বিজিবির উখিয়া ব্যাটালিয়নের যাত্রা শুরু

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
বিজিবির উখিয়া ব্যাটালিয়নের যাত্রা শুরু
সংগৃহীত ছবি

বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) নবসৃজিত উখিয়া ব্যাটালিয়নের (৬৪ বিজিবি) আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু হয়েছে। নিজস্ব পতাকা উত্তোলনের মধ্য দিয়ে আজ শনিবার এই যাত্রা শুরু হয়। এদিন পতাকা উত্তোলন করা হয়েছে ঢাকার স্টেশন সদর দপ্তর ও গার্ড পুলিশ ব্যাটালিয়ন এবং গাজীপুরের ডগ স্কোয়াড কে-৯ ইউনিট এন্ড ট্রেনিং সেন্টারের।

আরো পড়ুন
নিম্নমানের খাবার খেতে হয় জবি শিক্ষার্থীদের, ২০ হাজার জনের এক ক্যাফে

নিম্নমানের খাবার খেতে হয় জবি শিক্ষার্থীদের, ২০ হাজার জনের এক ক্যাফে

 

সকালে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী (অব.) বিজিবির কক্সবাজার ব্যাটালিয়ন (৩৪ বিজিবি) প্রশিক্ষণ মাঠে এসবের শুভ উদ্বোধন করেন।

এসময় বিজিবি মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মোহাম্মদ আশরাফুজ্জামান সিদ্দিকী উপস্থিত ছিলেন।

পতাকা উত্তোলনের পর নবসৃজিত উখিয়া ব্যাটালিয়ন, গার্ড পুলিশ ব্যাটালিয়ন এবং বিজিবি ডগ স্কোয়াড কে-৯ ইউনিটের সমন্বয়ে গঠিত একটি সুসজ্জিত ও চৌকস দল মনোজ প্যারেড প্রদর্শন করে। পরে সদ্য উদ্বোধনকৃত বিজিবি স্থাপনাসমূহের উত্তরোত্তর সাফল্য ও সমৃদ্ধি কামনা করে বিশেষ দোয়া ও মোনাজাতের মধ্য দিয়ে পতাকা উত্তোলন অনুষ্ঠানের সমাপ্তি হয়।

আরো পড়ুন
চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশের তারিখ জানাল নির্বাচন কমিশন

চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশের তারিখ জানাল নির্বাচন কমিশন

 

উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা সাংবাদিকদের বলেন, বিগত কয়েক বছরে মিয়ানমারের অভ্যন্তরে চলমান সংঘাতের জেরে বাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্তে স্পর্শকাতরতা অনেকাংশে বৃদ্ধি পেয়েছে।

সাম্প্রতিক পরিস্থিতি বিবেচনায় বাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্তে একটি ব্যাটালিয়ন স্থাপন সময়ের দাবি ছিল। এ প্রেক্ষাপটে সীমান্তে নজরদারি ও তৎপরতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে কক্সবাজারের উখিয়ায় একটি বিজিবি ব্যাটালিয়ন প্রতিষ্ঠা করা হলো। 

বাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্তের নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা, অবৈধ অনুপ্রবেশ, ইয়াবা ও ক্রিস্টাল মেথ আইসসহ বিভিন্ন মাদকদ্রব্য ও অন্যান্য অবৈধ পণ্যের চোরাচালান প্রতিরোধ, জঙ্গিবাদ ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডসহ যেকোনো আত্মাসীমান্ত অপরাধ দমন এবং সীমান্তবর্তী জনসাধারণের জানমালের নিরাপত্তা বিধানে উখিয়া ব্যাটালিয়ন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলে মাননীয় স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা আশাবাদ ব্যক্ত করেন।

পতাকা উত্তোলন অনুষ্ঠানে রামু সেনানিবাস ১০ পদাতিক ডিভিশনের জিওসি ও এরিয়া কমান্ডার মেজর জেনারেল মোহাম্মদ আসাদুল্লাহ মিনহাজুল আলম, বাংলাদেশ বিমান বাহিনী কক্সবাজার ঘাঁটির এয়ার ভাইস মার্শাল এ এফ এম শামীমুল ইসলাম, রিজিয়ন কমান্ডার, বিজিবি সদর দপ্তর ও কক্সবাজার রিজিয়নের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, কক্সবাজারের জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপারসহ বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

পুলিশ কর্মকর্তার বাড়িতে চুরি

রাজশাহী ব্যুরো
রাজশাহী ব্যুরো
শেয়ার
পুলিশ কর্মকর্তার বাড়িতে চুরি

রাজশাহীতে এক পুলিশ কর্মকর্তার বাড়িতে তালা ভেঙে চুরির ঘটনা ঘটেছে। গতকাল মঙ্গলবার (৮ এপ্রিল) গভীর রাতে বাঘা উপজেলার বাউসা ইউনিয়নের দিঘা আঠালিয়াপাড়া মহল্লায় এ ঘটনা ঘটে। পুলিশের সহকারি উপপরিদর্শক (এএসআই) আশরাফুল আসেকিন রিপনের বাড়িতে এ চুরির ঘটনা ঘটে।

এ সময় বাসা থেকে হাতের দুটি স্বর্ণের বালা একটি চেইনের নকেট ও এক জোড়া রুপার তোড়া চুরি হয়েছে বলে জানা গেছে।

পুলিশের সহকারি উপপরিদর্শক (এএসআই) বর্তমানে সারদহ পুলিশ একাডেমিতে  কর্মরত আছেন। স্ত্রী ফেরদৌসী বেগম দিঘা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষিকা। ছেলে-মেয়ের লেখাপাড়ার কারণে রাজশাহীতে থাকেন।

আরো পড়ুন
নৌ অধিদপ্তরের সাবেক প্রধান প্রকৌশলীর কারাদণ্ড

নৌ অধিদপ্তরের সাবেক প্রধান প্রকৌশলীর কারাদণ্ড

 

ভুক্তভোগী পুলিশ কর্মকর্তার ভাই হোসেন আল ইমাম স্বপন বলেন, গতকাল মঙ্গলবার সকালে স্কুল করে বিকেলে ছোট ভাইয়ের স্ত্রী ফেরদৌসী রাজশাহীতে ছেলে-মেয়ের কাছে বাসায় যান।

সেখানেই সপরিবারে থাকেন। তার স্ত্রী রাজশাহী থেকে প্রতিদিনই স্কুল করে প্রায় এই বাড়িতে আসেন। পরে বিকেলে রাজশাহীতে যান। রাতে বাড়িতে কেউ থাকে না।
এই সুযোগে চোরের দল রাতের কোনো এক সময় বাড়ির পূর্বদিকের জানালা ভাঙার চেষ্টা করে। পরে উত্তর দিকের রান্না ঘরের গ্রিল ভেঙে ঘরে প্রবেশ করে। বুধবার সকালে ফেরদৌসী বাসার ভেতরে ঢুকে দেখতে পায় সমস্ত আসবাবপত্র এলোমেলোভাবে ছড়িয়ে ছিটিয়ে পড়ে আছে। উত্তর দিকের দরজার তালা কাটা। চুরি হয়েছে ঘরে থাকা স্বর্ণের বালা, নকেট ও রুপার তোড়া ।
যার আনুমানিক মূল্যে ৬০ হাজার টাকা।

বাঘা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আছাদুজ্জামান বলেন, চুরি হওয়ার ঘটনায় পুলিশ পাঠানো হয়েছিল। তারা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। এঘটনায় আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

মন্তব্য

দরপত্রে অংশ নেওয়ায় যুবককে মারধরের অভিযোগ কৃষক দল নেতার বিরুদ্ধে

নিজস্ব প্রতিবেদক, ঝিনাইদহ
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঝিনাইদহ
শেয়ার
দরপত্রে অংশ নেওয়ায় যুবককে মারধরের অভিযোগ কৃষক দল নেতার বিরুদ্ধে
সংগৃহীত ছবি

ঝিনাইদহের কালীগঞ্জে উন্মুক্ত দরপত্রের লটারিতে যোগ দেওয়ায় রাসেল রানা নামের এক যুবককে মারধর করার অভিযোগ উঠেছে উপজেলা কৃষক দলের যুগ্ম আহ্বায়ক জালাল উদ্দিনের বিরুদ্ধে। 

বুধবার (৯ এপ্রিল) দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে কালীগঞ্জ উপজেলা পরিষদ চত্বরে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী যুবক রাসেল রানা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কাছে লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন।

আরো পড়ুন
হঠাৎ ঢাকায় শাবনূর, ছিলেন মাত্র ৮ ঘণ্টা—কী হয়েছিল?

হঠাৎ ঢাকায় শাবনূর, ছিলেন মাত্র ৮ ঘণ্টা—কী হয়েছিল?

 

লিখিত অভিযোগে ভুক্তভোগী রাসেল রানা বলেন, বুধবার সকালে উপজেলা পরিষদের সভাকক্ষে মথনপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও কলেজের পুকুর উন্মুক্ত দরপত্র অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেন তিনি।

অনুষ্ঠান শেষে উপজেলা পরিষদের সভাকক্ষ থেকে বের হয়ে প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তার কার্যালয়ের সামনে পৌঁছালে কৃষক দলের যুগ্ম আহ্বায়ক জালাল উদ্দিনসহ তার লোকজন তার ওপর হামলা চালায়।

ভুক্তভোগী রাসেল রানা বলেন, ‘মথনপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও কলেজের পুকুরের উন্মুক্ত দরপত্রের শিডিউল কিনেছিলাম। আজ ওই দরপত্রের লটারি ছিল। লটারি শেষ করে বাড়ি ফেরার পথে উপজেলা পরিষদের ভেতরে আমার ওপর হামলা চালান কৃষক দল নেতা জালাল, শাহীন ও টিটন।

আমি এ ঘটনার বিচার চাই।’

আরো পড়ুন
নরসিংদীতে ভোটার হালনাগাদ কর্মসূচি পরিদর্শনে নির্বাচন কমিশনার

নরসিংদীতে ভোটার হালনাগাদ কর্মসূচি পরিদর্শনে নির্বাচন কমিশনার

 

অভিযোগ অস্বীকার করে আহ্বায়ক জালাল উদ্দিন বলেন, ‘আমি ঘটনার কিছুই জানি না। হয়তো কোনো মহল আমাকে নিয়ে অপপ্রচার চালাচ্ছে।’

এ ব্যাপারে কালীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা দেদারুল ইসলাম কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘সকালে একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের পুকুরের উন্মুক্ত দরপত্রের লটারি অনুষ্ঠিত হয়।

এরপর নিচে একজনকে মারধর করা হয়েছে বলে শুনেছি। এ ঘটনায় একটি লিখিত অভিযোগ পেয়েছি। তদন্ত করে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’

মন্তব্য

খুলনা রেললাইনের পতিত জমিতে সজনে চাষ

    পুষ্টি চাহিদা পূরণ ও পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষার চেষ্টা
খুলনা অফিস
খুলনা অফিস
শেয়ার
খুলনা রেললাইনের পতিত জমিতে সজনে চাষ
ছবি: কালের কণ্ঠ

খুলনা-মোংলা রেললাইনের দুই পাশের পতিত জমিতে তিন গ্রামের ৩ কিলোমিটারজুড়ে রোপণ করা হচ্ছে সজনে গাছ। পতিত জমির ব্যবহার, পারিবারিক পুষ্টি চাহিদাপূরণ, ভূমিধস রোধ এবং পরিবেশ সুরক্ষার লক্ষ্য নিয়ে রোপণ করা হচ্ছে ১ হাজার সজনের ডাল।

যার আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন হয়েছে আজ বুধবার (৯ এপ্রিল)। স্থানীয় জনসাধারণকে উদ্বুদ্ধকরণের অংশ হিসেবে সজনে গাছ লাগানোর কর্মসূচি গ্রহণ করে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর।

আনুষ্ঠানিক উদ্বোধনকালে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের জেলা প্রশিক্ষণ কর্মকর্তা মহাদেব কুমার সাহা বলেন, যেসব জায়গায় স্থাপনা করা সম্ভব নয় সেগুলো বাছাই করে এ ধরনের কৃষিকাজ করা হচ্ছে। খুলনা-মোংলা রেললাইনের চড়া, সাচিবুনিয়া ও ঝড়ভাঙ্গা গ্রামের প্রায় ৩ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে রেললাইনের দুপাশের পতিত জায়গায় প্রায় ১ হাজার সজিনার ডাল লাগানো হচ্ছে।

যেগুলো পরিচর্যার দায়িত্বও পালন করবে স্থানীয় জনসাধারণ। তাদের মধ্য থেকে ৩ গ্রামের তিনটি পৃথক কমিটি করে দেওয়া হবে।

পরবর্তীতে ওই কমিটির মাধ্যমে সজনে পাতা ও সজনে সংগ্রহ করা হবে। যেটি স্থানীয় জনসাধারণের পুষ্টি চাহিদা পূরণের পাশাপাশি পরিবেশ সুরক্ষায় কাজ করবে বলে তিনি আশা করছেন।

সমরেশ মন্ডল, মনি মোহন মন্ডল, সাধণ রায়, কাকলী গোলদারসহ স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, সজিনার পাতা, ফুল ও সজনে সবকিছুই উপকারী। সজনে পাতা বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধেও কাজ করে।

পতিত জমিতে এ ধরনের সজনে গাছ লাগিয়ে পুষ্টি চাহিদা পূরণের চেষ্টার জন্য তাদেরকে উদ্বুদ্ধ করেছেন স্থানীয় উপ-সহকারী কৃষি অফিসার জীবানন্দ রায়। 

সজনে গাছ লাগানো কর্মসূচির আনুষ্ঠানিক উদ্বোধনকালে উপস্থিত ছিলেন, অতিরিক্ত উপপরিচালক (শষ্য) সুবীর কুমার বিশ্বাস, বটিয়াঘাটা উপজেলা কৃষি অফিসার আবু বকর সিদ্দিকসহ কৃষি বিভাগের অন্যান্য কর্মকর্তারা।

খুলনার আহসান উল্লাহ হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজের প্রাক্তন উপাধ্যক্ষ ডা. সৈয়দ আবুল কাসেম বলেন, জটিল যে কোনো ব্যাধির ওষুধ সজিনার বীজ ও পাতা দিয়ে তৈরি হয়। তাছাড়া সব ধরনের ব্যথার মূল ওষুধ হচ্ছে সজনে পাতা ও সজনে। ৪০ বছর আগে বাংলাদেশ থেকে সজনে রপ্তানি হচ্ছে বিভিন্ন দেশে।

অ্যালার্জির রোগীরা দীর্ঘদিন ধরে ব্যথানাশক ওষুধ খেলে কিডনিসহ বিভিন্ন জটিল রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি থাকে। ব্যথার জন্য সজনে পাতা গুড়া করে খেলে ৩ ঘণ্টার মধ্যে সেরে যাবে। এ ছাড়া যত প্রকার জয়েন্টের ব্যথা আছে সেগুলোর জন্যও সজনে পাতা কার্যকরী বলেও উল্লেখ করেন এই হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসক। তা ছাড়া ডায়াবেটিস নিরাময়েও কাজ করে সজনে, সজনে পাতা বা সজনে ফুল।

মন্তব্য

নরসিংদীতে ভোটার হালনাগাদ কর্মসূচি পরিদর্শনে নির্বাচন কমিশনার

রায়পুরা (নরসিংদী) প্রতিনিধি
রায়পুরা (নরসিংদী) প্রতিনিধি
শেয়ার
নরসিংদীতে ভোটার হালনাগাদ কর্মসূচি পরিদর্শনে নির্বাচন কমিশনার
ছবি: কালের কণ্ঠ

ভোটার হালনাগাদ কর্মসূচি পরিদর্শনে নরসিংদী সফরে এসেছেন নির্বাচন কমিশনার মো. আনোয়ারুল ইসলাম সরকার। পূর্বনির্ধারিত সফরসূচি অনুযায়ী বুধবার (৯ এপ্রিল) সকাল ১০টা ৪৫ মিনিটে তিনি রায়পুরা উপজেলা পরিষদে পৌঁছান। 

এ সময় উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে তাকে ফুলের শুভেচ্ছা জানানো হয়। পরে তিনি উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কার্যালয়ে মতবিনিময় সভায় অংশ নেন।

এরপর উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে চলমান ভোটার নিবন্ধন কার্যক্রম সরেজমিনে পরিদর্শন করেন। 

রায়পুরা পরিদর্শনকালে নির্বাচন কমিশনারের সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন উপপরিচালক স্থানীয় সরকার (নরসিংদী) মৌসুমী আক্তার রাখি, রায়পুরা উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. মাসুদ রানা, জেলা নির্বাচন অফিসার মো. শাহিন আকন্দ, সহকারী পুলিশ সুপার (রায়পুরা-বেলাব সার্কেল) বায়েজিদ বিন মনছুর, উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. মাসুদুর রহমান, রায়পুরা থানার অফিসার ইনচার্জ আদিল মাহমুদ এবং উপজেলা নির্বাচন অফিসার মোহাম্মদ আতাউল হক।

সফর শেষে  তিনি নরসিংদী সার্কিট হাউজের উদ্দেশে রায়পুরা ত্যাগ করেন।

মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ