ঢাকা, বুধবার ০৯ এপ্রিল ২০২৫
২৬ চৈত্র ১৪৩১, ০৯ শাওয়াল ১৪৪৬

ঢাকা, বুধবার ০৯ এপ্রিল ২০২৫
২৬ চৈত্র ১৪৩১, ০৯ শাওয়াল ১৪৪৬

সুনামগঞ্জে বসুন্ধরা শুভসংঘের কম্বল পেল ৩০০ শীতার্ত

সুনামগঞ্জ প্রতিনিধি
সুনামগঞ্জ প্রতিনিধি
শেয়ার
সুনামগঞ্জে বসুন্ধরা শুভসংঘের কম্বল পেল ৩০০ শীতার্ত
ছবি: কালের কণ্ঠ

সুনামগঞ্জের সদরে দুর্গম এলাকার তিন শতাধিক শীতার্ত মানুষের মাঝে কম্বল বিতরণ করেছে বসুন্ধরা শুভসংঘ। মঙ্গলবার সকালে উপজেলার মোহনপুর ইউনিয়নের মোহনপুর গ্রামে সুবিধাবঞ্চিতদের মধ্যে কম্বল ব্তিরণ করা হয়। বসুন্ধরা শুভসংঘের উন্নতমানের কম্বল পেয়ে মহাখুশি তারা। 

মঙ্গলবার সকাল ১০টায় মোহনপুর গ্রামের পশ্চিমের মাঠে কম্বল বিতরণকালে উপস্থিত ছিলেন বসুন্ধরা শুভসংঘের পরিচালক জাকারিয়া জামান, কালের কণ্ঠ’র প্রতিনিধি শামীম, নিউজটোয়েন্টিফোরের প্রতিনিধি বুরহান উদ্দিন, ইউপি সদস্য রইছ মিয়া, সাবেক ইউপি সদস্য শামসুন্নুর, সমাজসেবক আব্দুর রহমান, মোহনপুর ইউনিয়ন যুবলীগ সাধারণ সম্পাদক লুৎফুর রহমান, সহসভাপতি জনিক মিয়া প্রমুখ।

এদিকে কম্বল পেয়ে চোখেমুখে তৃপ্তি নিয়ে গ্রামের হতদরিদ্র বিতাল মিয়া বলেন, ‘দুর্গম এলাকার কারণে আমাদের গ্রামে কেউ কখনো সহযোগিতা দিতে আসেনি। প্রাকৃতিক দুর্যোগে সরকারি-বেসরকারি ত্রাণ অন্য এলাকার মানুষজন পেলেও আমরা পাই না। আজ না চাইতেই বসুন্ধরা গ্রুপ আমাদের ঘরে সময়োপযোগী উপহার কম্বল এসে দিয়ে গেছে। আগামীতেও আমাদের গ্রামে বসুন্ধরা গ্রুপের সহযোগিতা চাই।

সাবেক ইউপি সদস্য শামসুন্নুর বলেন, ‘আমরা প্রদীপের তলায় অন্ধকার। ছিটমহলের মতো বসবাস করি। কোনো সহযোগিতা পায় না এলাকাবাসী। আজ বসুন্ধরা গ্রুপ সহযোগিতা করায় শীতার্ত মানুষজন মহাখুশি।

’ 

বসুন্ধরা শুভসংঘের পরিচালক জাকারিয়া জামান বলেন, ‘মোহনপুর সদর উপজেলায় হলেও আজ সরাসরি এসে কম্বল দিতে গিয়ে মনে হয়েছে একটি দুর্গম এলাকা। যোগাযোগ ব্যবস্থা নেই। কষ্ট নিয়ে বসবাস করে এলাকাবাসী। এমন এলাকার মানুষের হাতে কম্বল দিতে পেরে আমরাও আনন্দিত।’

সুনামগঞ্জ-৪ আসনের এমপি ড. মোহাম্মদ সাদিক বলেন, ‘এই শীতের মধ্যে সরকারিভাবে আমরা শীতবস্ত্র দিয়েছি।

তবে তা অপর্যাপ্ত। বসুন্ধরা গ্রুপ হাওর এলাকার মানুষের পাশে এসে দাঁড়ানোয় অভিনন্দন জানাচ্ছি। আগামীতের এই শিল্পগ্রুপের সহযোগিতা কামনা করি আমরা।’

মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

দুর্গাপুরে বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে বন্যপ্রাণী রক্ষায় জনসচেতনতা কার্যক্রম

দুর্গাপুর (নেত্রকোণা) প্রতিনিধি
দুর্গাপুর (নেত্রকোণা) প্রতিনিধি
শেয়ার
দুর্গাপুরে বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে বন্যপ্রাণী রক্ষায় জনসচেতনতা কার্যক্রম
ছবি: কালের কণ্ঠ

বন্যপ্রাণী রক্ষায় সীমান্তবর্তী নেত্রকোনার দুর্গাপুর উপজেলার পাহাড়ি গ্রামে জনসচেতনতামূলক  সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বসুন্ধরা শুভসংঘ দুর্গাপুর উপজেলা শাখার আয়োজনে আজ বুধবার (৯ এপ্রিল) দুপুরে উপজেলার ২নং দুর্গাপুর ইউনিয়নের গোপালপুর গ্রামে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।

উপজেলা শাখার সভাপতি  মো. জামাল তালুকদারের সভাপতিত্বে সাধারণ সম্পাদক ও কালের কণ্ঠ প্রতিনিধি আল নোমান শান্তর সঞ্চালনায় মূল আলোচক  হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা বন কর্মকর্তা মো. মজনু প্রাং।

এ সময় বক্তব্য রাখেন বসুন্ধরা শুভসংঘ উপজেলা শাখার উপদেষ্টা এস.এম রফিকুল ইসলাম রফিক, নির্মলেন্দু সরকার বাবুল, মো. মাসুম বিল্লাহ, কলি হাসান, দুর্গাপুর প্রেসক্লাব সভাপতি তোবারক হোসেন খোকন।

আলোচনা সভায় আরো উপস্থিত ছিলেন বসুন্ধরা শুভসংঘ দুর্গাপুর উপজেলা শাখার সহ-সভাপতি রাজেশ গৌড়, সাহিত্য ও সংস্কৃতি বিষয়ক সম্পাদক ও পথ পাঠাগারের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি নাজমুল হুদা সারোয়ার, আপ্যায়ন বিষয়ক সম্পাদক রাকিব হাসান নির্জন, বন্যপ্রাণী রক্ষায় স্থানীয় স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন সেভ দ্য এনিমেলস অফ সুসং এর যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আনিসুল হক সুমন, সচেতন নাগরিক মিজান তালুকদার, স্থানীয় বন বিভাগের মিশু দে,মো. অহিদুজ্জামান, মো. তুহিন উদ্দিনসহ স্থানীয় বাসিন্দারা। 

আলোচকরা বন্যপ্রাণী রক্ষায় জনসচেতনতামূলক গুরুত্বপূর্ণ কথা বলেন। এছাড়াও বন্যপ্রাণী রক্ষায় স্থানীয় বাসিন্দাদের ভূমিকা রাখাসহ সচেতন হওয়ার আহ্বান জানান।

বন্যপ্রাণী রক্ষায় স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আনিসুল হক সুমন  বলেন, পাহাড়ের আশপাশের গ্রামগুলোতে প্রায় সময়ই মহাবিপন্ন ও দুর্লভ প্রজাতির বন্যপ্রাণী আটক হওয়ার খবর পাই আমরা।

পরে সেগুলো  উদ্ধার করি এবং সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করে বনে অবমুক্তের ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়। এ পর্যন্ত গত পাঁচ বছরে প্রায় ৫৪টি রেসকিউ অপারেশনের মাধ্যমে অসংখ্য বন্যপ্রাণী উদ্ধার করে বনে পুনরায় অবমুক্ত করেছি।
বসুন্ধরা শুভসংঘের উপদেষ্টা মাসুম বিল্লাহ বলেন, বনে খাদ্য সংকটে প্রায় অনেক প্রাণী লোকালয়ে চলে আসে। তাই ওদের না মেরে সংশ্লিষ্টের মাধ্যমে বনে ফেরার সুযোগ দেওয়া উচিত।
তাই আমাদের সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন জনসচেতনতা।

উপজেলা বন কর্মকর্তা মো. মজনু প্রাং বলেন, বনের জন্য বন্যপ্রাণী, মানুষ নয়। তাই মানুষ না থাকলেও বন টিকবে কিন্তু বন না থাকলে মানুষ টিকবে না। বনের সঙ্গে মানুষের এক গভীর সম্পর্ক। এজন্য বন্যপ্রাণী না থাকলে মানব সম্পদের অস্তিত্ব হুমকির মুখে পড়বে।

তাই বন্যপ্রাণী রক্ষায়  সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে, জনসচেতনতা বাড়াতে হবে। এমন সুন্দর উদ্যোগের জন্যে বসুন্ধরা শুভসংঘকে সাধুবাদ জানাই। 

মন্তব্য

পত্রিকা বিক্রেতা শাহ আলম পাচ্ছেন বসুন্ধরা শুভসংঘের সাইকেল

ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি
ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি
শেয়ার
পত্রিকা বিক্রেতা শাহ আলম পাচ্ছেন বসুন্ধরা শুভসংঘের সাইকেল
ছবি: কালের কণ্ঠ

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া ও বিজয়নগর উপজেলার একাংশের একমাত্র ভ্রাম্যমাণ পত্রিকা বিক্রেতা শাহ আলম। ভোর থেকে রাত অবধি সাইকেল চেপে প্রায় আড়াই শ পাঠকের হাতে তুলে দেন পত্রিকা। সাইকেল চেপে ৪০ কিলোমিটার পথ ছুটতে হয় তাকে।

শাহ আলমকে নিয়ে খবর প্রকাশিত হয় দৈনিক কালের কণ্ঠ পত্রিকার অনলাইন ও ডিজিটাল ভার্সনে।

বিষয়টি নজরে আসে বসুন্ধরা শুভসংঘ কর্তৃপক্ষের। বসুন্ধরা শুভসংঘের পক্ষ থেকে শাহ আলমকে একটি নতুন বাই সাইকেল উপহার দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়। আগামী সপ্তাহে তার হাতে বাই সাইকেল তুলে দেওয়া হবে।

৩৪ বছর ধরে এ পেশায় আছেন বিজয়নগর উপজেলার মেরাসানী গ্রামের বাসিন্দা মো. শাহ আলম।

প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পড়া অবস্থায় পত্রিকার সঙ্গে সখ্য। এ পেশায় আয় কমে গেছে। তবু মায়ার বাঁধনে আটকে আছেন।

শাহ আলমের তিন ছেলে ও দুই মেয়ে।

দুজন কলেজে, দুজন মাদরাসায়, একজন স্কুলে পড়ে। আয় কমে গেলেও এ পেশায় আজীবন থাকাতে চান তিনি।

সাইকেল পাবেন শুনে তিনি বেশ খুশি। তিনি বলেন, ‘বসুন্ধরা শুভসংঘের পক্ষ থেকে আমার পছন্দমতো সাইকেল কিনতে বলা হয়েছে। আমি একটি দোকানে অর্ডার করেছি।

আশা করছি কয়েকদিনের মধ্যে পাব।’

পেশা সম্পর্কে তিনি বলেন, ‘১৯৯১ সালে আমি তখন প্রাইমারি স্কুলে পড়ি। হরষপুরের একটি পত্রিকা দোকানে বসতাম। দোকান মালিক বলল- কয়েক জায়গায় পত্রিকা দিয়ে এলে প্রতি মাসে আমাকে ৩০০ টাকা দেবেন। আমি রাজি হই। তখন যানবাহনের এত সুবিধা না থাকায় মাইলের পর মাইল হেঁটে পত্রিকা বিলি করতাম। এরপর থেকে এটাকে পেশা হিসেবে নিয়েছি।’

মন্তব্য

হিলিতে বসুন্ধরা শুভসংঘের নারী-শিশু নিপীড়ন ও ধর্ষণের বিরুদ্ধে গণসচেতনতা

হিলি প্রতিনিধি
হিলি প্রতিনিধি
শেয়ার
হিলিতে বসুন্ধরা শুভসংঘের নারী-শিশু নিপীড়ন ও ধর্ষণের বিরুদ্ধে গণসচেতনতা
ছবি : কালের কণ্ঠ

দিনাজপুরের  হাকিমপুর উপজেলার হিলিতে বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে নারী-শিশু নিপীড়ন ও ধর্ষণের বিরুদ্ধে গণসচেতনতা বিষয়ক আলোচনা অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ মঙ্গলবার (৮ এপ্রিল) হাকিমপুর উপজেলার ডলি মেমোরিয়াল স্কুলে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়। 

আলোচনাসভায় বক্তারা নারী-শিশু নিপীড়ন ও ধর্ষণের বিরুদ্ধে কঠোর আইন প্রয়োগ এবং সামাজিক গণসচেতনতা বাড়ানোর ওপর জোর দেন। নারী ও শিশুর নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সরকারি-বেসরকারি সব স্তরে সমন্বিত উদ্যোগ জরুরি।

এই অপরাধগুলো বেশির ভাগই মাদকসেবীদের দ্বারা সংঘটিত হয়। তাই মাদকের বিস্তার রোধেও স্থানীয় জনগণকে এগিয়ে আসতে হবে। 

বক্তারা আরো বলেন, ‘একটি সমাজ যত বেশি নারী ও শিশুবান্ধব হবে, সে সমাজ তত বেশি উন্নত। নারীর প্রতি সহিংসতার পেছনে মূল কারণ হচ্ছে নেতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি।

নারীর ওপর নির্যাতন কমানোর জন্য প্রথমে আমাদের দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন করতে হবে। ভয়কে জয় করে নারীদেরও এগিয়ে আসতে হবে তাদের অধিকার ও মর্যাদা আদায়ে।’ শিশুদের নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিত করতে পরিবারের ভূমিকা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বলে মত দেন বক্তারা।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন কালের কণ্ঠের হিলি প্রতিনিধি গোলাম মোস্তাফিজার রহমান মিলন, বসুন্ধরা শুভসংঘ হাকিমপুর (হিলি) উপজেলা শাখার সহসভাপতি নাহিদ হাসান, সাধারণ সম্পাদক মোছা. খাদিজা আক্তার জুই, নারী বিষয়ক সম্পাদক  উম্মে হাবিবা আঞ্জু, ত্রাণ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা বিষয়ক সম্পাদক জান্নাতুল ফেরদৌস তনুসহ ওই স্কুলের শিক্ষকরা।

মন্তব্য

ফেনীর সোনাগাজীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের কমিটি গঠন

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
ফেনীর সোনাগাজীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের কমিটি গঠন
ছবি: কালের কণ্ঠ

বসুন্ধরা শুভসংঘের ফেনীর সোনাগাজী শাখার কমিটি আগামী এক বছরের জন্য গঠন করা হয়েছে। বসুন্ধরা শুভসংঘের পরিচালক জাকারিয়া জামান সাক্ষরিত কমিটিতে শাহীদ ফরিদকে সভাপতি ও মো. ইকবাল হোসাইনকে সাধারণ সম্পাদক করা হয়েছে। সংগঠনটির উপদেষ্টা হিসেবে রয়েছেন সিদ্দিক আল মামুন, শেখ আব্দুল হান্নান, শাখাওয়াত হোসেন চৌধুরী।

কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন, সহ-সভাপতি হাবিবুল ইসলাম রিয়াদ, শরিয়ত উল্লাহ দিপু, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সাহেদ সাব্বির, শাহিন আলম পিয়াস, সাংগঠনিক সম্পাদক মোরশেদ আলম, দপ্তর সম্পাদক সাইমুন হাসনাত গালিব, অর্থ সম্পাদক শহীদুল ইসলাম মামুন, প্রচার  সম্পাদক গিয়াস উদ্দিন মামুন, ক্রীড়া সম্পাদক শাখাওয়াত হোসেন মিয়াজী, নারী বিষয়ক সম্পাদক খালেদা আক্তার, সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক মো. মহিউদ্দিন খোকন, স্বাস্থ্য ও মানব সম্পদ বিষয়ক সম্পাদক আনোয়ার হোসেন রিয়াজ, তথ্য ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক সোহেল মাহমুদ, কর্ম ও পরিকল্পনা সম্পাদক মাঈন উদ্দিন আলী হাসান, শিক্ষা ও পাঠ্যচক্র সম্পাদক ওসামা বিন ওবায়েদ, আপ্যায়ন বিষয়ক সম্পাদক মো. ইলিয়াস, সমাজকল্যাণ সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার ফখরুল ইসলাম, ত্রাণ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা সম্পাদক মো. উল্লাহ রাকিব।

কার্যকরী সদস্য জাহিদুল ইসলাম সোহান, কাওছার মাহমুদ, কায়েস মাহমুদ, তানজিলা আক্তার প্রাইম, জহিরুল ইসলাম।

মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ