ঈদুল ফিরত উপলক্ষে ট্রেনের অগ্রিম টিকিট বিক্রি শুরু হয়েছে গত ১৪ মার্চ। আজ বুধবার পঞ্চম দিনের মতো বিক্রি শুরু হয়েছে ট্রেনের টিকিট। আগামী ২৯ মার্চের টিকিট মিলছে আজ। সকাল ৮টায় শুরু হয় পশ্চিমাঞ্চলের ট্রেনের টিকিট।
ঈদুল ফিরত উপলক্ষে ট্রেনের অগ্রিম টিকিট বিক্রি শুরু হয়েছে গত ১৪ মার্চ। আজ বুধবার পঞ্চম দিনের মতো বিক্রি শুরু হয়েছে ট্রেনের টিকিট। আগামী ২৯ মার্চের টিকিট মিলছে আজ। সকাল ৮টায় শুরু হয় পশ্চিমাঞ্চলের ট্রেনের টিকিট।
এর আগে গত ৯ মার্চ রেলপথ মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা রেজাউল করিম সিদ্দিকীর স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে অগ্রিম টিকিট বিক্রির তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ২৯ মার্চের টিকিট ১৯ মার্চ, ৩০ মার্চের টিকিট ২০ মার্চ পাওয়া যাবে। এ ছাড়া চাঁদ দেখার ওপর নির্ভর করে ৩১ মার্চ এবং ১ ও ২ এপ্রিলের টিকিট বিক্রি করা হবে।
এ ছাড়া বিগত বছরগুলোতে ঈদযাত্রায় ৮ থেকে ১০ জোড়া বিশেষ ট্রেন চালাতো বাংলাদেশ রেলওয়ে। কিন্তু এবার সেটি কমিয়ে ৫ জোড়া করা হয়েছে।
সম্পর্কিত খবর
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস আগামীকাল মঙ্গলবার স্বাধীনতা পুরস্কার-২০২৫ দেবেন। এদিন সকাল সাড়ে ১০টায় রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে এই পদক দেওয়া হবে।
রবিবার (২৩ মার্চ) তথ্য অধিদপ্তরের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
জাতীয় পর্যায়ে গৌরবোজ্জ্বল ও কৃতিত্বপূর্ণ অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে সাতজন বিশিষ্ট ব্যক্তি ২০২৫ সালের স্বাধীনতা পুরস্কার পাচ্ছেন।
এবার স্বাধীনতা পুরস্কার পাচ্ছেন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিতে অধ্যাপক জামাল নজরুল ইসলাম (মরণোত্তর), সাহিত্যে মীর আবদুস শুকুর আল মাহমুদ (মরণোত্তর), সংস্কৃতিতে নভেরা আহমেদ (মরণোত্তর), সমাজসেবায় স্যার ফজলে হাসান আবেদ (মরণোত্তর), মুক্তিযুদ্ধ ও সংস্কৃতিতে মোহাম্মদ মাহবুবুল হক খান ওরফে আজম খান (মরণোত্তর), শিক্ষা ও গবেষণায় বদরুদ্দীন মোহাম্মদ উমর এবং প্রতিবাদী তারুণ্যে আবরার ফাহাদ (মরণোত্তর)।
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সংগঠক (দক্ষিণাঞ্চল) হাসনাত আব্দুল্লাহর সেনানিবাসে বৈঠক নিয়ে স্ট্যাটাস প্রসঙ্গে সিনিয়র সাংবাদিক জিল্লুর রহমান বলেছেন, ‘আপনারা এখন হয়তো অন্য কারো স্বার্থে কাজ করছেন। স্যরি টু সে দিস, আমি স্যরি, আপনি সেনাপ্রধানের সততা নিয়ে প্রশ্ন তুলতে পারেন না। আপনি সেনাপ্রধানের আন্তরিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুলতে পারেন না। সেনাবাহিনীকে নিয়ে আপনি প্রশ্ন তুলতে পারেন না।
সম্প্রতি ভাইরাল হওয়া একটি ভিডিওবার্তায় সাংবাদিক জিল্লুর রহমান এ মন্তব্য করেন।
তিনি বলেন, ‘এত অতিকথন ভালো নয়। আপনি এটা অতিরিক্ত করে ফেলেছেন। সীমা লঙ্ঘন করে ফেলেছেন এবং দেশটাকে একটা বিপর্যের মধ্যে নিয়ে গেছেন, নিয়ে যাচ্ছেন।
তিনি আরো বলেন, ‘আমি শুনেছি যে ছাত্রনেতারা বলছেন ৫ তারিখের পরে নাকি অস্ত্রহাতে যুদ্ধ করার পরিকল্পনা করেছেন। কী হাস্যকর কথা। তারপর আপনি বলেছেন গোপন কথা, আপনার সঙ্গে ক্যান্টনমেন্টে আলোচনা হচ্ছে। আমার কথা হলো, সেই সময়ে সরকার গঠন প্রক্রিয়ার মধ্যে আসিফ যেটা বলছেন, হাসনাত যেগুলো বলছেন, যেসব আলোচনা হচ্ছে, এসব আলোচনা- তাহলে আপনাদের সঙ্গে কেউ কথা বলবেন না কোনো দিন।
জিল্লুর রহমান বলেন, ‘হ্যাঁ! একটা আলোচনায় অনেক রকমের আলোচনা হয়। আপনি কি সব আলোচনা পাবলিক করেন? আমরা কি সব সময় করি? এই যে শো-এর আগে আমার সঙ্গে পলিটিশিয়ানরা যেসব কথা বলেন বা শো-এর পরে বলেন, আমি কি সেগুলো অন্য জায়গায় বলে বেড়াই? আর সেগুলো যদি আমি বলতাম, তাহলে এত বছর এই শো রান করতে পারতাম আমি? পারতাম না।’
তিনি বলেন, ‘আপনারা তো এখন দেশটাকে একটা অন্ধকার জগতে নিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করছেন। এখন দেশটাকে গৃহযুদ্ধের দিকে ঠেলে দিচ্ছেন। গৃহযুদ্ধ আপনাদের পছন্দ হতে পারে, কিন্তু বাংলাদেশের ২০ কোটি মানুষের পছন্দ নয়।
তিনি আরো বলেন, ‘যেখানে বিএনপির মতো দল বলছে, যে তারা কোনো রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধ চায় না। আপনি যদি জনগণের ক্ষমতা চান, আপনি যদি ভোটের অধিকার চান। জনগণকে সিদ্ধান্ত নিতে দেন না। বিএনপি, জামায়াত, আওয়ামী লীগ- কে থাকবে কে থাকবে না।’
জিল্লুর রহমান বলেন, ‘আজকে ড. মুহাম্মদ ইউনূসকেও আপনারা বিতর্কের মুখে ঠেলে দিচ্ছেন। প্রফেসর ড. ইউনূসের সঙ্গে সেনাপ্রধানের দ্বন্দ্ব তৈরি করবার চেষ্টা করছেন। কেন করছেন? এত অতিকথন ভালো নয়। একটা কথা মনে রাখবেন, আপনারা যা করছেন, প্রতি দিনক্ষণের হিসাব কিন্তু সবার কাছে আছে। গণমাধ্যমের কাছে আছে, এমনকি বিভিন্ন গণমাধ্যমের কাছেও আছে। এত সহজ নয়, এত অতিকথন... মোটেও ভালো নয়। আমি মনে করি, আপনি এটা অতিরিক্ত করে ফেলেছেন। সীমা লঙ্ঘন করে ফেলেছেন এবং দেশটা একটা বিপর্যের মধ্যে নিয়ে গেছেন, নিয়ে যাচ্ছেন।’
চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামের নতুন নাম হয়েছে বীরশ্রেষ্ঠ ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মতিউর রহমান ক্রিকেট স্টেডিয়াম। আর নারায়ণগঞ্জের খান সাহেব ওসমান আলী স্টেডিয়ামের নাম বদলে হয়েছে শহীদ রিয়া গোপ ক্রিকেট স্টেডিয়াম।
রবিবার জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের সচিব মো. আমিনুল ইসলাম স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
এদিন সব মিলিয়ে বিভাগীয় পর্যায়ে দুটি ক্রীড়া স্থাপনা/স্টেডিয়াম, জেলা পর্যায়ে ১৬টি ও উপজেলা পর্যায়ে দুটি স্টেডিয়ামের নতুন নামকরণ করা হয়েছে।
জানা যায়, গত ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর অন্তর্বর্তীকালীন সরকার বেশ কিছু স্টেডিয়ামের নাম বদল করেছে। উপজেলা পর্যায়ে ১৫০টি স্টেডিয়ামের নাম বদল হয় ১২ ফেব্রুয়ারি। এগুলো শেখ রাসেল মিনি স্টেডিয়াম নামে পরিচিত ছিল।
৪০তম বিসিএস প্রশাসন ক্যাডার অ্যাসোসিয়েশনের প্রথম কমিটি গঠন করা হয়েছে। এতে মুন্সিগঞ্জ জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট মাসুদ পারভেজকে সভাপতি এবং ঢাকার জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট মো. রৌশন আহমেদ সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছেন।
আজ রবিবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে সংগঠনটি এ তথ্য জানিয়েছে।
সংগঠনটির পক্ষ থেকে জানানো হয়, গতকাল শনিবার দিনব্যাপী ভোটাভুটির মাধ্যমে এই নতুন কমিটি গঠন করা হয়েছে।