ঢাকা, বৃহস্পতিবার ১০ এপ্রিল ২০২৫
২৬ চৈত্র ১৪৩১, ১০ শাওয়াল ১৪৪৬

ঢাকা, বৃহস্পতিবার ১০ এপ্রিল ২০২৫
২৬ চৈত্র ১৪৩১, ১০ শাওয়াল ১৪৪৬
গাইবান্ধা

বৃদ্ধাশ্রমের বাসিন্দাসহ ৬০ জন পেলেন বসুন্ধরা শুভসংঘের কম্বল

গাইবান্ধা প্রতিনিধি
গাইবান্ধা প্রতিনিধি
শেয়ার
বৃদ্ধাশ্রমের বাসিন্দাসহ ৬০ জন পেলেন বসুন্ধরা শুভসংঘের কম্বল
ছবি : কালের কণ্ঠ

তীব্র শীতে কষ্ট পাচ্ছিলেন গাইবান্ধা শহরতলির ‘ফিরোজা সালেক’ বৃদ্ধাশ্রমে আশ্রিত আব্বাস আলী (৭০) ও কোহিনুর বেগম (৭৩)। সোমবার (১৩ জানুয়ারি) দুপুরে বসুন্ধরা শুভসংঘের কর্মীরা কম্বল নিয়ে বৃদ্ধায়াশ্রমে গেলে প্রবীণরা তাদের দুঃখের ঝাঁপি খুলে বসেন।

কোহিনুর বেগম জানান, তিনি মানুষের বাসায় ঘুরে ঘুরে গৃহকর্মীর কাজ করতেন। স্বামীর মৃত্যুর পর তিনিও এক পর্যায়ে অসুস্থ হয়ে পড়েন।

চার বছর আগে ফিরোজা সালেক বৃদ্ধাশ্রমে ঠাঁই পান তিনি। সেই থেকে এটিই তার ঠিকানা। আশ্রম কর্তৃপক্ষ অনেক কষ্ট করে তাদের প্রতিদিনের খরচ ওষুধপত্র, কাপড়চোপড়ের ব্যবস্থা করে। এবার শীতে আশ্রিত ২০ জন সত্তরোর্ধ্ব নারী-পুরুষ চরম বিপাকে পড়েন।

তিনি নিজের ভাষায় বলেন, ‘কাইল আইতোতো (রাতে) খুব জার (শীত) নাগচিলো। ঘুমে ধরে ন্যাই। আজ তোমরা ঘরের চেংরা-চেংরিগুলাক দেকিয়্যাই হামার ঘরের মোন ভালো হইয়া গেচে।’ 

বৃদ্ধাশ্রমের পাশেই নানা ধরনের কাঠের গাছ।

পড়ন্ত দুপুরে সেই গাছের ব্যানার লাগিয়ে শুরু হলো কম্বল বিতরণ অনুষ্ঠান। বসুন্ধরা শুভসংঘের মানবিক কর্মকাণ্ডের প্রশংসা করে শুভেচ্ছা জানালেন আশ্রমের পরিচালক শাহানা ইয়াছমিন লাকী।
তিনি বলেন, ‘মায়ের মৃত্যুর পর ২০১৮ সালে এই প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলি। মায়ের নামে গড়া প্রতিষ্ঠান অনেক কষ্ট করে চলছে। ভবনটি নিজের হলেও বৃদ্ধাশ্রমে আশ্রিতদের পেছনে মাসিক খরচ অন্তত ২০ হাজার টাকা।
শুভসংঘের কর্মীরা শীতার্তদের পাশে উষ্ণতা নিয়ে দাঁড়িয়েছেন। আমি তাদের কাছ থেকে আরো মানবিক কর্মকাণ্ড প্রত্যাশা করি।’ 

কম্বল বিতরণ উদ্বোধন করেন শুভসংঘের জেলা সম্পাদক শাহানা বেগম শানু ও সাংগঠনিক সম্পাদক আহছানিয়া স্নিগ্ধা। এ সময় কালের কণ্ঠের জেলা প্রতিনিধি অমিতাভ দাশ হিমুন উপস্থিত ছিলেন।

আহছানিয়া স্নিগ্ধা বলেন, ‘এই বৃদ্ধাশ্রমের ২০ বাবা-মাকে কম্বল দেওয়া হলো। এর আগে সকালে ছিন্নমূল ২৫ শিশুকে কম্বল দেওয়া হয়েছে। গত তিন দিনে সড়কের নিরাপত্তা প্রহরী, রিকশাচালক, অলাভজনক সংগঠনের কর্মচারীদের মধ্যে আরো ১৫ জনকে কম্বল দেওয়া হয়েছে।’ 

কম্বল হাতে পাওয়ার পর মালেকা বেগম (৭২), সোনাভান (৬৯), আজিরনসহ (৬৫) আশ্রমের অনেকে আনন্দিত হন। চোখে কান্না নিয়ে নুরজাহান বেগম (৭০) বলন, ‘আল্লাহ তোমার ঘরের সগলের ভালো করুক।’

প্রাসঙ্গিক
মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

পাথরঘাটায় মাছের পোনা নিধন বন্ধে বসুন্ধরা শুভসংঘের কর্মশালা

পাথরঘাটা (বরগুনা) প্রতিনিধি
পাথরঘাটা (বরগুনা) প্রতিনিধি
শেয়ার
পাথরঘাটায় মাছের পোনা নিধন বন্ধে বসুন্ধরা শুভসংঘের কর্মশালা

বরগুনার পাথরঘাটার বিষখালী, বলেশ্বর নদসহ খাল-বিলে পোনা মাছ নিধন বন্ধে স্থানীয় জেলেদের নিয়ে সচেতনতামূলক কর্মশালা করেছে বসুন্ধরা শুভসংঘ পাথরঘাটা উপজেলা শাখা। আজ বুধবার (৯ এপ্রিল) সকাল ১১টার দিকে পাথরঘাটা পৌরভার ১ নম্বর ওয়ার্ডে বিষখালী নদীর পারে উত্তরণ আবাসনে উঠান বৈঠকের মাধ্যমে এ সচেতনতা কার্যক্রম অনুষ্ঠিত হয়েছে। 

উত্তরণ আবাসনের সভাপতি আ. ছোবাহানের সভাপতিত্বে বক্তব্য দেন বসুন্ধরা শুভসংঘ পাথরঘাটা উপজেলা শাখার  উপদেষ্টা ও দৈনিক  কালের কণ্ঠের পাথরঘাটা প্রতিনিধি মির্জা শহিদুল ইসলাম খালেদ, উপজেলা শাখার সভাপতি সাংবাদিক ও গবেষক শফিকুল ইসলাম খোকন, সাধারণ সম্পাদক মেহেদী শিকদার, দৃষ্টি মানব কল্যাণ সংস্থা সভাপতি সোহাগ আকন প্রমুখ।

‘শুভ কাজে সবার পাশে’—এ স্লোগান নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘ দেশব্যাপী সামাজিক কাজ করে যাচ্ছে।

তারই ধারাবাহিকতায় পাথরঘাটা উপজেলা শাখার বন্ধুরা নদীতে বিভিন্ন প্রজাতির মাছের পোনা নিধন বন্ধে কাজ করে যাচ্ছেন। নির্বিচারে পোনা মাছ ও প্রজননক্ষম মাছ নিধন মৎস্যসম্পদ বাড়ানোর ক্ষেত্রে বিরাট অন্তরায়। পাথরঘাটায় জেলেদের সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে আজ এই উঠান বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।

উপস্থিত জেলেরা বলেন, ‘একসময় নদীতে বিভিন্ন প্রজাতির মাছের পোনা নিধন করা হতো।

এখন আমাদের সচেতনতা বৃদ্ধি হওয়ায় আস্তে আস্তে তা কমে আসছে। যা অব্যাহত থাকলে দেশীয় ও সামুদ্রিক মাছ আরো বেশি পাওয়া যাবে।’

মন্তব্য

দুর্গাপুরে বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে বন্যপ্রাণী রক্ষায় জনসচেতনতা কার্যক্রম

দুর্গাপুর (নেত্রকোণা) প্রতিনিধি
দুর্গাপুর (নেত্রকোণা) প্রতিনিধি
শেয়ার
দুর্গাপুরে বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে বন্যপ্রাণী রক্ষায় জনসচেতনতা কার্যক্রম
ছবি: কালের কণ্ঠ

বন্যপ্রাণী রক্ষায় সীমান্তবর্তী নেত্রকোনার দুর্গাপুর উপজেলার পাহাড়ি গ্রামে জনসচেতনতামূলক  সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বসুন্ধরা শুভসংঘ দুর্গাপুর উপজেলা শাখার আয়োজনে আজ বুধবার (৯ এপ্রিল) দুপুরে উপজেলার ২নং দুর্গাপুর ইউনিয়নের গোপালপুর গ্রামে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।

উপজেলা শাখার সভাপতি  মো. জামাল তালুকদারের সভাপতিত্বে সাধারণ সম্পাদক ও কালের কণ্ঠ প্রতিনিধি আল নোমান শান্তর সঞ্চালনায় মূল আলোচক  হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা বন কর্মকর্তা মো. মজনু প্রাং।

এ সময় বক্তব্য রাখেন বসুন্ধরা শুভসংঘ উপজেলা শাখার উপদেষ্টা এস.এম রফিকুল ইসলাম রফিক, নির্মলেন্দু সরকার বাবুল, মো. মাসুম বিল্লাহ, কলি হাসান, দুর্গাপুর প্রেসক্লাব সভাপতি তোবারক হোসেন খোকন।

আলোচনা সভায় আরো উপস্থিত ছিলেন বসুন্ধরা শুভসংঘ দুর্গাপুর উপজেলা শাখার সহ-সভাপতি রাজেশ গৌড়, সাহিত্য ও সংস্কৃতি বিষয়ক সম্পাদক ও পথ পাঠাগারের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি নাজমুল হুদা সারোয়ার, আপ্যায়ন বিষয়ক সম্পাদক রাকিব হাসান নির্জন, বন্যপ্রাণী রক্ষায় স্থানীয় স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন সেভ দ্য এনিমেলস অফ সুসং এর যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আনিসুল হক সুমন, সচেতন নাগরিক মিজান তালুকদার, স্থানীয় বন বিভাগের মিশু দে,মো. অহিদুজ্জামান, মো. তুহিন উদ্দিনসহ স্থানীয় বাসিন্দারা। 

আলোচকরা বন্যপ্রাণী রক্ষায় জনসচেতনতামূলক গুরুত্বপূর্ণ কথা বলেন। এছাড়াও বন্যপ্রাণী রক্ষায় স্থানীয় বাসিন্দাদের ভূমিকা রাখাসহ সচেতন হওয়ার আহ্বান জানান।

বন্যপ্রাণী রক্ষায় স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আনিসুল হক সুমন  বলেন, পাহাড়ের আশপাশের গ্রামগুলোতে প্রায় সময়ই মহাবিপন্ন ও দুর্লভ প্রজাতির বন্যপ্রাণী আটক হওয়ার খবর পাই আমরা।

পরে সেগুলো  উদ্ধার করি এবং সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করে বনে অবমুক্তের ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়। এ পর্যন্ত গত পাঁচ বছরে প্রায় ৫৪টি রেসকিউ অপারেশনের মাধ্যমে অসংখ্য বন্যপ্রাণী উদ্ধার করে বনে পুনরায় অবমুক্ত করেছি।
বসুন্ধরা শুভসংঘের উপদেষ্টা মাসুম বিল্লাহ বলেন, বনে খাদ্য সংকটে প্রায় অনেক প্রাণী লোকালয়ে চলে আসে। তাই ওদের না মেরে সংশ্লিষ্টের মাধ্যমে বনে ফেরার সুযোগ দেওয়া উচিত।
তাই আমাদের সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন জনসচেতনতা।

উপজেলা বন কর্মকর্তা মো. মজনু প্রাং বলেন, বনের জন্য বন্যপ্রাণী, মানুষ নয়। তাই মানুষ না থাকলেও বন টিকবে কিন্তু বন না থাকলে মানুষ টিকবে না। বনের সঙ্গে মানুষের এক গভীর সম্পর্ক। এজন্য বন্যপ্রাণী না থাকলে মানব সম্পদের অস্তিত্ব হুমকির মুখে পড়বে।

তাই বন্যপ্রাণী রক্ষায়  সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে, জনসচেতনতা বাড়াতে হবে। এমন সুন্দর উদ্যোগের জন্যে বসুন্ধরা শুভসংঘকে সাধুবাদ জানাই। 

মন্তব্য

পত্রিকা বিক্রেতা শাহ আলম পাচ্ছেন বসুন্ধরা শুভসংঘের সাইকেল

ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি
ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি
শেয়ার
পত্রিকা বিক্রেতা শাহ আলম পাচ্ছেন বসুন্ধরা শুভসংঘের সাইকেল
ছবি: কালের কণ্ঠ

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া ও বিজয়নগর উপজেলার একাংশের একমাত্র ভ্রাম্যমাণ পত্রিকা বিক্রেতা শাহ আলম। ভোর থেকে রাত অবধি সাইকেল চেপে প্রায় আড়াই শ পাঠকের হাতে তুলে দেন পত্রিকা। সাইকেল চেপে ৪০ কিলোমিটার পথ ছুটতে হয় তাকে।

শাহ আলমকে নিয়ে খবর প্রকাশিত হয় দৈনিক কালের কণ্ঠ পত্রিকার অনলাইন ও ডিজিটাল ভার্সনে।

বিষয়টি নজরে আসে বসুন্ধরা শুভসংঘ কর্তৃপক্ষের। বসুন্ধরা শুভসংঘের পক্ষ থেকে শাহ আলমকে একটি নতুন বাই সাইকেল উপহার দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়। আগামী সপ্তাহে তার হাতে বাই সাইকেল তুলে দেওয়া হবে।

৩৪ বছর ধরে এ পেশায় আছেন বিজয়নগর উপজেলার মেরাসানী গ্রামের বাসিন্দা মো. শাহ আলম।

প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পড়া অবস্থায় পত্রিকার সঙ্গে সখ্য। এ পেশায় আয় কমে গেছে। তবু মায়ার বাঁধনে আটকে আছেন।

শাহ আলমের তিন ছেলে ও দুই মেয়ে।

দুজন কলেজে, দুজন মাদরাসায়, একজন স্কুলে পড়ে। আয় কমে গেলেও এ পেশায় আজীবন থাকাতে চান তিনি।

সাইকেল পাবেন শুনে তিনি বেশ খুশি। তিনি বলেন, ‘বসুন্ধরা শুভসংঘের পক্ষ থেকে আমার পছন্দমতো সাইকেল কিনতে বলা হয়েছে। আমি একটি দোকানে অর্ডার করেছি।

আশা করছি কয়েকদিনের মধ্যে পাব।’

পেশা সম্পর্কে তিনি বলেন, ‘১৯৯১ সালে আমি তখন প্রাইমারি স্কুলে পড়ি। হরষপুরের একটি পত্রিকা দোকানে বসতাম। দোকান মালিক বলল- কয়েক জায়গায় পত্রিকা দিয়ে এলে প্রতি মাসে আমাকে ৩০০ টাকা দেবেন। আমি রাজি হই। তখন যানবাহনের এত সুবিধা না থাকায় মাইলের পর মাইল হেঁটে পত্রিকা বিলি করতাম। এরপর থেকে এটাকে পেশা হিসেবে নিয়েছি।’

মন্তব্য

হিলিতে বসুন্ধরা শুভসংঘের নারী-শিশু নিপীড়ন ও ধর্ষণের বিরুদ্ধে গণসচেতনতা

হিলি প্রতিনিধি
হিলি প্রতিনিধি
শেয়ার
হিলিতে বসুন্ধরা শুভসংঘের নারী-শিশু নিপীড়ন ও ধর্ষণের বিরুদ্ধে গণসচেতনতা
ছবি : কালের কণ্ঠ

দিনাজপুরের  হাকিমপুর উপজেলার হিলিতে বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে নারী-শিশু নিপীড়ন ও ধর্ষণের বিরুদ্ধে গণসচেতনতা বিষয়ক আলোচনা অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ মঙ্গলবার (৮ এপ্রিল) হাকিমপুর উপজেলার ডলি মেমোরিয়াল স্কুলে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়। 

আলোচনাসভায় বক্তারা নারী-শিশু নিপীড়ন ও ধর্ষণের বিরুদ্ধে কঠোর আইন প্রয়োগ এবং সামাজিক গণসচেতনতা বাড়ানোর ওপর জোর দেন। নারী ও শিশুর নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সরকারি-বেসরকারি সব স্তরে সমন্বিত উদ্যোগ জরুরি।

এই অপরাধগুলো বেশির ভাগই মাদকসেবীদের দ্বারা সংঘটিত হয়। তাই মাদকের বিস্তার রোধেও স্থানীয় জনগণকে এগিয়ে আসতে হবে। 

বক্তারা আরো বলেন, ‘একটি সমাজ যত বেশি নারী ও শিশুবান্ধব হবে, সে সমাজ তত বেশি উন্নত। নারীর প্রতি সহিংসতার পেছনে মূল কারণ হচ্ছে নেতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি।

নারীর ওপর নির্যাতন কমানোর জন্য প্রথমে আমাদের দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন করতে হবে। ভয়কে জয় করে নারীদেরও এগিয়ে আসতে হবে তাদের অধিকার ও মর্যাদা আদায়ে।’ শিশুদের নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিত করতে পরিবারের ভূমিকা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বলে মত দেন বক্তারা।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন কালের কণ্ঠের হিলি প্রতিনিধি গোলাম মোস্তাফিজার রহমান মিলন, বসুন্ধরা শুভসংঘ হাকিমপুর (হিলি) উপজেলা শাখার সহসভাপতি নাহিদ হাসান, সাধারণ সম্পাদক মোছা. খাদিজা আক্তার জুই, নারী বিষয়ক সম্পাদক  উম্মে হাবিবা আঞ্জু, ত্রাণ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা বিষয়ক সম্পাদক জান্নাতুল ফেরদৌস তনুসহ ওই স্কুলের শিক্ষকরা।

মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ