সিদ্ধিরগঞ্জে গ্যাসের লিকেজ থেকে বিস্ফোণে দগ্ধ ১ জনের মৃত্যু

নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
শেয়ার
সিদ্ধিরগঞ্জে গ্যাসের লিকেজ থেকে বিস্ফোণে দগ্ধ ১ জনের মৃত্যু
ফাইল ছবি

নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জে গ্যাসের লাইন লিকেজ থেকে বিস্ফোরণের ঘটনায় দগ্ধ মো: হান্নান (৪০) নামে এক ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে। শুক্রবার দিবাগত রাত ১টা ১০ মিনিটে জাতীয় বার্ণ এন্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনিস্টিউটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যু হয় তাঁর। 

বিষয়টি নিশ্চিত করে বার্ণ ইনিস্টিউটের আবাসিক চিকিৎসক শাওন বিন রহমান বলেন, হান্নানের শরীরের ৪৫ শতাংশ দগ্ধ হয়েছিল। মো: শরিয়তপুর জেলার জাজিরা উপজেলার গজনাপুর গ্রামের মো: মোতালেব শিকদারের ছেলে হান্নান।

 

এর আগে গত সোমবার (৩ মার্চ) গভীর রাতে সিদ্ধিরগঞ্জের গোদনাইল চেয়ারম্যান বাড়ী এলাকার একটি টিনশেড বাড়িতে গ্যাসের লাইন লিকেজ হয়ে বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। এতে দুই পরিবারের নারী ও শিশুসহ দগ্ধ ৮ জন দগ্ধ হন। পরে তাদের উদ্ধার করে বার্ণ ইনিস্টিউটে ভর্তি করা হয়। 

দগ্ধরা হলেন— হান্নান (৪০), সোহাগ (২৩), সাব্বির (১২), রুপালি (২০), সামিয়া (১০), জান্নাত (৪) ও নুরজাহান লাকি (৩০) এবং দেড় বছরের শিশু সুমাইয়া।

দগ্ধ বাকিদের অনেকেরই অবস্থা আশংকাজনক বলে জানিয়েছেন আবাসিক চিকিৎসক শাওন বিন রহমান। 

মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

মাদরাসাছাত্রকে বলাৎকার, শিক্ষককে গণধোলাই দিয়ে পুলিশে সোপর্দ

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
মাদরাসাছাত্রকে বলাৎকার, শিক্ষককে গণধোলাই দিয়ে পুলিশে সোপর্দ
প্রতীকী ছবি

রাজধানীর দক্ষিণখানের আশকোনায় শিশু মাদরাসাছাত্রকে বলাৎকারের অভিযোগে মো. ইয়াসিন নামে এক মাদরাসার শিক্ষককে আটক করেছে পুলিশ। এর আগে শুক্রবার (১৪ মার্চ) সন্ধ্যায় অভিযুক্তকে গণধোলাই দিয়ে পুলিশে সোপর্দ করা হয়।

ঢাকা মহানগর পুলিশের দক্ষিণখান অঞ্চলের সহকারী কমিশনার নাসিম এ গুলশান গণমাধ্যমকে বলেন, আটক ব্যক্তির বিরুদ্ধে মামলার প্রক্রিয়া চলছে। তিনি কয়েকদিন ধরে শিশুটিকে বলাৎকার করছিলেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।

সর্বশেষ বৃহস্পতিবার শিশুটি নিপীড়নের শিকার হয়। পরে সে বাসায় গিয়ে তার পরিবারের সদস্যদের এ বিষয়ে জানায়। তাদের মাধ্যমে আশপাশের লোকজনও বিষয়টি জানতে পারেন। একপর্যায়ে শুক্রবার সন্ধ্যায় ইফতারের পর ইয়াসিনকে ধরে পিটুনি দেয় জনতা।
খবর পেয়ে পুলিশ গিয়ে তাকে আটক করে দক্ষিণখান থানায় নিয়ে যায়।

ভুক্তভোগী এবং তার পরিবারের অভিযোগ, অন্তত তিনবার শিশুটিকে বলাৎকার করেন ওই শিক্ষক। এ খবর জানার পর শত শত মানুষ মাদরাসার সামনে গিয়ে ভিড় জমান। তারা ইয়াসিনকে মারধর করেন।

ছড়িয়ে পড়া একটি ভিডিওতে দেখা যায়, শিক্ষকের সামনে উপস্থিত হয়ে সবার সামনেই ঘটনার বর্ণনা দিচ্ছে শিশুটি। তখন ইয়াসিনকে আরো মারধর করে উত্তেজিত জনতা। আর সবার কাছে হাতজোড় করে ক্ষমা চাইছেন অভিযুক্ত শিক্ষক।

মন্তব্য

আছিয়ার খুনিদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি এবি পার্টির

নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
শেয়ার
আছিয়ার খুনিদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি এবি পার্টির
এবি পার্টি আয়োজিত ইফতার মাহফিল

বাংলাদেশ পার্টি (এবি পার্টি)'র ভাইস চেয়ারম্যান লে. কর্নেল (অব:) হেলাল উদ্দিন বলেছেন, আমাদের মধ্যে চিন্তার পরিচ্ছন্নতা থাকলে শিশু আছিয়াকে এই ছোট্ট বয়সে জীবন দিতে হতো না। আমাদের চারপাশে কিছু মানুষের নোংরা মানসিকতা ও পাশবিকতার কারণেই শিশু আছিয়ার সঙ্গে এমন ন্যাক্কারজনক ঘটনা ঘটেছে। অবিলম্বে শিশু আছিয়ার খুনিদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে।

শুক্রবার (১৪ মার্চ) এবি পার্টি আয়োজিত চলমান গণ-ইফতারের ১৩তম দিনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

আরো পড়ুন
দুই বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রদলের কমিটি ঘোষণা

দুই বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রদলের কমিটি ঘোষণা

 

ঢাকা মহানগর দক্ষিণের যুগ্ম আহ্বায়ক আব্দুল হালিম খোকনের সভাপতিত্বে ও কেন্দ্রীয় সহকারী শিক্ষা সম্পাদক ফয়সাল মনিরের সঞ্চালনায় গণ-ইফতারে আরও বক্তব্য রাখেন, ঢাকা মহানগর দক্ষিণের যুগ্ম সদস্য সচিব সফিউল বাসার, বারকাজ নাসির আহমদ, সহ দপ্তর সম্পাদক আব্দুল হালিম নান্নু, পল্টন থানা আহবায়ক আবদুল কাদের মুন্সী, ঢাবি ছাত্রপক্ষের নেতা আসিফ হাসান ও ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সদস্য সচিব মাহমুদুল হাসান।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে কর্ণেল হেলাল আরও বলেন, আমরা বিগত স্বৈরাচার হাসিনাকে হটিয়েছি ছাত্রজনতার নেতৃত্বে। গত জুলাই গণঅভ্যুত্থানে রিকশাওয়ালারা নায়কোচিত ভূমিকা পালন করেছেন, ওই কঠিন সময়ে যখন অ্যাম্বুলেন্স রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায় বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিলো, তখন আমাদের রিকশাওয়ালা ভাইয়েরাই বিকল্প অ্যাম্বুলেন্সের ভূমিকা পালন করেছেন। আপনারাই এই আন্দোলনের মূল চালিকা শক্তি ছিলেন।

 
এবি পার্টি আপনাদের নিয়েই একটি বৈষম্যবিহীন রাষ্ট্র গঠন করতে চায়।

সভাপতির বক্তব্যে এবি পার্টি ঢাকা মহানগর দক্ষিণের যুগ্ম আহ্বায়ক আব্দুল হালিম খোকন বলেন, বিগত ফ্যাসিবাদি শাসন ব্যবস্থা আমাদের রাষ্ট্রীয় প্রতিটি প্রতিষ্ঠান ধ্বংস করে ফেলেছে। গোটা রাষ্ট্র ব্যবস্থা লুটপাটের মহা উৎসবে পরিণত করা হয়েছিল। বিরোধী মতের রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মীদের নির্যাতনের স্টিম রোলার চালানো হয়েছে।

প্রাসঙ্গিক
মন্তব্য

গুম-খুনে জড়িত র‍্যাব সদস্যদের তালিকা প্রকাশের দাবিতে বিক্ষোভ

নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
শেয়ার
গুম-খুনে জড়িত র‍্যাব সদস্যদের তালিকা প্রকাশের দাবিতে বিক্ষোভ
সংগৃহীত ছবি

জুলাই হত্যাকাণ্ডসহ বিগত ১৭ বছরে গুম-খুনের সঙ্গে জড়িত র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র‌্যাব) সদস্যদের তালিকা প্রকাশ ও বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ করেছে জুলাই মঞ্চ। এসব অপরাধে জড়িত সদস্যদের তালিকা এক মাসের সময় বেঁধে দেন তারা। অন্যথায়, জুলাই আন্দোলনের মতো কঠোর কর্মসূচি ঘোষণার হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়।

আজ শুক্রবার দুপুর সাড়ে ৩টায় রাজধানীর উত্তরায় র‍্যাব সদর দপ্তরের সামনে এ বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করা হয়।

কর্মসূচিতে আন্দোলনকারীরা বলেন, ‘সন্ত্রাসী বাহিনীর দমনের জন্য র‌্যাব গঠন করেছিল তৎকালীন বিএনপি সরকার। পরে আওয়ামী লীগ সরকার এসে এই বাহিনীকে ব্যক্তিগত কাজে ব্যবহার করে। একটি বিশেষ দলে নেতাকর্মীদের গ্রেপ্তার, গুম ও খুনসহ অবৈধ নির্বাচন পরিচালনায় তাদের ব্যবহার করে। র‌্যাবের যেসব সদস্য এসব অপরাধের সঙ্গে জড়িত ছিল, দ্রুত তাদের তালিকা প্রকাশের দাবি জানাই।

অবস্থান কর্মসূচিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী আরিফুল ইসলাম বলেন, ‘এক মাসের মধ্যে গুম-খুনে জড়িত র‍্যাব সদস্যদের চিহ্নিত করে বিচারের আওতায় আনা না হলে জুলাই মঞ্চ থেকে কঠোর কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে। ২৪-এর গণ-অভ্যুত্থানে যারা ছাত্র-জনতাকে হত্যা করেছে, তাঁদের মধ্যে ১ নম্বরে আছে র‌্যাব। জনগণের টাকায় কেনা বুলেট তাঁদের বুকে ছুঁড়েছে। বর্তমান সরকারের ৭ মাস অতিবাহিত হলেও তাঁদের বিচার করা হয়নি।

বরং অনেকে প্রমোশন পেয়েছে। গণহত্যার বিচার না হলে কিসের সংস্কার, কার জন্য সংস্কার? এসব সংস্কারের আগে প্রয়োজন গণহত্যার বিচার নিশ্চিত করা। দ্রুত এই বিচারব্যবস্থা গ্রহণ করা না হলে আমরা আবারো জুলাই অভ্যুত্থানের মতো কঠোর আন্দোলন গড়ে তুলব।’

জাবি শিক্ষার্থী সাকিব বলেন, ‘র‌্যাবের ডিজি স্বীকার করেছেন, বিগত ১৬ বছরে ৱ্যাবের মাধ্যমে গুম-খুন হয়েছে। গুম কমিশনের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ১৭৩টি গুম র‌্যাবের মাধ্যমেই হয়েছে।

আমরা দেখতে চাই, কারা এই গুম-খুনের সাথে জড়িত। তাঁদের তালিকা চাই। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীসহ প্রত্যেক বাহিনীতে গুম-খুনের সঙ্গে জড়িতদের বিচারের দাবিতে জনগণ আবারো রাস্তায় নেমে আসবে।’

জুলাই মঞ্চ প্ল্যাটফর্মের এই কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করে গণ অধিকার পরিষদসহ বিভিন্ন ছাত্র সংগঠনের নেতাকর্মীরা। পূর্বঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী দুপুর সাড়ে ৩টায় তারা ট্রাকসহ মিছিল নিয়ে র‌্যাব সদর দপ্তরের বাইরে মূল সড়কে গিয়ে পৌঁছায়।

সেখানে নিরাপত্তাকর্মীরা তাদের আটকে দিলে সড়কে বসেই অবস্থান নেন। বিভিন্ন স্লোগান ও বক্তব্যের মধ্য দিয়ে প্রায় ৪০ মিনিট অতিবাহিত করেন। এরপর তারা পুনরায় র‌্যাব সদর দপ্তর অভিমুখে রওনা দেন।

এ সময় সদর দপ্তরের মূল ফটকে র‌্যাব সদস্যদের বাড়তি নিরাপত্তা দেখা যায়। তারা সেখানে ব্যারিকেড দিয়ে বিক্ষোভকারীদের আটকে দেন। সেখানে অবস্থান নিয়ে জুলাই মঞ্চের বক্তারা বিভিন্ন বক্তব্যের মধ্য দিয়ে তাদের কর্মসূচি শেষ করেন। কর্মসূচি শেষে তাদের দাবি দেওয়া ও আলটিমেটামের বিষয়টি র‌্যাব মহাপরিচালকের কাছে পৌঁছে দেওয়ার অনুরোধ জানান।

কর্মসূচিতে ব্যানার প্রদর্শনের পাশাপাশি বিভিন্ন স্লোগানের মধ্যে ছিল ‘বিচার বিচার বিচার চাই, গণহত্যার বিচার চাই’, ‘আমার ভাই কবরে, খুনি কেন বাহিরে’, ‘গুমকারীদের ঠিকানা, এই বাংলায় হবে না’, ‘আবু সাঈদ মুগ্দ্ধ, শেষ হয়নি যুদ্ধ’।

মন্তব্য

পুলিশি হেফাজত থেকে ধর্ষণ মামলার আসামির পলায়ন, গ্রেপ্তার করল র‌্যাব

কেরানীগঞ্জ (ঢাকা) প্রতিনিধি
কেরানীগঞ্জ (ঢাকা) প্রতিনিধি
শেয়ার
পুলিশি হেফাজত থেকে ধর্ষণ মামলার আসামির পলায়ন, গ্রেপ্তার করল র‌্যাব
সংগৃহীত ছবি

ঢাকার কেরানীগঞ্জের মডেল থানা পুলিশ হেফাজত থেকে পলাতক গণধর্ষণ মামলার আসামি শহীদুলকে (২২) নেত্রকোণা জেলার কলমাকান্দা এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করেছে র‌্যাব-১০। গ্রেপ্তারকৃত শহীদুল কিশোরগঞ্জ জেলার তারাইল থানার সেকেন্দার নগর এলাকার মো. রোকন মিয়ার পুত্র।

আজ শুক্রবার বিকেলে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ তথ্য জানান র‍্যাব-১০ এর সহকারী পরিচালক (মিডিয়া) শামীম হাসান সরদার।

আরো পড়ুন
দোহা‌রে ইউপি চেয়ারম্যান আটক

দোহা‌রে ইউপি চেয়ারম্যান আটক

 

প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, গত ১৭ ফেব্রুয়ারি ঢাকার কেরানীগঞ্জ থানার মামলায় গ্রেপ্তারকৃত আসামি মো. শহীদুল ইসলাম (২২) ঢাকা জেলার বিজ্ঞ জেলা ও দায়রা জজ আদালতের উত্তর পার্শ্বের সিড়ির নিচ হতে পুলিশের হেফাজত থেকে সু-কৌশলে পালিয়ে যান।

পরবর্তীতে কোর্টে কর্মরত অফিসার-ফোর্স পলাতক মো. শহীদুল ইসলামকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা করেন। গ্রেপ্তার করা সম্ভব না হওয়ায় আদালতের বিচারক ও পুলিশ সুপার ঢাকাসহ সমগ্র বাংলাদেশে আসামিকে গ্রেপ্তারের জন্য বেতার বার্তা প্রেরণ করেন। 

ওই ঘটনায় ঢাকা জজ কোর্ট হাজত খানার ইনচার্জ ঢাকার কোতয়ালী থানায় আসামি মো. শহীদুল ইসলামের (২২) নামে আরেকটি মামলা দায়ের করেন। পরবর্তীতে ওই মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা উল্লেখিত মামলার পলাতক আসামিকে আইনের আওতায় নিয়ে আসার লক্ষ্যে র‌্যাব-১০ এর অধিনায়ক বরাবর একটি পত্র প্রেরণ করেন।

ওই পত্রের ভিত্তিতে র‌্যাব-১০ এর একটি আভিযানিক দল উল্লেখিত আসামিকে গ্রেপ্তারের লক্ষ্যে গোয়েন্দা নজরদারি বৃদ্ধি করে।

বিজ্ঞপ্তিতে আরো বলা হয়, বৃহস্পতিবার মধ্যরাতে র‌্যাব-১০ এর আভিযানিক দল গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ও তথ্য-প্রযুক্তির হায়তায় এবং র‌্যাব-১৪ এর সহযোগীতায় নেত্রকোণার কলমাকান্দা থানার গোয়াতলা এলাকায় একটি অভিযান পরিচালনা করে। ওই অভিযানে মো. শহীদুল ইসলামকে গ্রেপ্তার করা হয়। 

আজ শুক্রবার দুপুরে গ্রেপ্তারকৃত আসামিকে সংশ্লিষ্ট থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।


 

প্রাসঙ্গিক
মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ