২০০২ সালে রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদের তৎকালীন চেয়ারম্যান মানিক লাল দেওয়ানের একান্ত আগ্রহে শহরের সুখী নীলগঞ্জ নামক স্থানে প্রায় ৩০ একর জায়গার ওপর বোটানিক্যাল গার্ডেন ও মিনি চিড়িয়াখানা স্থাপন করা হয়। শুরুতেই একটি বাচ্চা ভাল্লুকসহ বিভিন্ন প্রজাতির প্রাণী এনে মিনি চিড়িয়াখানাটি এই অঞ্চলে তাক লাগিয়ে দেয়। কিন্তু অযত্ন, অবহেলা ও অব্যবস্থাপনার কারণে একের পর এক প্রাণী মৃত্যুবরণ করতে থাকে।
ঢাকা বন অধিদপ্তরের বন্যপ্রাণী অপরাধ দমন ইউনিটের বন্যপ্রাণী ও জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ কর্মকর্তা রথীন্দ্র কুমার বিশ্বাস বলেন, ‘২০১২ সালের বন্যপ্রাণী আইন অনুযায়ী কোনো বন্যপ্রাণী ক্রয়, বিক্রয়, বন্দি রাখা পুরোপুরি আইন পরিপন্থী।