অধিক ভিউ পেতে সন্তানদের ব্যবহার, সেই ‘ক্রিম আপা’র বিরুদ্ধে মামলা

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
অধিক ভিউ পেতে সন্তানদের ব্যবহার, সেই ‘ক্রিম আপা’র বিরুদ্ধে মামলা
সংগৃহীত ছবি

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অধিক ভিউ পেতে এবং অনলাইনে টাকা আয়ের জন্য নিজের সন্তানকে ক্যামেরার সামনে এনে নানাভাবে নিষ্ঠুর আচরণের অভিযোগে ঢাকার সাভারের শারমিন শিলা ওরফে ‘ক্রিম আপা’র বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে।

গতকাল বুধবার (৯ এপ্রিল) রাতে উপজেলা মহিলাবিষয়ক কর্মকর্তা কাজী ইসরাত জামান আশুলিয়া থানায় শিশু আইনে মামলাটি দায়ের করেন।

আরো পড়ুন
চাকরিজীবীদের টানা চার দিনের ছুটির সুযোগ

চাকরিজীবীদের টানা চার দিনের ছুটির সুযোগ

 

সাভারের বাইপাইল এলাকায় ‘ক্রিম আপা বিউটি পার্লার’ নামে শারমিন শিলার একটি বিউটি পারলার আছে। তিনি ভিডিওতে কিভাবে ক্রিম ব্যবহার করতে হবে, তা জানান।

এর বাইরে কী রান্না করছেন, কী খাচ্ছেন—এসব নিয়ে ভিডিও করেন।

মামলার এজাহারে উল্লেখ করা হয়েছে, সাভার উপজেলার আশুলিয়ায় বসবাস করেন শারমিন শিলা ওরফে ক্রিম আপা। পেশায় তিনি একজন বিউটিশিয়ান। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তিনি ক্রিম আপা নামে পরিচিত।

মেকআপের জন্য কাজ করাসহ বিভিন্ন রকম ক্রিম তৈরি করে বিক্রি করেন তিনি। তিনি নিজের ছেলে-মেয়েকে নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকসহ বিভিন্ন প্ল্যাটফরমে বিভিন্ন ধরনের ভিডিও তৈরি করে পোস্ট করেন। গত ৩০ মার্চ বিকেল ৪টার দিকে তিনি নিজের ফেসবুক আইডিতে একটি ভিডিও পোস্ট করেন, যা ভাইরাল হয়।

ভিডিওটিতে দেখা যায়, শারমিন শিলা তার মেয়ে শিশুকে (আনুমানিক দুই বছর) জোরপূর্বক এক হাত দিয়ে মুখে চাপ দিয়ে হাঁ করিয়ে মেয়ের অসম্মতিতে কেকজাতীয় কিছু খেতে বাধ্য করছেন।

শারমিন শিলা ভাইরাল হওয়ার জন্য এক বছর যাবৎ দুই শিশুসন্তানের প্রতি মাতৃসুলভ আচরণ না করে শিশুদের আঘাত, উৎপীড়ন, অবহেলাসহ তাদের প্রতি নিষ্ঠুর আচরণ করছেন। এমন আচরণের কারণে শিশুরা শারীরিক ও মানসিকভাবে বিকারগ্রস্ত হয়ে পড়েছে।

আশুলিয়া থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মো. কামাল হোসেন  বলেন, ‘শিশু আইনের ৭০ ধারায় শারমিন শিলার বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। তার বিরুদ্ধে শিশুকে আঘাত, উৎপীড়ন, ও অশালীনভাবে প্রদর্শন করার অভিযোগ করা হয়েছে। আসামিকে আইনের আওতায় আনার চেষ্টা চলছে।

তবে শারমিন শিলার দাবি, তিনি তার সন্তানদের কখনোই নির্যাতন করেননি।

মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

‘মা-মাটি ডাকছে, তারেক রহমান আসছে’ স্লোগানে মুখর আদালত পাড়া

নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
শেয়ার
‘মা-মাটি ডাকছে, তারেক রহমান আসছে’ স্লোগানে মুখর আদালত পাড়া
ছবি: কালের কণ্ঠ

‘মা-মাটি ডাকছে, তারেক রহমান আসছে’ সহ নানা স্লোগান মুখর ঢাকার আদালত পাড়া। মঙ্গলবার (১৫ এপ্রিল) ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালত প্রাঙ্গণে বিএনপিপন্থী আইনজীবীরা মিছিল করেছে। মিছিলে ঢাকা আইনজীবী সমিতির সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ নজরুল ইসলামের নেতৃত্ব শতাধিক আইনজীবী উপস্থিত ছিলেন। 

আরো পড়ুন
ছাত্রলীগ কর্মীকে জুতার মালা পরিয়ে পুলিশে দিল ছাত্রদল

ছাত্রলীগ কর্মীকে জুতার মালা পরিয়ে পুলিশে দিল ছাত্রদল

 

এদিন দুপুর ১টার দিকে বিএনপিপন্থী আইনজীবীরা ঢাকা আইনজীবী সমিতির সামনে থেকে মিছিল বের করে।

এরপর ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত, ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালত প্রদক্ষিণ করে আইনজীবী সমিতির সামনে গিয়ে শেষ হয়। এসময় জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরাম ঢাকা বার ইউনিটের আহবায়ক খোরশেদ আলম, সদস্য সচিব নিহার হোসেন ফারুক, আইনজীবী সমিতির সাবেক সাধারণ সম্পাদক হোসেন আলী খান হাসান, বর্তমান কোষাধ্যক্ষ আবদুর রশিদ মোল্লা ও অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর আবুল কালাম আজাদ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। 

আরো পড়ুন
পহেলা বৈশাখে পুলিশের কাজ নিয়ে যা বললেন প্রেসসচিব

পহেলা বৈশাখে পুলিশের কাজ নিয়ে যা বললেন প্রেসসচিব

 

এ বিষয়ে সৈয়দ নজরুল ইসলাম বলেন, ফ্যাসিস্ট যাতে ফিরে আসতে না পারে সেইজন্য আমরা আদালত প্রাঙ্গণে মিছিল করেছি। জনগণ চায়, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ফিরে আসুক।

আমরাও তার অপেক্ষায় রয়েছে। এদেশের গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিতে হাল ধরবেন তিনি।

মন্তব্য
হেফাজতের ওপর সহিংসতা

মেঘনা গ্রুপের চেয়ারম্যান মোস্তফা কামালের বিরুদ্ধে অভিযোগ দাখিল

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
মেঘনা গ্রুপের চেয়ারম্যান মোস্তফা কামালের বিরুদ্ধে অভিযোগ দাখিল
মেঘনা গ্রুপের প্রধান মোস্তফা কামাল

রাজধানীর মতিঝিলে শাপলা চত্বরে ২০১৩ সালের ৫ মে হেফাজতে ইসলামের নেতাকর্মীদের ওপর চালানো গণহত্যার পক্ষে প্রচারণায় সহায়তার অভিযোগে মেঘনা গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজের চেয়ারম্যান মোস্তফা কামালসহ দুইজনের বিরুদ্ধে অভিযোগ আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে দাখিল করা হয়েছে। অপর আসামি হলেন, ৭১ টেলিভিশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক তানভীর মোস্তফা।

মঙ্গলবার (১৫ এপ্রিল) আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থায় হেফাজতে ইসলামের নেতা মুশফিকুর রহমান এ অভিযোগ দাখিল করেন। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আইন, ১৯৭৩ এর ৩(২) ও ৪(১)/৪(২) ধারা অনুযায়ী গণহত্যা ও মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে।

মন্তব্য

হাসিনা-জয়সহ ১৮ জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা

নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
শেয়ার
হাসিনা-জয়সহ ১৮ জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা
সংগৃহীত ছবি

প্লট বরাদ্দে জালিয়াতির অভিযোগে দুদকের করা মামলায় ভারতে পালিয়ে যাওয়া সাবেক স্বৈরাচার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়সহ ১৮ জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছেন আদালত।

আজ মঙ্গলবার (১৫ এপ্রিল) ঢাকা মহানগর দায়রা জজ মো. জাকির হোসেন গালিব মামলার অভিযোগ পত্র আমলে গ্রহণ করে এ আদেশ দেন। এ বিষয়ে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য আগামী ২৯ এপ্রিল দিন ধার্য করা হয়েছে। এ নিয়ে দুদকের করা ৬ মামলায় শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি হয়েছে।

আরো পড়ুন
বৈশাখের দ্বিতীয় দিনে গোপালগঞ্জে স্বস্তির বৃষ্টি

বৈশাখের দ্বিতীয় দিনে গোপালগঞ্জে স্বস্তির বৃষ্টি

 

গ্রেপ্তারি পরোয়ানা দেওয়া অন্য আসামিরা হলেন- গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের প্রশাসনিক কর্মকর্তা মো. সাইফুল ইসলাম সরকার, সিনিয়র সহকারী সচিব পূরবী গোলদার, অতিরিক্ত সচিব (প্রশাসন) কাজী ওয়াছি উদ্দিন ও সচিব মো. শহীদ উল্লা খন্দকার, রাজউকের সাবেক চেয়ারম্যান মো. আনিছুর রহমান মিঞা, সাবেক সদস্য (এস্টেট ও ভূমি) মোহাম্মদ খুরশীদ আলম, সদস্য তন্ময় দাস, সাবেক সদস্য মোহাম্মদ নাসির উদ্দীন, সদস্য অবসরপ্রাপ্ত মেজর (ইঞ্জিনিয়ার) সামসুদ্দীন আহমদ চৌধুরী, সহকারী পরিচালক মাজহারুল ইসলাম, উপপরিচালক নায়েব আলী শরীফ, সাবেক সদস্য শফি উল হক, পরিচালক মো. কামরুল ইসলাম, পরিচালক মো. নুরুল ইসলাম, সাবেক প্রধানমন্ত্রীর একান্ত সচিব-১ মোহাম্মদ সালাহ উদ্দিন ও সাবেক গৃহায়ন ও গণপূর্ত প্রতিমন্ত্রী শরীফ আহমেদ। আসামিদের মধ্যে শেখ হাসিনা, পূরবী গোলদার, আনিছুর রহমান, নাসির উদ্দীন, সামসুদ্দীন, নায়েব আলী খুরশীদ আলম, শরীফ আহমেদ, শহীদ উল্লা, ওয়াছি উদ্দিন ও সাইফুল ইসলাম দুই মামলায় রয়েছে।

এর আগে গত ১৪ জানুয়ারি দুদকের সহকারী পরিচালক এস.এম রাশেদুল হাসান বাদী হয়ে সজীব ওয়াজেদ জয়কে প্রধান ও শেখ হাসিনাকে সহযোগী আসামি করে মামলা করেন। এ মামলায় আরো ১৩ জনকে আসামি করা হয়।

তদন্ত শেষে ১৭ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ পত্র দাখিল করে দুদক।  

আরো পড়ুন
এসএসসি পরীক্ষা কেন্দ্রে দায়িত্বে অবহেলা, তিন শিক্ষককে অব্যাহতি

এসএসসি পরীক্ষা কেন্দ্রে দায়িত্বে অবহেলা, তিন শিক্ষককে অব্যাহতি

 

গত ১৪ জানুয়ারি দুদকের উপ পরিচালক মো. সালাউদ্দিন বাদী হয়ে শেখ হাসিনাসহ ৮ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেন। তদন্ত শেষে ১২ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ পত্র দাখিল করে দুদক।

মামলার অভিযোগে বলা হয়েছে, প্রধানমন্ত্রী থাকাকালে শেখ হাসিনা নিজের মালিকানায় ও তার ছেলে, মেয়ে, বোন এবং বোনের দুই ছেলে-মেয়ের নামে ঢাকা শহরে বাড়ি বা ফ্ল্যাট বা আবাসন সুবিধা থাকার পরেও সেই তথ্য গোপন করে পূর্বাচল নতুন শহর আবাসন প্রকল্পের প্লট বরাদ্দ নিয়েছেন।

এতে বরাদ্দ সংক্রান্ত আইন ও নীতিমালা লঙ্ঘন হয়েছে। সাবেক প্রধানমন্ত্রী তার দপ্তরসহ প্রকল্পের বরাদ্দ বিষয়ক দায়িত্বপ্রাপ্ত গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয় এবং রাজউকের কর্মচারীদের প্রভাবিত করে ক্ষমতার অপব্যবহার করেছেন।

মন্তব্য

সাগর-রুনি হত্যা: ১১৭ বার পেছাল তদন্ত প্রতিবেদন

নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
শেয়ার
সাগর-রুনি হত্যা: ১১৭ বার পেছাল তদন্ত প্রতিবেদন
সাগর সরওয়ার ও মেহেরুন রুনি

সাংবাদিক দম্পতি সাগর সারোয়ার ও মেহেরুন রুনি হত্যা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল পিছিয়ে আগামী ২১ মে দিন ধার্য করেছেন আদালত। এ নিয়ে এ মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল ১১৭ বার পেছানো হয়েছে। আজ মঙ্গলবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট এম এ আজহারুল ইসলামের আদালত এ দিন ধার্য করেন। 

আদালত সূত্র বলছে, এদিন মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য দিন ধার্য ছিল।

তবে তদন্তকারী কর্মকর্তা ও পিবিআই'র অতিরিক্ত এসপি মো. আজিজুল হক আদালতে প্রতিবেদন দাখিল করতে পারেননি। এজন্য আদালত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য নতুন এ দিন ধার্য করেন। 

এ মামলার আসামিরা হলেন-রফিকুল ইসলাম, বকুল মিয়া, মাসুম মিন্টু, কামরুল ইসলাম ওরফে অরুন, আবু সাঈদ, সাগর-রুনির বাড়ির দুই নিরাপত্তারক্ষী পলাশ রুদ্র পাল ও এনায়েত আহমেদ এবং তাদের 'বন্ধু' তানভীর রহমান খান। এদের মধ্যে তানভীর ও পলাশ জামিনে রয়েছে।

বাকিরা কারাগারে আটক রয়েছে। 

২০১২ সালের ১১ ফেব্রুয়ারি মাছরাঙা টেলিভিশনের বার্তা সম্পাদক সাগর সারোয়ার ও এটিএন বাংলার জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক মেহেরুন রুনিকে হত্যা করা হয়। এরপর নিহত রুনির ভাই নওশের আলম রোমান শেরেবাংলা নগর থানায় একটি হত্যা মামলা করেন। 

প্রথমে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ছিলেন ওই থানার এক উপ-পরিদর্শক (এসআই)।

চারদিন পর চাঞ্চল্যকর এই হত্যা মামলার তদন্তভার ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) কাছে হস্তান্তর করা হয়। দুই মাসেরও বেশি সময় তদন্ত করে রহস্য উদঘাটনে ব্যর্থ হয় ডিবি। পরে হাইকোর্টের নির্দেশে একই বছরের ১৮ এপ্রিল হত্যা মামলাটির তদন্তভার র‌্যাবের কাছে হস্তান্তর করা হয়। গত ৩০ সেপ্টেম্বর দম্পতি সাগর ও রুনি হত্যার ঘটনায় করা মামলার তদন্তে বিভিন্ন বাহিনীর অভিজ্ঞ তদন্ত কর্মকর্তাদের সমন্বয়ে উচ্চ ক্ষমতা সম্পন্ন টাস্কফোর্স গঠনের নির্দেশ দেন হাইকোর্ট। তাদেরকে ছয় মাসের মধ্যে তদন্ত শেষ করতে বলা হয়।
একইসঙ্গে মামলার তদন্ত থেকে র‌্যাবকে সরিয়ে দেওয়ারও আদেশ দেওয়া হয়। রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি নিয়ে বিচারপতি ফারাহ মাহবুব ও বিচারপতি মুহাম্মদ মাহবুব উল ইসলামের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন। এ বিষয়ে পরবর্তী আদেশের জন্য আগামী ৬ এপ্রিল দিন ধার্য করা হয়। পরে ১৭ অক্টোবর হাইকোর্টের নির্দেশে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জন নিরাপত্তা বিভাগ থেকে টাস্কফোর্স গঠন করে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়। এতে পিবিআই প্রধানকে আহ্বায়ক করে ৪ সদস্যের উচ্চপর্যায়ের টাস্কফোর্স কমিটি গঠন করা হয়েছে।

প্রাসঙ্গিক
মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ