তীব্র গরম থেকে স্বস্তি পেতে অনেকেই ঘন ঘন ওয়েট টিস্যু ব্যবহার করেন। তবে এটি সাময়িক স্বস্তি দিলেও এর প্রভাব কিন্তু মোটেই ভালো নয়। এই ওয়েট টিস্যু বেশি ব্যবহার করা অনুচিত। এতে উপকারের থেকে বেশি অপকার হতে পারে।
তীব্র গরম থেকে স্বস্তি পেতে অনেকেই ঘন ঘন ওয়েট টিস্যু ব্যবহার করেন। তবে এটি সাময়িক স্বস্তি দিলেও এর প্রভাব কিন্তু মোটেই ভালো নয়। এই ওয়েট টিস্যু বেশি ব্যবহার করা অনুচিত। এতে উপকারের থেকে বেশি অপকার হতে পারে।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নর্থ ওয়েস্টার্ন বিশ্ববিদ্য়ালয়ের গবেষক জন কুক মিলস তার গবেষণায় জানিয়েছেন, ওয়েট টিস্যুতে রয়েছে সোডিয়াম লরিল সালফেট, যা কিনা স্পর্শকাতর ত্বকের জন্য খুবই ক্ষতিকর।
এ ছাড়া ওয়েট টিস্যুর মধ্যে থাকা আর রাসায়নিক মিথাইল ক্লোরিসেথিয়া জোলাইন বড়দের ত্বকের জন্যও ক্ষতিকর। গবেষকদের মতে, ঘন ঘন ওয়েট ওয়াইপস ব্যবহার করলে এর প্লাস্টিক ও রাসায়নিক ধীরে ধীরে শরীরের নানা কোষে জমতে থাকে। ফলে ক্যানসারের কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে এই টিস্যু।
অধিকাংশ ওয়াইপসে রয়েছে প্লাস্টিকের তন্তু, যা প্রাকৃতিকভাবে পচনশীল নয় এমন পদার্থ রয়েছে। এ ছাড়া এটি পরিবেশের জন্যও ক্ষতিকারক। এই ওয়েট টিস্যু মাটিতে মিলিয়ে না যাওয়ার ফলে পরিবেশও দূষিত হয়।
সূত্র : টিভি নাইন বাংলা
সম্পর্কিত খবর
মানব দেহের একটি অত্যাবশ্যকীয় খনিজ হচ্ছে ম্যাগনেসিয়াম। ৩০০টিরও বেশি রাসায়নিক প্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণ করে এটি আমাদের সুস্থ রাখতে সাহায্য করে। এ ছাড়া এটি রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ, রক্তে শর্করা নিয়ন্ত্রণ, পেশি সঞ্চালন, মলত্যাগের নিয়মিততা এবং হাড়ের স্বাস্থ্য রক্ষায় সহায়তা করে।
এ ছাড়া যথাযথ পরিমাণে ম্যাগনেসিয়াম গ্রহণ ঘুম ও শারীরিক বিশ্রামকে উন্নত করে, মেজাজ ভারসাম্য রাখে এবং প্রদাহ হ্রাস করতে সাহায্য করে।
যদিও মানব দেহের জন্য ম্যাগনেসিয়াম খুবই গুরুত্বপূর্ণ, কিন্তু অনেকেই প্রতিদিনের এই প্রয়োজনীয়তা পূরণ করতে পারেন না। নারীদের জন্য আদর্শ হলো দৈনিক ৩১০-৩২০ মিলিগ্রাম ম্যাগনেশিয়াম গ্রহণ করা এবং পুরুষদের জন্য আদর্শ হলো ৪০০–৪২০ মিলিগ্রাম ম্যাগনেসিয়াম গ্রহণ করা।
সাধারণত বাদাম, বীজ, পাতাযুক্ত সবজি, ডাল ও আলুতে ম্যাগনেশিয়াম পাওয়া যায়। তবে ম্যাগনেসিয়ামযুক্ত পানীয়ও একটি সহজ ও সুবিধাজনক উৎস হতে পারে।
মিনারেল ওয়াটার
মিনারেল ওয়াটার প্রাকৃতিক ভূগর্ভস্থ জলাধার ও ঝর্ণা থেকে সংগ্রহ করা হয়। এতে প্রায়ই ম্যাগনেসিয়ামের মতো পুষ্টি উপাদান বেশি থাকে। কিছু বোতলজাত মিনারেল ওয়াটারে প্রতি লিটারে ১২০ মিলিগ্রাম পর্যন্ত ম্যাগনেসিয়াম থাকে।
পানির মাধ্যমে শরীরকে হাইড্রেট রাখা সবসময়ই ভালো। এ ক্ষেত্রে মিনারেল ওয়াটার আপনার হাইড্রেশন ও ম্যাগনেসিয়ামের চাহিদা পূরণে সাহায্য করতে পারে।
নারকেল পানি
নারকেলের পানি বলতে এখানে সবুজ কচি নারকেলের ভেতরের স্বচ্ছ তরল পানির কথা বোঝানো হয়েছে। এটি ইলেকট্রোলাইট সমৃদ্ধ। এ ছাড়া এটি খেলোয়াড়দের কাছে খুব জনপ্রিয়।
যদিও এতে পটাশিয়ামের পরিমাণ সবচেয়ে বেশি, তবুও প্রতি কাপ নারকেল পানিতে প্রায় ৬০ মিলিগ্রাম ম্যাগনেসিয়াম থাকে। সামান্য মিষ্টি ও হাইড্রেটিং পানীয় হিসেবে এটি একটি ভালো পছন্দ।
উদ্ভিদভিত্তিক দুধ
উদ্ভিদভিত্তিক দুধ ম্যাগনেসিয়ামের একটি চমৎকার উৎস হতে পারে। বিশেষ করে যখন এটিকে আরো পুষ্টিতে আরো শক্তিশালী করা হয়। ফর্টিফাইড এসব খাবারকে শক্তিশালী করার জন্য অতিরিক্ত ভিটামিন ও খনিজ যোগ করা হয়।
১ কাপ ফর্টিফাইড সয়া দুধে ৫৪ মিলিগ্রাম ম্যাগনেসিয়াম থাকে। অপরদিকে, ১ কাপ আনফর্টিফাইড বাদাম দুধে থাকে মাত্র ১৯ মিলিগ্রাম। দুগ্ধজাত খাবার এড়াতে চাইলে এটি একটি পুষ্টিকর বিকল্প হতে পারে।
কোকোভিত্তিক পানীয়
এই পানীয়গুলো তৈরি হয় কাঁচা কোকো পাউডার দিয়ে। এটি দক্ষিণ আমেরিকার একটি গ্রীষ্মমণ্ডলীয় চিরহরিৎ গাছ থেকে আসে। এর থেকেই চকলেট, কোকো ও কোকো মাখন উৎপন্ন হয়। কাঁচা কোকো ম্যাগনেসিয়ামের অন্যতম উৎসগুলোর মধ্যে একটি। এক টেবিল চামচ কাঁচা কোকোতে ৩৫ মিলিগ্রাম ম্যাগনেসিয়াম থাকে।
অনেকে এটি দিয়ে হট চকোলেট বা স্মুদি তৈরি করতে ভালোবাসেন। কারণ এর স্বাদ কোকোর চেয়ে কিছুটা তেতো। এতে সাধারণত কোনো চিনি যোগ করা থাকে না এবং বেশি পুষ্টি উপাদান থাকে।
ব্ল্যাকস্ট্র্যাপ গুড়
ব্ল্যাকস্ট্র্যাপ গুড় ম্যাগনেসিয়ামের অন্যতম সেরা উৎস। প্রতি টেবিল চামচে ১০০ মিলিগ্রাম ম্যাগনেসিয়াম থাকে। এটি উল্লেখযোগ্য পরিমাণে ক্যালসিয়াম, পটাসিয়াম ও আয়রন সরবরাহ করে।
১ টেবিল চামচ ব্ল্যাকস্ট্র্যাপ গুড় গরম পানিতে গুলে ম্যাগনেসিয়াম পানীয় তৈরি করুন। স্বাদের ভারসাম্য বজায় রাখতে লেবুর রস দিতে পারেন। গুড়ের সবচেয়ে জনপ্রিয় ব্যবহারগুলোর মধ্যে একটি হলো কুকিজ বেক করা, এটি ম্যাগনেসিয়াম সমৃদ্ধ পানীয়তেও তৈরি করা যেতে পারে।
স্মুদির তেতো-মিষ্টি স্বাদ ঢাকতে স্মুদিতে ব্ল্যাকস্ট্র্যাপ গুড় যোগ করতে পারেন।
সবুজ স্মুদি
সাধারণত পালং শাক, কেল, সুইস চার্ডের মতো পাতাযুক্ত সবজি দিয়ে সবুজ স্মুদি তৈরি করা হয়। এর সাথে কলা, বেরি, অ্যাভোকাডো বা উদ্ভিদভিত্তিক দুধ মেশানো যায়।
পাতাযুক্ত সবজিই ম্যাগনেশিয়ামের মূল উৎস। ১ কাপ কাঁচা পালং শাকে ২৪ মিলিগ্রাম, ২ কাপ কাঁচা কেল-এ ৩৩ মিলিগ্রাম ম্যাগনেসিয়াম থাকে। এ ছাড়া এতে কুমড়ার বীজ যোগ করলে (১ আউন্সে ১৬৮ মিলিগ্রাম) পুষ্টিগুণ আরো বাড়ে।
কফি
এনার্জি বৃদ্ধির জন্য পরিচিত হলেও কফিতে সামান্য পরিমাণ ম্যাগনেসিয়াম থাকে। প্রতি কাপ ব্ল্যাক কফিতে প্রায় ১০ মিলিগ্রাম ম্যাগনেসিয়াম থাকে। যদি প্রতিদিন সকালে কয়েক কাপ কফি পান করেন তবে ৩০ মিলিগ্রাম পর্যন্ত ম্যাগনেসিয়াম পেতে পারেন।
কফিতে কাঁচা কোকো পাউডার বা ফর্টিফাইড দুধ যোগ করলে পুষ্টি আরো বাড়বে।
ভেষজ চা
নেটল, ড্যান্ডেলিয়ন ও রুইবসের মতো ভেষজ চায়ে সামান্য পরিমাণ ম্যাগনেসিয়াম থাকে। তবে এটি নির্ভর করে কোন গাছ থেকে চা তৈরি হয়েছে এবং কিভাবে প্রস্তুত করা হয়েছে তার ওপর।
নেটল টিতে প্রায় ১০ মিলিগ্রাম বা তার কম ম্যাগনেসিয়াম থাকে। তবে এটি প্রতিদিনের চাহিদা পূরণে সহায়তা করে।
ক্যাফেইনযুক্ত চা বা কফির বিপরীতে ভেষজ চা মানসিক শান্তি ও রিল্যাক্সেশন দিতে সাহায্য করে এবং আপনার ডায়েটে অতিরিক্ত ম্যাগনেসিয়াম যোগ করে।
ম্যাগনেসিয়াম যুক্ত অন্যান্য খাবার
যদিও পানীয় ম্যাগনেসিয়ামের একটি উৎস, তবে খাদ্যই সবচেয়ে ভালো উপায়। নিচে কিছু চমৎকার উৎসের নাম তুলে ধরা হলো—
চিয়া বীজ : প্রতি আউন্সে ১১১ মিলিগ্রাম।
বাদাম : প্রতি আউন্সে ৮০ মিলিগ্রাম (প্রায় ২৩টি বাদাম)।
সিদ্ধ পালং শাক : আধা কাপ (৪ আউন্সে) ৭৮ মিলিগ্রাম।
সিদ্ধ কালো মটর : আধা কাপ ৬০ মিলিগ্রাম।
অ্যাভোকাডো : ৫৮ মিলিগ্রাম/মাঝারি ফল
ডার্ক চকোলেট (৭০-৮৫% কোকো) : ৫০ মিলিগ্রাম/আউন্স।
সিদ্ধ বাদামি চাল : ৪২ মিলিগ্রাম/আধা কাপ।
টোফু : ৩৫ মিলিগ্রাম/৩ আউন্স
কলা : ৩২ মিলিগ্রাম/মাঝারি আকার
মানব দেহ নিজ থেকে ম্যাগনেসিয়াম উৎপাদন করতে পারে না। খাদ্য বা সাপ্লিমেন্ট থেকে এটি গ্রহণ করতে হয়। যদিও বিভিন্ন উদ্ভিদভিত্তিক সম্পূর্ণ খাবার খাওয়া সবচেয়ে ভালো, তবে আপনি চাইলে প্রাকৃতিকভাবে ম্যাগনেসিয়ামযুক্ত বা ফর্টিফাইড পানীয় থেকেও কিছু পরিমাণ পেতে পারেন। আপনার কাছে যে বিকল্পটি ভালো লাগে সেটিই বেছে নিন—অল্প হলেও প্রতিদিনের ম্যাগনেসিয়ামের চাহিদা পূরণে সহায়তা করবে।
সূত্র : ভেরিওয়েলহেলথ ডট কম
দেশে দিন দিন গ্যাসের সংকট বৃদ্ধি পাচ্ছে। সম্প্রতি বাণিজ্যিক খাতে বৃদ্ধি পেয়েছে গ্যাসের দাম। যেকোনো সময় আবাসিক খাতে বৃদ্ধি পেতে পারে। এ ছাড়া সিলিন্ডারের দামও ভোক্তার নাগালের বাইরে।
তবে আপনি চাইলে গ্যাস ব্যবহারে সাশ্রয় করতে পারেন। এতে গ্যাসের খরচ কিছুটা হলেও কমবে বলে আশা করা যায়।
রান্নার সময় ঢাকনা ব্যবহার : যখন আপনি কোনো খাবার রান্না করছেন, তখন পাত্রের ওপর ঢাকনা দিয়ে রাখুন। ঢাকনা ব্যবহার করলে ভেতরের তাপ বাইরে বের হতে পারে না, ফলে খাবার দ্রুত সিদ্ধ হয় এবং গ্যাসের ব্যবহার কমে।
ডাল ও শস্য ভিজিয়ে রাখুন : ডাল ও শস্য রান্নার আগে কয়েক ঘণ্টা ভিজিয়ে রাখলে তা নরম হয়ে যায়। এর ফলে রান্নার সময় কম লাগে এবং গ্যাসের সাশ্রয় হয়। বিশেষ করে শুকনো ডাল ও মটরশুঁটি রান্নার আগে ভিজিয়ে রাখাটা খুব জরুরি।
একসঙ্গে একাধিক খাবার রান্না : যদি সম্ভব হয়, একই সময়ে একাধিক খাবার রান্না করার চেষ্টা করুন। যেমন, একটি বার্নারে তরকারি এবং অন্যটিতে ভাত বা রুটি তৈরি করা যেতে পারে।
সঠিক আকারের বার্নার ব্যবহার : রান্নার পাত্রের আকারের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে বার্নার ব্যবহার করুন। ছোট পাত্রের জন্য বড় বার্নার ব্যবহার করলে গ্যাসের অপচয় হয়। তাই পাত্রের আকারের সঙ্গে মানানসই বার্নার ব্যবহার করে গ্যাসের খরচ কমানো যায়।
বার্নার পরিষ্কার রাখুন : নিয়মিত গ্যাসের বার্নার পরিষ্কার করুন। বার্নারের ছিদ্রগুলোতে ময়লা জমলে আগুনের শিখা সঠিকভাবে বের হতে পারে না। ফলে রান্না করতে বেশি সময় লাগে এবং গ্যাসও বেশি খরচ হয়। বার্নার পরিষ্কার রাখলে গ্যাসের কার্যকারিতা বাড়ে।
সূত্র : আজকাল
বয়স যত বাড়তে থাকবে, ততই চেহারায় বার্ধক্যের ছাপ পড়তে থাকবে। এটাই প্রকৃতির নিয়ম। তবে সময়ের আগে যদি বার্ধক্য এসে যায়, তবে সেটি মোটেই সুখকর নয়।
কয়েক বছর আগেও কম বয়সীদের ত্বকে বার্ধক্যের ছাপ পড়ার সমস্যাটি খুব একটা দেখা যেত না।
তবে প্রতিদিনে কয়েকটি অভ্যাসের মাধ্যমে আপনি চাইলে ত্বকের যৌবন ধরে রাখতে পারেন। কী সেই অভ্যাসগুলো, তা জানুন এই প্রতিবেদনে।
সূত্র : আজকাল
উচ্চ রক্তচাপ অনেক সময় নীরব ঘাতকের মতো কাজ করে। সাম্প্রতিক সময়ে কম বয়সীদের মধ্যেও হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি আশঙ্কাজনক হারে বেড়েছে। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই এর মূল কারণ হিসেবে দেখা যাচ্ছে হঠাৎ করে বেড়ে যাওয়া রক্তচাপ। তাই সময় থাকতেই রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখা অত্যন্ত জরুরি।
বিশ্বজুড়ে এই সমস্যা নিয়ে গবেষণা চললেও সম্প্রতি কানাডার ইউনিভার্সিটি অফ ওয়াটারলুর একদল গবেষক এমন দুইটি খাবারের কথা বলেছেন, যা নিয়ম করে খেলে উচ্চ রক্তচাপের ঝুঁকি অনেকটাই কমানো যেতে পারে। তাদের দাবি—কলা ও ব্রকলি উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে সহায়ক হতে পারে। এই দুই খাবারে রয়েছে পর্যাপ্ত পরিমাণে পটাশিয়াম ও সোডিয়াম। যা শরীরের খনিজ লবণের ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করে।
এই গবেষণাটি প্রকাশিত হয়েছে আমেরিকান জার্নাল অফ ফিজিওলজিতে। গবেষকদের মতে, যারা উচ্চ রক্তচাপের সমস্যায় ভুগছেন, তাদের ক্ষেত্রে সোডিয়াম কমিয়ে পটাশিয়ামযুক্ত খাবার খাওয়া অত্যন্ত উপকারী। কারণ পটাশিয়াম রক্তনালিকে শিথিল করে এবং শরীর থেকে অতিরিক্ত সোডিয়াম বের করে দিয়ে রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে।
গবেষণায় দেখা গেছে, উচ্চ রক্তচাপের রোগীদের নিয়মিত ব্রকলির স্যুপ ও কলা খাওয়ানোর পর ৭২ শতাংশ রোগীর রক্তচাপ স্বাভাবিক মাত্রায় নেমে এসেছে।
বিজ্ঞানীরা আরো জানিয়েছেন, পটাশিয়াম ও সোডিয়ামের অনুপাত রক্তচাপের উপর কীভাবে প্রভাব ফেলে, তা নিয়েও একটি গাণিতিক মডেল তৈরি করা হয়েছে। তবে গবেষণা এখনো চলমান, তাই আরো বড় পরিসরে পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষ হলে তবেই এই পদ্ধতিকে পুরোপুরি কার্যকর বলা যাবে।
তবে আপাতত বলা যায়, প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় কলা ও ব্রকলির মতো স্বাস্থ্যকর খাবার রাখলে উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখা অনেকটাই সহজ হতে পারে।
সূত্র : আনন্দবাজার পত্রিকা