঝপথ থেকে দেশে ফিরছে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের লন্ডনগামী ফ্লাইট।

শুক্রবার (২০ মার্চ) দুপুর ১টা ১৫ মিনিটে ফ্লাইটটি হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে।

এ বিষয়ে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের মহাব্যবস্থাপক (জনসংযোগ) বোসরা ইসলাম জানান, ‘লন্ডনের উদ্দেশে ছেড়ে যাওয়া ফ্লাইটটা মাঝপথ থেকে ফিরে এসেছে, কারণ বর্তমানে লন্ডনে ফ্লাইট ওঠা-নামা বন্ধ রয়েছে। পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে আবার ফ্লাইট যাওয়া-আসা শুরু করব।

এক বিবৃতিতে হিথ্রো বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ জানায়, বিমানবন্দরটি ‘গুরুতর বিদ্যুৎ-বিভ্রাট’-এর সম্মুখীন হয়েছে। যাত্রী ও কর্মীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে স্থানীয় সময় শুক্রবার (২১ মার্চ) রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত বন্ধ থাকবে। এই অসুবিধার জন্য দুঃখ প্রকাশ করে যাত্রীদের বিমানবন্দরে না যাওয়ার পরামর্শ দিয়েছে বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ। আরো তথ্যের জন্য তাদের এয়ারলাইনসের সঙ্গে যোগাযোগ করতে বলা হয়েছে।

হিথ্রো বিমানবন্দরের একজন মুখপাত্র জানান, ‘অগ্নিনির্বাপক দল ঘটনাস্থলে কাজ করছে। তবে আমরা নিশ্চিত নই, বিদ্যুৎ সরবরাহ কার্যক্রম আবার কখন চালু হবে। কর্মীরা পরিস্থিতি স্বাভাবিক করতে সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।’

যুক্তরাজ্যের বৃহত্তম বিমানবন্দর হিথ্রো।

এই বিমানবন্দরে প্রতিদিন প্রায় ১ হাজার ৩০০টি উড়োজাহাজ অবতরণ ও উড্ডয়ন করে।

মন্তব্য

হিমালয়ে বরফ গলা বৃদ্ধিতে হুমকি বাড়ছে বাংলাদেশে

সাইদ শাহীন
সাইদ শাহীন
শেয়ার
হিমালয়ে বরফ গলা বৃদ্ধিতে হুমকি বাড়ছে বাংলাদেশে
সংগৃহীত ছবি

আশঙ্কাজনকভাবে হিমালয়ের বরফ গলে যাচ্ছে বলে নতুন এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে জাতিসংঘ। সংস্থাটি সতর্ক করে বলেছে, যদি কার্বন নিঃসরণ কমানো না যায় তাহলে বাংলাদেশসহ এ অঞ্চলের দেশগুলো বরফ গলার কারণে সামনের দিনে মারাত্মক পরিস্থিতির শিকার হবে। বর্ষায় রেকর্ড বন্যার পাশাপাশি শুষ্ক মৌসুমে গঙ্গা, ব্রক্ষ্মপুত্র ও তিস্তার মতো নদীগুলো ব্যাপক পানি সংকটে পড়বে। যা জীববৈচিত্র্য ও খাদ্য উৎপাদনে বড় প্রভাব ফেলবে।

 

শুক্রবার (২১ মার্চ) বিশ্ব হিমবাহ দিবস উপলক্ষে ইউনেস্কো কর্তৃক প্রকাশিত ‌‘জাতিসংঘের বিশ্ব পানি প্রতিবেদন-২০২৫’ এসব কথা বলা হয়েছে। জাতিসংঘের আন্তর্জাতিক হিমবাহ সংরক্ষণ বর্ষের অংশ হিসেবে প্রথমবারের মতো ২১ মার্চ বিশ্ব হিমবাহ দিবস পালন করা হচ্ছে। ২০০০-২০২৩ সালের মধ্যে হাই মাউন্টেন এশিয়ার হিমবাহগুলো মানবসৃষ্ট জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে ৫% থেকে ২১% পর্যন্ত হ্রাস পেয়েছে, যার মধ্যে হিমালয় অঞ্চলে সবচেয়ে বড় ক্ষয় লক্ষ্য করা গেছে বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।

আরো পড়ুন
‘ম্যাগনেটিক কয়েন’ প্রতারক চক্র, লোভে সর্বনাশ

‘ম্যাগনেটিক কয়েন’ প্রতারক চক্র, লোভে সর্বনাশ

 

 

জাতিসংঘ আশঙ্কা করছে, হিমালয়ের বরফ গলতে থাকায় এ অঞ্চলের অনেক নদীর প্রবাহ ব্যাহত হবে, বিশেষত শুষ্ক মৌসুমে এর প্রভাব সবচেয়ে বেশি দেখা যাবে।

খরার সময় ব্রহ্মপুত্রের ৬৫% এবং গঙ্গার ৭০% প্রবাহই হিমালয়ের বরফ গলা পানির উপর নির্ভর করে। এছাড়া পাকিস্তানের সিন্ধুর উজানে বার্ষিক প্রবাহের ৪১% আসে হিমবাহ গলিত পানি থেকে।

বন্যার ঝুঁকি ও পানি সংকট বাড়ছে 

প্রতিবেদন বলছে, গত কয়েক দশকে হিমবাহ গলার ফলে বন্যার ঘটনা বেড়েছে, বিশেষ করে গঙ্গা ও সিন্ধু অববাহিকায়। উচ্চ কার্বন নির্গমনের ফলে ভবিষ্যতে বন্যার প্রকোপ আরও বাড়বে।

তীব্র বৃষ্টিপাত ও বরফ গলার সংমিশ্রণে আগামী ৫০ বছরে চরম বন্যার প্রবাহ সিন্ধু অববাহিকায় ৫১%, ব্রহ্মপুত্রে ৮০% এবং গঙ্গায় ১০৮% পর্যন্ত বৃদ্ধি পেতে পারে। 

হিমালয় থেকে বরফ গলা পানির প্রবাহ আগামী কয়েক দশকে সর্বোচ্চ হবে, তারপর এটি হ্রাস পাবে, যা বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল অঞ্চল এবং বৃহত্তম সেচ ব্যবস্থাকে বন্যা ও খরার ঝুঁকিতে ফেলবে বলে আশঙ্কা করছে জাতিসংঘ। উত্তর ভারতে মধ্য শতাব্দীর পর নদীর প্রবাহ কমে যাবে, বিশেষ করে শুষ্ক মৌসুমে, যা জ্বালানি, পানি ও খাদ্য নিরাপত্তাকে বিপন্ন করবে। ভারতের ৫২% জলবিদ্যুৎ প্রকল্প হিমালয় থেকে উৎপন্ন নদীগুলোর উপর নির্ভরশীল।

হাই মাউন্টেন এশিয়া মূলত মেরু অঞ্চলগুলোর বাইরে বিশ্বের বৃহত্তম বরফ অঞ্চল, যা একে ‘তৃতীয় মেরু’ হিসেবে পরিচিত করেছে।

হাই মাউন্টেন এশিয়ায় প্রায় ১ লাখ হিমবাহ রয়েছে, যেখানে আনুমানিক ৭ হাজার ঘন কিলোমিটার বরফ মজুদ আছে। এর প্রায় অর্ধেক হিমালয় ও কারাকোরাম পর্বতমালায় অবস্থিত।

এশিয়ার দশটি বৃহত্তম নদীর উৎস হিন্দুকুশ হিমালয়ে, যার মধ্যে রয়েছে সিন্ধু, ব্রহ্মপুত্র এবং গঙ্গা। এসব নদী সম্মিলিতভাবে বিশ্বের এক-চতুর্থাংশ মানুষের জন্য পানি সরবরাহ করে। শুধুমাত্র মৌসুমি হিমবাহ গলিত জল হাই মাউন্টেন এশিয়া থেকে প্রায় ২২ কোটি মানুষের মৌলিক চাহিদা মেটাতে যথেষ্ট, যা পাকিস্তান, আফগানিস্তান, তাজিকিস্তান, তুর্কমেনিস্তান, উজবেকিস্তান এবং কিরগিজস্তানের বার্ষিক পৌরসভা ও শিল্পক্ষেত্রের পানির চাহিদার সমান।

আরো পড়ুন
সফর অবস্থায় রোজা ভাঙার বিধান

সফর অবস্থায় রোজা ভাঙার বিধান

 

জলবায়ু বিজ্ঞানীরা বলছেন, হিমালয় অঞ্চল হিমবাহ-সম্পর্কিত দুর্যোগের জন্য বিশ্বের অন্যতম ঝুঁকিপূর্ণ অঞ্চল। বিশ্বব্যাপী ১.৫ কোটি মানুষ হিমবাহ হ্রদ বিস্ফোরণের বন্যার (GLOF) ঝুঁকিতে রয়েছে, যার মধ্যে ৩০ লাখেরও বেশি ভারতেই বসবাস করে। জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে হিমবাহ গলতে থাকায় হিমবাহ হ্রদের সংখ্যা ও আয়তন বাড়ছে, যা জীবাশ্ম জ্বালানির ব্যবহার কমানো না হলে আরও খারাপ হবে। ২১০০ সালের মধ্যে হাই মাউন্টেন এশিয়ায় হিমবাহ হ্রদের বিস্ফোরণজনিত বিপর্যয়ের ঝুঁকি তিনগুণ হতে পারে।

২০০ কোটি মানুষ পাহাড়ী পানির ওপর নির্ভরশীল

জাতিসংঘ বিশ্ব জল উন্নয়ন প্রতিবেদন ২০২৫ অনুসারে, পর্বত অঞ্চল বিশ্বব্যাপী বার্ষিক মিঠাপানির ৬০% সরবরাহ করে। এক বিলিয়নেরও বেশি মানুষ পর্বত অঞ্চলে বসবাস করে এবং দুই বিলিয়নেরও বেশি মানুষ পানীয় জল, স্যানিটেশন এবং জীবিকার জন্য পর্বতের পানির উপর নির্ভরশীল। পর্বত অঞ্চলগুলো পশুপালন, বনজ সম্পদ, পর্যটন এবং জ্বালানি উৎপাদনের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু প্রতিবেদন অনুসারে, বিশ্বব্যাপী হিমবাহগুলো নজিরবিহীন হারে গলছে, এবং পর্বত জলপ্রবাহ জলবায়ু পরিবর্তনের সবচেয়ে মারাত্মক প্রভাবগুলোর প্রথম শিকার হচ্ছে।
‘আমরা যেখানে থাকি না কেন, কোনো না কোনোভাবে পর্বত ও হিমবাহের ওপর নির্ভরশীল। কিন্তু এই গুরুত্বপূর্ণ প্রাকৃতিক জলাধারগুলো এখন চরম সংকটে পড়েছে’, বলেছেন ইউনেস্কোর মহাপরিচালক অড্রে আজোলে। তিনি আরও বলেন, ‘এই প্রতিবেদনটি জরুরি পদক্ষেপ গ্রহণের প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরেছে এবং সবচেয়ে কার্যকর সমাধান পেতে বহুপাক্ষিক উদ্যোগ প্রয়োজন।’

আন্তর্জাতিক কৃষি উন্নয়ন তহবিল (আইএডিএফ)-এর সভাপতি ও UN-Water-এর চেয়ারম্যান আলভারো লারিও পর্বতবাসী সম্প্রদায়ের জন্য বিনিয়োগের প্রয়োজনীয়তার ওপর গুরুত্বারোপ করেন। তিনি বলেন, ‘পানি পাহাড় থেকে নিচে নামে, কিন্তু খাদ্য নিরাপত্তাহীনতা উপরের দিকে বাড়ে। পৃথিবীর পর্বতগুলো আমাদের ৬০% মিঠাপানি সরবরাহ করে, তবে এই গুরুত্বপূর্ণ সম্পদ সংরক্ষণকারী সম্প্রদায়গুলোর অনেকেই খাদ্য সংকটে ভুগছে। আমাদের অবশ্যই তাদের স্থিতিশীলতা বৃদ্ধি করতে বিনিয়োগ করতে হবে।’

মন্তব্য

সারা দেশে তাপমাত্রা কমার আভাস

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
সারা দেশে তাপমাত্রা কমার আভাস
সংগৃহীত ছবি

সারা দেশে আগামী ২৪ ঘণ্টায় তাপমাত্রা কমতে পারে বলে আভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। এ ছাড়া আগামী তিন দিন দেশজুড়ে বৃষ্টি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে বলেও সংস্থাটি জানিয়েছে। 

শুক্রবার সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ৭২ ঘণ্টার পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়েছে। 

তাপমাত্রার বিষয়ে আবহাওয়া অফিস বলছে, আজ শুক্রবার সারা দেশে দিনের তাপমাত্রা ১ থেকে ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস কমতে পারে এবং রাতে সামান্য কমার সম্ভাবনা রয়েছে।

এ ছাড়া আগামীকাল শনিবার সারা দেশে দিনের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে এবং রাতে প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। পরদিন রবিবার  সারা দেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা সামান্য বাড়তে পারে। 

আরো পড়ুন
তরমুজের ম্যাজিক

তরমুজের ম্যাজিক

 

বৃষ্টির বিষয়ে অধিদপ্তর জানিয়েছে, লঘুচাপের বর্ধিতাংশ পশ্চিমবঙ্গ ও তৎসংলগ্ন এলাকা পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে। মৌসুমের স্বাভাবিক লঘুচাপ দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে অবস্থান করছে— এ অবস্থায় আজ রংপুর, রাজশাহী, ঢাকা, ময়মনসিংহ, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের দু-এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়াসহ বিদ্যুৎ চমকানো বা বৃষ্টি কিংবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে।

সেই সঙ্গে কোথাও কোথাও বিক্ষিপ্তভাবে শিলা বৃষ্টি হতে পারে। 

আরো পড়ুন
রেকর্ড ভাঙবে কি না জানি না, চাই সবাই বরবাদ দেখুক: মেহেদী হাসান হৃদয়

রেকর্ড ভাঙবে কি না জানি না, চাই সবাই বরবাদ দেখুক : মেহেদী হাসান হৃদয়

 

এ ছাড়া আগামীকাল শনিবার রংপুর, রাজশাহী, ঢাকা, ময়মনসিংহ, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের দু-এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়াসহ বিদ্যুৎ চমকানো বা বৃষ্টি কিংবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে কোথাও কোথাও বিক্ষিপ্তভাবে শিলা বৃষ্টি হতে পারে। পরদিন রবিবার রংপুর, রাজশাহী, ঢাকা, ময়মনসিংহ, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের দু-এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়াসহ বিদ্যুৎ চমকানো বা বৃষ্টি কিংবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে।

সেই সঙ্গে কোথাও কোথাও বিক্ষিপ্তভাবে শিলাবৃষ্টি হতে পারে।

বর্ধিত পাঁচ দিনের আবহাওয়ার অবস্থা সম্পর্কে বলা হয়েছে, এ সময় তাপমাত্রা বাড়তে পারে।

মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ