মির্জা ফখরুলের জন্য দোয়া চাইলেন জামায়াত প্রার্থী

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
মির্জা ফখরুলের জন্য দোয়া চাইলেন জামায়াত প্রার্থী
মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ও দেলাওয়ার হোসেন।

চিকিৎসার জন্য আজ রবিবার সিঙ্গাপুর গেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তার স্ত্রী রাহাত আরা বেগমও সঙ্গে রয়েছেন। তার জন্য দোয়া চেয়েছেন ঠাকুরগাঁও-১ (সদর) আসনের সম্ভাব্য জামায়াত প্রার্থী ও ইসলামী ছাত্রশিবিরের সাবেক সভাপতি দেলাওয়ার হোসেন।

ঠাকুরগাঁও-১ (সদর) আসন থেকে বিএনপির হয়ে নির্বাচন করে থাকেন মির্জা ফখরুল।

এবার সেই আসনে জামায়াতে ইসলামী থেকে প্রার্থী হিসেবে চূড়ান্ত হয়েছেন মো. দেলাওয়ার হোসেন। সম্প্রতি তার নাম ঘোষণা করেন ঠাকুরগাঁও জেলা জামায়াতের আমির অধ্যাপক বেলাল উদ্দিন প্রধান।

আজ রবিবার দুপুরে নিজের ফেসবুক পেজে মির্জা ফখরুলের সুস্থতার জন্য দোয়া চেয়ে পোস্ট করেছেন দেলাওয়ার হোসেন। বিষয়টিকে রাজনৈতিক সৌন্দর্য বলছেন অনেকে।

ওই পোস্টে দেলাওয়ার হোসেন লিখেছেন, ‘বিএনপির মহাসচিব ঠাকুরগাঁওয়ের কৃতি সন্তান আমার শ্রদ্ধেয় মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর স্যার চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুরে গেছেন। মহান আল্লাহ তায়ালা স্যারকে শিফায়ে কামিলা আজিলা দান করুন।’

সকাল সাড়ে ৮টায় বাংলাদেশ বিমানের একটি ফ্লাইটে স্ত্রীসহ মির্জা ফখরুল সিঙ্গাপুরের উদ্দেশে রওনা হয়েছেন বলে জানিয়েছেন বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান।

মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

ওবায়দুল কাদেরকে দেখা গেল কলকাতায়

নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
শেয়ার
ওবায়দুল কাদেরকে দেখা গেল কলকাতায়
ওবায়দুল কাদের। ফাইল ছবি

ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের সড়ক, পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী এবং দলটির সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরকে ভারতের কলকাতার অ্যাপোলো হাসপাতালে দেখা গেছে বলে দাবি করা হয়েছে। গতকাল শুক্রবার সন্ধ্যায় ডিজিটাল সংবাদমাধ্যম সকাল সন্ধ্যার সম্পাদক গাজী নাসির উদ্দীন আহমেদ এক ফেসবুক পোস্টে এ তথ্য প্রকাশ করেন। 

গাজী নাসির উদ্দীন ফেসবুক পোস্টে লিখেছেন, তাঁর এক বন্ধু কলকাতায় চিকিৎসা নিতে গিয়ে গতকাল বিকেলে অ্যাপোলো হাসপাতালের অ্যান্ডোক্রাইনোলজিস্ট শ্যামাশীষ ব্যানার্জির জন্য অপেক্ষা করছিলেন। এ সময় তিনি সেখানে ওবায়দুল কাদেরকে দেখতে পান।

পোস্টে নাসির উদ্দীন লিখেছেন, “ডাক্তারের রুম বন্ধ। ডাক্তারের ফোনও বন্ধ। ডাক্তারের সহকারী বলেছেন, স্যার লাঞ্চে। ঘণ্টার মতো অপেক্ষার পর রুমের কপাট খুলল।
আকাশি রঙের টি-শার্ট ও প্যান্ট পরা এক ভদ্রলোক বের হলেন। লোকটাকে চিনে ফেলে ও যেই না বলছে, ‘ওবায়দুল কাদের না!’ ভদ্রলোক সঙ্গে সঙ্গে মাস্ক মুখে দিয়ে হন হন করে হেঁটে চলে গেলেন।”

তিনি আরো লেখেন, “আমার বন্ধু বলছে, ‘পুরা চকচক করতেছিলেন স্যার’। দেখে মনে হয়েছে, তিনি সুস্থ আছেন।

গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর একসময়ের প্রতাপশালী ওবায়দুল কাদের কোথায় আছেন, এ নিয়ে নানা প্রশ্ন উঠে জনমনে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে দলটির অনেক নেতার অবস্থানের ছবি, ফোনালাপ কিংবা ভিডিও বার্তা পাওয়া গেলেও ওবায়দুল কাদেরের অবস্থানের বিষয়ে পরিষ্কার কিছুই জানা যাচ্ছিল না। তাতে গুঞ্জনের ডালপালা আরো মেলে। এর মধ্যে গত বছরের শেষ দিকে তিনি ভারতে চলে গেছেন বলে কেউ কেউ দাবি করেছিলেন।

মন্তব্য

এসএসসি পরীক্ষার প্রশ্নে ‘আস-সুন্নাহ ফাউন্ডেশন’, যা বলছে সংস্থাটি

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
এসএসসি পরীক্ষার প্রশ্নে ‘আস-সুন্নাহ ফাউন্ডেশন’, যা বলছে সংস্থাটি
ফাইল ছবি

গতকাল বৃহস্পতিবার বাংলা প্রথম পত্রের মাধ্যমে শুরু হয়েছে এসএসসি পরীক্ষা ২০২৫। এবারের ঢাকা বোর্ডের এসএসসি পরীক্ষার বাংলা ১ম পত্রে উঠে এসেছে আস-সুন্নাহ ফাউন্ডেশনের কার্যক্রম।

আজ শুক্রবার ফেসবুকে করা এক পোস্টে এ তথ্য জানায় আস-সুন্নাহ ফাউন্ডেশন। পোস্টে পরীক্ষার প্রশ্নপত্রের একটি প্রশ্নের ছবিও যুক্ত করা হয়।

পোস্টে বলা হয়, এবারের ঢাকা বোর্ডের এসএসসি পরীক্ষার বাংলা ১ম পত্রে আস-সুন্নাহ ফাউন্ডেশন-বিষয়ক প্রশ্ন এসেছে। নিঃসন্দেহে এটা আমাদের জন্য এক তৃপ্তিদায়ক অর্জন।

ওই পোস্টে আরো বলা হয়েছে, মহান আল্লাহর অনুগ্রহ, দেশবাসীর আস্থা, ভালোবাসা ও সহযোগিতায় এই অর্জন সম্ভব হয়েছে বলে আমরা মনে করি। এই আনন্দঘন মুহূর্তে ফাউন্ডেশনের শুভাকাঙ্ক্ষীদের প্রতি আমরা আরো একবার কৃতজ্ঞতা জানাই।

তাতে লেখা আছে, উদ্দীপক-(ii) : ২০২৪-এর প্রলয়ংকরী বন্যায় লাকসাম এলাকার দুর্গত মানুষের জন্য ‘আসসুন্নাহ’ ফাউন্ডেশন থেকে ত্রাণসামগ্রী আসে। স্থানীয় চেয়ারম্যান সাহেব উপস্থিত থেকে সব মানুষের মধ্যে এগুলো সমানভাবে বিতরণ করেন।

(ক) গজনী মামুদ কে? (খ) ‘আমার ক্ষুধার অন্ন তা বলে বন্ধ করনি প্রভু’-পঙক্তি দ্বারা কী বোঝানো হয়েছে? (গ) উদ্দীপক (i) এ ‘মানুষ’ কবিতার কোন দিকটি প্রকাশ পেয়েছে? ব‍্যাখ্যা কর। (ঘ) উদ্দীপক (ii)-এর চেয়ারম্যানের কর্মকাণ্ডে ‘মানুষ’ কবিতার মর্মবাণী প্রতিফলিত হয়েছে কি? উত্তরের পক্ষে যুক্তি দাও।

মন্তব্য

কালকের কর্মসূচি নিয়ে আহমাদুল্লাহর পর আজহারির পোস্টে ৫ নির্দেশনা

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
কালকের কর্মসূচি নিয়ে আহমাদুল্লাহর পর আজহারির পোস্টে ৫ নির্দেশনা
সংগৃহীত ছবি

ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলের গণহত্যার প্রতিবাদে ‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি দিয়েছে প্যালেস্টাইন সলিডারিটি মুভমেন্ট বাংলাদেশ নামের একটি প্ল্যাটফরম। যে কর্মসূচিতে বিপুল লোকসমাগমের আভাস মিলছে।

আগামীকাল শনিবার (১২ এপ্রিল) ঢাকায় অনুষ্ঠিত হবে ‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি। ওই গণজমায়েতে উপস্থিত থাকবেন জনপ্রিয় ইসলামিক স্কলার মিজানুর রহমান আজহারি।

এ বিষয়ে আজ শুক্রবার (১১ এপ্রিল) নির্দেশনা নিয়ে সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম ফেসবুকে নিজের ভেরিফায়েড পেজে একটি পোস্ট দিয়েছেন তিনি।

আরো পড়ুন
সুন্দরবনে কাঁকড়া ধরতে গিয়ে গুলিবিদ্ধ যুবক

সুন্দরবনে কাঁকড়া ধরতে গিয়ে গুলিবিদ্ধ যুবক

 

পোস্টে মিজানুর রহমান আজহারি ওই পোস্টে লিখেন, ‘মার্চ ফর গাজায় অংশগ্রহণকারীদের জন্য জরুরি নির্দেশিকা। সব শ্রেণি-পেশা-দল-মতের মানুষের অংশগ্রহণে বাংলাদেশের ইতিহাসে আক্ষরিক অর্থেই অভূতপূর্ব এক গণজমায়েতের দ্বারপ্রান্তে আমরা। এই উদ্যোগকে সাফল্যমণ্ডিত করতে কিছু নির্দেশনা আমরা সবাই অনুসরণের চেষ্টা করব বলে অঙ্গীকার করতে চাই।

এ সময় তিনি পাঁচটি নির্দেশনার কথা উল্লেখ করেন। ১. সহযোগিতাপূর্ণ স্বেচ্ছাসেবী মনোভাব রাখব। অনুষ্ঠানটা আমার, একে সফল করার দায়িত্বও আমিই পালন করব—এই সংকল্প নিয়েই ঘর থেকে বের হব।

২. আসার পথ কিংবা মার্চ শেষে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের সমাবেশস্থল আমরা নিজ দায়িত্বে পরিচ্ছন্ন রাখব।

পানি, ছাতা, মাস্ক-সহ অন্যান্য ব্যক্তিগত প্রয়োজনীয় জিনিস সাথে রাখব। মেডিকেল ইমার্জেন্সিতে উপস্থিত স্বেচ্ছাসেবকদের মাধ্যমে মেডিকেল টিম এবং অ্যাম্বুলেন্সের সহযোগিতা নেব।

আরো পড়ুন
১৫ মাসে ভারত হয়ে ৪৬২ মিলিয়ন ডলারের পোশাক রপ্তানি

১৫ মাসে ভারত হয়ে ৪৬২ মিলিয়ন ডলারের পোশাক রপ্তানি

 

৩। যেকোনো পরিস্থিতিতে উত্তেজনা পরিহার করব, আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় সচেষ্ট হব, অনাকাঙ্ক্ষিত কোনো পরিস্থিতি তৈরি হলে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী এবং স্বেচ্ছাসেবকদেরকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করব।

৪।

শান্তিপূর্ণ এই বিক্ষোভ কর্মসূচিতে এমন কোনো প্রদর্শনী করব না যা দেশের ভাবমূর্তি নষ্টের কারণ হতে পারে। কোনো দল বা গোষ্ঠীর প্রতীক এড়িয়ে সৃজনশীল ব্যানার, প্ল্যাকার্ড এবং কেবলমাত্র বাংলাদেশ ও ফিলিস্তিনের পতাকা বহন করার মাধ্যমে সংহতি প্রকাশ করব।

আরো পড়ুন
বিএনপির আহবায়কের ওপর দলীয় নেতাকর্মীদের হামলা

বিএনপির আহবায়কের ওপর দলীয় নেতাকর্মীদের হামলা

 

৫। জনগণের জানমালের ক্ষতিসাধনকে যারা প্রতিবাদের ভাষা হিসেবে প্রতিষ্ঠা করতে চায়, তাদেরকে ষড়যন্ত্রকারী হিসেবে চিহ্নিত করব। দুষ্কৃতিকারীদেরকে প্রতিরোধে সম্মিলিতভাবে আইনশৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীর সহায়তা নেব। আর মনে রাখব, জুলুমের প্রতিবাদ আরেক জুলুম দিয়ে করা যায় না।

এর আগে একই নির্দেশনা দিয়ে পোস্ট করেন জনপ্রিয় ইসলামিক স্কলার আহমাদুল্লাহ।

মন্তব্য

আগামীকালের কর্মসূচি নিয়ে আহমাদুল্লাহর ৫ নির্দেশনা

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
আগামীকালের কর্মসূচি নিয়ে আহমাদুল্লাহর ৫ নির্দেশনা
শায়েখ আহমাদুল্লাহ।

ফিলিস্তিনি ভূখণ্ড গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলের গণহত্যার প্রতিবাদে ‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি দিয়েছে প্যালেস্টাইন সলিডারিটি মুভমেন্ট বাংলাদেশ নামের একটি প্ল্যাটফরম। যে কর্মসূচিতে বিপুল লোকসমাগমের আভাস মিলছে। 

আগামীকাল শনিবার ঢাকায় অনুষ্ঠিত হবে ‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি। ওই গণজমায়েতে উপস্থিত থাকবেন ইসলামিক স্কলার শায়েখ আহমাদুল্লাহ।

তিনি সবার উদ্দেশ্যে পাঁচটি নির্দেশনা দিয়েছেন।

আজ শুক্রবার সকালে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এক পোস্টে এসব নির্দেশনা দেন তিনি।

মার্চ ফর গাজায় অংশগ্রহণকারীদের জন্য জরুরি নির্দেশিকা জানিয়ে ওই পোস্টে আহমাদুল্লাহ বলেছেন, সকল শ্রেণী-পেশা-দল-মতের মানুষের অংশগ্রহণে বাংলাদেশের ইতিহাসে আক্ষরিক অর্থেই অভূতপূর্ব এক গণজমায়েতের দ্বারপ্রান্তে আমরা। এই উদ্যোগকে সাফল্যমণ্ডিত করতে কিছু নির্দেশনা আমরা সবাই অনুসরণের চেষ্টা করব বলে অঙ্গীকার করতে চাই।

১. সহযোগিতাপূর্ণ স্বেচ্ছাসেবী মনোভাব রাখব। অনুষ্ঠানটা আমার, একে সফল করার দায়িত্বও আমিই পালন করব—এই সংকল্প নিয়েই ঘর থেকে বের হব। 

২. আসার পথ কিংবা মার্চ শেষে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের সমাবেশস্থল আমরা নিজ দায়িত্বে পরিচ্ছন্ন রাখব। পানি, ছাতা, মাস্ক-সহ অন্যান্য ব্যক্তিগত প্রয়োজনীয় জিনিস সাথে রাখব।

মেডিক্যাল ইমার্জেন্সিতে উপস্থিত স্বেচ্ছাসেবকদের মাধ্যমে মেডিক্যাল টিম এবং অ্যাম্বুলেন্সের সহযোগিতা নেব।

৩. যেকোন পরিস্থিতিতে উত্তেজনা পরিহার করব, আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় সচেষ্ট হব, অনাকাঙ্ক্ষিত কোনো পরিস্থিতি তৈরি হলে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী এবং স্বেচ্ছাসেবকদেরকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করব। 

৪. শান্তিপূর্ণ এই বিক্ষোভ কর্মসূচিতে এমন কোনো প্রদর্শনী করব না যা দেশের ভাবমূর্তি নষ্টের কারণ হতে পারে। কোনো দল বা গোষ্ঠীর প্রতীক এড়িয়ে সৃজনশীল ব্যানার, প্ল্যাকার্ড এবং কেবলমাত্র বাংলাদেশ ও ফিলিস্তিনের পতাকা বহন করার মাধ্যমে সংহতি প্রকাশ করব।
 
৫. জনগণের জানমালের ক্ষতিসাধনকে যারা প্রতিবাদের ভাষা হিসেবে প্রতিষ্ঠা করতে চায়, তাদেরকে ষড়যন্ত্রকারী হিসেবে চিহ্নিত করব।

দুষ্কৃতিকারীদেরকে প্রতিরোধে সম্মিলিতভাবে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সহায়তা নেব। আর মনে রাখব, জুলুমের প্রতিবাদ আরেক জুলুম দিয়ে করা যায় না।

শাহবাগ থেকে মানিক মিয়া এভিনিউ পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হবে প্যালেস্টাইন সলিডারিটি মুভমেন্ট বাংলাদেশ নামের একটি প্ল্যাটফরমের ডাকা এ কর্মসূচি। 

মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ