<p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">মানবদেহের সবচেয়ে বড় অঙ্গের একটি লিভার বা যকৃৎ। শরীরকে যদি একটি কারখানার সঙ্গে তুলনা করা হয়, তাহলে সেই কারখানা যথাযথভাবে চালনার জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ কাজ করতে হয় এই লিভারকে।</span></span></span></span></p> <p> </p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><strong><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">লিভার ক্যান্সার কী?</span></span></strong></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">লিভার মূলত </span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif"">‘</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">হেপাটোসাইট</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif"">’</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"> কোষ দ্বারা গঠিত। </span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif"">‘</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">হেপাটোসাইট</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif"">’</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"> ছাড়াও লিভার কোলাঞ্জিওসাইট, রক্তনালির কোষ ইত্যাদির সমন্বয়ে গঠিত। লিভারের মূল কোষ হেপাটোসাইটের অস্বাভাবিক ও এলোমেলো বৃদ্ধির ফলে লিভারে যে টিউমার তৈরি হয়, সেটিকে </span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif"">‘</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">হেপাটোসেলুলার কার্সিনোমা</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif"">’</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"> বলা হয়।</span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""> </span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><strong><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">লিভার ক্যান্সারের ঝুঁকিসমূহ</span></span></strong></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">ক্যান্সার তৈরি হওয়ার উর্বর ভূমি হিসেবে কাজ করে যায় সিরোসিসে আক্রান্ত লিভার। তাই কেউ লিভার সিরোসিস রোগে আগে থেকে আক্রান্ত হয়ে থাকলে তার লিভার ক্যান্সারে আক্রান্ত হওয়ারও ঝুঁকি সর্বোচ্চ। সে জন্য বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই লিভার সিরোসিস প্রতিরোধ করতে পারলে লিভার ক্যান্সারও প্রতিরোধ করা সম্ভব। নিম্নলিখিত অবস্থাগুলোকে লিভার ক্যান্সারের ঝুঁকি হিসেবে বিবেচনা করা হয়</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif"">—</span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">ক্রনিক হেপাটাইটিস-বি ও সি ভাইরাসে আক্রান্ত ব্যক্তি : দীর্ঘমেয়াদি হেপাটাইটিস-বি ও সি ভাইরাসে আক্রান্ত ব্যক্তিরা লিভার সিরোসিসে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকিতে থাকে।</span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">তাই এ দুই ভাইরাসে আক্রান্ত ব্যক্তিরা লিভার ক্যান্সারে আক্রান্ত হওয়ারও ঝুঁকিতে থাকে। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, হেপাটাইটিস-বি ভাইরাস লিভার সিরোসিস না করেও সরাসরি লিভার ক্যান্সার করতে পারে। অন্যদিকে হেপাটাইটিস-সি ভাইরাস সংক্রমণের ফলে লিভার সিরোসিস হলেই কেবল লিভার ক্যান্সার হওয়ার ঝুঁকি থাকে। মনে রাখা খুব জরুরি, সাধারণত হেপাটাইটিস-সি ভাইরাস শরীরে প্রবেশের ২০ বছরের বেশি সময় পর লিভার সিরোসিস হয়। তাই সিরোসিস হওয়ার আগেই যদি চিকিৎসার মাধ্যমে এই জীবাণু নির্মূল করা যায়, তাহলে লিভার ক্যান্সারও ঠেকিয়ে দেওয়া যায়। যদিও হেপাটাইটিস-সি ভাইরাস প্রতিরোধের কোনো টিকা এখনো আবিষ্কৃত হয়নি, কিন্তু এর মধ্যেই আক্রান্ত ব্যক্তির জন্য সুখবর হচ্ছে, মাত্র ১২ সপ্তাহের মুখে খাওয়ার ট্যাবলেটেই শরীর থেকে হেপাটাইটিস-সি ভাইরাস সম্পূর্ণ নির্মূল করা যায়।</span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">অন্যদিকে হেপাটাইটিস-সি ভাইরাসের মতো হেপাটাইটিস-বি ভাইরাস শরীর থেকে সম্পূর্ণ নির্মূল করে, এমন ওষুধ এখনো আবিষ্কৃত না হলেও একে নিয়ন্ত্রণে রাখার একাধিক ওষুধ আছে। অন্যদিকে একে প্রতিরোধ করার জন্য ভ্যাকসিনও অনেক সহজলভ্য। লিভার সিরোসিস তথা লিভার ক্যান্সার প্রতিরোধে যেকোনো বয়সের মানুষ এই টিকা নিতে পারে।</span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">ফ্যাটি লিভার ডিজিজ : লিভারে অতিরিক্ত চর্বি জমার ফলে ধীরে ধীরে লিভার নিজের কার্যক্ষমতাও একসময় হারিয়ে ফেলে। স্থূলতা, অতিরিক্ত তৈলাক্ত ও চর্বিজাতীয় খাবার গ্রহণ এবং কায়িক পরিশ্রমের ঘাটতির ফলে লিভার সিরোসিসের পাশাপাশি লিভার ক্যান্সারেরও ঝুঁকি থাকে।</span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">স্থূলতা : লিভার সিরোসিসে আক্রান্ত ব্যক্তিদের মধ্যে যারা শারীরিকভাবে স্থূল, তাদের লিভার ক্যান্সারে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি হালকা-পাতলা গড়নের মানুষের চেয়ে বেশি।</span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">ডায়াবেটিস : ডায়াবেটিসে আক্রান্ত ব্যক্তির লিভার ক্যান্সারে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি নন-ডায়াবেটিক রোগীর তুলনায় বেশি।</span></span></span></span></p> <p> </p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><strong><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">লক্ষণসমূহ</span></span></strong></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">যেহেতু বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই লিভার সিরোসিসে আক্রান্ত রোগীদেরই লিভার ক্যান্সার হয়ে থাকে, তাই সিরোসিসের সব উপসর্গ ও লক্ষণ লিভার ক্যান্সার রোগীদের থাকে। নিম্নলিখিত উপসর্গগুলো উল্লেখযোগ্য</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif"">—</span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif"">♦ </span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">পেটের ডান পাশের উপরিভাগে ব্যথা এবং চাকা অনুভূত হওয়া</span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif"">♦ </span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">পেট ও পায়ে পানি আসা</span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif"">♦ </span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">রক্তবমি হওয়া</span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif"">♦ </span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">তাৎপর্যপূর্ণ ওজন কমে যাওয়া</span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif"">♦ </span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">জন্ডিস ইত্যাদি</span></span></span></span></p> <p> </p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><strong><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">পরীক্ষা-নিরীক্ষা</span></span></strong></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">রক্তের বিভিন্ন পরীক্ষা-নিরীক্ষার পাশাপাশি লিভার ক্যান্সার নিশ্চিত হওয়ার জন্য ইমেজিং বা ছবিনির্ভর পরীক্ষা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। শরীরের বিভিন্ন ক্যান্সার নিশ্চিত হওয়ার জন্য বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই, যেমন</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif"">—</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">বায়োপসি বা মাংস কেটে পরীক্ষা জরুরি। কিন্তু লিভার ক্যান্সারের ক্ষেত্রে এটি ব্যতিক্রম। বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই লিভার টিস্যু ছাড়া শুধু </span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif"">‘</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">ট্রাইফেসিক সিটি স্ক্যান</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif"">’</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"> নামের এক ধরনের বিশেষ সিটি স্ক্যান করেই এ রোগ নিশ্চিত হওয়া যায়।</span></span></span></span></p> <p> </p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><strong><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">চিকিৎসা</span></span></strong></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">শরীরের যতগুলো দুরারোগ্য ক্যান্সার আছে, তার মধ্যে লিভার ক্যান্সার অন্যতম। তবে আশার কথা হচ্ছে, প্রাথমিক পর্যায়ে ধরা পড়লে, বিশেষত লিভার টিউমারের আকার বেশ ছোট অবস্থায় ধরা পড়লে টিউমার কেটে ফেলে দেওয়া ছাড়াও লিভার ট্রান্সপ্লান্টেশন ও রেডিও ফ্রিকোয়েন্সি এব্লেশন নামক টিউমার গলিয়ে ফেলে কিউরেটিভ বা একেবারে ক্যান্সার নির্মূলের চিকিৎসা সম্ভব। কিন্তু টিউমার বেশ বড়, একাধিক বা আরো অগ্রবর্তী পর্যায়ে ধরা পড়লে ক্যান্সার নির্মূলের চিকিৎসা অসম্ভব হয়ে পড়ে।</span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">সেসব ক্ষেত্রে প্যালিয়েটিভ চিকিৎসার অংশ হিসেবে মুখে খাওয়ার ওষুধ, ট্রান্স আর্টেরিয়াল কেমো-এম্বোলাইজেশন (টেইস), ট্রান্স আর্টেরিয়াল রেডিও-এম্বোলাইজেশন (টেয়ার) ইত্যাদি পদ্ধতিতে চিকিৎসা দেওয়া হয়। এগুলো মূলত সাপোর্টিভ চিকিৎসা। বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই এমন অবস্থায় রোগীর আয়ু কয়েক মাসের মধ্যে সীমাবদ্ধ হয়ে পড়ে।</span></span></span></span></p> <p> </p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><strong><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">প্রতিরোধের উপায় কী?</span></span></strong></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">স্ক্রিনিং (যারা এরই মধ্যে লিভার সিরোসিসে আক্রান্ত) :  যেহেতু লিভার ক্যান্সার মূলত লিভার সিরোসিসের পটভূমিতে তৈরি হওয়া এক ধরনের ক্যান্সার, তাই লিভার সিরোসিসে আক্রান্ত রোগীদের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের তত্ত্বাবধানে প্রতি ছয় মাস অন্তর টিউমার মার্কার (রক্তের পরীক্ষা) </span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif"">‘</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">আলফা ফিটোপ্রোটিন</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif"">’</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi"> এবং লিভারের আলট্রাসনোগ্রাম পরীক্ষা করা উচিত। এতে টিউমার খুব ছোট অবস্থায় ধরা পড়ে এবং সহজেই তা নির্মূলের চিকিৎসা করা সম্ভব হয়।</span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">যাদের লিভারে এখনো কোনো অসুখ হয়নি :</span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif"">♦ </span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">হেপাটাইটিস-বি ভাইরাসের টিকা নেওয়া</span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif"">♦ </span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">কারো হেপাটাইটিস-বি ও সি ধরা পড়লে দ্রুত তার চিকিৎসা নেওয়া</span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif"">♦ </span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">মদ্যপান এড়িয়ে চলা</span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif"">♦ </span><span style="font-family:SolaimanLipi">সুষম খাবার গ্রহণ এবং কায়িক পরিশ্রম করা</span></span></span></span></p> <p> </p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">লেখক : সহকারী অধ্যাপক</span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">শেখ রাসেল জাতীয় গ্যাস্ট্রোলিভার ইনস্টিটিউট ও হাসপাতাল, মহাখালী, ঢাকা</span></span></span></span></p>