শনিবার (১৫ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যার পর থেকে তিস্তা ব্যারাজ পয়েন্টে তিস্তার পানিপ্রবাহ বৃদ্ধি পেতে থাকে। আজ সন্ধ্যা ৬টায় তিস্তা ব্যারাজ পয়েন্টে তিস্তার পানিপ্রবাহ রেকর্ড করা হয়েছে ৫০ দশমিক ১০ সেন্টিমিটার (স্বাভাবিক ৫২ দশমিক ১৫ সেন্টিমিটার) বলে জানান পানি উন্নয়ন বোর্ড কর্তৃপক্ষ।

স্থানীয়রা বলছেন, তিস্তার পানি নিয়ে আমরা ১৭ ও ১৮ ফেব্রুয়ারি আন্দোলন করতে যাচ্ছি ঠিক তখনই ভারত পানি ছাড়ছে। এটা ভারতের চাল।

এ বিষয়ে ডালিয়া পানি উন্নয়ন বোর্ডের পানি পরিমাপ অপারেটর নুরুল ইসলাম বলেন, ভারত থাকে পানির ছেড়ে দেওয়ায় তিস্তা ব্যারাজ পয়েন্টে পানি বৃদ্ধি পাচ্ছে। কি পরিমাণ পানি আসবে তা বলা যাচ্ছে না।

এ বিষয়ে তিস্তা নদীরক্ষা আন্দোলনের সমন্বয়ক ও বিএনপির বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক আসাদুল হাবিব দুলু বলেন, তিস্তার পানি বৃদ্ধির বিষয়টি শুনেছি। তিস্তার পানি বৃদ্ধি পেলেও আগামী ১৭ ও ১৮ ফেব্রুয়ারি তিস্তা পারে ৪৮ ঘণ্টা অবস্থান কর্মসূচি চলবে।

ঠাকুরগাঁও সদর থানার ওসি শহীদুর রহমান জানান, আটক ব্যক্তি থানা হেফাজতে আছে, তার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

তিনি অভিযোগ করেন, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা দিনের ভোট রাতে করে ক্ষমতায় এসেছে। তিনি ছাত্র-জনতার আন্দোলনে পতনের পর ভারতে পালিয়ে গেছেন। এখন তিনি দেশে প্রবেশের জন্য ভারত থেকে উঁকি দিচ্ছেন, তবে আর কোনোদিন দেশে প্রবেশ করতে পারবেন না।

অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক ব্যারিস্টার ইরফান ইবনে আমান অমি।

ভুক্তভোগী ওই স্কুল ছাত্রী চাঁদপুর জেলার কচুয়া উপজেলার বাসিন্দা। সে কচুয়া উপজেলার একটি উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ২০২৫ সালের এসএসসি পরীক্ষার্থী। গত ১৯ মার্চ বিকেলে চান্দিনা ও কচুয়া উপজেলার সীমান্তবর্তী এলাকা কৈলাইন বাজারে বন্ধুর সাথে দেখা করতে এসে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের শিকার হয় ওই ছাত্রী।

ভুক্তভোগী ওই ছাত্রী জানায়, বুধবার (১৯ মার্চ) সন্ধ্যার পর অটোরিকশায় বন্ধুর সাথে দেখা করে বাড়ি ফেরার পথে ৫-৬ জন যুবক আমার অটোরিকশাটি থামিয়ে চালক ও আমাকে চর-থাপ্পর দিয়ে টেনে-হিঁচড়ে জমির মাঝে একটি সেলু মেশিনের ঘরে নিয়ে যায়।

চান্দিনা থানার অফিসার ইন-চার্জ (ওসি) জাবেদ উল ইসলাম জানান, ঘটনাস্থল থেকে অভিযুক্ত দুই যুবককে তাৎক্ষনিক আটক করা হয়। পরদিন ভুক্তভোগী ওই স্কুল ছাত্রী বাদী হয়ে মামলা দায়ের করার পর অভিযুক্তদের আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। তদন্ত করে ঘটনার সাথে জড়িত বাকিদের গ্রেপ্তারে চেষ্টা চলছে।

নিহতের স্বামী তৈবুর রহমান বলেন, ‘আমাদের একমাত্র ছেলের খাতনার জন্য আত্মীয়দের দাওয়াত দিতে গিয়েছিলাম। ভাবতেও পারিনি, আমার স্ত্রীকে এভাবে হারাতে হবে। আনন্দের আয়োজন এখন বিষাদে পরিণত হয়েছে।’

ঠাকুরগাঁও সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শহিদুল ইসলাম বলেন, ‘আমরা খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছে মরদেহ উদ্ধার করি ।