দেশীয় চলচ্চিত্রের গানে এক অনবদ্য নাম আলাউদ্দিন আলী। চলচ্চিত্রের পীঠস্থান এফডিসিতে এলেন তিনি নিথর দেহে। জানানো হলো শেষ বিদায়।
আজ সোমবার দুপুরে এফডিসিতে পৌঁছায় কিংবদন্তি সুরস্রষ্টা ও সংগীত পরিচালক আলাউদ্দিন আলীর মরদেহ।
দেশীয় চলচ্চিত্রের গানে এক অনবদ্য নাম আলাউদ্দিন আলী। চলচ্চিত্রের পীঠস্থান এফডিসিতে এলেন তিনি নিথর দেহে। জানানো হলো শেষ বিদায়।
আজ সোমবার দুপুরে এফডিসিতে পৌঁছায় কিংবদন্তি সুরস্রষ্টা ও সংগীত পরিচালক আলাউদ্দিন আলীর মরদেহ।
চলচ্চিত্রের মানুষেরা এই সংগীতজ্ঞকে শেষবারের মতো দেখতে ও শ্রদ্ধা জানাতে ভিড় করেছেন, কেউ কেউ স্মৃতিচারণ করছেন এই সুরস্রষ্টাকে নিয়ে। কারো কারো চোখে জল। আলাউদ্দিন আলীর মরদেহে শ্রদ্ধা নিবেদন করে বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতি, চিত্রগ্রাহক সংস্থা, গীতিকবি সংঘ, সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়, সহকারী পরিচালক সমিতিসহ অনেকে।
ব্যক্তি পর্যায়ে শ্রদ্ধা জানাতে আসেন সংগীতশিল্পী পার্থ বড়ুয়া, এস আই টুটুল, চিত্রনায়ক ওমর সানী, গীতিকবি কবির বকুল, জুলফিকার রাসেল, চলচ্চিত্র পরিচালক সমিতির সভাপতি মুশফিকুর রহমান গুলজার, মিউজিশিয়ান ফেডারেশনের সভাপতি গাজী আব্দুল হাকিম প্রমুখ।
উপস্থিত ছিলেন আলাউদ্দিন আলীর ছেলে শওকত আলী গানা ও মেয়ে আলিফ আলাউদ্দিন। এফডিসিতে আলাউদ্দিন আলীর দ্বিতীয় জানাজা অনুষ্ঠিত হয়।
আলাউদ্দিন আলী বলে কথা।
রবিবার (০৯ আগস্ট) বিকেল ৫টা ৫০ মিনিটে রাজধানী মহাখালীর ইউনিভার্সেল মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন আলাউদ্দিন আলী। এরপর রাতে তার মরদেহ রাখা হয় বারডেম হাসপাতালের হিমঘরে। আজ সোমবার দুপুর সোয়া ২টার পরে আলাউদ্দিন আলীর মরদেহবাহী অ্যাম্বুলেন্স প্রবেশ করে এফডিসিতে। তাকে ফুলেল শ্রদ্ধা জানানো হয়।
এখান থেকে তার মরদেহ নিয়ে যাওয়া হবে মিরপুরের বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে। সেখানেই সমাহিত হবেন বাংলা সুরের এই কিংবদন্তি।
সম্পর্কিত খবর
বয়স শুধুই একটি সংখ্যা, এমনটিই প্রমাণ করেছেন ‘ম্যানে প্যার কিয়া’ ছবির নায়িকা ভাগ্যশ্রী। ৫৬ বছর বয়সেও সৌন্দর্যে প্রভাব পড়েনি। টানটান ত্বক, দীপ্তি চোখে-মুখে। কী খেয়ে এমন নির্মেদ চেহারা ধরে রেখেছেন তিনি?
মাঝেমধ্যেই রূপচর্চা এবং শরীরচর্চা নিয়ে অনুরাগীদের নানা রকম পরামর্শ দেন অভিনেত্রী।
ভাগ্যশ্রী পোস্ট করেছেন, ‘মরাঠি প্রোটিন গভর ফালি।
তিনি জানান, জোয়ার অথবা নাচনি ভাকরির (মহারাষ্ট্রের জনপ্রিয় রুটি) সঙ্গে আচার দিয়ে খেলে মহারাষ্ট্রের খাবারের আসল স্বাদ পাওয়া যায়।
ভাগ্যশ্রী যে সবজিকে ‘গভর ফালি’ বলছেন, সেটি আসলে কী? এই সবজির ইংরেজি নাম ক্লাস্টার বিনস। মূলত উত্তর ভারতে এবং মহারাষ্ট্রে ক্লাস্টার বিনস খাওয়ার চল বেশি।
তবে এখন অনলাইনের বদৌলতে কলকাতায় বসেও এই সবজি পাওয়া যায়। ভাগ্যশ্রী খান বলেই নয়, পুষ্টিবিদরা বলছেন, ক্লাস্টার বিনসের উপকারিতা অনেক।
বেঙ্গালুরুর এক হাসপাতালের পুষ্টিবিদ বীণা বি জানান, হজম ক্ষমতা বৃদ্ধি থেকে শুরু করে শরীরে প্রয়োজনীয় ভিটামিনের জোগান দিতে সাহায্য করে সবজিটি।
কী উপকারিতা?
এক. ক্লাস্টার বিনে প্রচুর ফাইবার থাকে। হজম ক্ষমতা বৃদ্ধিতে, কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে, পেটের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে সাহায্য করে এই সবজি।
দুই. এতে থাকা পটাশিয়াম, রক্তচাপের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। হার্টের স্বাস্থ্য ভালো রাখার জন্য রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখার দরকার হয়। এ ছাড়া শরীরের পক্ষে ক্ষতিকর কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতেও সাহায্য করে।
তিন. এতে ক্যালরির পরিমাণ বেশ কম। অথচ পুষ্টিগুণের অভাব নেই। ফলে ওজন কমাতে চাইলে ক্লাস্টার বিন রাখতে পারেন ডায়েটে।
চার. রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণেও সহায়ক সবজিটি। ফাইবার থাকায়, অল্প খেলেই পেট ভরে যায়। এ ছাড়া খিদের মুখে অস্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়ার প্রবণতাও কমে।
ঈদ উৎসবে টেলিভিশনের পাশাপাশি ইউটিউব চ্যানেলে দর্শকরা দেখছেন ঈদের নাটক। ঈদের আগে থেকে প্রচারে আসা শুরু হলেও তার রেশ এখনো রয়ে গেছে। এরই মধ্যে বাংলাদেশে ইউটিউব ট্রেন্ডিংয়ের শীর্ষ তালিকায় রয়েছে পাঁচটি নাটক।
এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ট্রেন্ডিংয়ে একদম শুরুর দিকে রয়েছে অপূর্ব ও নিহা জুটির ‘মেঘবালিকা’ নাটকটি।
তার পরেই রয়েছে নিলয় আলমগীর ও হিমি অভিনীত নাটক ‘একান্নবর্তী’। কনন্টের বিচারে ট্রেন্ডিংয়ে নাটকটির অবস্থান ৫ নম্বরে হলে নাটকের হিসেবে দ্বিতীয়।
ট্রেন্ডিংয়ের চতুর্থ অবস্থানে রয়েছে জোভান ও তটিনী অভিনীত ‘হৃদয়ের এক কোণে’ নাটক। সাত দিনে নাটকটি দেখেছে ৬৯ লাখেরও বেশি দর্শক।
স্বপ্ন ছিল পাইলট হওয়ার। কিন্তু ভাগ্যক্রমে তা হয়নি। অংশ নিয়েছিলেন ইউনিয়ন পাবলিক সার্ভিস কমিশন (ইউপিএসসি) পরীক্ষায়। পাসও করেন তিনি, কিন্তু এর পরই ছন্দঃপতন।
কোনো দিন অভিনেতা হতে চাননি।
কটা সময় বলিউডের বড় বাজেটের ছবিতে তাকে কাস্ট করা হয়। পরবর্তীতে ওয়েব সিরিজেও অভিনয় করেন কানওয়ালজিৎ।
ইন্ডাস্ট্রিতে এসেই বিগ বি-কে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিয়েছিলেন। তার প্রথম দুটি ছবি ‘হাম রাহে না হাম’ ও ‘শাক’ বক্স অফিসে তেমন ফল করতে পারেনি।
শৈশবে মায়ের কথা খুব একটা গুরুত্ব দিতেন না সাইফ আলী খান। বিভিন্ন সময়ে ছেলেকে নানা পরামর্শ দিলেও তা শুনতেন না বলে জানালেন অভিনেতার মা ও বর্ষীয়ান অভিনেত্রী শর্মিলা ঠাকুর। সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে পুরনো দিনের কিছু কথা শেয়ার করলেন তিনি।
সাইফের প্রসঙ্গ টেনে এসময় শর্মিলা বলেন, ‘চিকিৎসক আমাকে পরামর্শ দিলেন ছোট্ট সাইফকে এক চামচ ফলের রস খাওয়াতে।
সম্প্রতি মুক্তি পেয়েছে শর্মিলার ছবি ‘পুরাতন’। অনেক দিন পর বাংলা ছবিতে ফিরেছেন তিনি। শাশুড়ির ছবি দেখে অনুভূতি প্রকাশ করেছেন পুত্রবধূ কারিনা কাপুর খানও।