<p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">এবারের যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে রিপাবলিকান পার্টি ও ডেমোক্রেটিক পার্টির রানিং মেট হয়েছেন যথাক্রমে জে ডি ভ্যান্স এবং টিম ওয়ালজ। রিপাবলিকান প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্প দ্বিতীয় দফায় হোয়াইট হাউসে যাওয়ার দৌড়ে রানিং মেট (নির্বাচনে জিতলে ভাইস প্রেসিডেন্ট) হিসেবে বেছে নিয়েছেন জে ডি ভ্যান্সকে। অন্যদিকে মিনেসোটার গভর্নর ও হাইস্কুলের সাবেক শিক্ষক টিম ওয়ালজকে বেছে নিয়েছেন ডেমোক্র্যাট দলের প্রার্থী কমলা হ্যারিস।</span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">জে ডি ভ্যান্স একাধারে লেখক, বিনিয়োগকারী ও ওহাইওর সিনেটর। ২০২৮ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে মনোনীত প্রার্থীদের দৌড়ে তিনি প্রথম দিকে থাকবেন বলেও আগাম অনুমান করা হচ্ছে। আগেরবার ট্রাম্পের রানিং মেট ছিলেন মাইক পেন্স। নির্বাচনী প্রচারে পেন্সের প্রভাব ছিল মধ্যপন্থী। এবার ট্রাম্পের রানিং মেট হওয়া ভ্যান্স সব সময় ঘনিষ্ঠ ছিলেন না তাঁর। অতীতে নিজেকে </span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif"">‘</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">কখনো ট্রাম্পের অনুসারী নন</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif"">’</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"> বলেও মন্তব্য করেছিলেন ভ্যান্স। কিন্তু ২০২২ সালে ভ্যান্স সিনেট নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার সময় থেকে সুর বদলে ট্রাম্পের অনুগত হয়ে যান। </span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">অন্যদিকে কমলা হ্যারিসের রানিং মেট বা ভাইস প্রেসিডেন্ট প্রার্থী মিনেসোটার গভর্নর ও হাইস্কুলের সাবেক শিক্ষক টিম ওয়ালজ। ৬০ বছর বয়সী টিম ওয়ালজ ছিলেন আর্মি ন্যাশনাল গার্ডের সদস্য এবং সাবেক হাই স্কুল শিক্ষক। ওয়ালজ বেড়ে উঠেছেন নেব্রাস্কা রাজ্যের একটি ছোট্ট শহরে। রাজনীতিতে আসার আগে তিনি ছিলেন ফুটবল কোচ এবং মিনেসোটার একটি হাই স্কুলের ইউনিয়ন মেম্বারও।</span></span></span></span></p>