ঢাকা, বুধবার ১৯ মার্চ ২০২৫
৫ চৈত্র ১৪৩১, ১৮ রমজান ১৪৪৬

ঢাকা, বুধবার ১৯ মার্চ ২০২৫
৫ চৈত্র ১৪৩১, ১৮ রমজান ১৪৪৬

নুহাশপল্লী নিয়ে পিনাকীর পোস্ট

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
নুহাশপল্লী নিয়ে পিনাকীর পোস্ট
সংগৃহীত ছবি

ধানমণ্ডি ৩২ নম্বর নিয়ে সম্প্রতি বেশ কিছু পোস্ট দিয়েছেন অনলাইন অ্যাক্টিভিস্ট ও ব্লগার পিনাকী ভট্টাচার্য। এবার কথাসাহিত্যিক হুমায়ূন আহমেদের স্মৃতিবিজড়িত নুহাশপল্লী নিয়ে পোস্ট দিয়েছেন তিনি।

বুধবার (৫ ফেব্রুয়ারি) রাত ১০টার দিকে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজ থেকে পোস্টটি দেন তিনি।

পোস্টে নুহাশপল্লীকে জাতীয় সম্পদ বলে উল্লেখ করেন পিনাকী।

নুহাশপল্লীকে জাতীয়করণ করার দাবি জানিয়ে তিনি লেখেন, ‘নুহাশপল্লী জাতীয় সম্পদ। নুহাশপল্লী জাতীয়করণ করে ওইখানে হুমায়ূন আহমেদ জাদুঘর করা হোক।’

আরো পড়ুন
যেসব বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মুছে ফেলা হলো শেখ মুজিব-হাসিনার নাম

যেসব বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মুছে ফেলা হলো শেখ মুজিব-হাসিনার নাম

 

গতকাল বুধবার (৫ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যায় এক পোস্টে শেখ হাসিনার পৈতৃক বাড়ি ধানমণ্ডি-৩২ নম্বরে মানুষকে যাওয়ার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, ‘হাতুড়ি, শাবল, গাঁইতি নিয়ে আসুন। ধানমণ্ডি ৩২ নম্বরে আসুন।

ইতিহাসের দায় মোচন করতে আসুন। ফ্যাসিবাদের আঁতুরঘর নিশ্চিহ্ন করতে আসুন।’

তিনি আরো বলেন, ‘গান গাইতে গাইতে আসুন, স্লোগান দিতে দিতে আসুন, সন্তানের হাত ধরে আসুন, প্রেমিক প্রেমিকাকে সাথে নিয়ে আসুন, মুখে হাসি আর বুকে প্রতিরোধের আগুন নিয়ে আসুন। ফ্যাসিবাদের ধ্বংসস্তূপের ওপরে ছাত্র-জনতার বিজয় নিশান উড়াতে আসুন।

আরো পড়ুন
হোয়াটসঅ্যাপে সহজেই কল রেকর্ড করবেন যেভাবে

হোয়াটসঅ্যাপে সহজেই কল রেকর্ড করবেন যেভাবে

 
মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মদিন আজ

নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
শেয়ার
শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মদিন আজ

বাংলাদেশের স্বাধীনতাসংগ্রামের অগ্রপুরুষ শেখ মুজিবুর রহমানের ১০৬তম জন্মদিন আজ ১৭ মার্চ। তাঁর নেতৃত্বেই ১৯৭১ সালে দীর্ঘ ৯ মাসের রক্তক্ষয়ী মুক্তিযুদ্ধ শেষে বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জিত হয়। তিনি ১৯২০ সালের ১৭ মার্চ তৎকালীন ফরিদপুর জেলার গোপালগঞ্জ মহকুমার টুঙ্গিপাড়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন।

আরো পড়ুন

আমার প্রেমিকা ক্যাটরিনার চেয়েও সুন্দরী : আমির খান

আমার প্রেমিকা ক্যাটরিনার চেয়েও সুন্দরী : আমির খান

 

বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও নিজস্ব মানচিত্র অর্জনের পথে ধাপে ধাপে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছেন তিনি।

 মানুষের অধিকার আদায়ের লক্ষ্যে তিনি সোচ্চার ছিলেন। ফলে রাজনৈতিক জীবনে তাঁকে বহুবার কারাবরণ করতে হয়েছে তৎকালীন পাকিস্তান রাষ্ট্রে। 

১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট ধানমণ্ডির বাসভবনে কতিপয় সেনা কর্মকর্তার হাতে সপরিবারে নিহত হন বাংলাদেশ রাষ্ট্রের স্থপতি শেখ মুজিব। 

আরো পড়ুন

ঝিনাইদহে বিএনপির ২ গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

ঝিনাইদহে বিএনপির ২ গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

 

শেখ মুজিব ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলন, ১৯৫৪ সালের যুক্তফ্রন্ট নির্বাচন, ১৯৬২ সালের শিক্ষা আন্দোলনেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন।

১৯৬৬ সালে তিনি বাংলাদেশের মুক্তির সনদ ঐতিহাসিক ৬ দফা পেশ করেন। ১৯৬৮ সালে তাঁকে আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার প্রধান আসামি করা হয়।

আরো পড়ুন

সরকারি জমি দখল করে ভাড়া দিচ্ছেন বিএনপি নেতা

সরকারি জমি দখল করে ভাড়া দিচ্ছেন বিএনপি নেতা

 

১৯৬৯ সালের ২২ ফেব্রুয়ারি গণ-অভ্যুত্থান ও জনগণের চাপের মুখে পাকিস্তান সরকার আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা প্রত্যাহার করে শেখ মুজিবসহ অন্যান্য আসামিকে মুক্তি দেয়। ১৯৭০ সালের ঐতিহাসিক নির্বাচন ও একাত্তরে মহান মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে স্বাধীন বাংলাদেশ অর্জনের মাধ্যমে তিনি অবিসংবাদিত নেতায় পরিণত হন।

আরো পড়ুন

প্রত্যাবর্তনের অবিশ্বাস্য গল্প লিখে জিতল বার্সেলোনা

প্রত্যাবর্তনের অবিশ্বাস্য গল্প লিখে জিতল বার্সেলোনা

 

১৯৭১ সালে দেওয়া তাঁর ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণকে ইউনেসকো বিশ্বপ্রামাণ্য ঐতিহ্য হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে।

মন্তব্য

৫০০-র অধিক প্রান্তিক পাঠাগারে বই দানের উদ্যোগ নিয়েছে রকমারি ডট কম

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
৫০০-র অধিক প্রান্তিক পাঠাগারে বই দানের উদ্যোগ নিয়েছে রকমারি ডট কম
সংগৃহীত ছবি

ভালো মানের বইয়ের অভাবে গ্রামীণ পর্যায়ের পাঠাগারগুলো জৌলুস হারাতে বসেছে। পর্যাপ্ত বই না থাকা প্রত্যন্ত অঞ্চলের পাঠাগারগুলোর এখন প্রধান সমস্যা। সেই সমস্যা নিরসনে উদ্যোগ নিয়েছে রকমারি ডট কম। 

অনলাইনে বই বিক্রির এই প্লাটফরমটি দেশের গ্রামীণ ও প্রত্যন্ত অঞ্চলের ৫০০ অধিক পাঠাগারে ২০ হাজারের অধিক বই পাঠানোর লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে।

এ প্রকল্প গ্রাম, চর, পাহাড়ি এলাকা, স্কুল ও মাদরাসার পাঠাগারগুলোতে বই পৌঁছে দেওয়ার মাধ্যমে শিক্ষার সুযোগ বাড়াবে।

রকমারির চেয়ারম্যান মাহমুদুল হাসান সোহাগ বলেন, ‘গত ১২ বছরে আমরা ৫ কোটিরও বেশি বই পাঠকের হাতে পৌঁছে দিয়েছি। এবার আমরা চাই, যাদের কাছে বই নেই, তাদের জন্য কিছু করতে। একটি বই একটি শিশুর ভবিষ্যৎ বদলে দিতে পারে।

কিভাবে বই দান করবেন? আপনার দানকৃত বইগুলো নিচের ঠিকানায় পাঠিয়ে দিন : Rokomari Book Donation, 2/1/E Eden Center, Arambag, Motijheel, Dhaka। বই পাঠানোর নির্দেশিকা ও বিস্তারিত জানতে ভিজিট করুন: https://www.rokomari.com/book-donation।

প্রাসঙ্গিক
মন্তব্য

বৃহত্তর নোয়াখালী জনকল্যাণ ফোরামের ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
বৃহত্তর নোয়াখালী জনকল্যাণ ফোরামের ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত
সংগৃহীত ছবি

বৃহত্তর নোয়াখালী জনকল্যাণ ফোরামের আয়োজনে ইফতার মাহফিল ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গত শুক্রবার রাজধানীর বনানী বিদ্যানিকেতন স্কুল এন্ড কলেজ মাঠে এ ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। 

অনুষ্ঠানে সাহাবুদ্দিন তুর্কির সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল জেএসডি’র নেত্রী তানিয়া রব। উপস্থিত ছিলেন ইফতার মাহফিল উদযাপন কমিটির সভাপতি মিজানুর রহমান ও সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট এমরান হোসেন রনি।

এছাড়াও স্বেচ্ছাসেবক দলের সহ-সভাপতি ফরহাদ, তিতুমীর কলেজ ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক সোহেল তাহেরসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের কেন্দ্রীয় নেতারা উপস্থিত ছিলেন। 

ইফতার মাহফিলে দেশ-জাতির কল্যাণ ও বৃহত্তর নোয়াখালী উন্নয়ন ও অগ্রগতির জন্য দোয়া করা হয়। 

প্রাসঙ্গিক
মন্তব্য

ট্যাবলেটের মাঝে কাটা দাগ থাকে কেন

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
ট্যাবলেটের মাঝে কাটা দাগ থাকে কেন
ছবি : পেক্সেলস

মাথা ব্যথা, জ্বর-সর্দি কিংবা নিয়মিত কোনো সমস্যার কারণে বেশির ভাগ মানুষই কমবেশি ওষুধ খেয়ে থাকে। কিন্তু ওষুধের বেশ কিছু জিনিস সম্পর্কে আমাদের তেমন স্বচ্ছ ধারণা থাকে না। এই যেমন, বেশ কিছু ট্যাবলেটের ঠিক মাঝ বরাবর একটা সোজা দাগ কাটা থাকে।

হয়তো আমরা ট্যাবলেটের মাঝখানে থাকা এই দাগ দেখেই থাকি।

কিন্তু এই দাগের নেপথ্যে কারণ কী, তা অনেকেই জানেন না।

বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, আসলে কোনো রোগীকে বিশেষ কিছু ওষুধ প্রেসক্রাইব করার সময় ডাক্তাররা সেই ওষুধের ডোজ নির্দিষ্ট নেন। সেসব ওষুধেই মাঝখান থেকে দাগ কাটা থাকে। যাতে রোগী ওষুধ খাওয়ার সময় সহজেই ওষুধকে মাঝখান থেকে দুই ভাগ করতে পারেন।

আরো পড়ুন
অতিরিক্ত পেইনকিলার সেবনে স্বাস্থ্যের যে ক্ষতি

অতিরিক্ত পেইনকিলার সেবনে স্বাস্থ্যের যে ক্ষতি

 

বিস্তারিত বলতে গেলে, অনেক সময় আমরা দেখি ডাক্তার একই ওষুধ সকালে অর্ধেক ও বিকেলে অর্ধেক খেতে বলেন। আসলে ওষুধের পাওয়ারকে দুই ভাগে ভাগ করার ক্ষেত্রেই এই দাগের ব্যবহার।

বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, সব ওষুধের গায়ে এই দাগ থাকে না। তার প্রধান কারণ হলো, দাগ না থাকা ওষুধগুলোর পাওয়ারকে ভাগ করা উচিত নয়।

উল্টো তা ভাগ করলে বিপদ হতে পারে।

যেমন ধরুন, কোনো ঘুমের ওষুধের পাওয়ার যদি হয় ৫, তার গায়ে যদি দাগ থাকে, তাহলে তা ভাগ করে পাওয়ার কমিয়ে খাওয়া যেতে পারে। যদি কোনো ওষুধে পাওয়ার ৫ লেখা থাকে, কিন্তু দাগ না থাকে, তাহলে পুরোটাই খাওয়া ভালো। চিকিৎসকরা রোগীর পরিস্থিতি বুঝেই এই ধরনের ওষুধ প্রেসক্রাইব করেন।

আরো পড়ুন
বাতের ব্যথা কমাবে যে ভেষজ

বাতের ব্যথা কমাবে যে ভেষজ

 

সূত্র : টিভি ৯ বাংলা

মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ