ঢাকা, রবিবার ১৩ এপ্রিল ২০২৫
৩০ চৈত্র ১৪৩১, ১৩ শাওয়াল ১৪৪৬

ঢাকা, রবিবার ১৩ এপ্রিল ২০২৫
৩০ চৈত্র ১৪৩১, ১৩ শাওয়াল ১৪৪৬

ঔষধি গাছ ভাঙা নিয়ে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া, অস্ত্রের ঝনঝনানি

সরিষাবাড়ী (জামালপুর) প্রতিনিধি
সরিষাবাড়ী (জামালপুর) প্রতিনিধি
শেয়ার
ঔষধি গাছ ভাঙা নিয়ে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া, অস্ত্রের ঝনঝনানি

জামালপুরের সরিষাবাড়ীতে ঔষধি গাছ ভাঙাকে কেন্দ্র করে দুপক্ষের বাড়ি ঘরে হামলা, ভাঙচুর ও সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে উভয় পক্ষে অন্তত ১০ জন আহত হয়েছে। শুক্রবার রাত ৭টার দিকে উপজেলার ডোয়াইল ইউনিয়নের রাজিব দিয়ার গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।

সংঘর্ষে উভয় পক্ষের আহতরা হলেন- আশিক মিয়া (১৪), মিল্টন মিয়া (১৬), নুরজাহান বেওয়া (৮০), মোফাজ্জল হোসেন (৫০), কহিনুর বেগম (৩৫), রেখা খাতুন (৩২), রানা মিয়া (২৫), আনেয়ার হোসেন (৪০) ও শেফালী আক্তার।

এদের মধ্যে গুরুতর আহত নুরজাহান বেওয়া ও আনোয়ার হোসেনকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে।

অভিযোগে জানা যায়, কবিরাজ আনোয়ার হোসেন ভুল চিকিৎসা দিয়ে এলাকায় দীর্ঘদিন ধরে কবিরাজি করে আসছেন। কবিরাজের এসব অপকর্মকাণ্ডের প্রতিবাদ করায় প্রতিবেশী জিন্নত আলী সঙ্গে বিরোধ চলে আসছে কবিরাজ আনোয়ার হোসেনের। শুক্রবার সন্ধ্যার দিকে জিন্নত আলী গরুর খাবার খড় নিয়ে বাড়ি যাওয়ার পথে রাস্তার পাশে কবিরাজের ঔষধি গাছে কিছু খড় লেগে যায়।

এ নিয়ে জিন্নত আলী ও কবিরাজ আনোয়ারের মধ্যে কথা কাটাকাটি হয়। একপর্যায় উভয়ের সমর্থকের মধ্যে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া ও সংঘর্ষে লিপ্ত হন। এ সময় ক্ষিপ্ত হয়ে কবিরাজ আনোয়ার হোসেন তার সমর্থকরা লাঠিসোটা ও ধারালো অস্ত্র নিয়ে জিন্নত আলীর বাড়ি ঘরে হামলা চালিয়ে নারী-পুরুষদের মারধর করে। পরে জিন্নত আলীর সমর্থকরা পাল্টা হামলা চালিয়ে আনোয়ারের বাড়ি ঘরে হামলা চালিয়ে একটি রান্না ঘর ভাঙচুর করে।

এ ব্যাপারে সরিষাবাড়ী থানার ওসি আবু মো ফজলুল করীম কালের কণ্ঠকে জানান, সংঘর্ষের ঘটনায় কেউ অভিযোগ এখনো দেয়নি। অভিযোগ পেলে তদস্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

মন্তব্য

সংঘর্ষে নিহত, শাহজাদপুরে বিএনপির ২ নেতার পদ স্থগিত

সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি
সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি
শেয়ার
সংঘর্ষে নিহত, শাহজাদপুরে বিএনপির ২ নেতার পদ স্থগিত

সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুর উপজেলার রুপবাটি ইউনিয়নের বড়ধুনাইল গ্রামে সরকারি খাস জমি দখল ও দফা দফায় সংঘর্ষে প্রতিপক্ষের এক ব্যক্তি নিহতের ঘটনায় ইউনিয়ন বিএনপির দুই নেতার পদ স্থগিত ও যুবদল এবং ছাত্রদলের দুই নেতার পদ স্থগিতের জন্য জেলা যুবদল ও ছাত্রদলকে নির্দেশনা দিয়েছে জেলা বিএনপি। এ ছাড়াও ঘটনার তদন্তে তিন সদস্য বিশিষ্ট তদন্ত কমিটি করা হয়েছে। 

আজ রবিবার (১৩ এপ্রিল) দুপুরে জেলা বিএনপির দপ্তর সম্পাদক তানভীর মাহমুদ পলাশ স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। পদ স্থগিত হওয়া নেতারা হলেন- রুপবাটি ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর হোসেন লিটন ও সাবেক যুগ্ম সম্পাদক আব্দুল হালিম সেখ।

অভিযুক্ত যুবদল ও ছাত্রদল নেতারা হলেন- রুপবাটি ইউনিয়ন যুবদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আব্দুর রাজ্জাক সেখ ও একই ইউনিয়ন ছাত্রদলের সিনিয়র সহসভাপতি ইনজাজাম সেখ। 

জেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক আবু সাঈদ সুইটকে আহ্বায়ক করে গঠিত তদন্ত কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন- শাহজাদপুর উপজেলা বিএনপির সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আব্দুস সালাম ও পৌর বিএনপির সাবেক সভাপতি এমদাদুল হক নওশাদ।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, শাহজাদপুর উপজেলার রুপবাটি ইউনিয়নে প্রতি বছর সরকারি জমি দখল নিয়ে মারামারি হয়ে থাকে। এবারও সংঘর্ষে এক ব্যক্তি নিহত হয়েছেন।

এ অবস্থায় এসব ঘটনায় জড়িত থাকায় প্রাথমিকভাবে দুই বিএনপি নেতার পদ স্থগিত এবং যুবদল ও ছাত্রদলের দুই নেতার পদ স্থগিতের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।

বড়ধুনাইল গ্রামে ১৫০ বিঘা সরকারি খাসজমি দখলে নেওয়াকে কেন্দ্র জাফর গ্রুপ ও রাজ্জাক গ্রুপের মধ্যে দীর্ঘদিন যাবত দ্বন্দ্ব চলে আসছিল। এরই জের ধরে শনিবার ও রবিবার দফায় দফায় সংঘর্ষ হয়। এতে রাজ্জাক গ্রুপের লোকজন প্রতিপক্ষ জাফর গ্রুপের লোকজনের অন্তত ১০টি বসতবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাট করে বলে অভিযোগ উঠেছে।

এতে বাধা দিতে গেলে মারধরে জাফর গ্রুপের মদিন মোল্লাকে নিজবাড়ির সামনে পিটিয়ে হত্যা করা হয়। এসব ঘটনায় এ গ্রুপের আরো অন্তত ২০ জন নারী-পুরুষ আহত হয়েছেন। বিএনপির পক্ষ থেকে দলীয় শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা সবাই যুবদল নেতা রাজ্জাক গ্রুপের সমর্থক।

মন্তব্য

ছাত্রদল নেতা জাকির খাঁনের কারামুক্তিতে হাজারো মানুষের ঢল

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
ছাত্রদল নেতা জাকির খাঁনের কারামুক্তিতে হাজারো মানুষের ঢল
সংগৃহীত ছবি

নারায়ণগঞ্জ জেলা ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি জাকির খাঁন কারাগার থেকে মুক্তি পেয়েছেন। তার নেতাকর্মী ও অনুসারীরা ফুলেল শুভেচ্ছা জানিয়ে তাকে বরণ করে নিয়েছেন। রবিবার (১৩ এপ্রিল) সকাল ১০টায় নারায়ণগঞ্জ জেলা কারাগার থেকে মুক্তি পান তিনি।

জানা গেছে, সকাল সাড়ে ১০টায় জাকির খাঁন কারাগার থেকে মুক্ত হলে তার আত্মীয়-স্বজন ও হাজার হাজার নেতাকর্মীরা জেল গেট থেকে ফুল ও মালা দিয়ে তাকে বরণ করে নেন।

এ সময় তিনি বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) ও ফিলিস্তিনের পতাকা হাতে নেড়ে নেড় আনন্দ উল্লাস করেন। পরে গাড়িতে চড়ে তিনি পুরো শহর ঘুরে শোডাউন দেন।

আরো পড়ুন
শরীরে আয়রনের ঘাটতি আছে কি না, বুঝবেন যেভাবে

শরীরে আয়রনের ঘাটতি আছে কি না, বুঝবেন যেভাবে

 

তার কারামুক্তির বিষয়টি নিশ্চিত করে নারায়ণগঞ্জ জেলা কারাগারের জেল সুপার মোহাম্মদ ফোরকান ওয়াহিদ বলেন, সন্ত্রাসবিরোধী একটি মামলায় পাঁচ বছরের সাজার মেয়াদ শেষ হলে জাকির খাঁনকে মুক্তি দেওয়া হয়। 

এ বিষয়ে জাকির খাঁনের আইনজীবী অ্যাডভোকেট রবিউল ইসলাম বলেন, জাকির খানের বিরুদ্ধে ৩৩টি মামলা ছিল।

এর মধ্যে ৩২টিতে তিনি খালাস পেয়েছেন। বাকি ১টি মামলায় তিনি জামিনে আছেন। অনেক আগে তার বিরুদ্ধে সন্ত্রাসবিরোধী একটি মামলা হয়েছিল। সেই মামলায় আজ তিনি সাজা শেষ করে মুক্তি পেয়েছেন।

সিদ্ধিরগঞ্জ থানা ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি দেলোয়ার হোসেন খোকন বলেন, জাকির খাঁন নারায়ণগঞ্জ জেলা ছাত্রদলের সাবেক সফল সভাপতি। আমরা প্রত্যাশা রাখতে চাই, জাকির খাঁনের নেতৃত্বে আগামীতে নারায়ণগঞ্জে স্বনির্ভর ও উজ্জ্বল রাজনৈতিক প্ল্যাটফর্ম তৈরি হবে। জাকির খাঁনের হাত ধরে বিএনপি, বেগম খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের হাতকে শক্তিশালী করা হবে। 

আরো পড়ুন
শ্রমিক লীগ নেতা থেকে যুব অধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক

শ্রমিক লীগ নেতা থেকে যুব অধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক

 

উল্লেখ্য, হত্যা মামলাসহ মোট ৩৩টি মামলার আসামি ছিলেন জাকির খাঁন। দীর্ঘদিন পলাতক থাকার পর ২০২২ সালের ৩ সেপ্টেম্বর র‌্যাব-১১ এর একটি অভিযানে ঢাকার বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়।

এরপর ধাপে ধাপে বিভিন্ন মামলায় জামিন পান তিনি। চলতি বছরের ৭ জানুয়ারি সাব্বির আলম হত্যা মামলার রায়ে তিনি খালাস পান।

মন্তব্য
পাবনা

শ্রমিক লীগ নেতা থেকে যুব অধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক

চাটমোহর (পাবনা) প্রতিনিধি
চাটমোহর (পাবনা) প্রতিনিধি
শেয়ার
শ্রমিক লীগ নেতা থেকে যুব অধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক
সংগৃহীত ছবি

বাংলাদেশ যুব অধিকার পরিষদ পাবনা জেলা শাখার আওতাধীন চাটমোহর উপজেলা শাখার আংশিক কমিটি অনুমোদন দিয়েছে দলটির পাবনা জেলা শাখার সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক। আগামী এক বছরের জন্য ঘোষিত কমিটিতে গুরত্বপূর্ণ দুটি পদ পেয়েছেন চাটমোহর উপজেলা জাতীয় শ্রমিক লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও একজন সৌদি প্রবাসী।

নতুন কমিটি প্রকাশের পর শ্রমিক লীগ নেতার যুব অধিকারে অনুপ্রবেশ ও পুনর্বাসন নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বইছে সমালোচনার ঝড়।

জানা যায়, গত ৫ এপ্রিল বাংলাদেশ যুব অধিকার পরিষদ পাবনা জেলা শাখার সভাপতি সোহেল রানা নোমান এবং সাধারণ সম্পাদক মিরাজুল ইসলাম স্বাক্ষরিত কমিটিতে মো. রিপন হোসেনকে সাধারণ সম্পাদক করা হয়েছে।

পতিত স্বৈরাচার শেখ হাসিনা সরকারের আমলে ২০২৩ সালের ১২ জানুয়ারি জাতীয় শ্রমিক লীগ চাটমোহর উপজেলা শাখার পূর্ণাঙ্গ কমিটির ১ নম্বর সাংগঠনিক সম্পাদক হন রিপন হোসেন।

সে সময় জোরপূর্বক এলাকার খাল-বিল দখলসহ নানা বিতর্কিত কর্মকাণ্ডে যুক্ত হন তিনি। শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর গণ অধিকার পরিষদে যুক্ত হয়ে পোস্টারিং ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে নিজেকে গণ অধিকার পরিষদের নেতা হিসেবে প্রচারণা চালান। সবশেষ বাগিয়ে নেন বাংলাদেশ যুব অধিকার পরিষদ চাটমোহর উপজেলা শাখার সাধারণ সম্পাদকের পদ।

অপরদিকে সৌদি প্রবাসী শরিফুল ইসলাম সবুজ বিদেশে থেকেও যুব অধিকার পরিষদ চাটমোহর উপজেলা শাখার সাংগঠনিক সম্পাদক পদ পেয়েছেন। নতুন এ কমিটিকে আগামী ১ মাসের মধ্যে পূর্ণাঙ্গ কমিটি করার নির্দেশনা দিয়েছে জেলা কমিটি।

নতুন কমিটির সভাপতি আতিকুর রহমান আতিক জানান, রিপন হোসেন শ্রমিক লীগ করতেন কি-না এটি তার জানা নেই। জেলায় কমিটিতে জমা দেওয়ার পর গত ৫ এপ্রিল জেলা কমিটি তা অনুমোদন করে।

এ ব্যাপারে বাংলাদেশ যুব অধিকার পরিষদ পাবনা জেলা শাখার সভাপতি সোহেল রানা নোমান জানান, রিপন হোসেন জাতীয় শ্রমিক লীগ নেতা ছিলেন বিষয়টি আমার জানা নেই। কমিটি অনুমোদনের পূর্বেই শরিফুল ইসলাম সবুজ বিদেশে চলে গেছেন, সেটাও জানা নেই। তবে কেউ দলের জন্য কাজ করলে বিদেশ থেকেও করা সম্ভব।

মন্তব্য

রাণীশংকৈলে ৭৮০ পিস ট্যাপেনটাডোলসহ যুবক গ্রেপ্তার

রাণীশংকৈল (ঠাকুরগাঁও) প্রতিনিধি
রাণীশংকৈল (ঠাকুরগাঁও) প্রতিনিধি
শেয়ার
রাণীশংকৈলে ৭৮০ পিস ট্যাপেনটাডোলসহ যুবক গ্রেপ্তার
সংগৃহীত ছবি

ঠাকুরগাঁওয়ের রাণীশংকৈল উপজেলায় ৭৮০ পিস ট্যাপেনটাডোল ট্যাবলেটসহ শহিদুল হক (২৩) নামে মাদক কারবারিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। 

শনিবার (১২ এপ্রিল) গভীর রাতে অভিযান চালিয়ে তাকে উপজেলার ধুমপুকুর টোটোয়ার মোড় নামক স্থান থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। শহিদুল পাশ্ববর্তী হরিপুর উপজেলার মারাধার (উত্তরপাড়া) গ্রামের মৃত আব্দুর রশিদের ছেলে।

থানা সূত্রে জানা গেছে, রাণীশংকৈল থানা পুলিশের একটি দল মাদকবিরোধী অভিযান পরিচালনাকালে উপজেলার ধর্মগড় ইউনিয়নের ধুমপুকুর টোটোয়ার মোড় নামক স্থান থেকে মাদক কারবারি শহিদুল হককে গ্রেপ্তার করে।

এ সময় তার কাছে নিষিদ্ধ ৭৮০ পিস মাদকদ্রব্য ট্যাপেনটাডোল ট্যাবলেট পাওয়া যায়। 

আরো পড়ুন
গতকালের কর্মসূচি নিয়ে যা বললেন আজহারি

গতকালের কর্মসূচি নিয়ে যা বললেন আজহারি

 

রানীশংকৈল থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আরশেদুল হক জানান, মাদক বিরোধী অভিযান পরিচালনাকালে মাদক কারবারি রশিদুলকে ৭৮০ পিস ট্যাপেনটাডোল ট্যাবলেটসহ গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তার বিরুদ্ধে মাদক আইনে মামলা দায়ের করে রবিবার সকালে জেলা জেল হাজতে পাঠানো হয়েছে। 
 

মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ