<p>খ্রিষ্টীয় বর্ষবরণের রাতে (থার্টি ফার্স্ট নাইট) বাসা-বাড়ির ছাদে আতশবাজি ও পটকা ফোটানো এবং ফানুস ওড়ানো বন্ধে হাইকোর্টে রিট করা হয়েছে।</p> <p>আজ সোমবার সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী আশরাফ উজ্জামান হাইকোর্টের সংশ্লিস্ট শাখায় এই রিট করেন।</p> <p>জনসমাগম ও আতশবাজি ঠেকাতে ৩১ ডিসেম্বর রাত ১০টা থেকে ১টা পর্যন্ত ১৪৪ ধারা জারির মত কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশনা চাওয়া হয়েছে রিটে। বিচারপতি মো. জাহাঙ্গীর হোসেনের নেতৃত্বাধীন হাইকোর্ট বেঞ্চে রিট আবেদনটির শুনানি হতে পারে বলে সাংবাদিকদের জানিয়েছেন রিটকারী আইনজীবী আশরাফ উজ্জামান।</p> <div class="d-flex justify-content-center"> <div class="col-12 col-md-10 position-relative"><strong>আরো পড়ুন</strong> <div class="card"> <div class="row"> <div class="col-4 col-md-3"><img alt="শেখ হাসিনার ‘ঘৃণাস্তম্ভে’ গণ জুতা নিক্ষেপ" height="66" src="https://asset.kalerkantho.com/public/news_images/2024/12/30/1735548175-d6d55a82f7452d28747769bddd786a39.jpg" width="100" /></div> <div class="col-8 col-md-9"> <p>শেখ হাসিনার ‘ঘৃণাস্তম্ভে’ গণ জুতা নিক্ষেপ</p> </div> </div> </div> <a class="stretched-link" href="https://www.kalerkantho.com/online/dhaka/2024/12/30/1463010" target="_blank"> </a></div> </div> <p>রিটের আরজি তুলে ধরে তিনি বলেন, থার্টি ফাস্ট নাইটে ১১টা থেকে ১টা পর্যন্ত তীব্র সাউন্ড দিয়ে কোনো অনুষ্ঠান না করা এবং বাসা-বাড়ির ছাদে আতশবাজি-পটকা ফোটানো ও ফানুস উড়ানো বন্ধে নির্দেশনা চাওয়া হয়েছে। এ ছাড়া থার্টি ফার্স্ট নাইট উপলক্ষ্যে রাত ১০টা থেকে সড়ক, পার্ক ও উন্মুক্তস্থানে জনসমাগম বন্ধের নির্দেশ চাওয়া হয়েছে। পাশাপাশি ওইদিন (৩১ ডিসেম্বর) আতশবাজি-পটকা ও ফানুস বেচাকেনা বন্ধের নির্দেশনাও চাওয়া হয়েছে রিটে।</p> <p>রিটে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সচিব, আইজিপি ও ডিএমপি কমিশনারকে বিবাদী করা হয়েছে বলে জানান তিনি।</p>