গ্লুকোমা এক ধরনের চোখের রোগ। যা সাধারণত উপসর্গ ছাড়াই ধীরে ধীরে দৃষ্টিশক্তি হারানোর কারণ হয়ে থাকে। যদি সময়মতো চিকিৎসা না করা হয়, তবে এটি অন্ধত্বের কারণ হতে পারে। প্রতিবছর ১২ মার্চ বিশ্ব গ্লুকোমা দিবস পালিত হয়।
গ্লকোমা, চোখের নীরব ঘাতক

পুষ্টিবিদদের মতে, গ্লুকোমা রোগের ফলে চোখের অপটিক নার্ভ ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে দৃষ্টিশক্তি কমে যেতে থাকে। এই রোগের বিরুদ্ধে সুরক্ষা পেতে কিছু খাবার খাওয়া যেতে পারে, যা চোখের স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী।
লাল রঙের সবজি
বিট, গাজর এবং টমেটোর মতো লাল রঙের সবজিতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন-এ থাকে।
শাক-সবজি
শাক-সবজি খাওয়ার অভ্যাস আমাদের অনেকেরই কমে গেছে। তবে নিয়মিত শাক খাওয়া শরীরের জন্য প্রয়োজনীয় পুষ্টি সরবরাহ করে এবং গ্লুকোমা প্রতিরোধে সহায়ক।
বাদাম ও বীজ
বাদাম ও বীজে থাকা ভিটামিন-ই চোখকে ফ্রি রেডিক্যালের ক্ষতি থেকে রক্ষা করে।
ছোট মাছ
ছোট মাছ যেমন পুঁটি, মৌরলা, কাচকি মাছ চোখের স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী এবং গ্লুকোমা থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করে।
লিকার চা
লিকার চা অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে ভরপুর এবং চোখের জন্য ভালো। নিয়মিত লিকার চা পান করা চোখের স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী হতে পারে।
গ্লুকোমা থেকে বাঁচতে এই খাবারগুলো প্রতিদিনের খাদ্যাভ্যাসে অন্তর্ভুক্ত করুন এবং চোখের স্বাস্থ্য সুরক্ষিত রাখুন।
সূত্র : নিউজ ১৮
সম্পর্কিত খবর

দাঁতের ক্ষয়রোধে যা খেতে পারেন

অতিরিক্ত চিনি বা মিষ্টিজাতীয় খাবার খেলে আমাদের দাঁতে ব্যাকটেরিয়া আক্রমণ করে, যার ফলে এসিড উৎপন্ন হয়ে দাঁত ক্ষয় হতে থাকে। দাঁত ক্ষয়ের আরো কিছু কারণ রয়েছে। গবেষকদের মতে, দাঁত ক্ষয়ের আরো কিছু কারণ রয়েছে।
অ্যাসিডিক খাবার যেমন সাইট্রাস ফল, টক জাতীয় ফল, সোডা, ওয়াইন খেলে দাঁতের ক্ষয় হতে পারে।
দাঁতের সুস্থতা বজায় রাখতে খাদ্য তালিকায় কিছু বিশেষ খাবার রাখা উচিত।
১। নারকেল, আপেল, কিউই, গাজর, পেয়ারা, অ্যাভোকাডো, ব্রকোলি, কাঁচা মরিচ এগুলো দাঁত সুরক্ষিত রাখে।
২।
৩। হাড়যুক্ত মাংস, কলিজা, সামুদ্রিক খাবার দাঁতের স্বাস্থ্য বজায় রাখতে সাহায্য করে।
শিম, বাদাম, ডাল এগুলোতে ফাইটিক এসিড রয়েছে। তাই এগুলো পরিমিত পরিমাণে খাওয়া উচিত।
সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো দাঁতের যত্ন নেওয়া। দাঁতের কোনো সমস্যা হলে অবহেলা না করে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।
সূত্র : এই সময়

যেসব অভ্যাসে কার্যকারিতা হারায় লিভার
অনলাইন ডেস্ক

মানব শরীরকে ডিটক্সিফাই করতে ভূমিকা রাখে লিভার। তাই আমাদের শরীরের অভ্যন্তরে যা কিছু পৌঁছায় তা লিভারের স্বাস্থ্যের ওপর প্রভাব ফেলে।
লিভার সুস্থ রাখতে সর্বদা একটি স্বাস্থ্যকর ও সুষম খাদ্য অনুসরণ করা এবং নিয়মিত ব্যায়াম করা উচিত। এ ছাড়া শরীরের ওজনের দিকেও নজর রাখা উচিত।
আর লিভারের ঠিক মতো যত্ন না নিলে ক্ষতি হয়। এমন কিছু অভ্যাস আছে যা লিভারের ক্ষতি করতে পারে।
অ্যালকোহল
অতিরিক্ত অ্যালকোহল গ্রহণ লিভারের শরীর থেকে টক্সিন অপসারণের ক্ষমতা হ্রাস করে। এটি লিভারকে প্রধানত অ্যালকোহলকে কম বিষাক্ত আকারে রূপান্তর করার দিকে মনোনিবেশ করতে বাধ্য করবে। এটি প্রদাহ ও ফ্যাটি লিভার রোগের দিকে পরিচালিত করবে।
অতিরিক্ত ওষুধ
অতিরিক্ত মাত্রায় ওষুধ সেবন করলে তা ধীরে ধীরে আপনার লিভারের ক্ষতি করতে পারে এবং মারাত্মক লিভার ফেইলিওর হতে পারে।
ধূমপান
সিগারেটে উপস্থিত রাসায়নিকগুলো লিভারে পৌঁছায় এবং অক্সিডেটিভ স্ট্রেস তৈরি করে। এর ফলে ফ্রি-র্যাডিকেল তৈরি করে যা লিভারের কোষগুলোকে ক্ষতিগ্রস্ত করে। এটি ফাইব্রোসিসও ঘটাবে। এর ফলে লিভার অতিরিক্ত দাগের মতো টিস্যু তৈরি করবে।
চর্বি যুক্ত খাদ্য
চর্বি যুক্ত খাবার এড়িয়ে চলুন। চেষ্টা করুন আপনার খাদ্য তালিকায় ফল ও সবজি রাখতে। এগুলো বিটা-ক্যারোটিন, ভিটামিন সি, ভিটামিন ই, জিংক ও সেলেনিয়ামের একটি ভালো উৎস। যা আপনার লিভারকে সুস্থ রাখে।
নিদ্রাহীনতা
যখন আমরা ঘুমিয়ে থাকি তখন আমাদের শরীর সাধারণত মেরামত ও ডিটক্সিফিকেশন মোডে চলে যায়। ঘুমের অভাব লিভারে অক্সিডেটিভ স্ট্রেস সৃষ্টি করতে পারে। তাই প্রতিদিন ন্যূনতম আট ঘণ্টা ঘুমানোর চেষ্টা করুন।
স্থূলতা ও দুর্বল পুষ্টি
আমাদের খাদ্যাভ্যাস সরাসরি লিভারের স্বাস্থ্যকে প্রভাবিত করতে পারে। অনেক বেশি ভুল খাবার খেলে লিভারে চর্বি তৈরি হয়। চর্বি জমে প্রদাহ ও লিভারের ক্ষতি হতে পারে।
পুষ্টিকর সম্পূরকগুলোর অতিরিক্ত মাত্রা
পুষ্টিকর পরিপূরক ও কিছু ভেষজ অতিরিক্ত পরিমাণে নেওয়া লিভারের জন্য ক্ষতিকর। ভিটামিন-এ অতিরিক্ত মাত্রায় নিলে লিভারের ক্ষতি হতে পারে।
টিকা গ্রহণ না করা
হেপাটাইটিস একটি প্রধান রোগ, যা লিভারকে প্রভাবিত করে। আপনি যদি হেপাটাইটিসের জন্য টিকা গ্রহণ না করেন তবে আপনার লিভারও ঝুঁকিতে থাকছে।
সূত্র : দ্য গার্ডিয়ান

কোলেস্টেরল দূরে রাখবে রসুন, কিভাবে খাবেন
অনলাইন ডেস্ক

রান্নাঘরের একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হচ্ছে রসুন। সেই সঙ্গে এর পাতাও সমান উপকারী। রসুনের পাতা শরীরের খারাপ কোলেস্টেরল কমিয়ে ভালো কোলেস্টেরল বাড়াতে সাহায্য করে।
গবেষণায় দেখা গেছে, নিয়মিত রসুন খেলে প্রায় ৯% পর্যন্ত খারাপ কোলেস্টেরল কমানো সম্ভব।
রসুনের পাতায় থাকা অ্যালিসিন উপাদান খারাপ কোলেস্টেরল কমাতে কার্যকর। এটি শরীর থেকে ক্ষতিকারক চর্বি বের করে হৃদযন্ত্রকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে।
গ্রিস, মিশর, ভারতসহ অনেক দেশে এটি প্রাকৃতিক ওষুধ হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। এর সালফার যৌগ রক্তনালী পরিষ্কার করে হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি কমায়।
কিভাবে খাবেন রসুনের পাতা, তা নিয়ে অনেকেই ভাবছেন। কিন্তু খুঁজে পাচ্ছেন না। তবে এবার রসুনের পাতাকে চাটনি করে খেতে পারেন। কিভাবে তৈরি করবেন এই চাটনি, চলুন জেনে নেওয়া যাক।
রসুনের পাতা দিয়ে চাটনি তৈরির উপকরণ
- রসুনের পাতা
- ৪-৫টি কাঁচা মরিচ
- ১ চা চামচ জিরা
- ১ চা চামচ সরিষা
- ২-৩টি শুকনো লাল মরিচ
- ২ টেবিল চামচ তেল
- সামান্য আদা
চাটনি তৈরির পদ্ধতি
প্রথমে রসুনের পাতা ধুয়ে কাঁচা মরিচ ও আদার সঙ্গে মিক্সারে পিষে নিন। এরপর একটি কড়াইয়ে তেল গরম করে তাতে জিরা, সরিষা ও শুকনো মরিচ ফোড়ন দিন।
এরপর তৈরি করা রসুনের পাতা বাটা দিয়ে মৃদু আঁচে কয়েক মিনিট রান্না করুন। চাটনি থেকে সুন্দর সুগন্ধ বের হলে নামিয়ে নিন। গরম ভাত বা রুটি দিয়ে পরিবেশন করুন।
চাটনির অন্যান্য উপকারিতা
ইমিউনিটি বাড়ায়– রসুনের পাতায় থাকা প্রাকৃতিক অ্যান্টি-বায়োটিক শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় এবং সংক্রমণের বিরুদ্ধে কাজ করে।
ব্লাড সার্কুলেশন ঠিক রাখে– এতে প্রচুর ভিটামিন সি আছে, যা শরীরে আয়রনের শোষণ বাড়িয়ে রক্ত সঞ্চালন উন্নত করে।
শরীর ডিটক্স করতে সাহায্য করে– রসুনের পাতা প্রাকৃতিক ডাইইউরেটিক হিসেবে কাজ করে, লিভার ও কিডনি পরিষ্কার করে এবং শরীর থেকে বিষাক্ত পদার্থ বের করে দেয়।
সর্দি-কাশি থেকে মুক্তি দেয়– নিয়মিত রসুনের পাতা খেলে সর্দি-কাশি দ্রুত কমে এবং শ্বাসযন্ত্রের সমস্যা দূর হয়।
ত্বক উজ্জ্বল করে– এতে থাকা অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট ত্বককে গ্লোইং ও স্বাস্থ্যকর রাখতে সাহায্য করে।
যেভাবে খাবেন
ভাত বা রুটির সঙ্গে চাটনি হিসেবে খান। সকালে খালি পেটে রসুনের পাতা চিবিয়ে খেলে উপকারিতা বেশি পাওয়া যায়। উত্তপ্ত পানি দিয়ে রসুনের পাতা ফুটিয়ে সেই পানি পান করলেও উপকার পাওয়া যায়।
এই সহজ চাটনি নিয়মিত খেলে ধমনীতে জমে থাকা কোলেস্টেরল কমবে, হার্ট থাকবে সুস্থ, আর শরীর হবে আরো শক্তিশালী!
প্রতিবেদনটিতে দেওয়া তথ্য ও পরামর্শগুলো বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে আলোচনা করে প্রাপ্ত। এটি সাধারণ তথ্য ও ব্যক্তিগত পরামর্শ নয়। তাই চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া কোনো কিছু ব্যবহার না করাই ভালো।
সূত্র : নিউজ ১৮

স্তন্যদানকারী মায়েদের রোজায় করণীয়
ডা. নাদিরা হক

যেসব মায়েরা শিশুকে বুকের দুধ খাওয়ান, রমজান মাস এলে তাদের বেশ চিন্তিত হতে দেখা যায়। রোজা রেখে শিশুকে বুকের দুধ খাওয়ানো যাবে কি না, শিশু পর্যাপ্ত বুকের দুধ পাবে কি না, মা শারীরিকভাবে অসুস্থ বোধ করবেন কি না—এমন প্রশ্নে তারা ঘুরপাক খান। কী করবেন, কী করবেন না, এমন চিন্তায় ব্যাকুল হয়ে থাকেন।
চিকিৎসকদের পরামর্শ দিচ্ছেন, রোজা রেখে মা ও তার সন্তানের স্বাস্থ্যের ক্ষতি হওয়ার আশঙ্কা থাকলে রোজা না রাখাই ভালো।
এ ছাড়া শিশুর বয়স ছয় মাসের কম হলে বা শিশুটি পুরোপুরি বুকের দুধের ওপর নির্ভরশীল হলে রোজা রাখা উচিত নয়। তবে শিশুর বয়স ছয় মাসের বেশি হলে, বুকের দুধের পাশাপাশি অন্যান্য খাবার খেতে থাকলে, সে ক্ষেত্রে স্তন্যদানকারী মায়েদের রোজা রাখতে তেমন সমস্যা নেই।
জেনে রাখা দরকার
রোজা রেখে শিশুকে বুকের দুধ খাওয়ালে কোনো ক্ষতি হয় না। কারণ, মা রোজা রাখলেও তার শরীর আগের মতোই দুধ উৎপন্ন করবে। রোজার কারণে মায়ের শরীরে ক্যালরির ঘাটতি হলেও তা বুকের দুধের পরিমাণের ওপর কোনো প্রভাব ফেলে না।
শিশুকে বুকের দুধ খাওয়ান- এমন মায়েদের ওপর গবেষণা করে দেখা গেছে, দুধের পরিমাণ বিশেষ না কমলেও দুধের গঠন উপাদানের সামান্য পরিবর্তন হয়।
তবে এই পরিবর্তনের সঙ্গে শিশু সহজে খাপ খাইয়ে নেয় এবং এতে শিশুটির বৃদ্ধি বা ওজনের ওপর তেমন প্রভাব পড়ে না। তবে খেয়াল রাখতে হবে, শিশুটি সঠিক পরিমাণে পুষ্টি না পেলে কিন্তু কান্নাকাটি করবে, তার প্রস্রাব কমে যাবে।
করণীয়
যেসব মা শিশুকে বুকের দুধ খাওয়াচ্ছেন, তারা যদি নিজের যত্ন সঠিকভাবে নেন, তবে রোজা রাখতে তেমন অসুবিধা নেই। বরং নিয়ম না মানলে নিজে অসুস্থ হওয়াসহ শিশুর স্বাস্থ্যের ওপরও প্রভাব পড়বে।
রোজা রেখে শিশুকে দুধ পান করানো মায়েদের কিছু বিষয় খেয়াল রাখা উচিত। যেমন—
- স্তন্যদানকারী মায়েরা ইফতারের পর অল্প অল্প পানি পান করতে থাকুন। সাহরিতেও বেশি পানি পান করুন। এখন গরমের সময় বলে পানি পানে বেশি মনোযোগী হোন। কেননা বুকের দুধ উৎপাদনেও পানির চাহিদা অপরিসীম।
- খাওয়ার পর চা বা কফি পান না করাই ভালো। এগুলো শরীরকে আরো বেশি পানিশূন্য করে ফেলে। একান্তই পান করতে চাইলে হালকা লিকারের রং চা পান করুন।
- স্তন্যদানকারী মায়েদের ইফতার হবে অন্যদের চেয়ে একটু আলাদা। তেলে ভাজা, পোড়া বা মসলাযুক্ত খাবার পরিহার করুন। পরিবর্তে টাটকা ফলের রস, শরবত, পরিমিত ভাত, মাছ বা মাংস, ডিম, ডাল, সবজি ও সালাদ খান।
- স্তন্যদানকারী মায়েরা অবশ্যই দৈনিক দুই গ্লাস দুধ পান করবেন। পর্যাপ্ত ঘুমাবেন।
- চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ক্যালসিয়াম, মাল্টিভিটামিন, মাল্টিমিনারেলসসমৃদ্ধ সাপ্লিমেন্ট গ্রহণ করুন।
সতর্কতা
রোজা রাখার পর কোনো কারণে মায়ের শরীরে পানিশূন্যতা দেখা দিলে মায়ের শরীর খারাপ হতে পারে। পানিশূন্যতার লক্ষণগুলো হলো—অনেক পিপাসা লাগা, গাঢ় বর্ণের প্রস্রাব হওয়া, মাথা হালকা লাগা বা মাথা ঘোরা, ক্লান্তি লাগা বা শরীরে শক্তি না-থাকা, মুখ, চোখ ও ঠোঁট শুকিয়ে যাওয়া, মাথা ব্যথা করা ইত্যাদি। এসব লক্ষণ দেখা দিলে মায়ের উচিত হবে সঙ্গে সঙ্গে পানি খেয়ে রোজা ভেঙে ফেলা। এ সময় স্যালাইন খেয়ে বিশ্রাম করতে হবে।
অনেকেই ইফতারের পর রাতের খাবার খেতে চান না। অনেকে আবার আলসেমি করে সাহরিও বাদ দেন। স্তন্যদানকারী মায়েদের এসব করা মোটেও চলবে না। সাহরিতে অবশ্যই সুষম খাবার খেতে হবে, যেন শরীর পর্যাপ্ত ক্যালরি পায়।
লেখক : স্ত্রীরোগ ও প্রসূতিবিদ্যা বিশেষজ্ঞ