সম্পত্তির লোভে দুই নারীকে টেঁটা দিয়ে হত্যাচেষ্টা

কুমিল্লা (উত্তর) ও মুরাদনগর প্রতিনিধি
কুমিল্লা (উত্তর) ও মুরাদনগর প্রতিনিধি
শেয়ার
সম্পত্তির লোভে দুই নারীকে টেঁটা দিয়ে হত্যাচেষ্টা
টেটা মারার দৃশ্য। ছবি : ভিডিও থেকে নেওয়া

কুমিল্লায় সম্পত্তির লোভে দুই নারীকে টেঁটা (মাছ শিকারের অস্ত্র) দিয়ে হত্যাচেষ্টার অভিযোগ উঠেছে চাচার বিরুদ্ধে। মঙ্গলবার (৪ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে মুরাদনগর উপজেলা সদর ইউনিয়নের হিরারকান্দা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। 

এ ঘটনায় রাতেই আহত হোসনার বোন আছমা বাদী হয়ে থানায় একটি হত্যাচেষ্টা মামলা করেন। এ ঘটনায় পুলিশ দুজনকে আটক করেছে।

আহতরা হলেন, ওই গ্রামের মৃত লিল মিয়ার মেয়ে হোসনা আক্তার ও তার বোনের মেয়ে আফসানা আক্তার লিজা। এ ঘটনায় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে একটি ভিডিও ছড়িয়ে পড়লে পুরো উপজেলায় তোলপাড় সৃষ্টি হয়।

মামলার বিবরণে জানা যায়, হোসনা আক্তারের বাবা লিল মিয়া মারা যাওয়ার আগে তার স্ত্রী জামেনা বেগমের নামে বাড়ির সম্পত্তি দলিল করে দেন। পরে ওই সম্পত্তি ভোগ দখল করার চেষ্টা করেন লিল মিয়ার ভাই মজিবুর রহমান।

এতে বিভিন্ন সময়ে বিধবা জামেনা বেগম ও মেয়েদের মারধর ও নির্যাতন করতেন মুজিবুর ও ছেলেরা। ঘটনার সময় বিকালে জামেনা বেগম রোদে লাকড়ি শুকাতে দিলে এতে বাধা দেন মুজিবুর রহমান। এতে জামেনা বেগম প্রতিবাদ করলে মুজিবুর ও তার স্ত্রী এবং ছেলে মেয়েরা জামেনা বেগমকে মারধর করেন। জামেনা বেগমের চিৎকার শুনে হোসনা আক্তার ও নাতনি আফসানা আক্তার লিজা তাকে উদ্ধার করতে এলে মুজিবুর রহমান টেঁটা নিয়ে হোসনা ও লিজাকে কোপাতে থাকেন।
এতে গুরুতর আহত হন তারা। পরে স্থানীয়রা তাদের উদ্ধার করে হোসনাকে কুমিল্লা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল ও লিজাকে মুরাদনগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করেন।

আহত আফসানা আক্তার লিজা বলেন, ‘আমার নানার মৃত্যুর পর বাড়িটি দখলের চেষ্টা করে মুজিবুর রহমান। তারা আমার নানি ও খালাদের অনেকবার মারধর করে বাড়ি থেকে বের করে দিয়েছে। প্রতিবাদ করলে আমার মা খালাদেরও মারধর করা হয়।

মুজিবুর টেঁটা দিয়ে আমাকে, নানি ও খালাকে মেরে ফেলতে চেয়েছিল। আমরা তার দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করছি।’

এ বিষয়ে মুরাদনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জাহিদুর রহমান বলেন, এ বিষয়ে থানায় মামলা হয়েছে। পুলিশ রাতেই দুইজনকে আটক করে থানায় নিয়ে এসেছে। অন্য আসামিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।

 

মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

দেবীদ্বারে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন

৪ মামলায় অভিযুক্ত নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা আল-আমিন গ্রেপ্তার

দেবীদ্বার (কুমিল্লা) প্রতিনিধি
দেবীদ্বার (কুমিল্লা) প্রতিনিধি
শেয়ার
৪ মামলায় অভিযুক্ত নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা আল-আমিন গ্রেপ্তার
সংগৃহীত ছবি

কুমিল্লার দেবীদ্বারে তিন হত্যা মামলাসহ চার মামলায় অভিযুক্ত নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগ নেতা আল-আমিনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। বৃহস্পতিবার (২০ মার্চ) দিবাগত রাত ৩টায় গোপন সংবাদের ভিত্তিতে দেবীদ্বার থানা পুলিশ অভিযান চালিয়ে উপজেলার ৪নং সুবিল ইউনিয়নের শিবনগর গ্রামের আল-আমিনকে তার শ্বশুরবাড়ি থেকে গ্রেপ্তার করা হয়।

গ্রেপ্তার মো. আল-আমিন (২৮) দেবীদ্বার পৌর এলাকার দেবীদ্বার গ্রামের চেয়ারম্যান বাড়ির মো. হারুন মিয়ার ছেলে। সে নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের উপজেলা শাখার সদস্য।

আল-আমিন তিনটি হত্যা মামলাসহ মোট চারটি মামলার এজহারভূক্ত আসামি।

আরো পড়ুন
আ. লীগকে পুনর্বাসনের পরিকল্পনা, চাঞ্চল্যকর তথ্য দিলেন হাসনাত

আ. লীগকে পুনর্বাসনের পরিকল্পনা, চাঞ্চল্যকর তথ্য দিলেন হাসনাত

 

বিগত বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে আল-আমিন একজন স্বশস্ত্র সন্ত্রাসী ক্যাডারের ভুমিকায় ছিল। গত ৪ আগস্ট তার বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে পিস্তল উচিয়ে গুলিবর্ষণের একাধিক ভিডিও ভাইরাল হওয়ার অভিযোগও রয়েছে বলে পুলিশ জানিয়েছে। গত ৫ আগস্ট থেকে সে পলাতক ছিল।

 

আল আমিন গত বছরের ৪ ও ৫ আগস্ট বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত সেচ্ছাসেবক দলের নেতা আব্দুর রাজ্জাক রুবেল হত্যা মামলা, গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত সিএনজি চালক আমিনুল ইসলাম সাব্বির (১৮) হত্যা মামলা এবং আবু বকরকে হত্যার চেষ্টার অভিযোগে দায়ের করা মামলাসহ ৪ মামলার এজহারভূক্ত আসামি।

আরো পড়ুন
জুয়ার অ্যাপের প্রচারণায় প্রকাশ-বিজয়ের বিরুদ্ধে অভিযোগ

জুয়ার অ্যাপের প্রচারণায় প্রকাশ-বিজয়ের বিরুদ্ধে অভিযোগ

 

এ ব্যপারে দেবীদ্বার থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) শামসুদ্দীন মোহাম্মদ ইলিয়াছ বলেন, 'আল-আমিনের বিরুদ্ধে তিনটি হত্যা মামলাসহ মোট চারটি মামলা রয়েছে। সবকটি মামলায় সে এজহারভূক্ত আসামি। তার বিরুদ্ধে গত বছর বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে পিস্তল উচিয়ে প্রকাশ্যে গুলিবর্ষণের অভিযোগ এবং ছবি ও ভিডিও ফুটেজ রয়েছে।

'

মন্তব্য

ঈদ উপহার পেলেন দুই হাজার ঘাটশ্রমিক

অভয়নগর (যশোর) প্রতিনিধি
অভয়নগর (যশোর) প্রতিনিধি
শেয়ার
ঈদ উপহার পেলেন দুই হাজার ঘাটশ্রমিক
ছবি: কালের কণ্ঠ

নাবিল গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজের পক্ষ থেকে যশোরের অভয়নগরের বিভিন্ন ঘাটে কর্মরত দুই হাজার শ্রমিকের মাঝে ঈদ উপহারসামগ্রী বিতরণ করা হয়েছে। শুক্রবার (২১ মার্চ) সকালে নওয়াপাড়া শংকরপাশা সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয় মাঠে এই উপহার বিতরণ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
 
নওয়াপাড়া সার ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি আব্দুল গণি সরদারের সভাপতিত্বে উপহার বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন, নাবিল গ্রুপের পরিচালক (দক্ষিণ অঞ্চল) কামরুল ইসলাম সিহাব।

বিশেষ অতিথি ছিলেন, অভয়নগর থানা বিএনপির সভাপতি ফারাজী মতিয়ার রহমান, সাধারণ সম্পাদক কাজী গোলাম হায়দার ডাবলু, অভয়নগর শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের সভাপতি নূরল ইসলাম বাবুল, নওয়াপাড়া পৌর যুব জামায়াতের সভাপতি মাসুম বিল্লাহ, চিশতি ট্রেড অ্যাণ্ড ট্রান্সপোর্টের মালিক শামস নওরোজ চিশতি, নাবিল গ্রুপ নওয়াপাড়া অফিসের ম্যানেজার নাজমুল হোসেন, সিনিয়র অফিসার আব্দুর রহিম, নাবিল ট্রান্সপোর্টের প্রতিনিধি আশিকুল ইসলাম দিপু প্রমুখ।

 

অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন, ছাত্রনেতা আশিকুর রহমান আশিক। 

এ ব্যাপারে নাবিল গ্রুপ নওয়াপাড়া অফিসের ম্যানেজার নাজমুল হোসেন কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘নাবিল গ্রুপের বিভিন্ন ঘাটে কর্মরত দুই হাজার শ্রমিকের মাঝে ঈদ উপহার হিসেবে খাদ্যসামগ্রী বিতরণ করা হয়েছে। জনপ্রতি ৫ কেজি মিনিকেট চাল, এক কেজি চিনিগুড়া চাল, এক কেজি ডাল, এক কেজি আটা, এক কেজি ময়দা, আধা কেজি সরিষার তেল, আধা কেজি সুজি ও খেজুর দেওয়া হয়েছে। নিম্ন আয়ের মানুষের জন্য নাবিল গ্রুপ এ ধরণের উদ্যোগ অব্যাহত রাখবে।

মন্তব্য
যশোর

২৩ মামলার আসামি শীর্ষ সন্ত্রাসী ভাইপো রাকিব গ্রেপ্তার

যশোর প্রতিনিধি
যশোর প্রতিনিধি
শেয়ার
২৩ মামলার আসামি শীর্ষ সন্ত্রাসী ভাইপো রাকিব গ্রেপ্তার
সংগৃহীত ছবি

৪ খুন, ৭ অস্ত্র, ৪ বিস্ফোরক, ২ চাঁদাবাজি ও দাঙ্গা হাঙ্গামসহ ২৩ মামলার আসামি কাজী রাকিব ওরফে ভাইপো রাকিবকে গ্রেপ্তার করেছে যশোর ডিবি পুলিশ। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে তাকে শহরের বেজপাড়া এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। সে পুলিশের তালিকাভুক্ত শীর্ষ সন্ত্রাসী।

রাকিব যশোর শহরের রায়পাড়া এলাকার কাজী তৌহিদুল ইসলাম তৌহিদের ছেলে।

যশোর ডিবি পুলিশের অফিসার ইনচার্জ মনজুরুল হক ভূঁইয়া জানান, 'যশোরের পুলিশ সুপার রওনক জাহানের নির্দেশে যশোরের শীর্ষ সন্ত্রাসী ভাইপো রাকিবকে গ্রেপ্তার করা হয়। তার বিরুদ্ধে হত্যা, অস্ত্র, বিস্ফোরকসহ ২৩টি মামলা বিচারাধীন রয়েছে।'

অফিসার ইনচার্জ আরো জানান, 'গোপন‌ সংবাদের ভিত্তিতে তারা জানতে পারেন ভাইপো রাকিব এলাকায় ফিরেছে। এরপর অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।

তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা ছিল। ভাইপো রাকিব পুলিশের তালিকাভুক্ত শীর্ষ সন্ত্রাসী। তার বিরুদ্ধে ৪টি খুন, ৭টি অস্ত্র, ৪টি বিস্ফোরক, ২টি চাঁদাবাজিসহ মোট ২৩টি মামলা বিচারাধীন রয়েছে।'

মন্তব্য

অপহরণের ১৩ দিন পর ১১ বছরের শিশু উদ্ধার

কেন্দুয়া (নেত্রকোনা) প্রতিনিধি
কেন্দুয়া (নেত্রকোনা) প্রতিনিধি
শেয়ার
অপহরণের ১৩ দিন পর ১১ বছরের শিশু উদ্ধার

নেত্রকোনার কেন্দুয়ায় একটি ফোনকলের সূত্র ধরে অপহরণের ১৩ দিনের মাথায় ১১ বছর বয়সী এক শিশু কন্যাকে ফিরে পেয়েছে তার পরিবার। এঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে মোসলেম উদ্দিন (৩৭) নামে এক অটোরিকশা চালককে গ্রেপ্তার করেছে কেন্দুয়া থানা পুলিশ। এঘটনায় এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্য ও ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে। ভুক্তভোগী কেন্দুয়া পৌরসদরের সাউদপাড়া এলাকার ভাড়াটিয়া।

বৃহস্পতিবার (২০ মার্চ) সন্ধ্যায় এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন কেন্দুয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মিজানুর রহমান। এর আগে, দুপুরে উপজেলার গন্ডা ইউনিয়নের মরিচপুর গ্রাম এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তার অটোরিকশাচালক মোসলেম নেত্রকোনা জেলার কেন্দুয়া উপজেলা গন্ডা ইউনিয়নের মরিচপুর গ্রামের বাসিন্দা।

স্থানীয় ও পারিবারিক সূত্রে জানা যায়, গত ৭ মার্চ ভুক্তভোগী উপজেলার পৌরসভার সাউদপাড়া এলাকা থেকে রোয়াইলবাড়ি ইউনিয়নের রোয়াইল গ্রামে আত্মীয়ের বাড়িতে যায়।

এসময় তার বাবা তাকে অটোরিকশায় তুলে দেন। এরপর থেকে ভুক্তভোগীর কোনো খোঁজ পাওয়া যাচ্ছিল না। তার মোবাইল ফোনও বন্ধ পাওয়ায় উদ্বিগ্ন হয়ে পড়ে পরিবার। নিখোঁজের কয়েকদিন পর ভুক্তভোগী তার বোনকে ফোনে জানায় সে অপহরণের শিকার হয়েছে।
পরে গত ১৯ মার্চ পরিবারের পক্ষ থেকে কেন্দুয়া থানায় অপহরণ মামলা দায়ের করা হয়।

ভুক্তভোগী বাবা বলেন, 'গত ৭ মার্চ সকালে কেন্দুয়া পৌরসভা থেকে গ্রামের বাড়িতে যাওয়ার জন্য রওনা হয় তার মেয়ে। কিন্তু সে বাড়িতে সে আর যায়নি। তাকে কোথাও খুঁজে পাওয়া যাচ্ছিল না। আমরা গরীব মানুষ, এজন্য মানুষকে না জানিয়ে অনেক খুঁজাখুঁজির পরও তাকে পাইনি।

হঠাৎ গত ১৮ মার্চ মোবাইল ফোনে তার বোনকে জানায়, সে অপহরণ হয়েছে। তারপর থানায় গিয়ে অভিযোগ করি এবং মেয়েকে ফিরে পাওয়াসহ অপহরণকারীকে ধরে এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করি।' 

কেন্দুয়া থানার ওসি মিজানুর রহমান জানান, 'গত ৭ মার্চ অপহরণের শিকার হয় ১১ বছর বয়সী এক কিশোরী। গত ১৮ মার্চ ওই কিশোরীর বড় বোনের মোবাইল ফোনে একটি কল আসে। অপরপ্রান্ত থেকে কিশোরীর ওপর নির্যাতন হচ্ছে এমন তথ্য জানানো হয়। পরে ওই কিশোরীর বাবা বিষয়টি পুলিশকে জানান এবং থানায় অপহরণের মামলা দায়ের করেন।'

ওসি আরো জানান, 'পুলিশ ওই ফোনকলের সূত্র ধরে গত বুধবার উপজেলার গন্ডা ইউনিয়নের মরিচপুর গ্রামের বাসিন্দা মোসলেম উদ্দিনকে গ্রেপ্তার করে। ও মেয়েটিকে উদ্ধার করে।'

ওসি মিজানুর রহমান আরো জানান, 'মেয়েটি খুবই অসুস্থ। এ অবস্থায় তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা সম্ভব হয়নি। ডাক্তারি রিপোর্টে ধর্ষণের আলামত পাওয়া গেলে মামলায় বিষয়টি যুক্ত করা হবে। গ্রেপ্তার মোসলেম উদ্দিনকে বৃহস্পতিবার বিকেলে নেত্রকোনা আদালতে পাঠানো হয়েছে। আমরা বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে তদন্ত করছি।' অপরাধে জড়িত অন্যান্যদেরও দ্রুত গ্রেপ্তার করা হবে বলে তিনি জানান। 

মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ