বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে মাদরাসায় ধর্মীয় বই উপহার

ভোলা প্রতিনিধি
ভোলা প্রতিনিধি
শেয়ার
বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে মাদরাসায় ধর্মীয় বই উপহার
ছবি: কালের কণ্ঠ

ভোলায় বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে ফতোয়ায়ে ফকীহুল মিল্লাত নামের ধর্মীয় বই প্রদান করা হয়েছে। শনিবার (১২ এপ্রিল) পৌরসভার ৩ নম্বর ওয়ার্ডের ভদ্র পড়ায় অবস্থিত বায়তুর রহমান কওমি মাদরাসায় এ বই বিতরণ করা হয়। 

জানা গেছে, মাদরাসাটি পাঁচ বছর ধরে চলছে। মাদরাসাটিতে বেশ কয়েকজন এতিম শিক্ষার্থীও রয়েছে।

দীর্ঘদিন ধরে শিক্ষার্থীদের পাঠদান ও স্থানীয় বিভিন্ন লোকের মাসলা-মাসায়েলর জানার জন্য একটি ফতওয়ার কিতাব প্রয়োজন ছিল। 

আরো পড়ুন
এবার সিনেমা প্রযোজনায় ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদো

এবার সিনেমা প্রযোজনায় ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদো

মাদরাসার পরিচালক বিষয়টি নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের ভোলা জেলার সদস্যদের শরণাপন্ন হলে শুভসংঘের বন্ধুরা ১২ খণ্ডের নতুন ফতওয়ায়ে ফকীহুল মিল্লাত নামের কিতাবটির ব্যবস্থা করে দেন। নতুন কিতাব পেয়ে মাদরাসার শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা আল্লাহর দরবারে শুকরিয়া আদায়ের পাশাপাশি বসুন্ধরা গ্রুপের জন্য দোয়া করেন।

মাদরাসার পরিচালক হাফেজ মাওলানা তালহা জানান, মাদরাসার জন্য দীর্ঘ দিন ধরে এই ফতোয়ার কিতাবটি খুব প্রয়োজন ছিল।

বিষয়টি বসুন্ধরা শুভসংঘের সদস্যদের জানালে তারা কিতাবটি ব্যবস্থা করে দেন। এই জন্য বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যানসহ শুভসংঘের সদস্যদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাই৷ আল্লাহর কাছে এই দোয়া করি, বসুন্ধরা গ্রুপর সব সময় দ্বীন ও মানবতার সঙ্গে যেন থাকতে পারে।

আরো পড়ুন
তিন চরিত্রে হৃত্বিক, ফিরছেন প্রীতি-প্রিয়াঙ্কাও

তিন চরিত্রে হৃত্বিক, ফিরছেন প্রীতি-প্রিয়াঙ্কাও

এ সময় উপস্থিত ছিলেন বসুন্ধরা শুভসংঘের ভোলা জেলার উপদেষ্টা ও বাংলাদেশ প্রতিদিনের জেলা প্রতিনিধি মো. জুন্নু রায়হান, উপদেষ্টা মো. শরাফত হোসেন, কালের কণ্ঠের জেলা প্রতিনিধি ইকরামুল আলম, বসুন্ধরা শুভসংঘের জেলা সভাপতি সভাপতি মো. শাফায়াত হোসেন, ইভেন্ট সম্পাদক মো. সাইদুর রহমান, স্বাস্থ্য ও মানবসম্পদ বিষয়ক সম্পাদক মো. মুছা কালিমুল্লা নয়ন, সদস্য মো. নাইমুর রহমান ও মো. জিহাদ প্রমুখ।

মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

ফুলপুরে বাংলা নববর্ষ উপলক্ষে ঘুড়ি উৎসবে বিজয়ী বসুন্ধরা শুভসংঘ

ফুলপুর (ময়মনসিংহ) প্রতিনিধি
ফুলপুর (ময়মনসিংহ) প্রতিনিধি
শেয়ার
ফুলপুরে বাংলা নববর্ষ উপলক্ষে ঘুড়ি উৎসবে বিজয়ী বসুন্ধরা শুভসংঘ
ছবি : কালের কণ্ঠ

বাংলা নববর্ষ উপলক্ষে ময়মনসিংহের ফুলপুরে বসুন্ধরা শুভসংঘসহ ৩০টি স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের অংশগ্রহণে হারিয়ে যাওয়া ঘুড়ি উৎসবের আয়োজন করা হয়েছে। ঘুড়ির সৌন্দর্য ও আকাশে নজরকারা দৃশ্যে বসুন্ধরা শুভসংঘসহ ১০ সংগঠনকে ঘুড়ি উৎসবে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়।  

সোমবার (১৪ এপ্রিল) বিকেলে ফুলপুর গোদারিয়া মিনি স্টেডিয়াম খেলার মাঠে ঘুড়ি উৎসবের উদ্বোধন করেন ফুলপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সাদিয়া ইসলাম সীমা। এই উৎসবে অংশ নেয় বসুন্ধরা শুভসংঘ, আমাদের ফুলপুর, আমাদের ঐতিহ্য, ফুলপুর সরকারি ডিগ্রি কলেজ, বন্ধু মহল, ভলান্টিায়ার ফর বাংলাদেশ, গ্রামাউস মডেল একাডেমি, ফুলপুর হেল্প জোনসহ প্রায় ৩০টি বিভিন্ন স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন 

জানা যায়, প্রাণের উৎসব পহেলা বৈশাখ উপলক্ষে এই অঞ্চলের ঐতিহ্যবাহী সংস্কৃতিকে ধরে রাখতে ফুলপুর উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে ঘুড়ি উৎসবের আয়োজন করা হয়েছে।

আরো পড়ুন
আকাশে আবু সাঈদ-মুগ্ধকে দেখে স্তব্ধ লক্ষাধিক মানুষ

আকাশে আবু সাঈদ-মুগ্ধকে দেখে স্তব্ধ লক্ষাধিক মানুষ

 

ফুলপুর উপজেলা প্রশাসন সূত্রে জানা যায়, বাংলা নববর্ষ পহেলা বৈশাখ উপলক্ষে সকাল ৯টায় উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে বর্ষবরণ শোভাযাত্রা, বাঙালির ঐতিহ্যবাহী সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান নাট্যমঞ্চ, সরকারি-বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে আলোচনাসভা, প্রশাসন চত্বরে বৈশাখী মেলাসহ জাঁকজমকপূর্ণ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।

বিকেলে গোদারিয়া মিনি স্টেডিয়াম আকাশের দিকে তাকালেই দেখা যায় হরেক রকমের ঘুড়ি। বিভিন্ন রঙের ঘুড়ি দেখতে শত শত মানুষের আগমন। যেদিকে চোখ যায় মানুষ আর মানুষ।

আকাশের দিকে থাকালেই মনে হয় যেন শত শত পাখি আকাশজুড়ে উড়ছে। ফুলপুর খেলার মাঠে ঘুড়ি প্রতিযোগিতার বিচারক ছিলেন ফুলপুর উপজেলার কৃষি সম্প্রসারণ অফিসার কামরুল হাসান কামু, উপজেলা একাডেমিক সুপারভাইজার পরিতোষ সূত্রধর, উপজেলা সমাজসেবা অফিসার শিহাব উদ্দিন খান, উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা আশিষ কর্মকার, ক্রীড়া সংগঠক নজরুল ইসলাম, মাজাহারুল ইসলাম সোহেল প্রমুখ। 

এ সময় উপস্থিত ছিলেন ফুলপুর উপজেলা বসুন্ধরা শুভসংঘের সাধারণ সম্পাদক নিশিত সরকার মিঠু, ফাতেমা আক্তার, শুভসংঘের সাহিত্যবিষয়ক সম্পাদক কবি বিল্লাল হোসেন, ইকবাল হোসেন। বিচারকরা ১০টি সংগঠনকে বিজয়ী ঘোষণা করেন।

বিজয়ীরা হলেন এ বি এম আরিফুল ইসলাম, বসুন্ধরা শুভসংঘ, আমাদের ফুলপুর, আমাদের ঐতিহ্য, উপজেলা ছাত্রদল, উপজেলা ক্রীড়া সংস্থা, ফুলপুর হেল্পজোন। ঘুড়ি উৎসবে বিজয়ীদের আগামীকাল মঙ্গলবার  সন্ধ্যায় পুরস্কার দেওয়া হবে। 

বসুন্ধরা শুভসংঘের সভাপতি জিয়াউর রহমান পান্না বলেন, ‘বসুন্ধরা শুভসংঘের ঘুড়ি সবাই প্রশংসা করছেন। এ সংগঠন মানবিক কাজের পাশাপাশি গ্রামবাংলার হারিয়ে যাওয়া সংস্কৃতি ফিরে পেতে কাজ করে সব সময়।’

ফুলপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সাদিয়া ইসলাম সীমা কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘ঘুড়ি উৎসবকে মাতিয়ে তুলতে বসুন্ধরা শুভসংঘসহ সব সংগঠনের অনেক সহযোগিতা পেয়েছি।

ফুলপুর উপজেলার মানুষের আন্তরিকতায় এ নববর্ষ উপলক্ষে অন্য রকম অনুষ্ঠানের আয়োজন করতে পারলাম। দুই দিন ধরে চলবে বর্ষবরণ অনুষ্ঠানের কর্মসূচি।’

মন্তব্য

কুষ্টিয়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে বর্ষবরণ উদযাপন

নিজস্ব প্রতিবেদক, কুষ্টিয়া
নিজস্ব প্রতিবেদক, কুষ্টিয়া
শেয়ার
কুষ্টিয়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে বর্ষবরণ উদযাপন
ছবি: কালের কণ্ঠ

‘মুছে যাক গ্লানি, মুছে যাক জরা, অগ্নিস্নানে সূচি হোক ধরা’ কবি গুরুর এই কথাকে সামনে রেখে এবং সকল অশুভকে পেছনে ফেলে সকল শুভকে সঙ্গে নিয়ে সামনে এগিয়ে যাওয়ার প্রত্যয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘ কুষ্টিয়া শাখার আয়োজনে বাংলা নববর্ষ (১৪৩২) উদযাপিত হয়েছে। আজ সোমবার (১৪ এপ্রিল) নববর্ষ উপলক্ষে পান্তা ইলিশের আয়োজন করা হয়। 

আজ সকালে বসুন্ধরা শুভসংঘের উপদেষ্টা, কালের কণ্ঠের নিজস্ব প্রতিবেদক ও কুষ্টিয়া জেলা প্রেসক্লাবের সভাপতি তারিকুল হক তারিকের সভাপতিত্বে বর্ষ বরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন কুষ্টিয়া ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের সিনিয়র প্রফেসর ড. সরোয়ার মোর্শেদ। বিশেষ অতিথি ছিলেন সচেতন নাগরিক কমিটি কুষ্টিয়ার সাবেক সভাপতি ও জেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার রফিকুল আলম টুকু ও সাবেক ব্যাংকার শাজাহান আলী।

 

বসুন্ধরা শুভসংঘ কুষ্টিয়ার আঞ্চলিক কার্যালয়ে স্বাগত বক্তব্য রাখেন শুভসংঘের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক পারিশা ইসলাম প্রিয়তা। এ সময় শুভসংঘের সাংস্কৃতিক সম্পাদক শাকিল প্রামানিক, যুগ্ম সম্পাদক উর্মী ইসলাম, দপ্তর সম্পাদক আব্দুল মসজিদসহ শুভসংঘের অন্যান্য সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ড. সরোয়ার মোর্শেদ বলেন, বৈশাখ আমাদের প্রাণের উৎসব। বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকতে পেরে যেমন আমি আনন্দিত, তেমনি একটু বিস্মিতও বটে।

তিনি বলেন, আমরা বাঙালি এবং বাংলাদেশি। আমাদের মাতৃভাষা বাংলা। কিন্তু আমাদের সন্তানরা আজকের এক সপ্তাহ পরে আর বলতে পারবে না সেদিন বাংলা কোন মাসের কয় তারিখ। এটা আমাদের কষ্টের কারণ।
আমরা সেই ঔপনিবেশিক আমলেই আটকে আছি। তিনি ইংরেজি মাসের পরিবর্তে বাংলা মাস হিসেবে সরকারি কর্মীদের বেতন প্রবর্তনের দাবি জানান।

মন্তব্য

পাবনায় বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে বর্ষবরণ আনন্দ শোভাযাত্রা

পাবনা প্রতিনিধি
পাবনা প্রতিনিধি
শেয়ার
পাবনায় বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে বর্ষবরণ আনন্দ শোভাযাত্রা

পাবনায় বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে বাংলা নববর্ষ উপলক্ষে বর্ষবরণ আনন্দ শোভাযাত্রা অনুষ্ঠিত হয়েছে। সোমবার (১৪ এপ্রিল) সকাল ৮টায় পাবনা জেলা প্রশাসকের কার্যালয় থেকে বসুন্ধরা শুভসংঘ পাবনা জেলা কমিটির বন্ধুরা বর্ষবরণ আনন্দ শোভাযাত্রা শুরু করে পাবনা শহীদ চত্বর ঘুরে বীর মুক্তিযোদ্ধা রফিকুল ইসলাম বকুল স্বাধীনতা চত্বরে এসো আনন্দ শোভাযাত্রা শেষ করেন। 

বর্ষবরণ আনন্দ শোভাযাত্রায় অংশগ্রহণ করেন বসুন্ধরা শুভসংঘের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য ও পাবনা জেলা রোভার স্কাউট সাধারণ সম্পাদক আলী আকবর রাজু, কালের কণ্ঠ পাবনা জেলা প্রতিনিধি প্রবীর সাহা, বসুন্ধরা শুভসংঘের পাবনা জেলা কমিটির উপদেষ্টা মাহবুবুল আলম ফারুক, বসুন্ধরা শুভসংঘের পাবনা সদর উপজেলা কমিটির উপদেষ্টা ও সাবেক বন কর্মকর্তা আলতাফ হোসেন, বসুন্ধরা শুভসংঘের পাবনা জেলা কমিটির সাধারণ সম্পাদক শফিকুল ইসলাম শান্ত, পাবনা সদর উপজেলা বসুন্ধরা শুভসংঘের দপ্তর সম্পাদক মীর মোহাম্মদ আবু জাফর, বসুন্ধরা শুভসংঘের পাবনা সদর উপজেলা কমিটির সহসভাপতি মনোয়ার হোসেন, সাজিদ হোসেন প্রমুখ।

মন্তব্য

বসুন্ধরা শুভসংঘ বৃহত্তর চট্টগ্রামের আয়োজনে চৈত্রসংক্রান্তি উৎসব

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
বসুন্ধরা শুভসংঘ বৃহত্তর চট্টগ্রামের আয়োজনে চৈত্রসংক্রান্তি উৎসব
ছবি : কালের কণ্ঠ

চৈত্র মাসের শেষ দিন হওয়ায় আজ চৈত্রসংক্রান্তি। আবহমান বাংলার চিরায়িত বিভিন্ন ঐতিহ্যকে ধারণ করে আসছে এই চৈত্রসংক্রান্তি। মনে করা হয়, চৈত্রসংক্রান্তিকে অনুসরণ করেই পহেলা বৈশাখ উদযাপনের এত আয়োজন। তাই চৈত্রসংক্রান্তি হচ্ছে বাঙালির আরেক বড় অসাম্প্রদায়িক উৎসব।

কিন্তু কালের বিবর্তনে হারিয়ে যাচ্ছে চৈত্র উৎসব। চৈত্রসংক্রান্তির বিশেষ খাবার ছাতু, চিড়া, দই, মুড়ি, খই, তিল, নারকেলের নাড়ু আজ বিলুপ্তির পথে। চৈত্রসংক্রান্তির সেই ঐতিহ্যকে ফিরিয়ে আনতে বসুন্ধরা শুভসংঘ চট্টগ্রাম আয়োজন করে চৈত্রসংক্রান্তির উৎসবের।

এতে শুভসংঘের বন্ধুরা বাংলার হারিয়ে যাওয়া নানা খাবারের পসরা নিয়ে বসেন।

যার উদ্দেশ্য ছিল, নতুন প্রজন্মের মাঝে আমাদের বাংলার চিরায়ত ঐতিহ্যকে তুলে ধরা। এ সময় উপস্থিত ছিলেন পটিয়া প্রেস ক্লাবের সভাপতি আবদুল হাকিম রানা, বৃহত্তর চট্টগ্রাম সভাপতি এস এম এ জুয়েল, বিশিষ্ট সমাজসেবক  নুরুল ইসলাম, আবদুল্লাহ ফারুক রবি, শুভসংঘ বন্ধু শাহিনুর আকতার, আহম্মদ হোসাইন, মো. জিশান, উমর ফারুক, দিপ্ত শীলসহ অন্যরা।

পটিয়া প্রেস ক্লাবের সভাপতি আবদুল হাকিম রানা বলেন, ‘শুভসংঘ সব সময়  ব্যতিক্রম উদ্যোগ নিয়ে কাজ করে। আজকের এই আয়োজনটি ছিল সবচেয়ে মনোমুগ্ধকর।

বাংলার এই ঐতিহ্য আজ হারানোর পথে। শুভসংঘের এই ধরনের উদ্যোগের মাধ্যমে নতুন প্রজন্ম আমাদের বাংলাকে জানবে। আশা করি শুভসংঘ তাদের এই ভালো কাজের ধারা সব সময় অব্যাহত রাখবে।’

চৈত্রসংক্রান্তির মাধ্যমে পুরোনো বছরকে বিদায় জানিয়ে সফলতা ও সমৃদ্ধির প্রত্যাশায় দেখা দেবে নতুন ভোর। পুরনো বছরের সব জরাজীর্ণতা মুছে ফেলে রবিবার বাঙালি মিলিত হবে পহেলা বৈশাখের সর্বজনীন উৎসবে।

জরাজীর্ণতা, ক্লেশ ও বেদনার সব কিছুকে বিদায় জানানোর পাশাপাশি সব অন্ধকারকে বিদায় জানিয়ে আলোর পথে এগিয়ে যাওয়ার অঙ্গীকার থাকবে গোটা জাতির।

মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ