<p>থাইল্যান্ডের উত্তরাঞ্চলের চিয়াং মাই নাইট সাফারি পার্কের দুই বাঘিনী বোন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের বদৌলতে রীতিমতো তারকাখ্যাতি অর্জন করেছে। ক্রিম রংয়ের এই ব্যতিক্রমী বেঙ্গল প্রজাতির বাঘিনীযুগল ও তাদের নানা কলাকৌশল দেখতে প্রতিদিন সাফারিটিতে ভিড় করছে শত শত দর্শনার্থী। </p> <p>চিয়াং মাই নাইট সাফারির বাঘদের প্রশিক্ষক পাতচারি পিপাতংচাই বলেন, ‘এ ধরনের বাঘদের শুধু প্রাণী প্রজননকেন্দ্র অথবা চিড়িয়াখানায় দেখা যায়। বন্য পরিবেশে তাদের উপস্থিতি তেমন দেখা যায় না।’</p> <div class="d-flex justify-content-center"> <div class="col-12 col-md-10 position-relative"><strong>আরো পড়ুন</strong> <div class="card"> <div class="row"> <div class="col-4 col-md-3"><img alt="আফ্রিকা থেকে পাকিস্তানে আনা ৪ বোনের মধ্যে রইল ২" height="66" src="https://asset.kalerkantho.com/public/news_images/2024/12/08/1733669534-22166c445cedd060e68c4c0dcdb545af.jpg" width="100" /></div> <div class="col-8 col-md-9"> <p>আফ্রিকা থেকে পাকিস্তানে আনা ৪ বোনের মধ্যে রইল ২</p> </div> </div> </div> <a class="stretched-link" href="https://www.kalerkantho.com/online/world/2024/12/08/1455304" target="_blank"> </a></div> </div> <p>বর্তমানে সাফারি পার্কটিতে আভা ও লুনা নামের তিন বছর বয়সী দুটি বেঙ্গল টাইগার প্রজাতির শাবক রয়েছে। প্রাণী প্রজননকেন্দ্রে জন্ম হওয়ার পর  আভা ও লুনা ২০২৪ সালের জুনে প্রথম দর্শনার্থীদের সামনে আসে। তার পর পরই শাবক দুটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তারকা হয়ে উঠে।</p> <p>সপ্তাহে চার দিন সাফারি পার্কে আভা ও লুনাকে সঙ্গে নিয়ে নানা ধরনের কলাকৌশল দেখান তাদের প্রশিক্ষক পাতচারি পিপাতংচাই। এই প্রশিক্ষক জানান, প্রতিটি প্রদর্শনীতে ৫০০ আসনের ব্যবস্থা থাকে। কিন্তু সেসব আসনের টিকেট অনেক আগেই বিক্রি হয়ে যায়।</p> <p>এর আগে দেশটির রাজধানী ব্যংককের দক্ষিণের একটি চিড়িয়াখানাতে থাকা ছোট্ট জলহস্তী মু ড্যাং ইন্টারনেটে ব্যাপক জনপ্রিয়তা অর্জন করেছিল।</p>