এবার ব্রিটিশ ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রাশিয়ায় আঘাত হানার দাবি

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
এবার ব্রিটিশ ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রাশিয়ায় আঘাত হানার দাবি
যুক্তরাজ্যের স্টর্ম শ্যাডো ক্ষেপণাস্ত্র। ছবি: এএফপি

রাশিয়ার ভিতরে এবার যুক্তরাজ্যে তৈরি স্টর্ম শ্যাডো মিসাইল দিয়ে হামলা করল ইউক্রেন। ব্লুমবার্গের প্রতিবেদনে দাবি করা হয়েছে, গতকাল বুধবার দূরপাল্লার ব্রিটিশ ক্ষেপণাস্ত্র স্টর্ম শ্যাডো দিয়ে রাশিয়ার গভীরে আঘাত করেছে ইউক্রেন। তবে শুধু ব্লুমবার্গ নয়, দ্য গার্ডিয়ান, দ্য ফিনান্সিয়াল টাইমসও সূত্র উদ্ধৃত করে এবং সামাজিক মাধ্যমে পোস্ট করা ভিডিও দেখে একই খবর করেছে। এর আগে মঙ্গলবার আমেরিকার তৈরি ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রাশিয়ার ভিতরে আঘাত করার চেষ্টা করেছে ইউক্রেন।

যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমারের অফিস জানিয়ছে, তারা এই প্রতিবেদনে নিয়ে কোনো মন্তব্য করবে না। রাশিয়াকে যুক্তরাজ্য গত বছর স্টর্ম শ্যাডো দূরপাল্লার মিসাইল দিয়েছিল। কিন্তু শর্ত ছিল, তা ইউক্রেনের ভিতরেই ব্যবহার করতে হবে। গত কয়েক মাস ধরে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি এই ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করে রাশিয়ায় আঘাত করার অনুমতি চাইছিলেন।

স্টর্ম শ্যাডো ক্ষেপণাস্ত্র ২৫০ কিলোমিটার দূরের লক্ষ্যে গিয়ে আঘাত করতে পারে। ফলে এই ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে ইউক্রেন রাশিয়ার গভীরে আক্রমণ করতে পারে।

আরো পড়ুন
এবার উ. কোরিয়াকে ৭০টিরও বেশি প্রাণী উপহার দিলেন পুতিন

এবার উ. কোরিয়াকে ৭০টিরও বেশি প্রাণী উপহার দিলেন পুতিন

 

রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন এর আগেই বলেছেন, মার্কিন ও ব্রিটিশ ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে যদি রাশিয়ার ভিতরে আক্রমণ চালানো হয়, তার অর্থ হবে, ন্যাটো সরাসরি এই যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ল। 

এদিকে ক্ষেপণাস্ত্র হামলার অনুমতির পর এবার ইউক্রেনকে রাশিয়ার সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে অ্যান্টি-পার্সোনেল ল্যান্ড মাইন বা স্থলমাইন দিতে রাজি হয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন।

গতকাল বুধবার একজন মার্কিন প্রতিরক্ষা কর্মকর্তার বরাত দিয়ে এই খবর জানিয়েছিল বিবিসি।

নাম প্রকাশ না করার শর্তে এই কর্মকর্তা জানান, ইউক্রেনের পূর্বাঞ্চলে রাশিয়ান সেনাদের মোকাবেলা করতে এ পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। শীঘ্রই এসব মাইন ইউক্রেনে পাঠানো হবে। ওয়াশিংটন আশা করছে, ইউক্রেনের তাদের ভূখণ্ডে এসব মাইন ব্যবহার করবে।

ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কি জানিয়েছেন, রাশিয়ার বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য মার্কিন ল্যান্ডমাইন খুবই জরুরি।

এর আগে আমেরিকার এক কর্মকর্তা জানিয়েছিলেন, তারা ইউক্রেনকে ল্যান্ডমাইন দিচ্ছেন। তবে এই ল্যান্ডমাইনগুলো একটি নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে ব্যবহার করতে হবে। না হলে এর ব্যাটারি নষ্ট হয়ে যাবে। জেলেনস্কি বলেছেন, এর ফলে ইউক্রেনের সেনা আরো শক্তির সঙ্গে লড়াই করতে পারবে।

সূত্র: ডয়চে ভেলে বাংলা
 

প্রাসঙ্গিক
মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

ইসরায়েলি কারাগার থেকে মুক্ত ১১০ ফিলিস্তিনি

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
ইসরায়েলি কারাগার থেকে মুক্ত ১১০ ফিলিস্তিনি
সংগৃহীত ছবি

ইসরায়েলের কারাগার থেকে নতুন করে মুক্তি পেয়েছেন ১১০ ফিলিস্তিনি। বৃহস্পতিবার (৩০ জানুয়ারি) ওফার কারাগার থেকে ছাড়া পান তারা।

এর আগে তিন ইসরায়েলি জিম্মি ও থাইল্যান্ডের পাঁচ নাগরিকসহ মোট আটজনকে মুক্তি দেয় ফিলিস্তিনি সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাস ও ইসলামিক জিহাদ।

যাদের মধ্যে সাতজনকে গাজার খান ইউনিসে রেডক্রসের হাতে হস্তান্তর করেন ফিলিস্তিনি যোদ্ধারা।

ওই সময় সেখানে শত শত মানুষ জড়ো হন। 

এতে করে জিম্মিদের মুক্তি দিতে বেগ পেতে হয় তাদের। আর এ কারণে ফিলিস্তিনি বন্দিদের মুক্তি আটকে দিয়েছিলেন দখলদার ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু।

তিনি মধ্যস্থতাকারী দেশগুলোর কাছে দাবি করেন, পরবর্তীতে যেসব জিম্মিদের মুক্তি দেওয়া হবে, ওই সময় যেন এমন জনবহুল জায়গায় হস্তান্তর প্রক্রিয়া না করা হয়।

তার দাবি, এতে করে জিম্মিদের নিরাপত্তা হুমকির মুখে পড়ে।

আলজাজিরা জানিয়েছে, গাজায় ড্রোনের মাধ্যমে ‘উদযাপন না করার সতর্কতা দিয়ে’ লিফলেট ফেলেছে ইসরায়েল। তবে ইসরায়েলি হুমকি উপেক্ষা করেই রামাল্লার সাধারণ মানুষকে উদযাপন করতে দেখা গেছে।

দখলদার ইসরায়েল যেসব ফিলিস্তিনিকে মুক্তি দিয়েছেন তার মধ্যে যাবজ্জীবন দণ্ডপ্রাপ্তরাও আছেন।

তবে এসব ফিলিস্তিনিকে পশ্চিমতীরে যেতে না দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে ইসরায়েল। ফলে তাদের মিসর অথবা গাজায় পাঠানো হচ্ছে।

মন্তব্য

সামরিক প্রধান মোহাম্মদ দেইফ আর নেই, জানাল হামাস

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
সামরিক প্রধান মোহাম্মদ দেইফ আর নেই, জানাল হামাস
মোহাম্মদ দেইফ। ছবি : এএফপি

ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাসের সামরিক শাখার প্রধান মোহাম্মদ দেইফ নিহত হয়েছেন। বৃহস্পতিবার হামাস এ তথ্য নিশ্চিত করেছে বলে জানিয়েছে কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আলজাজিরা।

এর আগে, গেল বছরের আগস্টে ইসরায়েলি সেনাবাহিনী দাবি করেছিল, ওই বছরের ১৩ জুলাই ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকার খান ইউনিস এলাকায় ইসরায়েলি বিমান হামলায় মোহাম্মদ দেইফ নিহত হন।

মোহাম্মদ দেইফ হামাসের সামরিক শাখা আল-কাসেম ব্রিগেডের কমান্ডার ছিলেন।

১৯৬৫ সালে খান ইউনিস শরণার্থীশিবিরে জন্ম তার। ১৯৪৮ সালের আরব-ইসরায়েল যুদ্ধের পর এই শরণার্থীশিবির প্রতিষ্ঠিত হয়।

দেইফের নাম ছিল মোহাম্মদ মাসরি। ১৯৮৭ সালে প্রথম ইন্তিফাদা শুরুর পর তিনি হামাসে যোগ দেন।

তখন তার নাম হয় মোহাম্মদ দেইফ।

১৯৮৯ সালে ইসরায়েলি বাহিনীর হাতে গ্রেপ্তার হয়েছিলেন দেইফ। তখন ১৬ মাস কারাগারে ছিলেন তিনি। ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব গাজা থেকে বিজ্ঞান বিষয়ে ডিগ্রি নিয়েছেন দেইফ।

পদার্থ, রসায়ন ও জীববিজ্ঞান বিষয়ে পড়াশোনা করেছেন তিনি। তবে নানা বিষয়ে তার আগ্রহ ছিল। বিশ্ববিদ্যালয়ের সাংস্কৃতিক কমিটির প্রধান ছিলেন। মঞ্চে অভিনয় করেছেন।

গাজায় হামাসের নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠায় অসংখ্য টানেল বা সুড়ঙ্গ রয়েছে।

এ নেটওয়ার্ক উন্নয়নে কাজ করেছেন দেইফ। এ ছাড়া তিনি হামাসের বোমা বানানোর প্রকল্পে ভূমিকা রেখেছেন। তবে সচরাচর প্রকাশ্যে আসতেন না দেইফ।

কয়েক দশক ধরে ইসরায়েলের মোস্ট ওয়ান্টেড তালিকায় দেইফের নাম রয়েছে। ইসরায়েলের পক্ষ থেকে একাধিকবার হত্যাচেষ্টায় দেইফ একটি চোখ হারান। সেই সঙ্গে পায়ে গুরুতর আঘাত পান তিনি। ২০১৪ সালে ইসরায়েলের বিমান হামলায় দেইফের স্ত্রী, সাত মাসের পুত্রসন্তান ও তিন বছর বয়সী মেয়ের মৃত্যু হয়।

এদিকে, দেইফের পাশাপাশি হামাসের উপ-সামরিক কমান্ডার মারওয়ান ইসার মৃত্যুর কথাও জানিয়েছে হামাস। গত বছরের মার্চ মাসে ইসার মৃত্যু কথা জানিয়েছিল যুক্তরাষ্ট্র।

মন্তব্য

সুইডেনে কোরআন পোড়ানোর ঘটনায় জড়িত ইরাকি বংশোদ্ভূত ব্যক্তির মৃত্যু

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
সুইডেনে কোরআন পোড়ানোর ঘটনায় জড়িত ইরাকি বংশোদ্ভূত ব্যক্তির মৃত্যু
সালওয়ান মোমিকা। ছবি : এএফপি

সুইডেনে বেশ কয়েক কপি কোরআন পোড়ানোর ঘটনায় জড়িত এক ইরাকি ব্যক্তি মারা গেছেন। সুইডিশ মিডিয়া জানিয়েছে, কাছের একটি শহরে গুলিতে তিনি নিহত হয়েছেন। স্টকহোমের একটি আদালত বৃহস্পতিবার এই তথ্য জানিয়েছে। ওই ব্যক্তির নাম সালওয়ান মোমিকা (৩৮)।

সুইডিশ রাজধানী স্টকহোমের প্রধান মসজিদের সামনে পবিত্র ঈদুল আজহার দিনে প্রকাশ্যে কোরআন শরিফে তিনি আগুন দিয়েছিলেন। তিনি ইরাকি বংশোদ্ভূত। সালওয়ান মোমিকা অভিবাসী হিসেবে সুইডেনে আসেন এবং সংবাদমাধ্যমকে তিনি জানিয়েছিলেন, তার সুইডিশ পাসপোর্ট রয়েছে। নিজেকে তিনি একজন নাস্তিক বলে দাবি করেছিলেন বলে বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়।

পুলিশ বলেছে, তারা স্টকহোমের কাছে সোডারতালজে গত বুধবার রাতে বন্দুকের গুলিতে আহত এক ব্যক্তিকে পেয়েছিল। তিনি পরে মারা যান এবং তখন প্রাথমিক হত্যা তদন্ত  চালানো হয়।  ব্রডকাস্টার এসভিটি সূত্রের নাম প্রকাশ না করেই জানিয়েছে, ওই ব্যক্তি ছিলেন মোমিকা। এতে বলা হয়, মোমিকা ২০১৮ সালে ইরাক থেকে সুইডেনে এসেছিলেন।

কোরআন পোড়ানোর যুক্তি হিসেবে মোমিকা বলেছিলেন, পশ্চিমা সমাজে গণতন্ত্র, ন্যায়বিচার, মানবাধিকার এবং নারী অধিকারের মতো বিষয়গুলোর সঙ্গে কোরআন শরিফ সাংঘর্ষিক এবং তাই এটা নিষিদ্ধ করা উচিত।

মোমিকা এবং আরো একজনের বিরুদ্ধে স্টকহোম আদালতে জাতিগত বিদ্বেষের জন্য উসকানি দেওয়ার অভিযোগ আনা হয়েছিল, কারণ তারা কোরআন পোড়ানোর বিষয়ে বিবৃতি দিয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার সকালে এ মামলার রায় ঘোষণার কথা ছিল।

স্টকহোম জেলা আদালত বলেছে, একটি বিচারে বৃহস্পতিবার নির্ধারিত একটি রায় স্থগিত করা হয়েছে, যেখানে মোমিকা একজন আসামি ছিলেন। কারণ হিসেবে বলা হয়েছে, আসামিদের একজন মারা গেছেন।

আদালতের একজন বিচারক গোরান লুন্ডাহল নিশ্চিত করেছেন, মৃত ব্যক্তি মোমিকা। তিনি বলেন, মোমিকার মৃত্যু কখন এবং কিভাবে হয়েছে, সে বিষয়ে তার কাছে কোনো তথ্য নেই।

সুইডেনে প্রকাশ্যে কোরআনের অবমাননার কাজটি তিনিই প্রথম করেননি। কোরআন পোড়ানোর ভিডিওগুলো বিশ্বব্যাপী প্রচার হয়েছে এবং বেশ কয়েকটি মুসলিম দেশে ক্ষোভ ও সমালোচনার জন্ম দিয়েছে। এ ছাড়া এসব ঘটনা অনেক জায়গায় দাঙ্গা ও অশান্তি সৃষ্টি করেছে। 

সুইডেনে কয়েকবার কোরআন পোড়ানো হয়েছে। মালমো শহরে স্ট্রাম কুর্স নামের একটি কট্টর ডানপন্থী সংগঠন কোরআন শরিফ পোড়ায় এবং এর জেরে সে দেশে ব্যাপক বিক্ষোভ চলে। স্ট্রাম কুর্স অভিবাসন-বিরোধী ও ইসলামবিদ্বেষী বলে পরিচিত এবং সংগঠনটির নেতৃত্বে রয়েছেন রাসমুস পালুদান নামের একজন উগ্রপন্থী। ২০২৩ সালের জানুয়ারিতে এবং ২০২০ সালেও সুইডেনে একই রকম ঘটনা ঘটেছে।

সূত্র : এপি

প্রাসঙ্গিক
মন্তব্য

আজ মুক্তি পাচ্ছেন ইসরায়েলি আট জিম্মি ও ১১০ ফিলিস্তিনি

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
আজ মুক্তি পাচ্ছেন ইসরায়েলি আট জিম্মি ও ১১০ ফিলিস্তিনি
ইসরায়েলি জিম্মি আগাম বার্জারকে মুক্তি দেওয়া হচ্ছে। ছবি : এএফপি

গাজায় ৪২ দিনের যুদ্ধবিরতির মাঝে তৃতীয়বারের মতো ইসরায়েল-হামাস জিম্মি ও বন্দি বিনিময় করতে যাচ্ছে। আজ দুই পক্ষের মধ্যে সমঝোতার ভিত্তিতে মুক্তি পাবেন হামাসের হাতে আটক তিন ইসরায়েলি ও পাঁচ থাই নাগরিক। পাশাপাশি মুক্তি পাবেন বিভিন্ন ইসরায়েলি কারাগারে বন্দি ১১০ জিম্মি।

মুক্তি পেতে যাওয়া তিন ইসরায়েলিরা হলেন— আরবেল ইয়েহুদ, আগাম বার্জার ও গাদি মোজেস।

সঙ্গে মুক্তি পাবেন আরও পাঁচ থাই নাগরিক। তারা সবাই ২০২৩ এর অক্টোবর থেকে গাজায় আটক আছেন।

ইতিমধ্যেই জাবালিয়ায় আগাম বার্জারকে রেডক্রসের সদস্যদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। আর অন্যান্যদের হস্তান্তরে খান ইউনিসে পৌঁছেছেন রেডক্রসের আরেক গ্রুপের সদস্যরা।

১৯ জানুয়ারি থেকে চলছে গাজায় যুদ্ধবিরতি। এই যুদ্ধবিরতি অনেকাংশেই নির্ভর করছে হামাসের হাতে আটক জিম্মিদের মুক্তির ওপর। সব জিম্মি মুক্তি পেলে একইসঙ্গে ছাড়া পাবেন এক হাজার ৯০০ ফিলিস্তিনি বন্দি।

আজ বৃহস্পতিবার মুক্তি পেতে যাওয়া ১১০ ফিলিস্তিনির মধ্যে ৩০ জন অপ্রাপ্তবয়স্ক।

এই তথ্য জানিয়েছে ফিলিস্তিনি প্রিজনার্স ক্লাব নামের সংস্থা।

প্রাসঙ্গিক
মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ