ক্ষীর

  • অষ্টম শ্রেণির শারীরিক শিক্ষা ও স্বাস্থ্য বইয়ের প্রথম অধ্যায়ে তোমরা ক্ষীর সম্পর্কে পড়েছ। ভূরিভোজের পর শেষ পাতে মিষ্টি খাবার হিসেবে বেশ জনপ্রিয় বিশেষ এই পদ
অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
ক্ষীর

কোনো গভীর বা ঘনিষ্ঠ অবস্থা বোঝাতে আমরা প্রায়ই বলি বিষয়টি জমে ক্ষীর। দুধকে আগুনে জ্বাল দিয়ে শুকিয়ে ধীরে ধীরে ক্ষীর বানানো হয়। অর্থাৎ দুধের ঘনীভূত অবস্থা বা জমে যাওয়া অবস্থাটিই ক্ষীর। এখানেই শেষ না! রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ভাইপো অবনীন্দ্রনাথ আঁকাআঁকির কারণে খ্যাতি পেয়েছিলেন।

তবে স্বয়ং রবীন্দ্রনাথ তাঁকে সাহিত্যকর্মে মন দেওয়ার জন্য উৎসাহিত করতেন। উৎসাহিত হয়ে তিনি প্রথমে লিখেছিলেন ‘শকুন্তলা’। এরপর ১৮৯৬ খ্রিস্টাব্দে প্রকাশিত হয় তাঁর রূপকথাধর্মী গ্রন্থ ‘ক্ষীরের পুতুল’। শিশুসাহিত্যে বিশেষ স্থান দখল করে রাখা এই সাহিত্যকর্ম পরবর্তী সময়ে ইংরেজি, ফরাসি, সুইডিশ, হিন্দি, মারাঠিসহ বিভিন্ন ভাষায় অনূদিত হয়।

আরো পড়ুন
চিরিরবন্দরে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে আজান প্রতিযোগিতা

চিরিরবন্দরে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে আজান প্রতিযোগিতা

 

বাঙালির ক্ষীরপ্রেমের শিকড় সুদূর অতীতে। ধারণা করা হয়, ভারতীয় উপমহাদেশের বিভিন্ন অঞ্চলে প্রাচীনকাল থেকেই ক্ষীর তৈরি হয়ে আসছে। বিশেষ করে মোগল আমলে এই খাবার রাজকীয় পদ হিসেবে উচ্চ মর্যাদা পায়। তখন দুধ ঘন করে রান্না করে নানা রকম বাদাম ও মসলা মিশিয়ে এটি পরিবেশন করা হতো।

পরবর্তী সময়ে বিভিন্ন অঞ্চলে নিজস্ব স্বাদ ও রীতি অনুসারে তৈরি হতে থাকে বৈচিত্র্যময় ক্ষীর। কোনো অঞ্চলে লালচে রঙের পায়েসের মতো ক্ষীর জনপ্রিয়। আবার কোথাও একদম ঘন মালাইয়ের মতো ক্ষীর বেশি প্রিয়। ক্ষীর তৈরির প্রধান উপাদান হলো দুধ। দুধকে ধীরে ধীরে ঘন করে তাতে চাল, চিনি, গুড় বা কনডেন্সড মিল্ক মেশানো হয়।

আরো পড়ুন
‘কন্যা’-য় মজেছেন দর্শক, মুগ্ধ মেহজাবীন-তিশারাও

‘কন্যা’-য় মজেছেন দর্শক, মুগ্ধ মেহজাবীন-তিশারাও

 

তারপর এটি ধীর আঁচে রান্না করে তৈরি করা হয় ঘন ও সুগন্ধি একটি মিশ্রণ। স্বাদ বাড়াতে অনেকে কাজুবাদাম, পেস্তাবাদাম, কিশমিশ কিংবা এলাচ-দারচিনির মতো মসলা যোগ করে। ঈদ, পূজা, নববর্ষ কিংবা বিয়েসহ বিভিন্ন সামাজিক ও পারিবারিক অনুষ্ঠানের ভূরিভোজে ক্ষীর না হলে চলে!

অনেকে পায়েস, ফিরনি ও ক্ষীরকে একই পদ ভেবে ভুল করে। পায়েস কিছুটা পাতলা হয়, অন্যদিকে ফিরনি আঠালো দেখতে। ক্ষীর হয় একেবারেই জমাট এবং এতে চালের দানাগুলো ভালোভাবে সিদ্ধ হলেও আস্ত থাকে। ক্ষীরের তৈরি অনেক মিষ্টি আমাদের দেশে জনপ্রিয়, বিশেষ করে ক্ষীর কদম, কানসাট, ক্ষীরের বরফি, পাতক্ষীর, ক্ষীরের পুতুল নিয়ে মাতামাতির শেষ নেই।

আল সানি

মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

৩ মে থেকে কামিল পরীক্ষা শুরু

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
৩ মে থেকে কামিল পরীক্ষা শুরু
সংগৃহীত ছবি

আগামী ৩ মে থেকে ইসলামি আরবি বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃক পরিচালিত কামিল (স্নাতকোত্তর) ১ম ও ২য় বর্ষের চূড়ান্ত পরীক্ষা-২০২৩ শুরু হবে। বৃহস্পতিবার (২০ মার্চ) বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক মোহাম্মদ আলী স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশ করা হয়। 

প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, আগামী ৩ মে থেকে পরীক্ষা শুরু হয়ে ২৪ মে পর্যন্ত চলবে। প্রতিদিন সকাল ৯টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।

এ উপলক্ষে বৃহস্পতিবার পৃথক এক বিজ্ঞপ্তিতে ১৪৯টি কেন্দ্র সম্বলিত একটি তালিকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হয়েছে।

উল্লেখ্য, মাদরাসাগুলোতে সেশনজট নিরসনে উদ্যোগ গ্রহণ করেছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। আগামী মে মাসেই ফাজিল অনার্স পরীক্ষাসহ ফাজিল পাস কোর্সেরও পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে বলে জানিয়েছে পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক। পরীক্ষার কেন্দ্র ও সময়সূচিসহ এ সংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্য বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে পাওয়া যাবে।


 

প্রাসঙ্গিক
মন্তব্য

আ. লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে মধ্যরাতে ঢাবিতে মিছিল, কর্মসূচি ঘোষণা

    সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সামনে আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভের আহ্বান
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি
শেয়ার
আ. লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে মধ্যরাতে ঢাবিতে মিছিল, কর্মসূচি ঘোষণা
সংগৃহীত ছবি

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে মিছিল করেছেন বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা। হলপাড়া থেকে শুরু হয়ে মল চত্বর, ভিসি চত্বর হয়ে টিএসসিতে এসে শেষ হয়।

শুক্রবার (২০ মার্চ) রাত ২টায় আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ, জুলাই গণহত্যায় আওয়ামী লীগের বিচার নিশ্চিত এবং প্রধান উপদেষ্টার আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের পরিকল্পনা নেই— এ বক্তব্য প্রত্যাহারের দাবিতে হল থেকে রাস্তায় বের হয়ে বিক্ষোভ মিছিল করেন বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা। পরবর্তী সময়ে সংক্ষিপ্ত বিক্ষোভ সমাবেশে বক্তব্য দেন তারা।

আরো পড়ুন
মাদারীপুর টিসিবির সেই ডিডিকে স্ট্যান্ড রিলিজ

মাদারীপুর টিসিবির সেই ডিডিকে স্ট্যান্ড রিলিজ

 

রাজু ভাস্কর্যের সামনে অনুষ্ঠিত বিক্ষোভ সমাবেশে শিক্ষার্থীরা বলেন, ছাত্র-জনতা দেশে আওয়ামী লীগের রাজনীতি চায় না। আওয়ামী লীগকে রাজনীতি করতে দেওয়া মানে জুলাই অভ্যুত্থানে শহীদদের সঙ্গে প্রতারণা করা। যত দিন পর্যন্ত নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণ না হবে, তত দিন পর্যন্ত লড়াই চলবে। জুলাই-আগস্ট গণহত্যার বিচার হতেই হবে।

গণভোটের মাধ্যমে হলেও আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করতে হবে। এর আগ পর্যন্ত কোনো নির্বাচন হতে দেওয়া হবে না।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ফাহিম বলেন, ‘আওয়ামী লীগকে ফেরাতে নানা ষড়যন্ত্র হচ্ছে। এসব ষড়যন্ত্রে যারা মদদ দেবে, তারা যে-ই হোক না কেন, রুখে দাঁড়াবে ছাত্রসমাজ।

শিক্ষার্থী তাবাসসুম বলেন, ‘আওয়ামী লীগের মধ্যে ন্যূনতম অনুশোচনা নেই। দেড় হাজার মানুষ হত্যার পর তারা ক্ষমা পর্যন্ত চায়নি। অথচ সামনের নির্বাচনে আওয়ামী লীগকে অন্তর্ভুক্ত করতে এখন থেকে নানা ফন্দি-ফিকির হচ্ছে। বাংলাদেশের মাটিতে আওয়ামী লীগকে রাজনীতি করতে দেবে না ছাত্রসমাজ।’

আরো পড়ুন
গাজায় মৃত্যু তিন দিনে ৬০০ ছুঁইছুঁই

গাজায় মৃত্যু তিন দিনে ৬০০ ছুঁইছুঁই

 

বিক্ষোভ সমাবেশে আজ শুক্রবার বিকেল ৩টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসিতে বিক্ষোভ কর্মসূচি ঘোষণা করেন শিক্ষার্থীরা।

এর পাশাপাশি সারা দেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সামনে আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভের আহ্বান জানান তারা।

মন্তব্য

লেভাতানা সংস্কৃতির ধারক 'হাজং'

    সপ্তম শ্রেণির বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বইয়ের দ্বিতীয় অধ্যায়ে তোমরা হাজং সম্পর্কে জেনেছ। লেভাতানা সংস্কৃতির ধারক হাজংদের নিয়ে আরো যা জানতে পারো—
আল সানি
আল সানি
শেয়ার
লেভাতানা সংস্কৃতির ধারক 'হাজং'
ঐতিহ্যবাহী পোশাকে হাজং মেয়েরা।ছবি : সংগৃহীত

ব্রিটিশ আমলে উপমহাদেশে ফসলের মাধ্যমে জমিদারদের খাজনা প্রদানের একটি শোষণমূলক প্রথা প্রচলিত ছিল। ওই সময় সুসং দুর্গাপুর ছিল টংক প্রথার স্বর্গভূমি। জমিতে ফসল হোক বা না হোক টংকের ধান দিতেই হতো জমিদারদের। ১৯৩৭ সালে কমিউনিস্ট নেতা কমরেড মণি সিংহের নেতৃত্বে কৃষকরা এ প্রথার বিরুদ্ধে কঠোর আন্দোলন শুরু করেন।

এই আন্দোলনে কুমুদিনী হাজং ও তাঁর স্বামী লংকেশ্বর হাজং সক্রিয়ভাবে জড়িয়ে পড়েছিলেন। ইতিহাসের সেই অধ্যায় হাজংদের পরিচয় করিয়ে দিয়েছে অন্যায়ের বিরুদ্ধে সংগ্রামশীল হিসেবে।

হাজংরা প্রধানত শ্রীবরদী, ঝিনাইগাতী, হালুয়াঘাট, ধোবাউড়া, নালিতাবাড়ী, সুসং দুর্গাপুর, কলমাকান্দা ও বিরিশিরি এলাকায় বাস করে। এ ছাড়া শেরপুর, সিলেট ও নেত্রকোনা অঞ্চলেও কিছুসংখ্যকের বসবাস রয়েছে।

নৃবিজ্ঞানীদের মতে, হাজংদের আদি নিবাস উত্তর বার্মায়। কিছু ঐতিহাসিক মতবাদ অনুসারে, এই জনগণ মূলত পূর্ব আফগানিস্তান বা তাজিকিস্তান অঞ্চলের পাহাড়ি জাতি থেকে এসেছে এবং পরে তারা ভারতীয় উপমহাদেশে এসে বসতি স্থাপন করেছে।

প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের কারণে হাজংদের পূর্বপুরুষরা তাদের আদি নিবাস ত্যাগ করে ভারতীয় উপমহাদেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় পার্বত্য এলাকায় প্রবেশ করে বলে অনেকের ধারণা। সপ্তদশ শতকে মোগলদের দ্বারা বিতাড়িত হয়ে তারা গারো পাহাড়ে আশ্রয় নেয় এবং পরবর্তী সময়ে সমতলভূমিতে বসতি স্থাপন করে।

প্রাচীনকাল থেকেই তারা গাড়ো পাহাড়ে জমিচাষের মাধ্যমে জীবিকা নির্বাহ করত। তাই অনেক হাজং বিশ্বাস করে যে গারোরা তাদের নামকরণ করেছে হাজং। গারো ভাষায় ‘হা’ মানে মাটি এবং ‘জং’ মানে পোকা, অর্থাৎ মাটির পোকা। তবে তাদের নামের উৎস সম্পর্কে বিভিন্ন মত রয়েছে। হাজং জাতির ভাষা হচ্ছে ‘হাজং’ বা ‘হাজং-ভাষা’।

অস্ট্রো-এশিয়ান ভাষা পরিবারের অন্তর্গত একটি প্রাচীন ভাষা এটি। ভাষাটির নিজস্ব কোনো বর্ণমালা নেই। তারা ভাষার লিখিত রূপ দিতে অসমীয়া বর্ণমালা ব্যবহার করে। যদিও হাজং জনগণ বাংলাদেশে এখন বাংলা ভাষাতেই কথা বলে। হাজং পুরুষরা সাধারণত লুঙ্গি বা ধুতি পরে এবং নারীরা বিশেষ ধরনের সিল্কের শাড়ি বা কাপড় পরিধান করে।

নারীদের বিশেষ এই পোশাককে বলা হয় পাথিন। হাজংরা বিভিন্ন উৎসব, যেমন বর্ষবরণ, মাঘী পূর্ণিমা এবং বৈশাখী মেলায় অংশ নেয়। এই সময়গুলোতে তারা গানের মাধ্যমে নিজেদের ঐতিহ্য এবং সংস্কৃতিকে তুলে ধরে। তাদের গানে, নাচে ও মেলায় এক ধরনের প্রাচীন ইতিহাস ও সংগ্রামের ছাপ দেখা যায়। হাজংদের মধ্যে হিন্দুধর্মের প্রচলন বেশি। তবে বেশ কিছুসংখ্যক হাজং স্থানীয় আদিবাসী ধর্মের অনুসারী।

মন্তব্য

বরখাস্ত হলেন শিক্ষার্থীদের ওপর হামলায় অভিযুক্ত রেজিস্ট্রার

কুবি সংবাদদাতা
কুবি সংবাদদাতা
শেয়ার
বরখাস্ত হলেন শিক্ষার্থীদের ওপর হামলায় অভিযুক্ত রেজিস্ট্রার
সংগৃহীত ছবি

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার অভিযোগে করা দুটি মামলার এজাহারভুক্ত আসামি কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুবি) ডেপুটি রেজিস্ট্রার মোহাম্মদ জাকির হোসেনকে সাময়িক বরখাস্ত করেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। সাময়িক বরখাস্ত থাকাকালীন খোরপোষ ভাতাপ্রাপ্ত হবেন তিনি। বর্তমানে সদর দক্ষিণ থানা হেফাজতে রয়েছেন এ কর্মকর্তা। 

বৃহস্পতিবার (২০ মার্চ) বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আনোয়ার হোসেন (অতিরিক্ত দায়িত্ব) স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তি থেকে এসব তথ্য জানা যায়।

 

আরো পড়ুন
আপনাদের নিয়ে সমালোচনা হবে কিন্তু মনোবল হারাবেন না

আপনাদের নিয়ে সমালোচনা হবে কিন্তু মনোবল হারাবেন না

 

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, জাকির হোসেন সদর দক্ষিণ থানার একটি মামলায় এজাহারভুক্ত ৩০ নম্বর আসামি। ওই মামলার এফআইআর ৯ এবং জিআর নম্বর ৩২৯। গত ১৩ জানুয়ারি বিশ্ববিদ্যালয় এলাকা থেকে এই মামলায় তাকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। সরকারি কর্মকর্তা আইন ২০১৮-এর ধারা ৩৯ (০২) এবং সরকারি কর্মচারী বিধিমালা ২০১৮-এর ১২ নং বিধি মোতাবেক তাকে সাময়িক বরখাস্ত করে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।

 

বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আনোয়ার হোসেন বলেন, ‘তার নামে দুটি মামলা রয়েছে, সেই পরিপ্রেক্ষিতে তাকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। মামলা চলমান রয়েছে, পাশাপাশি আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ও তদন্ত করছে, সব মিলিয়েই তার বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।’

প্রাসঙ্গিক
মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ