<p>আমার জীবনে যখন পড়াশোনার শেষ হতে যাচ্ছিল, তখনই বসুন্ধরা গ্রুপ আশার আলো জ্বালিয়েছে। আমাদের পরিবারের আর্থিক অবস্থা একেবারে ভালো ছিল না। ২০১৬ সালে বাবা মারা যাওয়ার পর থেকেই মা মানুষের বাসায় গৃহকর্মীর কাজ করে আমাদের তিন বোনের পড়াশোনার খরচ চালাতেন। বসুন্ধরা গ্রুপের প্রতি সারা জীবন কৃতজ্ঞ থাকব। </p> <p>ভেবেছিলাম, এসএসসি পরীক্ষার পর হয়তো আমার পড়াশোনা আর হবে না। আল্লাহর অশেষ কৃপা ও বসুন্ধরা গ্রুপের সহায়তায় আমি এইচএসসি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে উত্তীর্ণ হতে পেরেছি। তারা প্রতি মাসে আমাকে আর্থিক সহায়তা দিয়েছে।</p> <p>আমার একটি স্বপ্ন রয়েছে, যা শুধু বসুন্ধরা গ্রুপের সহায়তায় পূরণ হতে পারে। আমি অনার্সে ভর্তি হতে চাই, আরো পড়াশোনা করতে চাই। বসুন্ধরা গ্রুপ পাশে থাকলে আমার এই স্বপ্ন পূরণ সম্ভব। পড়াশোনা শেষ করে ভালো কিছু করতে পারলে মা ও বোনদের পাশে দাঁড়াতে পারব, ইনশাআল্লাহ।— মোছা. রেহেনা</p> <p>প্রসঙ্গত, দরিদ্র পরিবারে জন্মগ্রহণ করেও অনেক শিক্ষার্থী পড়ালেখায় অসামান্য সফলতা অর্জন করেছেন। বিভিন্ন মানুষের সহযোগিতায় ২০২২ সালে সফলতার সঙ্গে এসএসসি পাস করা শতাধিক শিক্ষার্থীর উচ্চশিক্ষার পথ অনিশ্চিত হয়ে পড়ে। দেশের বৃহত্তম শিল্প পরিবার বসুন্ধরা গ্রুপ বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে এই খবরগুলো দেখে তাদের পাশে দাঁড়ানোর সিদ্ধান্ত নেয়।</p>