দক্ষিণ কোরিয়ায় একটি মাছ ধরার নৌকা ডুবে ১২ জন নিখোঁজ হয়েছেন। এ ছাড়া এ ঘটনায় আরো দুইজনের মৃত্যু হয়েছে। স্থানীয় সময় শুক্রবার দেশটির জেজু দ্বীপের উপকূলে নৌকাটি ডুবে যায় বলে কর্মকর্তারা জানিয়েছেন। কাছাকাছি মাছ ধরার জাহাজগুলো ১৫ জন ক্রু সদস্যকে পানি থেকে উদ্ধার করতে সক্ষম হলেও দুইজনকে তীরে আনার পর মৃত ঘোষণা করা হয়।
দক্ষিণ কোরিয়ায় নৌকা ডুবে ১২ জন নিখোঁজ, নিহত ২
অনলাইন ডেস্ক

জেজুর উপকূলরক্ষী কর্মকর্তা কিম হান-না বলেছেন, অন্য ১৩ জন নিরাপদে আছেন। তিনি আরো বলেন, ২৭ জন ক্রু সদস্যের মধ্যে ১৬ জন দক্ষিণ কোরিয়ার নাগরিক এবং ১১ জন বিদেশি নাগরিক ছিলেন। মাছ ধরার জন্য নৌকাটি গতকাল বৃহস্পতিবার জেজুরের সেওগউইপো বন্দর থেকে ছেড়ে গিয়েছিল।
দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট ইউন সুক ইওল নিখোঁজ ক্রু সদস্যদের খুঁজে বের করতে এবং উদ্ধারের জন্য কর্মকর্তাদের আহ্বান জানিয়েছেন বলে তার কার্যালয় জানিয়েছে।
উপকূলরক্ষীরা আজ শুক্রবার ভোর সাড়ে ৪টার দিকে কাছাকাছি একটি মাছ ধরার নৌকা থেকে বিপৎসংকেত পেয়েছিলেন। শুক্রবার সকাল পর্যন্ত দক্ষিণ কোরিয়ার উপকূলরক্ষী পুলিশ, ফায়ার সার্ভিস এবং সামরিক বাহিনীর অন্তত ১১টি জাহাজ এবং ৯টি বিমান জীবিতদের শুরু করে। এতে ১৩টি বেসামরিক জাহাজ তাদের সহায়তা করে।
সূত্র : এপি
সম্পর্কিত খবর

জনসমক্ষে এলজিবিটিকিউদের অনুষ্ঠান নিষিদ্ধ, সাংবিধানিক সংশোধনী পাস করল হাঙ্গেরি
অনলাইন ডেস্ক

জনসমক্ষে এলজিবিটিকিউ প্লাস গোষ্ঠীর অনুষ্ঠান নিষিদ্ধে সাংবিধানিক সংশোধনী পাস করল হাঙ্গেরি। আইনি বিশেষজ্ঞ ও সমালোচকদের মতে, এই সিদ্ধান্ত জনপ্রিয়তাবাদী সরকারের কর্তৃত্ববাদী মনোভাবের আরেকটি নিদর্শন।
এলজিবিটিকিউ সম্প্রদায়ের অনুষ্ঠান ‘গৌরব পদযাত্রা বা প্রাইড প্যারেড’ নারী ও পুরুষ সমকামী, উভকামী ও রূপান্তরকামী (এলজিবিটি) সংস্কৃতির উৎসব। অনেক সময় সমকামী বিবাহসহ অন্যান্য আইনগত ইস্যুকে তুলে ধরার জন্যও এই জাতীয় অনুষ্ঠান আয়োজিত হয়।
সিএনএন-এর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, হাঙ্গেরির পার্লামেন্ট গতকাল সোমবার এক সাংবিধানিক সংশোধনী পাশ করেছে, যার মাধ্যমে সরকার এলজিবিটিকিউ সম্প্রদায়ের জনসমক্ষে অনুষ্ঠানের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করতে পারবে। এই সংশোধনীটি পাশের জন্য দুই-তৃতীয়াংশ ভোট প্রয়োজন ছিল, ১৪০টি ভোট পক্ষে ও ২১টি ভোট বিপক্ষে যায়।
ভোট গ্রহণের আগে বিরোধী দলীয় রাজনীতিক ও অন্যান্য বিক্ষোভকারীরা পার্লামেন্টের একটি প্রবেশপথ অবরোধের চেষ্টা করেছিল। পুলিশের হস্তক্ষেপে তাদের সরিয়ে নেওয়া হয়। অনেক বিক্ষোভকারী নিজেদের হাতে প্লাস্টিকের টাই বেঁধে একত্রিত হয়েছিলেন।
সংশোধনীতে বলা হয়েছে, শিশুদের নৈতিক, শারীরিক ও আত্মিক বিকাশের অধিকার জীবনের অধিকারের পর যে কোনো অধিকারের চেয়ে অগ্রাধিকার পাবে, যার মধ্যে শান্তিপূর্ণ সমাবেশের অধিকারও অন্তর্ভুক্ত। হাঙ্গেরির বিতর্কিত শিশু সুরক্ষা আইন অনুযায়ী, ১৮ বছরের নিচের কিশোর-কিশোরীদের সামনে সমকামিতার উপস্থাপন বা প্রচার নিষিদ্ধ।
ওই আইন অনুযায়ী, নিষিদ্ধ অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণকারীদের শনাক্ত করতে কর্তৃপক্ষ ফেশিয়াল রিকগনিশন প্রযুক্তি ব্যবহার করতে পারবে। অপরাধ প্রমাণিত হলে, ২ লাখ হাঙ্গেরিয়ান ফোরিন্ট (প্রায় ৫৪৬ ডলার) পর্যন্ত জরিমানা হতে পারে।
বিরোধী দল মোমেন্টাম পার্টির সংসদ সদস্য দাভিদ বেদো লেন, ‘গত ১৫ বছর ধরে অরবান ও ফিদেজ গণতন্ত্র এবং আইনের শাসন ভেঙে দিচ্ছে, গত দুই-তিন মাসে যা আরো দ্রুত হচ্ছে।
সাম্প্রতিক বছরগুলোতে হাঙ্গেরির সরকার এলজিবিটিকিউ প্লাস গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে প্রচারণা চালাচ্ছে এবং দেশের শিশু সুরক্ষা আইন মেনে চলার প্রতি জোর দিচ্ছে। সরকারের দাবি, শিশুদের ‘জেন্ডার উন্মাদনা’ থেকে রক্ষা করতে হবে।
এদিকে সমালোচকরা বলছেন, এইসব পদক্ষেপ শিশুদের সুরক্ষায় খুব একটা ভূমিকা রাখে না, বরং দেশের গুরুতর সমস্যাগুলো থেকে মানুষের দৃষ্টি সরিয়ে নিতে এবং নির্বাচনের আগে অরবানের ডানপন্থী ভোটব্যাংক সক্রিয় করতে এই পদক্ষেপগুলো ব্যবহৃত হচ্ছে।
হাঙ্গেরিয়ান সিভিল লিবার্টিজ ইউনিয়নের আইনজীবী ড্যানেল ড্যাব্রেন্টে বলেন, ‘এটি নিছক প্রপাগান্ডা। সরকার যে প্রচেষ্টা চালাচ্ছে, এর সঙ্গে শিশুদের অধিকারের কোনো সম্পর্ক নেই।’
সংবিধানে স্বীকৃত দুটি লিঙ্গ
নতুন সংশোধনীতে বলা হয়েছে, সংবিধান শুধু দুটি লিঙ্গ পুরুষ ও নারীকে স্বীকৃতি দেবে। এটি আগের একটি সংশোধনীর সম্প্রসারণ, সেখানে সমলিঙ্গের ব্যক্তিদের দত্তক গ্রহণ নিষিদ্ধ। তাতে বলা হয়েছে, ‘দত্তকের ক্ষেত্রে মা একজন নারী এবং পিতা একজন পুরুষ।’
এই ঘোষণার মাধ্যমে ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তিদের লিঙ্গ পরিচয়কে সাংবিধানিকভাবে অস্বীকার করা হয়েছে, যাদের জন্মগত যৌন বৈশিষ্ট্য পুরুষ ও নারীর প্রচলিত ধারণার সঙ্গে মেলে না।
বিক্ষোভকারীদের শনাক্তে ফেশিয়াল রিকগনিশন
হাঙ্গেরিয়ান সিভিল লিবার্টিজ ইউনিয়নের আইনজীবী আদাম রেমপোর্ট বলেন, হাঙ্গেরি ২০১৫ সাল থেকে পুলিশি তদন্ত ও নিখোঁজ ব্যক্তিদের খোঁজার কাজে ফেশিয়াল রিকগনিশন ব্যবহার করে আসছে। কিন্তু প্রাইড নিষিদ্ধের আইনটি এই প্রযুক্তিকে আরো ব্যাপকভাবে ব্যবহারের সুযোগ করে দিয়েছে।
তিনি আরো বলছেন, প্রযুক্তির সবচেয়ে মৌলিক সমস্যা হলো হস্তক্ষেপের মাত্রা। একটি জনসমাবেশে যখন এটি প্রয়োগ করা হবে তখন, ব্যক্তিগত গোপনীয়তার ওপর বিশাল প্রভাব পড়বে।
নাগরিকত্ব স্থগিতের বিধান
সোমবার পাশ হওয়া সংশোধনটিতে আরো একটি বিধান সংযোজন করা হয়েছে। সেখানে বলা হয়েছে, ইউরোপিয়ান ইকোনমিক অঞ্চলের বাইরের কোনো দেশে দ্বৈত নাগরিকত্বধারী হাঙ্গেরির নাগরিক যদি জনশৃঙ্খলা, জননিরাপত্তা বা জাতীয় নিরাপত্তার জন্য হুমকি হয়, তবে তাদের নাগরিকত্ব ১০ বছর পর্যন্ত স্থগিত করা হতে পারে।
সাম্প্রতিক মাসগুলোতে হাঙ্গেরি জাতীয় সার্বভৌমত্ব রক্ষার জন্য বিভিন্ন পদক্ষেপ নিয়েছে। তাদের যুক্তি, বিদেশি হস্তক্ষেপ থেকে দেশকে রক্ষা করার জন্য এমন পদক্ষেপ প্রয়োজন।
সূত্র : সিএনএন

ডোমিনিকান রিপাবলিক
নাইটক্লাবের ছাদ ধসে নিহত বেড়ে ২৩১, মামলা
অনলাইন ডেস্ক

ডোমিনিকান প্রজাতন্ত্রের রাজধানীতে গত সপ্তাহে নাইটক্লাবের ছাদ ধসে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২৩১ জনে দাঁড়িয়েছে বলে সোমবার দেশটির স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ও পুলিশ মন্ত্রী জানিয়েছেন। এ ঘটনায় নিহতদের পরিবার নাইটক্লাবের মালিকদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে বলে জানা গেছে। এর আগে মৃতের সংখ্যা ২২৫ বলা হয়েছিল
ডোমিনিকান নৌবাহিনীর মতে, ক্যারিবিয়ান পর্যটন কেন্দ্রে এই বছর ইস্টারকে ঘিরে একাধিক অনুষ্ঠান এবং কার্যক্রম বাতিল করা হবে এবং সৈকত পার্টিওে নিষিদ্ধ করা হবে। পৌর কর্তৃপক্ষ পাবলিক স্কোয়ার এবং পার্কে অনুষ্ঠিত ঐতিহ্যবাহী ইস্টার কার্যক্রমও স্থগিত করেছে।
গত ৮ এপ্রিল নিহত ভার্জিলিও রাফায়েল ক্রুজের আত্মীয়স্বজনরা প্রতিষ্ঠানের মালিকদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা শুরু করেছেন। জেট সেট নাইটক্লাবের মালিক আন্তোনিও এসপাইলাট ডোমিনিকান প্রজাতন্ত্রের দ্বিতীয় বৃহত্তম সম্প্রচারক এবং ৫০টি রেডিও স্টেশনের মালিক।
ঘটনার পরপরই ইনস্টাগ্রামে পোস্ট করা একটি ভিডিওতে এসপাইলাট বলেছেন, ‘শুরু থেকেই আমরা কর্তৃপক্ষের সঙ্গে সম্পূর্ণ এবং স্বচ্ছভাবে সহযোগিতা করে আসছি।’
স্থানীয় মিডিয়া জানিয়েছে, ক্লাবটিতে ৭০০ থেকে ১ হাজার লোক থাকতে পারে।
সূত্র : রয়টার্স

সুদানের জমজম ক্যাম্প থেকে যে কারণে পালাতে হলো ৪ লাখ মানুষকে
ডয়চে ভেলে

দারফুর অঞ্চলে লড়াই আরো তীব্র হয়েছে। আধাসামরিক বাহিনী আরএসএফ জমজম ক্যাম্পে আক্রমণ চালিয়েছে বলে জাতিসংঘ জানিয়েছে।
সোমবার জাতিসংঘের অভিবাসন বিষয়ক সংস্থা জানিয়েছে, সুদানের দারফুর অঞ্চলের জমজম শরণার্থী শিবির থেকে অন্তত চার লাখ মানুষ পালাতে বাধ্য হয়েছেন। সুদানে গৃহযুদ্ধ শুরু হওয়ার পর ঘরবাড়ি ছেড়ে দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে এসে তারা ওই ক্যাম্পে আশ্রয় নিয়েছিলেন।
অভিযোগ, লড়াইরত আধাসামরিক বাহিনী আরএসএফ দারফুর দখল নেওয়ার পর ওই ক্যাম্পে হামলা চালায়। ঘটনায় শতাধিক মানুষের মৃত্যু হয়েছে। আহত হয়েছেন আরো বেশি। তারপরেই জমজম ক্যাম্প থেকে সকলে পালাতে শুরু করেন।
উল্লেখ্য, গৃহযুদ্ধের পর জমজম ক্যাম্পে সবচেয়ে বেশি মানুষ আশ্রয় নিয়ে ছিলেন। গতকাল সোমবার জাতিসংঘ জানিয়েছে, জমজম অঞ্চলে গত তিনদিনে অন্তত তিনশ জনের মৃত্যু হয়েছে। তার মধ্যে অন্তত ১০ জন মানবাধিকার কর্মী আছেন, যারা বিভিন্ন সংস্থার হয়ে শরণার্থীদের সাহায্য করছিলেন।
সুদান সম্মেলন
সুদানের এই ভয়াবহ পরিস্থিতির মধ্যেই দেশটির ভবিষ্যৎ নিয়ে মঙ্গলবার লন্ডনে আলোচনায় বসছে জার্মানি, ফ্রান্স, যুক্তরাষ্ট্র, ইউরোপীয় ইউনিয়ন, আফ্রিকান ইউনিয়নসহ একাধিক দেশ।
সম্মেলনে যোগ দেওয়ার আগে জার্মান পররাষ্ট্রমন্ত্রী আনালেনা বেয়ারবক জানিয়েছেন, সুদানে মানবিক সাহায্য পৌঁছে দেওয়ার জন্য বিভিন্ন সংগঠনকে ১২৫ মিলিয়ন ইউরো সাহায্য দেওয়া হবে। ওই অর্থ শরণার্থীদের খাবার এবং ওষুধ কিনতে ব্যবহার করা হবে।
বেয়ারবক জানিয়েছেন, ‘সুদানে এখন কেউ নিরাপদ নয়। শরণার্থী, শিশু, মানবাধিকার কর্মী, কেউ নয়।’
জাতিসংঘ জানিয়েছে, তাদের হিসেব অনুযায়ী সুদানে এখন পর্যন্ত এক কোটি ৩০ লাখ মানুষ বাড়ি ছাড়া।
২০২৩ সালের এপ্রিল মাসে সুদানে গৃহযুদ্ধ শুরু হয়েছিল। দেশের সেনাবাহিনীর প্রধানের সঙ্গে লড়াইয়ে জড়িয়ে পড়েছিলেন আধাসামরিক বাহিনীর প্রধান। সেই লড়াই এখনো অব্যাহত।
আরএসএফ এখন দক্ষিণের শহরগুলো দখল করছে। অন্যদিকে এসএএফ অর্থাৎ, সুদানের সেনাবাহিনী রাজধানী খারতুম দখলে নিয়েছে। প্রেসিডেন্টের প্রাসাদ, বিমানবন্দর এখন তাদের দখলে।
পরিস্থিতি এমন পর্যায়ে পৌঁছেছে যে, যে কোনো দিন দেশজুড়ে ভয়াবহ দুর্ভিক্ষের আশঙ্কা তৈরি হয়েছে। মানুষ শুধুমাত্র ত্রাণের ওপর নির্ভর করে বেঁচে আছে। পাশাপাশি শিশু এবং কিশোরদের ওপর যৌন নিগ্রহের খবরও মিলছে বহু জায়গা থেকে।

ট্রাম্পের নির্দেশ না মানায় হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের অনুদান স্থগিত
অনলাইন ডেস্ক

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রশাসনের নির্দেশ অমান্য করায় হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের ২.২ বিলিয়ন ডলারের অনুদান স্থগিত করেছে হোয়াইট হাউস। শুধু অনুদানই নয়, স্থগিত করা হয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়টির সঙ্গে থাকা আরো ৬০ মিলিয়ন ডলারের চুক্তি।
শুক্রবার পাঠানো এক চিঠিতে হার্ভার্ডকে ‘ব্যাপক সংস্কার’ কার্যকর করার নির্দেশ দেয় ট্রাম্প প্রশাসন। এর মধ্যে রয়েছে মেধাভিত্তিক ভর্তি ও নিয়োগ প্রক্রিয়া চালু করা, ছাত্র, শিক্ষক ও প্রশাসনের মধ্যে বৈচিত্র্যবিষয়ক দৃষ্টিভঙ্গির ওপর নিরীক্ষা চালানো এবং মুখোশ পরা নিষিদ্ধ করা।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের শিক্ষা বিভাগের তরফে দেওয়া একটি বিবৃতিতে বলা হয়েছে, সবচেয়ে মর্যাদাপূর্ণ বিশ্ববিদ্যালয় এবং কলেজগুলোতে একটি উদ্বেগজনক অধিকারের মানসিকতাকে ডেকে আনা হয়েছে। এই তালিকায় নাম আছে হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের। বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে ইহুদি-বিদ্বেষের পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে বলে অভিযোগ মার্কিন প্রশাসনের।
ইসরায়েল-হামাস যুদ্ধ শুরুর পরে যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে বিক্ষোভ দেখা দেয়। কিছু জায়গায় পুলিশ এবং ইসরায়েলপন্থীদের সঙ্গে বিক্ষোভকারীদের সংঘর্ষের ঘটনাও ঘটে।