বিনা খরচায় প্রশিক্ষণ পাবে ২৩ হাজার তরুণ

অর্থ মন্ত্রণালয়ের স্কিল ফর এমপ্লয়মেন্ট ইনভেস্টমেন্
অর্থ মন্ত্রণালয়ের স্কিল ফর এমপ্লয়মেন্ট ইনভেস্টমেন্
শেয়ার
বিনা খরচায় প্রশিক্ষণ পাবে ২৩ হাজার তরুণ

স্কিল ফর এমপ্লয়মেন্ট ইনভেস্টমেন্ট প্রোগ্রামের (এসইআইপি) চিফ কো-অর্ডিনেটর নইমুল ইসলাম জানান, অর্থ মন্ত্রণালয়ের এসইআইপি প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেস (বেসিস) এবং বেসিস ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি অ্যান্ড ম্যানেজমেন্ট (বিআইটিএম)। এসইআইপি প্রকল্পটি পরিচালিত হচ্ছে এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক (এডিবি), সুইস উন্নয়ন করপোরেশন সংস্থা ও বাংলাদেশের অর্থ মন্ত্রণালয়ের সহায়তায়। এ প্রকল্পে মোট খরচ হবে প্রায় ৪৬ কোটি টাকা।

খরচ নেই, মিলবে ভাতা

কোনো ফি লাগবে না; উপরন্তু দেওয়া হবে ভাতা।

জনপ্রতি মাসে তিন হাজার ১২০ টাকা হারে ভাতা দেওয়া হবে প্রশিক্ষণ চলাকালে। এ ক্ষেত্রে ন্যুনতম ৮০ শতাংশ ক্লাসে উপস্থিত থাকতে হবে। প্রশিক্ষণ শেষে দেওয়া হবে সনদ। চাকরি বা আত্মকর্মসংস্থানের বিষয়েও সহায়তা করবে বেসিস-বিআইটিএম।

কারা পাবে

বেসিসের কোষাধ্যক্ষ ও বিআইটিএমের দায়িত্বপ্রাপ্ত পরিচালক শাহ ইমরাউল কায়ীশ জানান, বেসিস ও বিআইটিএম তিন বছরে মোট ২৩ হাজার জনকে প্রশিক্ষণ দেবে। প্রথম বছর শুধু ঢাকা বিভাগে পাঁচ হাজারজনকে প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে। দ্বিতীয় বছর ৯ হাজারজন এবং তৃতীয় বছরে বাকি ৯ হাজারজন প্রশিক্ষণ পাবে। দ্বিতীয় বছর থেকে সব বিভাগ এর আওতায় আসবে।

স্নাতক শেষ অথবা শেষ পর্যায়ে থাকলে আবেদন করা যাবে। অগ্রাধিকার পাবে তরুণীরা। ১ এপ্রিল থেকে প্রশিক্ষণ শুরু হয়েছে। ইতিমধ্যে ২৭টি ব্যাচে ৮১০ জনকে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে। চলবে ২০১৭ সাল পর্যন্ত।

প্রশিক্ষণের বিষয় ও মেয়াদ

বেসিসের সহকারী ব্যবস্থাপক (মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশন) বদরুদ্দোজা মাহমুদ তুহিন জানান, ১৪টি বিষয়ে প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে। সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন (এসইও), ডিজিটাল মার্কেটিং, টেকনিক্যাল আইটি সাপোর্ট, কাস্টমার সাপোর্ট অ্যান্ড সার্ভিস ও আইটি সেলস ম্যানেজমেন্ট বিষয়ে প্রশিক্ষণের মেয়াদ এক মাস। ওয়েব ডিজাইন, গ্রাফিক ডিজাইন, ওয়েব ডেভেলপমেন্ট (পিএইচপি), ওয়েব ডেভেলপমেন্ট (ডটনেট), মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন ডেভেলপমেন্ট, সার্ভার অ্যাডমিনিস্ট্রেশন ও ক্লাউড ম্যানেজমেন্ট, অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং, ইংলিশ কমিউনিকেশন ও বিজনেস কমিউনিকেশন বিষয়ে প্রশিক্ষণের মেয়াদ তিন মাস।

আবেদন ও বাছাই প্রক্রিয়া

বিআইটিএমের ব্যবস্থাপক তালুকদার মোহাম্মদ সাব্বির জানান, আবেদন করতে হবে অনলাইনে। বিআইটিএমের http://bitm.org.bd/seip ওয়েবলিংকে গিয়ে আবেদন করতে হবে। আগ্রহীরা মোট তিনটি বিষয়ে আবেদন করতে পারবে। আবেদন সাবমিট করার পর একটি আইডি বা সিরিয়াল নম্বর আসবে। এটি সংরক্ষণে রাখতে হবে পরবর্তী সব কার্যক্রমের জন্য। আবেদনে দেওয়া তথ্য যাচাই-বাছাই করে ডাকা হবে লিখিত পরীক্ষার জন্য। উত্তীর্ণদের অংশ নিতে হবে মৌখিক পরীক্ষায়। পছন্দক্রমের প্রথমে থাকা বিষয়ে প্রশ্ন করা হবে লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষায়।

প্রশিক্ষণ পদ্ধতি

তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ে বিশেষজ্ঞ ও প্রশিক্ষক হিসেবে ন্যুনতম পাঁচ বছরের অভিজ্ঞতা রয়েছে-বিআইটিএমের এমন ১৮ জন প্রশিক্ষক প্রশিক্ষণ দিচ্ছেন। আরো কিছু প্রশিক্ষক নেওয়ার প্রক্রিয়া চলছে। উচ্চগতির ইন্টারনেট সুবিধাসংবলিত আধুনিক কম্পিউটার ল্যাবে নেওয়া হয় তত্ত্বীয় ও ব্যবহারিক ক্লাস।

যোগাযোগ

রাজধানীর কারওয়ান বাজারের বিডিবিএল ভবনের তৃতীয় তলায় অবস্থিত বিআইটিএম অফিসে গিয়ে জানা যাবে ভর্তিসংক্রান্ত সব তথ্য। ০৯৬১২ ৩৪২৪৮৬ ও ০১১৯১ ০১৫৯৯৮ নম্বরে ফোন করেও জানা যাবে দরকারি তথ্য।

মন্তব্য
ভাইভা অভিজ্ঞতা

বাংলাদেশে পর্যটনশিল্পে সমস্যা কী কী?

    ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফলিত পরিসংখ্যানে পড়াশোনা করেছেন মো. রাকিবুল ইসলাম। তিনি ৪১তম বিসিএসে কর ক্যাডারে সহকারী কর কমিশনার হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন। ভাইভা হয়েছিল ২০২৩ সালের ৮ জুন। তাঁর ভাইভা অভিজ্ঞতার কথা শুনেছেন আব্দুন নুর নাহিদ
শেয়ার
বাংলাদেশে পর্যটনশিল্পে সমস্যা কী কী?
মো. রাকিবুল ইসলাম

চেয়ারম্যান : আপনার পড়াশোনা তো ফলিত পরিসংখ্যানে। বলুন ৭, ৭, ৭-এর ভ্যারিয়েন্স কত?

শূন্য।

আচ্ছা বলুন, গ্রামীণ এলাকায় আইসিটি সেক্টরের উন্নতির উপকারিতাগুলো কী কী?

স্যার, এতে সরকারি সেবাপ্রাপ্তি সহজলভ্য হবে। এ ছাড়া শিক্ষার্থীরা উন্নত শিক্ষার সংস্পর্শে আসবে।

এ ছাড়া ফ্রিল্যান্সিংয়ের মাধ্যমে গ্রামীণ বেকাররা আত্মকর্মসংস্থানের সুযোগ পাবে।

প্রত্যন্ত অঞ্চলে আইসিটি প্রসারে প্রতিবন্ধকতা কী কী?

লোডশেডিং সমস্যা একটা বড় ইস্যু।  ইন্টারনেট সংযোগের বিস্তার ও গতি নিশ্চিত করাটাও একটা চ্যালেঞ্জ। এ ছাড়া প্রত্যন্ত অঞ্চলের জনসাধারণের মাঝে ডিজিটাল লিটারেসির অভাব আছে।

এই প্রতিবন্ধকতা দূরীকরণে কী পদক্ষেপ নেওয়া যায়?

সমস্যাগুলো চিহ্নিত করে স্বল্প, মধ্য ও দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা প্রণয়ন করতে হবে। সরকারি সংস্থা ও বেসরকারি সংস্থার যৌথ উদ্যোগে এগুলো দূর করার ব্যবস্থা নেওয়া দরকার।

 

এক্সটার্নাল-১ : অটোমেশনের ক্ষেত্রে প্রধান চ্যালেঞ্জ কী কী?

এ ক্ষেত্রে সাইবার সিকিউরিটি একটা চ্যালেঞ্জ। এ ছাড়া অটোমেশন হলে কর্মী ছাঁটাই হতে পারে, এতে বেকারত্ব বাড়বে।

এটা একটা চ্যালেঞ্জ।

 

চেয়ারম্যান : বাংলাদেশে পর্যটনশিল্পে সমস্যাগুলো কী কী?

ট্যুরিস্ট নিরাপত্তার অভাব, অবকাঠামোগত দুর্বলতা, পর্যাপ্ত ব্র্যান্ডিংয়ের অভাব, অনুন্নত যোগাযোগব্যবস্থা ইত্যাদি।

সমস্যার সমাধান কী হতে পারে?

স্যার, ট্যুরিস্ট পুলিশদের আরো সক্রিয় ও তৎপর হতে হবে। পরিকল্পিত উপায়ে অবকাঠামো নির্মাণ করতে হবে। পরিবেশবান্ধব রিসোর্ট তৈরি করতে হবে।

অখ্যাত কিন্তু দৃষ্টিনন্দন এমন স্থানের প্রচারণায় ডকুমেন্টারি করা যেতে পারে।

 

এক্সটার্নাল-১ : ভার্চুয়াল রিয়ালিটি ও সিমুলেশন কী?

স্যার, ভার্চুয়াল রিয়ালিটি প্রকৃতপক্ষে বাস্তব নয়, কিন্তু বাস্তবের মতো। আর সিমুলেশন হচ্ছে বাস্তব অবস্থা বোঝার জন্য একটা কম্পিউটার মডেলিং। বিমান চালনা শেখানোসহ বিভিন্ন কাজে সিমুলেশনের ব্যবহার হয়।

 

এক্সটার্নাল-২ : আচ্ছা বলো, আইন ও অধ্যাদেশের পার্থক্য কী?

স্যার, আইন সংসদে বিল আকারে পাস হয়। কোনো কারণে সংসদ কার্যকর না থাকলে রাষ্ট্রপতি সংবিধানের ৯৩ ধারা অনুযায়ী অধ্যাদেশ জারি করতে পারেন।

আইনের ক্ষেত্রে পিও বলতে কী বোঝ? এর সঙ্গে অধ্যাদেশের পার্থক্য বলো।

দুঃখিত, স্যার। (সঠিক উত্তরসংবিধান বা সংসদ কার্যকর না থাকলে প্রেসিডেন্ট যে আদেশ দেন সেটাই প্রেসিডেন্টস অর্ডার বা পিও।) 

এসআরও বলতে কী বোঝ?

স্যার, এসআরও হচ্ছে স্ট্যাটুটরি রেগুলেটরি অর্ডার। সরকার সংসদে প্রণীত আইন ব্যাখ্যার জন্য এসআরও জারি করতে পারে। এ  ছাড়া সরকারি সব আইন, বিধি, প্রবিধিতে একটি এসআরও নম্বর দেওয়া হয়।

বাংলা সাহিত্যে পঞ্চকবি কারা?

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, কাজী নজরুল ইসলাম, দ্বিজেন্দ্রলাল রায়, রজনীকান্ত সেন ও অতুলপ্রসাদ সেন।

তাঁদের কেন পঞ্চকবি বলা হয়? পঞ্চপাণ্ডবদের সঙ্গে তাঁদের পার্থক্য কোথায়?

স্যার, পঞ্চকবিগণ কবিতা লেখার পাশাপাশি একই সঙ্গে গীতিকার, সুরকার এবং গায়ক। অন্যদিকে পঞ্চপাণ্ডব তাঁরাই (অমিয় চক্রবর্তী, জীবননান্দ দাশ, বুদ্ধদেব বসু , বিষ্ণু দে, সুধীন্দ্রনাথ দত্ত), যাঁরা রবীন্দ্র ধারার বাইরে এসে আধুনিক কবিতার সৃষ্টি করেছিলেন।

 

এক্সটার্নাল-১ : সাবরাং-এর নাম শুনেছ?

জি স্যার। এটা টেকনাফে অবস্থিত একটা উদীয়মান পর্যটন এলাকা।

 

এক্সটার্নাল-১ : সম্ভাব্যতা ব্যাখ্যা করো।

স্যার, পরিসংখ্যানের ভাষায় অনুকূল ফলাফলকে মোট ফলাফল দিয়ে ভাগ করলে সম্ভাব্যতা পাওয়া যাবে। এর মান ০-১। উদাহরণস্বরূপএকটা মেডিক্যাল কলেজে আসনসংখ্যা ৫টি। ভর্তি পরীক্ষা দিয়েছে ২০ জন। তাহলে ভর্তীচ্ছু শিক্ষার্থীদের চান্স পাওয়ার সম্ভাবনা ৫/২০।

[চেয়ারম্যান স্যার বললেন, ঠিক আছে, আপনার ভাইভা শেষ, আপনি আসুন।]

 

মন্তব্য

পল্লী উন্নয়ন বোর্ডের দুই বিজ্ঞপ্তিতে ৪২৪ পদ

    পর পর দুটি নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ পল্লী উন্নয়ন বোর্ড। এর মধ্যে একটি বিজ্ঞপ্তিতে পদ সংখ্যা ৯০ ও অন্যটিতে ৩৩৪টি। আবেদন করা যাবে অনলাইনে ৪ মে ২০২৫ পর্যন্ত। পরীক্ষা পদ্ধতি, প্রশ্ন বিশ্লেষণ, প্রস্তুতি ও বিস্তারিত নিয়ে লিখেছেন সাজিদ মাহমুদ
শেয়ার
পল্লী উন্নয়ন বোর্ডের দুই বিজ্ঞপ্তিতে ৪২৪ পদ

নিয়োগ পরীক্ষা ধরন

নবম ও দশম গ্রেডের পদের ক্ষেত্রে এমসিকিউ পদ্ধতির প্রিলিমিনারি, লিখিত (রচনামূলক) ও মৌখিক এই তিন ধরনের পরীক্ষা নেওয়া হতে পারে। ১১তম গ্রেড থেকে ২০তম গ্রেডের প্রার্থী নির্বাচনে লিখিত, ব্যাবহারিক (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে) ও মৌখিক পরীক্ষা নেওয়া হবে। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের নিয়োগ পরীক্ষার বিধি অনুযায়ী গ্রেড ও পদভেদে প্রিলিমিনারি (এমসিকিউ/সংক্ষিপ্ত) পরীক্ষাও হতে পারে।

 

বিগত প্রশ্ন বিশ্লেষণ

২০২২ সালের উপজেলা পল্লী উন্নয়ন কর্মকর্তা নিয়োগের প্রশ্নপ্রত্র বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, এমসিকিউ পদ্ধতিতে ১ ঘণ্টায় মোট ১০০ নম্বরের পরীক্ষা নেওয়া হয়।

প্রতিটি প্রশ্নের মান ১ নম্বর। সাধারণত বাংলায় ১৫, সাধারণ জ্ঞানে ৩৫, বিজ্ঞানে ১৫, গণিতে ১৫ ও ইংরেজিতে ২০ নম্বরের প্রশ রাখা হয়।  ২০২৩ সালের সহকারী পল্লী উন্নয়ন কর্মকর্তা নিয়োগের প্রশ্ন হয়েছে এমসিকিউ পদ্ধতিতে। ১ ঘণ্টায় ৮০ নম্বরের প্রশ্নের পরীক্ষা নেওয়া হয়েছে।
২০২২ সালের হিসাবরক্ষকসহ ৩য় ও ৪র্থ শ্রেণির পদগুলোতে লিখিত (সংক্ষিপ্ত) পরীক্ষা নেওয়া হয়েছে ১০০ নম্বরে। সময় ছিল ১ ঘণ্টা। বাংলা, সাধারণ গণিত, সাধারণ বিজ্ঞান, ইংরেজি ও সাধারণ জ্ঞানের ওপর গড়ে ১৫-২০টি করে প্রশ্ন ছিল। এবারের পরীক্ষাও এমন হতে পারে।

 

গ্রেডভিত্তিক পরীক্ষার প্রস্তুতি

পল্লী উন্নয়ন বোর্ড ও অন্যান্য সরকারি চাকরির একই গ্রেডগুলোর নিয়োগ পরীক্ষার বিগত প্রশ্নপত্রের আলোকে প্রস্তুতি নিতে হবে। কর্মকর্তা নিয়োগ পরীক্ষায় মূলত বাংলা, সাধারণ গণিত, তথ্য-প্রযুক্তি, অ্যানালিটিক্যাল এবিলিটি, ইংরেজি ও সাধারণ জ্ঞান বিষয়ের ওপরই প্রশ্ন করা হয়। সাধারণত কর্মকর্তা নিয়োগে আইবিএ বা বিআইবিএম-এর মাধ্যমে লিখিত পরীক্ষা নেওয়া হয়। ওপরের পদগুলোর ক্ষেত্রে বিসিএস বা ব্যাংক নিয়োগ পরীক্ষার মতোই প্রস্তুতি নিতে হবে। ভালো প্রস্তুতির জন্য সহায়ক বই সংগ্রহ করতে পারেন।

তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণির পদে বাংলায় সাহিত্য এবং ব্যাকরণের নানা বিষয়ে প্রস্তুতি নিতে হবে। বিগত প্রশ্নপত্রে দেখা গেছে,  ইংরেজি গ্রামার, গণিতের পাটিগণিত, বীজগণিতের গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায় থেকে প্রশ্ন করা হয়েছে। সাধারণ জ্ঞানে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক গুরুত্বপূর্ণ ঘটনার ওপর প্রশ্ন এসেছে। ৩য় ও ৪র্থ শ্রেণির পদগুলোতে অষ্টম, নবম-দশম শ্রেণির বই থেকেই বেশি প্রশ্ন আসে। তবে ভালো প্রস্তুতির জন্য একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণির পাঠ্যবইয়ের গুরুত্বপূর্ণ বিষয়বস্তুর ওপর ভালো দখল থাকতে হবে। সবগুলো পদের ক্ষেত্রেই প্রশ্নপত্র সম্পর্কে ধারণা পেতে বিগত নিয়োগ পরীক্ষার প্রশ্নপত্র দেখুন।

পদের বিবরণ ও যোগ্যতা

একটি বিজ্ঞপ্তিতে ৩ ধরনের পদে (নবম ও দশম গ্রেড) নেওয়া হবে ৯০ জন। ১. উপজেলা পল্লী উন্নয়ন কর্মকর্তা২৩টি পদ। ১ম শ্রেণির স্নাতকোত্তর/২য় শ্রেণির স্নাতক (সম্মান)সহ স্নাতকোত্তর/২য় শ্রেণিতে ৪ বছর মেয়াদের স্নাতক (সম্মান)। ২. সহকারী পল্লী উন্নয়ন কর্মকতা৬৫ জন। স্নাতকোত্তর অথবা ২য় শ্রেণিতে ৪ বছর মেয়াদের স্নাতক (সম্মান)। ৩. গবেষণা কর্মকর্তা-২ জন। অর্থনীতি বা পরিসংখ্যান বিষয়ে স্নাতকোত্তর। দ্বিতীয় বিজ্ঞপ্তিতে ১৮ ধরনের পদে (১১তম থেকে ২০তম গ্রেড) নেওয়া হবে ৩৩৪ জন। সাধারণ প্রার্থীদের ক্ষেত্রে বয়স ১৮ থেকে ৩২ বছর (২৫ মার্চ ২০২৫ তারিখে)।

 

বেতন-ভাতা যেমন

জাতীয় বেতন স্কেল-২০১৫ অনুযায়ী ও মাসিক বেতন এবং অন্যান্য আর্থিক সুবিধা দেওয়া হবে।

 

আবেদন লিংক

http://brdb.teletalk.com.bd

 

মন্তব্য

৪০০ নাবিক ও এমওডিসি নেবে নৌবাহিনী

শেয়ার
৪০০ নাবিক ও এমওডিসি নেবে নৌবাহিনী
ছবি : বাংলাদেশ নৌবাহিনী

বি-২০২৫ ব্যাচে ৪০০ জন নাবিক ও এমওডিসি (নৌ) নিয়োগ দেবে বাংলাদেশ নৌবাহিনী। আবেদন করতে হবে অনলাইনে ১২ এপ্রিল ২০২৫ তারিখের মধ্যে।

 

শাখা অনুসারে পদ

সবচেয়ে বেশিসংখ্যক জনবল নেওয়া হবে ডিই/ইউসি (সিম্যান, কমিউনিকেশন ও টেকনিক্যাল) পদে ২৮৫ জন। এ ছাড়া পেট্রলম্যান পদে ১২ জন, রাইটার ১৮, স্টোর ১৮, মেডিক্যাল ১০, কুক ২৫, স্টুয়ার্ড ১৩, টোপাস ১২ এবং এমওডিসি (নৌ) পদে ৭ জন নিয়োগ দেওয়া হবে।

 

পরীক্ষা পদ্ধতি

বানৌজা ঢাকা (খিলক্ষেত), বানৌজা তিতুমীর (খালিশপুর, খুলনা) এবং নৌবাহিনী ভর্তি ও তথ্যকেন্দ্রে (টাইগারপাস, চট্টগ্রাম) সব পদের বাছাই পরীক্ষা হবে। বাছাই পরীক্ষার দিন প্রার্থীর প্রয়োজনীয় সনদ ও অন্যান্য কাগজপত্র সঙ্গে রাখতে হবে। নির্ধারিত তারিখে সকাল ৮টার মধ্যে ভর্তি পরীক্ষার কেন্দ্রে উপস্থিত থাকতে হবে। প্রার্থী বাছাই করা হবে বেশ কিছু ধাপে।

প্রাথমিকভাবে যোগ্য প্রার্থীদের লিখিত পরীক্ষায় অংশ নিতে হবে। সাধারণত মাধ্যমিক পর্যায়ের বাংলা, ইংরেজি, গণিত, বিজ্ঞান, সাধারণ জ্ঞান ও বুদ্ধিমত্তার ওপর প্রশ্ন করা হয়। লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণদের চূড়ান্ত স্বাস্থ্য পরীক্ষা ও মৌখিক পরীক্ষা নেওয়া হবে।

 

প্রশিক্ষণ ও সুযোগ-সুবিধা

চূড়ান্তভাবে নির্বাচিতদের প্রশিক্ষণের জন্য বানৌজা, শের-ই-বাংলা, লালুয়া, কলাপাড়া, পটুয়াখালীতে যোগ দিতে হবে।

প্রশিক্ষণকালীন সময়ের জন্য ভাতা দেওয়া হবে। প্রশিক্ষণ শেষে সরকার নির্ধারিত স্কেল অনুসারে বেতন-ভাতা দেওয়া হবে। বিনামূল্যে ইউনিফর্ম, বাসস্থান, খাওয়া ও চিকিৎসা ও পারিবারিক রেশন সুবিধাও পাবেন নিয়োগপ্রাপ্তরা। চাকরিকালীন যোগ্যতার ভিত্তিতে নন-কমিশন্ড অফিসার, জুনিয়র কমিশন্ড অফিসার এবং বিশেষ যোগ্যতার ক্ষেত্রে কমিশন্ড অফিসার হওয়ার সুযোগ পাবেন। এ ছাড়া বিদেশে প্রশিক্ষণ, জাতিসংঘের শান্তি রক্ষা মিশনে অংশগ্রহণ, বীমা, সামরিক হাসপাতালে উন্নত চিকিৎসা ও আর্থিক সহায়তার সুযোগ রয়েছে।
চাকরি থেকে অবসর নেওয়ার অবসর ভাতা ও গ্র্যাচুইটিসহ আরো বেশ কিছু সুযোগ-সুবিধা পাওয়া যাবে।

 

শারীরিক যোগ্যতা

সব পদের প্রার্থীদের সাঁতার জানা আবশ্যক। সিম্যান শাখা ও এমওডিসি (নৌ) প্রার্থীর ক্ষেত্রে উচ্চতা ন্যূনতম ৫ ফুট ৬ ইঞ্চি। পেট্রলম্যান শাখার প্রার্থীর উচ্চতা ৫ ফুট ৮ ইঞ্চি। অন্যান্য শাখার (কমিউনিকেশন, টেকনিক্যাল, মেডিক্যাল, রাইটার, স্টোর, কুক, স্টুয়ার্ড ও টোপাস) প্রার্থীদের উচ্চতা হতে হবে অন্তত ৫ ফুট ৪ ইঞ্চি। সব পদের ক্ষেত্রে ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর প্রার্থীদের ন্যূনতম উচ্চতা ৫ ফুট ৪ ইঞ্চি। সব পদের প্রার্থীদের ক্ষেত্রে বুকের মাপ ৩০-৩২ ইঞ্চি, ওজনবয়স ও উচ্চতা অনুসারে এবং চোখের দৃষ্টি ৬/৬।

 

শিক্ষাগত যোগ্যতা

ডিই/ইউসি (সিম্যান, কমিউনিকেশন ও টেকনিক্যাল) এসএসসি (বিজ্ঞান)/মাদরাসা (বিজ্ঞান)/ ভোকেশনাল এবং জিপিএ ৫ পয়েন্টে ন্যূনতম জিপিএ ৩.৫০ বা তার বেশি পেয়ে পাস। এসএসসি পরীক্ষায় উচ্চতর গণিতধারী প্রার্থী এবং বিএন ডকইয়ার্ড কো-অপারেটিভ সোসাইটি টেকনিক্যাল ইনস্টিটিউট হতে ন্যূনতম গ্রেড প্রাপ্তদের অগ্রাধিকার। পেট্রলম্যান, রাইটার, স্টোর শাখার জন্য ন্যূনতম এসএসসি/সমমান (মাদরাসা ও ভোকেশনাল) এবং জিপিএ ৩.৫০ বা বেশিসহ পাস। মেডিক্যাল শাখার জন্য জীববিজ্ঞানসহ এসএসসি (বিজ্ঞান)/সমমান এবং ন্যূনতম জিপিএ ৩.৫০ বা বেশি।  কুক ও স্টুয়ার্ড ন্যূনতম এসএসসি/সমমান (মাদরাসা ও ভোকেশনাল) এবং জিপিএ ২.৫০ বা বেশিসহ পাস। টোপাস শাখার জন্য অষ্টম বা সমমান পাস। এমওডিসি (নৌ) ন্যূনতম এসএসসি/সমমান (মাদরাসা ও ভোকেশনাল) এবং জিপিএ ৩ বা বেশিসহ পাস।

 

বয়স ও অন্যান্য

১ জুলাই ২০২৫ তারিখ অনুযায়ী নাবিকের ক্ষেত্রে বয়স ১৭ থেকে ২০ বছর এবং এমওডিসি (নৌ)-এর ক্ষেত্রে ১৭ থেকে ২২ বছর। জন্মসূত্রে বাংলাদেশি (পুরুষ) ও অবিবাহিত (বিপত্নীক বা তালাকপ্রাপ্ত নয়) হতে হবে।

 

আবেদন লিংক

বিজ্ঞপ্তি ও দরকারি তথ্য নৌবাহিনীর ওয়েবসাইটে

(www.joinnavy.navy.mil.bd)|

 সাজিদ মাহমুদ

 

 

মন্তব্য

১৩৩০ কর্মকর্তা নেবে পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় বিভাগ

    দুই পদে ১৩৩০ কর্মকর্তা নিয়োগ দেবে পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় বিভাগের আওতাধীন পল্লী দারিদ্র্য বিমোচন ফাউন্ডেশন (পিডিবিএফ)। মাঠ কর্মকর্তা পদে ১১৭৫ ও উপজেলা দারিদ্র্য বিমোচন কর্মকর্তা পদে ১৫৫ জন নেওয়া হবে। আবেদন করতে হবে ১৪ এপ্রিল ২০২৫ তারিখের মধ্যে। কাজের ধরন, নিয়োগ পরীক্ষা পদ্ধতি ও প্রস্তুতিসহ বিস্তারিত জানাচ্ছেন সাজিদ মাহমুদ
শেয়ার
১৩৩০ কর্মকর্তা নেবে পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় বিভাগ
ছবি : কালের কণ্ঠ

দুই পদের কর্মকর্তাদের কাজ

উপজেলা দারিদ্র্য বিমোচন কর্মকর্তার মূল কাজ হলো উপজেলা পর্যায়ের গ্রামীণ প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে মাঠ পর্যায়ে সেবা দেওয়া। এ ছাড়া উপজেলা প্রশাসনসহ অন্যান্য সরকারি কার্যালয়ের সঙ্গে কাজের সমন্বয়, কর্মী ব্যবস্থাপনা, মাঠ পর্যায়ের জনগোষ্ঠীর মাঝে বিতরণ করা ঋণ ও সঞ্চয় ব্যবস্থাপনার সুষ্ঠু সমন্বয় করতে হয়। মাঠ পর্যায়ে কর্মরত মাঠ কর্মকর্তাদের কাজের নির্দেশনা ও দরিদ্র জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়নে উপজেলা ও প্রান্তিক পর্যায়ে দলগতভাবে সরকারের অন্যান্য কাজের সমন্বয় করতে হয় এই পদের কর্মকর্তাদের।

মাঠ কর্মকর্তা পদের মূল কাজউপজেলা পর্যায়ে গ্রামীণ প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে পিডিবিএফের সুফলভোগী সদস্য কিংবা উদ্যোক্তাদের মধ্যে ঋণ বিতরণ, কিস্তি আদায় ও সমিতির মাধ্যমে সঞ্চয় সংগ্রহ।

এ ছাড়া উপজেলা দারিদ্র্য বিমোচন কর্মকর্তার নির্দেশ অনুযায়ী উন্নয়নমূলক বিভিন্ন কাজের সঙ্গেও সমন্বয় করতে হয়।

 

নিয়োগ পরীক্ষান ধরন

প্রিলিমিনারি (এমসিকিউ), লিখিত (রচনামূলক) ও মৌখিকএই তিন পরীক্ষার মাধ্যমে প্রার্থী বাছাই করা হবে। পল্লী দারিদ্রৗ বিমোচন ফাউন্ডেশনের ওয়েবসাইট এবং প্রার্থীদের মোবাইল নম্বরে এসএমএস করে পরীক্ষার কেন্দ্র, তারিখ ও সময় জানিয়ে দেওয়া হবে। মৌখিক পরীক্ষার সময় প্রয়োজনীয় সনদ ও কাগজপত্র নিয়োগ কর্তৃপক্ষের কাছে জমা দিতে হবে।

সরকারি, আধাসরকারি বা স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানে কর্মরতদের মৌখিক পরীক্ষার সময় ছাড়পত্র দেখাতে হবে।

 

উপজেলা দারিদ্র্য বিমোচন কর্মকর্তা পদের পরীক্ষার প্রস্তুতি

উপজেলা দারিদ্র্য বিমোচন কর্মকর্তা ও একই গ্রেডের (৯ম) বিগত নিয়োগ পরীক্ষার প্রশ্নপত্র বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, প্রথমেই এমসিকিউ পদ্ধতির প্রিলিমিনারি পরীক্ষা নেওয়া হয়েছে। সাধারণত বাংলা, সাধারণ গণিত, ঋণ কার্যক্রম, তথ্য-প্রযুক্তি, অ্যানালিটিক্যাল এবিলিটি, ইংরেজি ও সাধারণ জ্ঞান বিষয়ের ওপরই প্রশ্ন করা হয়। একই পদ ও গ্রেডের বিগত বছরগুলোর প্রশ্নপত্র অনুশীলন করলে পরীক্ষায় ভালো করা যাবে।

প্রস্তুতির জন্য সহায়ক বই সংগ্রহ করতে পারেন। 

 

মাঠ কর্মকর্তা পদের পরীক্ষার প্রস্তুতি

মাঠ কর্মকর্তা পদের নিয়োগ পরীক্ষায় অষ্টম থেকে দ্বাদশ শ্রেণির পাঠ্যবই থেকেই বেশি প্রশ্ন আসে। তাই এসব পর্যায়ের বাংলা, ইংরেজি ও গণিত পাঠ্যবইয়ের ওপর ভালো দখল রাখার চেষ্টা করুন। বাংলা ব্যাকরণে বাগধারা, ভাষা, বাক্য রচনা, এককথায় প্রকাশ, বানান, রিপরীত শব্দ, সমার্থক শব্দ, সন্ধি, সমাস, কারক, অনুচ্ছেদ থেকে প্রশ্ন আসতে পারে। গদ্য-পদ্য অংশ থেকেও প্রশ্ন থাকে।

তাই গুরুত্বপূর্ণ সব অধ্যায় ভালোভাবে পড়তে হবে। ইংরেজি অংশে

Translation, Sparts of Speech, Correction, Number, Gender, Article, Preposition, right form of verb, Changing sentence, Phrase, spelling থেকে প্রশ্ন থাকে। পরীক্ষায় ভালো করতে এসব অধ্যায় বেশি বেশি অনুশীলন করতে হবে। পাটিগণিত ও বীজগণিতের গুরুত্বপূর্ণ কোনো অধ্যায় বাদ দেওয়া যাবে না। অষ্টম শ্রেণির পাটিগণিতের সরল, সুদকষা, শতাংশ, ঐকিক বিষয়ে এবং নবম শ্রেণির বীজগণিতের উৎপাদক বিশ্লেষণ, মান নির্ণয়সহ গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়গুলোতে বাড়তি জোর দিতে হবে। সাধারণ জ্ঞান অংশে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক গুরুত্বপূর্ণ ইস্যুর ওপর প্রশ্ন করা হয়। সমসাময়িক ইস্যু, ভৌগোলিক বিষয়াবলি, ইতিহাস, সংস্কৃতি, বিজ্ঞান, অর্থনীতিসহ নানা আলোচিত ইস্যুতে পর্যাপ্ত পড়াশোনা ও জানাশোনা থাকতে হবে। বিগত বছরের প্রশ্নপত্র দেখলে পরীক্ষার মান ও প্রশ্নপত্র সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা পাওয়া যাবে। মাঠ কর্মকর্তা পদের পরীক্ষার সুনির্দিষ্ট প্রস্তুতির ওপরও সহায়ক বই পাওয়া যায়। বইগুলো প্রস্তুতিতে ভালো ভূমিকা রাখবে।

 

পদভিত্তিক যোগ্যতা

উপজেলা দারিদ্র্য বিমোচন কর্মকর্তা পদে আবেদন করতে হলে কমপক্ষে ২য় শ্রেণি বা সমমানের সিজিপিএসহ স্নাতকোত্তর অথবা সমমানের ডিগ্রি পাস হতে হবে। শিক্ষাজীবনের কোনো ক্ষেত্রে তৃতীয় বিভাগ/শ্রেণি/জিপিএ বা সিজিপিএ গ্রহণযোগ্য হবে না। গ্রামীণ জনগোষ্ঠীর আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে কাজ করার মানসিকতা থাকতে হবে। মাঠ কর্মকর্তা পদে কমপক্ষে ২য় শ্রেণি বা সমমানের সিজিপিএসহ স্নাতক বা সমমানের ডিগ্রি পাস হতে হবে। শিক্ষাজীবনের কোনো ক্ষেত্রে তৃতীয় বিভাগ/শ্রেণি/জিপিএ বা সিজিপিএ গ্রহণযোগ্য হবে না। উপজেলা পর্যায়ে পিডিবিএফের সুফলভোগী সদস্য অথবা উদ্যোক্তাদের ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে বরাদ্দকৃত ঋণ বিতরণ, বিতরণকৃত ঋণ যথাসময়ে আদায়, সমিতির তৈরির মাধ্যমে সঞ্চয় সংগ্রহ করার কাজে আগ্রহ থাকতে হবে। দুই পদের ক্ষেত্রেই প্রার্থীর বয়স ৩১ মার্চ ২০২৫ তারিখ অনুযায়ী হতে হবে ১৮ থেকে ৩২ বছর। বয়সের ক্ষেত্রে কোনো এফিডেভিট গ্রহণযোগ্য হবে না। বয়স নির্ধারণে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সর্বশেষ বিধি-বিধান অনুসরণ করা হবে। ফাউন্ডেশনে কর্মরত প্রার্থীদের ক্ষেত্রে কর্মচারী চাকরির প্রবিধানমালা অনুযায়ী বয়সসীমা শিথিলযোগ্য হবে।

 

বেতন-ভাতা

নিয়োগপ্রাপ্তদের জাতীয় বেতন স্কেল-২০১৫ অনুযায়ী উপজেলা দারিদ্র্য বিমোচন কর্মকর্তা (নবম গ্রেড) পদে ২২০০০-৫৩০৬০ টাকা এবং মাঠ কর্মকর্তা (১২তম গ্রেড) পদে ১১৩০০-২৭৩০০ টাকা স্কেলে মাসিক বেতন ও অন্যান্য আর্থিক সুবিধা দেওয়া হবে।

 

আবেদন যেভাবে

একজন প্রার্থী শুধু একটি পদেই আবেদন করতে পারবে। একাধিক পদে আবেদনের সুযোগ নেই। অনলাইনে আবেদনের লিংক: http://pdbf.teletalk.com.bd

 

 

মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ