<p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black">বন্যার প্রভাবে সরবরাহ সংকটসহ নানা অজুহাতে নতুন করে বেড়েছে চালের দাম। মাত্র দেড় সপ্তাহের ব্যবধানে বস্তাপ্রতি (৫০ কেজি) চালের দাম বেড়েছে ২০০ থেকে ৩০০ টাকা পর্যন্ত। শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর বাজারে অনেক পণ্যের দাম আগের তুলনায় কমলেও উল্টো পথে হাঁটছে চাল। এতে বিপদে পড়েছে নিম্নবিত্ত, খেটে খাওয়া মানুষসহ মধ্যবিত্তরাও।</span></span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black"><img alt="বন্যার প্রভাবে আরো বাড়ল চালের দাম" height="190" src="https://cdn.kalerkantho.com/public/news_images/share/photo/shares/1.Print/2024/09.September/02-09-2024/989.jpg" style="float:left" width="346" />চাল বিক্রেতাদের দাবি, ত্রাণের জন্য বাড়তি চাহিদা তৈরি হলেও মিল থেকে পর্যাপ্ত চাল পাওয়া যাচ্ছে না। তাই পাইকারিতে দাম বেড়েছে।</span></span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black">বাজারসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, এ অবস্থায় দাম স্থিতিশীল রাখতে সরকারকে খোলাবাজারে বিক্রি বাড়াতে হবে। কারণ এবার সরকারি-বেসরকারি পর্যায়ে চালের পর্যাপ্ত মজুদ রয়েছে। বাজারে নজরদারি জোরদারের পরামর্শও দিয়েছেন তাঁরা।</span></span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black">রাজধানীর বিভিন্ন খুচরা বাজার ঘুরে দেখা গেছে, গতকাল সোমবার চিকন চাল মানভেদে ৭৪ থেকে ৮২ টাকায় এবং ভালো মানের মোটা চাল ব্রি-২৮ কেজি ৬০ থেকে ৬২ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। মধ্যবিত্তের চাল হিসেবে পরিচিত এই ব্রি-২৮ চাল দুই সপ্তাহ আগেও ৫৮ টাকায় পাওয়া গেছে।</span></span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black">রাজধানীর কারওয়ান বাজারের মেসার্স ঢাকা রাইস এজেন্সির বিক্রেতা সায়েম হোসাইন জানান, বন্যার অজুহাতে মিলাররা সব ধরনের চালের দাম বাড়িয়ে দিয়েছেন। বাজার নিয়ন্ত্রণে রাখতে মিল পর্যায়ে তদারকি বাড়ানোর পরামর্শ দিয়েছেন এই বিক্রেতা।</span></span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black">সরকারি সংস্থা ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) গতকালের বাজার প্রতিবেদনের তথ্য অনুযায়ী, এক মাসের ব্যবধানে সরু চাল (মিনিকেট) ৪.৩৫ শতাংশ, মাঝারি চাল ২.৬৮ শতাংশ এবং মোটা চাল ২.৮৮ শতাংশ বেশি দামে কিনতে হচ্ছে। </span></span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black">রাজধানীর বাড্ডা বাজারের মুদি দোকানদার হানিফ বলেন, </span></span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif""><span style="color:black">‘</span></span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"><span style="color:black">গত কয়েক দিনে চালভেদে কেজিতে চার থেকে ছয় টাকা করে দাম বেড়েছে। পরিচিত কাস্টমাররা চালের দাম শুনে বিরক্তি প্রকাশ করছে। বিষয়টি তারা বিশ্বাসই করছে না।</span></span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Arial Unicode MS Bold""><span style="color:black">’</span></span></span></span></span></p> <p> </p>