ছোট থেকে বড় সবাই চিপস ভীষণ পছন্দ করেন। তবে বাচ্চারা চিপস দেখলে যেন লোভ সামলাতেই পারে না। তবে বাচ্চাদের প্যাকেটজাত চিপস ভুলেও খেতে দেওয়া উচিত নয়। এতে তাদের শরীরে প্রচণ্ড ক্ষতি হয়।
ছোট থেকে বড় সবাই চিপস ভীষণ পছন্দ করেন। তবে বাচ্চারা চিপস দেখলে যেন লোভ সামলাতেই পারে না। তবে বাচ্চাদের প্যাকেটজাত চিপস ভুলেও খেতে দেওয়া উচিত নয়। এতে তাদের শরীরে প্রচণ্ড ক্ষতি হয়।
এমনকি বাচ্চাদের হৃদরোগ, হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়তে থাকে। হতে পারে হজমের সমস্যাও। আবার অনেক শিশুর প্রোটিনের ঘাটতি দেখা দেয়। ওজন বাড়তে থাকে।
হৃদরোগের ঝুঁকি
চিপস ডিপ ফ্রাই করা থাকে। তা ছাড়া এতে ট্রান্স ও স্যাচুরেটেড ফ্যাট বেশি থাকে।
রক্তচাপ
প্যাকেটজাত চিপসে লবণের পরিমাণ বেশি থাকে। যা শিশুদের জন্য খুবই ক্ষতিকর।
মানসিক বিকাশ
এই চিপসে দীর্ঘদিন ধরে ভালো রাখার জন্য প্রিজারভেটিভ ও রাসায়নিক ব্যবহার করা হয়। এর স্বাদ বাড়ানোর জন্য অনেক ধরনের রাসায়নিক ব্যবহার করা হয়। যা হজম শক্তির ওপর বিরাট প্রভাব ফেলে। মানসিক বিকাশের ওপরও খারাপ প্রভাব ফেলে। তাই আগেই সাবধান হোন আপনিও।
পুষ্টির ঘাটতি
প্যাকেটজাত চিপসে কোনো ভিটামিন, ফাইবার, প্রোটিন থাকে না। তাই শিশুকে পেট ভরে পুষ্টি সম্মত খাবার দিন। এই চিপস খেলে কিন্তু পুষ্টির ঘাটতি দেখা যাবে। যা উচ্চ তাপমাত্রায় ভাজার কারণে এটি শরীরের জন্য খুব খারাপ। আর যা খেলে ক্যান্সারের মতো ঝুঁকি বাড়তে থাকে। তাই শিশুকে প্যাকেটজাত চিপস দেওয়ার আগে সাবধান হোন আপনিও।
হজমের সমস্যা
যদি আপনার বাচ্চা প্রতিদিন প্যাকেটজাত চিপস খায়, তাহলে তার হজমের সমস্যা হবে। কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা হবে। পেটের ব্যথায় ভুগতে হবে তাকে।
প্যাকেটজাত চিপসে প্রচুর পরিমাণে লবণ, মশলা থাকে। যা খেলে শিশুর এই চিপসের প্রতি আসক্তি বেড়ে যায়। তাই এমন খাবার থেকে তাকে দূরে রাখুন।
কী কী খাবার দেবেন
সূত্র : আজতক বাংলা
সম্পর্কিত খবর
চুলের যত্নে আপনার হাতের কাছে থাকা লেবু হতে পারে একটি দারুণ উপকরণ। লেবুতে পটাশিয়াম, ভিটামিন সি, ভিটামিন বি-৬সহ আরো অনেক উপাদান থাকে যা চুলের জন্য উপকারী।
খুশকির সমস্যা হলে লেবু খুবই কার্যকরী। অনেকেই লেবুর রস মাথার ত্বকে ও চুলের গোড়ায় দিয়ে কিছুক্ষণ পরে চুলে শ্যাম্পু করেন।
আপনি লেবুর রস নারকেল তেলের সঙ্গে মিশিয়ে ব্যবহার করতে পারেন। অথবা লেবুর রস পানিতে মিশিয়েও ব্যবহার করা যাবে।
লেবুর রস বেশি সময় ধরে মাথায় রেখে দেওয়া যাবে না। ১০ মিনিটের বেশি রাখা উচিত নয়।
সূত্র: এই সময়
সকালে ঘুম থেকে উঠেই অনেকের মাথা ঘোরা শুরু হয়ে যায়। পাশাপাশি হাত-পায়ের তলায় ঝিম ধরা, চোখেমুখে অন্ধকার দেখার মতো নানা সমস্যা তৈরি হয়। এগুলো হচ্ছে কম রক্তচাপের লক্ষণ। উচ্চ রক্তচাপ যেমন ক্ষতিকর, তেমনি রক্তচাপ কম হওয়া থেকেও নানা সমস্যা দেখা দিতে পারে।
চলুন জেনে নিই, রক্তচাপ কম থাকলে যা যা খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য ভালো।
পানি ও তরল খাবার
রক্তচাপ কম থাকলে শরীরে পানির অভাব হতে দেওয়া উচিত নয়।
ভিটামিন বি-১২
শরীরে ভিটামিন বি-১২ এর অভাব হলে রক্তাল্পতার ঝুঁকি বাড়ে। যার কারণে রক্তচাপও কমে যেতে পারে।
লবণাক্ত খাবার
লো ব্লাড প্রেশারের রোগীদের জন্য পরিমিত পরিমাণে লবণাক্ত খাবার খাওয়া যেতে পারে তবে অতিরিক্ত নয়। কাঁচা লবণ খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে। লবণযুক্ত খাবার যেমন স্যুপ, সালাদ ইত্যাদি খাওয়া যেতে পারে।
এভাবে খাদ্যাভ্যাসে কিছু পরিবর্তন এনে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব।
সূত্র : এই সময়
গ্যাস্ট্রিকের ব্যথা ও হার্ট অ্যাটাক দুইটি ভিন্ন ধরনের শারীরিক সমস্যা। অধিকাংশ মানুষ এ দুইটির মধ্যে পার্থক্য বুঝতে পারেন না। গবেষকদের মতে, গ্যাসের ব্যথা এবং হার্ট অ্যাটাকের মধ্যে একটি সাধারণ মিল হল বুকের ব্যথা। তবে পার্থক্যটি বোঝার জন্য কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় জানা প্রয়োজন।
গ্যাসের ব্যথা সাধারণত পেটে জমে থাকা গ্যাস অথবা অ্যাসিড রিফ্লাক্সের কারণে হয়ে থাকে। আমাদের পাকস্থলীতে গ্যাস্ট্রিক গ্রন্থি থেকে রস তৈরি হয়। যা খাবার হজমে সাহায্য করে। কিন্তু যখন পাকস্থলীর মিউকাস স্তর দুর্বল হয়ে পড়ে তখন অ্যাসিড রিফ্লাক্স (যখন পেটের বিষয়বস্তু খাদ্যনালীতে প্রবাহিত হয়ে অস্বস্তির কারণ হয়।
হার্ট অ্যাটাক সাধারণত বুকের মাঝখানে বা বাম দিকে অনুভূত হয়।
হার্ট অ্যাটাকের ব্যথা সাধারণত বাম দিকে অনুভূত হয় কিন্তু গ্যাসের ব্যথা পেটে বা বুকের নিচের অংশে অনুভূত হয়। গ্যাসের ব্যথায় বুক এবং গলায় জ্বালাপোড়া অনুভূত হয় যা হার্ট অ্যাটাকের ব্যথার তুলনায় অনেক কম তীব্র হয়।
হার্ট অ্যাটাকের ব্যথা কয়েক মিনিট স্থায়ী হতে পারে কিন্তু গ্যাসের ব্যথা তুলনামূলকভাবে দীর্ঘস্থায়ী হতে পারে। হার্ট অ্যাটাকের সাথে শ্বাসকষ্ট, বমিভাব এবং অতিরিক্ত ঘাম হতে দেখা যায় তবে গ্যাসের ব্যথায় সাধারণত এইসব উপসর্গ কম হয়।
যদি বুকের ব্যথা অনুভূত হয় এবং তা দীর্ঘস্থায়ী হয় তবে দেরি না করে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত। বিশেষত যদি ব্যথার সাথে শ্বাসকষ্ট, মাথা ঘোরা বা অতিরিক্ত ঘাম দেখা দেয়। তাই অবহেলা না করে দ্রুত চিকিৎসা গ্রহণ করা অত্যন্ত জরুরি।
সূত্র: নিউজ ১৮
জীবনের প্রতিটি দিন নতুন কিছু সম্ভাবনা ও চ্যালেঞ্জ নিয়ে আসে আর প্রতিটি দিন আমাদের একটু একটু করে শিখতে ও বিকশিত হতে সাহায্য করে। আজ ১৪ মার্চ, ২০২৫ দিনটি আপনার জন্য কেমন হতে পারে, কীভাবে সামলাবেন জীবন ও কাজের চ্যালেঞ্জগুলো, সেটি জানতে হলে পড়ুন আজকের রাশিফল।
মেষ (২১ মার্চ-২০ এপ্রিল): প্রত্যাশিত কাজে বাধা আসতে পারে। পেশাগত ক্ষেত্রে অন্যের কাছ থেকে সাহায্য নিতে হতে পারে।
বৃষ (২১ এপ্রিল-২০ মে): কাজে স্বীকৃতি পাবেন। নতুন পরিকল্পনার অগ্রগতি হবে।
মিথুন (২১ মে-২০ জুন): পরিবারের জন্য চিন্তা বাড়তে পারে।
কর্কট (২১ জুন-২০ জুলাই): আজ কোনো সমস্যা সমাধানের পথ পেতে পারেন।
সিংহ (২১ জুলাই-২১ আগস্ট): অর্থ প্রাপ্তির সম্ভাবনা আছে। ভালো কাজের সুযোগ আসবে। কোনো গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেওয়ার প্রয়োজন হতে পারে। ভ্রমণের পরিকল্পনা শেষ মুহূর্তে পরিবর্তনের সম্ভাবনা। অর্থ সম্পর্কিত যেকোনো সমস্যা আজই সমাধান করতে হবে।
কন্যা (২২ আগস্ট-২২ সেপ্টেম্বর): কোনো বন্ধুর কাছ থেকে পাওয়া প্রশংসা আপনাকে খুশি করবে। প্রিয়জনের কাছে আপনার উপস্থিতি সুন্দর মুহূর্ত গড়ে তুলবে। কাজে গতি আসবে। আলোচনা ও সংলাপে সফলতা পাবেন। সম্প্রীতির বন্ধন মজবুত হবে।
তুলা (২৩ সেপ্টেম্বর-২২ অক্টোবর): আপনার আচরণ অন্যদের মনোযোগ আকর্ষণ করবে। কেনাকাটায় অতিরিক্ত খরচ হতে পারে। সহযোগী ও সহকর্মীদের সহযোগিতা পাবেন। প্রয়োজনীয় কাজে শৃঙ্খলা ও ধারাবাহিকতা বজায় রাখুন।
বৃশ্চিক (২৩ অক্টোবর-২১ নভেম্বর): কাজে সফলতা পাবেন। কর্মক্ষেত্রে প্রভাব বৃদ্ধি পাবে। আপনার বুদ্ধিমত্তা কাজে আসবে এবং আপনি চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করতে পারবেন। পারিবারিক জীবনে অনুকূল সময় যাবে। আপনার সঙ্গীর পূর্ণ সমর্থন পাবেন।
ধনু (২২ নভেম্বর-২০ ডিসেম্বর): পেশাগত কাজে আত্মবিশ্বাস বাড়বে। কর্মক্ষেত্রে দায়িত্ব বৃদ্ধির সম্ভাবনা আছে। পাওনা টাকা ফেরত পেতে পারেন। ব্যবসায়ীদের জন্য ভালো খবর আসবে। পুরনো কাজ সম্পাদনে বন্ধুর সহযোগিতা নিলে উপকার পাবেন।
মকর (২১ ডিসেম্বর-১৯ জানুয়ারি): দিনের শুরুটা আজ ভালো কাটবে। আর্থিক জটিলতা কমে আসবে। বৈদেশিক যোগাযোগ কাজে অগ্রগতি এনে দেবে। পূর্বনির্ধারিত পরিকল্পনা বাইরে কোনো কাজে হাত না দেওয়াই ভালো, ভ্রমণ শুভ।
কুম্ভ (২০ জানুয়ারি-১৮ ফেব্রুয়ারি): নতুন কোনো কাজে হাত দেওয়া সহজতর হবে। কোনো কারণে পূর্বপরিকল্পিত সিদ্ধান্ত পাল্টাতে হতে পারে। প্রিয়জনের সঙ্গে আলোচনায় উত্তেজনা পরিহার করুন। প্রয়োজনীয় কাজে গতি আনার চেষ্টা করুন।
মীন (১৯ ফেব্রুয়ারি-২০ মার্চ): যৌথ ও অংশীদারি কাজে অগ্রগতি হবে। কাছের মানুষের সঙ্গে সম্পর্ক ইতিবাচক থাকবে। পুরনো কোনো পাওনা আদায়ে অগ্রগতি হতে পারে। উৎফুল্ল থাকুন, যেকোনো কাজ সম্মিলিতভাবে করুন।
আহমেদ মাসুদ, বিশিষ্ট অকাল্ট সাধক, আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন জ্যোতিষী, ফেংশুই ও বাস্তু বিশেষজ্ঞ। যোগাযোগ: ০১৭১১০৫৭৩৭৭ই-মেইল: amasud9995@gmail.com www.astrologerahmedmasud.com