দেশে একজনের শরীরে এইচএমপি ভাইরাস শনাক্ত হয়েছে। তবে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর বলছে, এতে আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই। প্রতিবছরই এইচএমপিভি শনাক্ত হয়।
আইইডিসিআরের পরিচালক অধ্যাপক তাহমিনা শিরীন বলেন, ‘এইচএমপি নামক ভাইরাসটিতে প্রতিবছরই দু-চারজন রোগী আক্রান্ত হচ্ছে।
দেশে একজনের শরীরে এইচএমপি ভাইরাস শনাক্ত হয়েছে। তবে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর বলছে, এতে আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই। প্রতিবছরই এইচএমপিভি শনাক্ত হয়।
আইইডিসিআরের পরিচালক অধ্যাপক তাহমিনা শিরীন বলেন, ‘এইচএমপি নামক ভাইরাসটিতে প্রতিবছরই দু-চারজন রোগী আক্রান্ত হচ্ছে।
রবিবার (১২ জানুয়ারি) রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউট (আইইডিসিআর) সূত্রে জানা গেছে, ভাইরাসটিতে একজন নারী আক্রান্ত হয়েছেন, যার গ্রামের বাড়ি কিশোরগঞ্জের ভৈরব এলাকায়।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে পাঠানো এক প্রেস ব্রিফিংয়ে জানানো হয়, কভিড-১৯ মহামারির পর চীনে বাড়ছে হিউম্যান মেটানিউমোভাইরাস (এইচএমপিভি)-এর সংক্রমণ, যা আরেক স্বাস্থ্য সংকটের উদ্বেগ সৃষ্টি করছে। গত ৮ জানুয়ারি স্বাস্থ্য অধিদপ্তর এই প্রেস ব্রিফিং করে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।
যাদের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ
সিডিসির তথ্যানুসারে, এইচএমপিভি একটি শ্বাসযন্ত্রের ভাইরাস, যা ওপরের এবং নিচের শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণ ঘটায়।
এইচএমপিভির উপসর্গ
এইচএমপিভির উপসর্গগুলো ফ্লু এবং অন্যান্য শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণের মতোই।
ইনকিউবেশন পিরিয়ড
সাধারণত তিন থেকে ছয় দিনের মধ্যে হয়। তবে সংক্রমণের তীব্রতার ওপর নির্ভর করে লক্ষণগুলো বিভিন্ন সময়কালের জন্য স্থায়ী হয়।
যেভাবে ছড়ায় এইচএমপি
এইচএমপিভি অন্যান্য শ্বাসযন্ত্রের ভাইরাসের মতোই ছড়ায়।
১. কাশি এবং হাঁচি থেকে নিঃসরণ।
২. হাত মেলানো বা স্পর্শ করা।
৩. সংক্রমিত স্থান স্পর্শ করা এবং তারপর মুখ, নাক বা চোখ হাত দিয়ে স্পর্শ করা।
যা বলছেন বিশেষজ্ঞরা
আইইডিসিআরের পরিচালক অধ্যাপক তাহমিনা শিরীন বলেন, ‘হিউম্যান মেটানিউমোভাইরাসটি নতুন কোনো ভাইরাস নয়। তবে এটা শুধু চীনেই নয়, পৃথিবীর বিভিন্ন দেশেই পাওয়া যাচ্ছে। বাংলাদেশেও এই ভাইরাসের উপস্থিতি আরো আগে থেকেই আমরা পেয়েছি। কাজেই এটা নতুন কোনো ভাইরাস নয়।’
এতে আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই বলেও জানিয়েছেন তিনি।
সম্পর্কিত খবর
‘কিডনি রোগীর সংখ্যা প্রতিবছর বৃদ্ধি পাচ্ছে। বাংলাদেশে ১০ বছর পূর্বে কিডনি রোগী ছিল ১৮ শতাংশ, ২০২৩ সালে বেড়ে হয়েছে প্রায় ২৪ শতাংশ। ডায়াবেটিস ও উচ্চ রক্তচাপ বৃদ্ধি পাওয়া এর প্রধান কারণ। ২০১১ সালে ডায়াবেটিসের রোগী ছিল ৮০ লাখ, যা ২০১৮ সালে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১ কোটি ১০ লাখে।
বক্তারা আরো বলেন, গবেষণায় দেখা গেছে, মাত্র ৪০ শতাংশ মানুষ জানে না তার ডায়াবেটিস আছে। আর ৬০ শতাংশ মানুষ জানে না তারা উচ্চ রক্তচাপে ভুগছে। ৯০ শতাংশ মানুষ জানেই না তাদের প্রস্রাব দিয়ে আমিষ নির্গত হয়। এর ফলে নিজের অজান্তেই তারা দীর্ঘস্থায়ী কিডনি রোগে (ক্রনিক কিডনি ডিজিজ) আক্রান্ত হচ্ছে।
কিডনি ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি অধ্যাপক ডা. হারুন আর রশিদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ ডায়াবেটিক অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি ও স্বাস্থ্য খাত সংস্কার কমিশনের চেয়ারম্যান জাতীয় অধ্যাপক ডা. এ কে আজাদ খান। অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের লাইন ডিরেক্টর অধ্যাপক ডা. সৈয়দ জাকির হোসেন এবং ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশন অ্যান্ড রিসার্চ ইনস্টিটিউটের ডিপার্টমেন্ট অফ এপিডেমিওলজি অ্যান্ড রিসার্চের প্রধান অধ্যাপক ডা. সোহেল রেজা চৌধুরী। অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন কিডনি ফাউন্ডেশন হাসপাতাল ও রিচার্স ইনস্টিটিউটের মেজর জেনারেল (অব.) অধ্যাপক জিয়াউদ্দিন আহম্মেদ, মহাসচিব অধ্যাপক ডা. রুহুল আমিন রুবেল, ব্যবস্থাপনা পরিচালক টিনী ফেরদৌস রশিদ প্রমুখ।
জাতীয় অধ্যাপক ডা. এ কে আজাদ খান বলেন, ‘বর্তমানে দেশে ১ কোটির ওপরে ডায়াবেটিক রোগী রয়েছে এবং সংখ্যা ক্রমান্বয়ে বাড়ছে। আমাদের সম্মিলিত প্রচেষ্টার মাধ্যমে একে রোধ করা দরকার।’
অধ্যাপক ডা. সৈয়দ জাকির হোসেন বলেন, ‘বর্তমান সরকার নন-কমিউনিকেবল ডিজিজের ওপর গুরুত্ব দিচ্ছে এবং কিছু কিছু কমিউনিটি ক্লিনিকে বিনা মূল্যে ওষুধ প্রদান করা হচ্ছে। এ ছাড়া প্রতিটি জেলায় ১০ বেডের ডায়ালাইসিস ইউনিট চালুর পরিকল্পনা করা রয়েছে।’
অধ্যাপক হারুন আর রশিদ বলেন, ‘কিডনি রোগের প্রধান তিনটি কারণের মধ্যে প্রথম ডায়াবেটিস, দ্বিতীয়ত উচ্চ রক্তচাপ এবং তৃতীয় কারণ নেফ্রাইটিস। দেশে নেফ্রাইটিস দিন দিন কমলেও অসংক্রামক রোগ ডায়াবেটিস ও উচ্চরক্তচাপের রোগী বাড়ছে আশঙ্কাজনক হারে।’
প্রতিবছর মার্চ মাসের দ্বিতীয় বৃহস্পতিবার বিশ্ব কিডনি দিবস পালিত হয়। এই বছর ১৩ই মার্চ কিডনি সম্পর্কিত রোগ ও সংক্রমণ এবং তা প্রতিরোধের উপায় সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধির জন্য বিশ্ব কিডনি দিবস পালিত হচ্ছে। অনেকের মনে প্রশ্ন জাগে, এই রোগ কি দীর্ঘস্থায়ী? এর থেকে কি প্রতিকারের উপায় নেই? আর সেসব প্রশ্নের উত্তর জানতে বিস্তারিত পড়ুন এই প্রতিবেদনে।
কিডনি রোগ কি দীর্ঘস্থায়ী
বিশেষজ্ঞদের মতে, দীর্ঘস্থায়ী কিডনি রোগ একটি ক্রমবর্ধমান অবস্থা যেখানে কিডনি ধীরে ধীরে সময়ের সঙ্গে সঙ্গে সঠিকভাবে কাজ করার ক্ষমতা হারায়।
দীর্ঘস্থায়ী এই রোগের ফলে কিডনি তার কার্যকারিতা হারিয়ে ফেলে। যার ফলে শরীরে ক্ষতিকারক পদার্থ জমা হয়।
সতর্ক থাকার জন্য প্রাথমিক সংকেত
নেফ্রোলজিস্টরা জানিয়েছেন, কিডনির দীর্ঘস্থায়ী রোগের লক্ষণগুলো প্রায়শই ধীরে ধীরে বিকাশ লাভ করে এবং প্রাথমিক পর্যায়ে লক্ষণীয় নাও হতে পারে। অবস্থা অগ্রসর হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ব্যক্তিরা ক্লান্তি, পা ও পায়ে ফোলা (শোথ), ঘন ঘন প্রস্রাব (বিশেষ করে রাতে), ক্রমাগত চুলকানি, পেশীতে ক্রাম্পস, বমি বমি ভাব এবং মনোযোগ কেন্দ্রীভূত করতে অসুবিধা অনুভব করতে পারে। উচ্চ রক্তচাপ, ক্ষুধামন্দা ও শ্বাসকষ্টও এর ইঙ্গিত হতে পারে।
উন্নত পর্যায়ে এই রোগ তীব্র তরল ধারণ, রক্তাল্পতা ও বিপাকীয় ভারসাম্যহীনতা সৃষ্টি করতে পারে। যেহেতু উল্লেখযোগ্য কিডনি ক্ষতি হওয়ার আগ পর্যন্ত লক্ষণগুলো প্রকাশ নাও হতে পারে, তাই প্রাথমিক নির্ণয়ের জন্য নিয়মিত চেকআপ এবং কিডনি ফাংশন পরীক্ষা অপরিহার্য।
ঝুঁকির কারণ
কিছু মানুষ অন্যদের তুলনায় কিডনির দীর্ঘস্থায়ী রোগের ঝুঁকিতে বেশি থাকেন। বিশেষ করে ডায়াবেটিস ও উচ্চ রক্তচাপে আক্রান্ত ব্যক্তিরা। যাদের পরিবারে কিডনি রোগের ইতিহাস আছে, স্থূলতা, হৃদরোগ বা লুপাস আছে তাদেরও ঝুঁকি বেশি। দীর্ঘস্থায়ী কিডনি রোগ বয়স্কদের মধ্যে বেশি দেখা যায়।
তবে ধূমপান, খারাপ খাদ্য ও ব্যায়ামের অভাবের মতো জীবনযাত্রার কারণে যেকোনো বয়সে কিডনি ক্ষয়কে ত্বরান্বিত করতে পারে। তদুপরি, চিকিৎসা পরামর্শ ছাড়া দীর্ঘদিন ধরে ব্যথা নিরাময়কারী ওষুধ বা কিছু অ্যান্টিবায়োটিক সেবনকারী ব্যক্তিরা অজান্তেই কিডনি ক্ষতির দিকে এগিয়ে যেতে পারেন।
চিকিৎসা কী
যদিও এই অবস্থার কোনো প্রতিকার নেই, তবে খাদ্যতালিকাগত পরিবর্তন ও চিকিৎসাগত হস্তক্ষেপের মাধ্যমে এর অগ্রগতি নিয়ন্ত্রণ করা যায়। এই রোগের চিকিৎসা রোগের পর্যায় ও অন্তর্নিহিত কারণগুলোর ওপর নির্ভর করে। কিডনি ক্ষতি ধীর করার জন্য ওষুধ রক্তচাপ, রক্তে শর্করার মাত্রা ও কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।
সোডিয়াম, পটাসিয়াম ও প্রোটিনের পরিমাণ কমিয়ে খাদ্যতালিকাগত সমন্বয় কিডনির ওপর চাপ কমাতে সাহায্য করতে পারে। তীব্র ক্ষেত্রে রক্ত থেকে বর্জ্য ফিল্টার করার জন্য ডায়ালিসিসের প্রয়োজন হয়, অথবা কিডনি প্রতিস্থাপনের প্রয়োজন হতে পারে।
প্রতিরোধের উপায়
এই প্রতিবেদনের তথ্যগুলো পরামর্শমূলক। সাধারণ তথ্যের ভিত্তিতে প্রতিবেদনটি তৈরি করা হয়েছে। বিস্তারিত জানতে বা পরবর্তী যেকোনো পদক্ষেপ নেওয়ার আগে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নেবেন।
সূত্র : হিন্দুস্তান টাইমস
খাবারের প্রভাব সবসময়ই সরাসরি আমাদের স্বাস্থ্যের উপর পড়ে। তাই স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা খাদ্যতালিকায় স্বাস্থ্যকর খাবার অন্তর্ভুক্ত করার পরামর্শ দেন। লেবু এর মধ্যে একটি, যা অনেকেই তাদের খাদ্যতালিকায় অন্তর্ভুক্ত করেন। পুষ্টিকর এই ফল আপনার খাদ্যতালিকায় অন্তর্ভুক্ত করলে কেবল হৃদরোগের উন্নতি হয় না, বরং ক্যান্সারও প্রতিরোধ হয়।
এই সময়ে প্রায় সবার ঘরেই লেবু পাওয়া যায়। তা ছাড়া হোটেল হোক বা রেস্তোরাঁ, লেবু ছাড়া এগুলো অসম্পূর্ণ। বেকড খাবার, সস, সালাদ ড্রেসিং, ম্যারিনেট, পানীয় এবং মিষ্টান্নগুলোতে স্বাদ যোগ করার জন্য মানুষ সাধারণত অল্প পরিমাণে লেবু বা টক ব্যবহার করে। তবে টক স্বাদের কারণে এগুলো খুব কমই খাওয়া হয়।
স্ট্রোক প্রতিরোধে: অনেক গবেষণায় জানা গেছে, সাইট্রাস ফলের মধ্যে উপস্থিত ফ্ল্যাভোনয়েড নারীদের ইস্কেমিক স্ট্রোকের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করতে পারে।
শরীরকে হাইড্রেট করে: গ্রীষ্মে লেবু পানি পান করে শরীরকে হাইড্রেটেড রাখা যায়। লেবুতে প্রচুর ভিটামিন ও খনিজ পদার্থ পাওয়া যায়, যা শরীরকে তাপ থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করে।
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়: গ্রীষ্মকালে লেবুপানি পান করলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা শক্তিশালী থাকে। লেবুতে পর্যাপ্ত পরিমাণে ভিটামিন সি পাওয়া যায়। ভিটামিন সি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা শক্তিশালী করতে সাহায্য করতে পারে।
ওজন কমাতে: প্রতিদিন সকালে খালি পেটে এক গ্লাস লেবুপানি পান করুন। লেবুপানি আপনার ওজন কমাতে সাহায্য করতে পারে।
রক্তচাপ: রক্তচাপ রোগীদের জন্য লেবুপানি খুবই উপকারী বলে মনে করা হয়। লেবুতে উপস্থিত ভিটামিন সি রক্তচাপ ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করতে পারে।
হজম প্রক্রিয়া সহজ করে: লেবুর রসে বিট লবণ মিশিয়ে পান করলে হজমের সমস্যা দূর হতে পারে। লেবুর রস হাইড্রোক্লোরিক এসিড এবং পিত্ত নিঃসরণ বৃদ্ধি করে, যা পেটের গ্যাস দূর করতে সাহায্য করে।
ত্বককে সুন্দর করে: লেবু ত্বকের জন্যও খুবই উপকারী। গ্রীষ্মে প্রতিদিন লেবুপানি খাওয়া ত্বকের জন্য ভালো বলে মনে করা হয়। এতে উপস্থিত অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট এবং ভিটামিন সি ত্বককে ক্ষতিগ্রস্ত হওয়া থেকে রক্ষা করতে পারে।
সূত্র : ইটিভি
অস্বাস্থ্যকর জীবনযাপন, অনিয়মিত খাওয়াদাওয়া এবং পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান না করার কারণে অনেকেই কিডনির সমস্যায় ভুগে থাকেন।
আমাদের দেশে কিডনি নিয়ে সচেতন মানুষের সংখ্যা অনেক কম।
ভারতের মণিপাল (বেঙ্গালুরু) হাসপাতালের নেফ্রোলজি বিভাগের চিকিৎসক ফাহাদ খান এর মতে, কিডনি শরীরের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এটি বর্জ্য পদার্থ পরিশোধন এবং শরীরে খনিজ লবণের ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করে।
কিডনি ভালো রাখতে চিকিৎসকরা কিছু সহজ নিয়ম মেনে চলার পরামর্শ দিয়েছেন।
১। প্রক্রিয়াজাত খাবার এড়িয়ে চলা,
২। পেনকিলার শুধুমাত্র প্রয়োজনেই ব্যবহার করা,
৩। ধূমপান থেকে বিরত থাকা,
৪।
এই নিয়মগুলি মেনে চললে কিডনির রোগ প্রতিরোধ করা সম্ভব। কিডনি ভালো রাখার জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হল বেশি করে পানি পান করা এবং বাইরের খাবার কম খাওয়া। যদি নিয়মিত শরীরচর্চাও করা যায়, তাহলে আরো ভালো।
সূত্র: এই সময়