বৈশিষ্ট্য

প্রাণী কোষ

  • আবু জাফর সৈকত, সহকারী শিক্ষক, হাজী সিরাজ উদ্দিন মেমোরিয়াল উচ্চ বিদ্যালয়, নারায়ণগঞ্জ
notdefined
notdefined
শেয়ার
প্রাণী কোষ

[ষষ্ঠ শ্রেণির বিজ্ঞান বইয়ের তৃতীয় অধ্যায়ে ‘প্রাণী কোষ’ সম্পর্কে আলোচনা আছে]

♦ কোষপ্রাচীর থাকে না।

♦ প্লাস্টিড থাকে না।

♦ সব প্রাণী কোষে সেন্ট্রিওল থাকে।

♦ প্রাণী কোষে সব সময় লাইসোসোম থাকে।

♦ সঞ্চিত খাদ্য—গ্লাইকোজেন।

♦ এই কোষে সাধারণত কোষগহ্বর থাকে না।

♦ কোষঝিল্লিতে মাইক্রোভিলাই থাকে।

প্রাসঙ্গিক
মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

এসএসসির প্রস্তুতি : বাংলা প্রথম পত্র

    সজল কুমার দাস, সহকারী শিক্ষক, ক্যান্টনমেন্ট বোর্ড হাই স্কুল শহীদ সালাহউদ্দিন সেনানিবাস, ঘাটাইল, টাঙ্গাইল
শেয়ার
এসএসসির প্রস্তুতি : বাংলা প্রথম পত্র

পদ্য

কপোতাক্ষ নদ

মাইকেল মধুসূদন দত্ত

জ্ঞানমূলক প্রশ্ন

১। মাইকেল মধুসূদন দত্ত কত খ্রিস্টাব্দে জন্মগ্রহণ করেন?

    উত্তর : মাইকেল মধুসূদন দত্ত ১৮২৪ খ্রিস্টাব্দে জন্মগ্রহণ করেন।

২। কপোতাক্ষ নদ কবিতাটি কোন ধরনের কবিতা?

    উত্তর : কপোতাক্ষ নদ কবিতাটি চতুর্দশপদী কবিতা।

৩। সতত শব্দটি কী অর্থে ব্যবহৃত হয়েছে?

    উত্তর : সর্বদা অর্থে ব্যবহৃত হয়েছে।

৪। কপোতাক্ষ নদ কবিতার প্রথম আট চরণের অন্ত্যমিল কী?

    উত্তর : কপোতাক্ষ নদ কবিতার প্রথম আট চরণের অন্ত্যমিল হলোকখকখকখখক।

৫। নিশা শব্দের অর্থ কী?

    উত্তর : রাত্রি

৬। কিসের ছলনায় কবি কান জুড়ান?

    উত্তর : ভ্রান্তির ছলনায় কবি কান জুড়ান।

৭।

কপোতাক্ষ নদ কবিতায় স্নেহের তৃষ্ণা কথাটিতে কী প্রকাশ পেয়েছে কবির?

    উত্তর : কবির স্মৃতিকাতরতা প্রকাশ পেয়েছে।

 ৮। মাইকেল মধুসূদন দত্ত খ্রিস্ট ধর্মে দীক্ষিত হন কত সালে?

    উত্তর : মাইকেল মধুসূদন দত্ত খ্রিস্ট ধর্মে দীক্ষিত হন ১৮৪৩ সালে।

৯। কপোতাক্ষ নদকে কবি কী বলে সম্বোধন করেছেন?

    উত্তর : কপোতাক্ষ নদকে কবি সখা বলে সম্বোধন করেছেন।

 ১০। মাইকেল মধুসূদন দত্ত কত সালে পরলোকগমন করেন?

    উত্তর : মাইকেল মধুসূদন দত্ত ১৮৭৩ সালে পরলোকগমন করেন।

 ১১। বাংলা সাহিত্যে সনেটের প্রবর্তন করেন কে?

    উত্তর : বাংলা সাহিত্যে সনেটের প্রবর্তন করেন মাইকেল মধুসূদন দত্ত।

১২। চতুর্দশপদী কবিতাকে ইংরেজিতে কী বলে?

    উত্তর : Sonnet.

১৩। অষ্টক কী?

    উত্তর : চতুর্দশপদী কবিতার প্রথম আট চরণ হলো অষ্টক।

১৪। দুগ্ধ-স্রোতোরূপী কাকে বলা হয়েছে?

    উত্তর : দুগ্ধ-স্রোতোরূপী কপোতাক্ষ নদকে বলা হয়েছে।

১৫। ভ্রান্তির ছলনে অর্থ কী?

    উত্তর : ভুলের ছলনায়।

১৬। কপোতাক্ষ নদ কবিতার কোন পঙক্তিটির মধ্যে কবির স্বদেশপ্রেমের সর্বোচ্চ বহিঃপ্রকাশ ঘটেছে?

    উত্তর : দুগ্ধ-স্রোতোরূপী তুমি জন্মভূমি-স্তনে।

১৭। আর কি হে হবে দেখা?যত দিন যাবে’— কপোতাক্ষ কবিতার এই পঙক্তির মাধ্যমে কবির কোন মনোভাব প্রকাশ পেয়েছে?

    উত্তর : আশঙ্কা প্রকাশ পেয়েছে।

১৮। কপোতাক্ষ নদ কবিতার প্রতি চরণে কতটি করে মাত্রা আছে?

    উত্তর : চৌদ্দটি

১৯। মাইকেল মধুসূদন দত্তের অমর কীর্তির নাম কী?

    উত্তর : মাইকেল মধুসূদন দত্তের অমর কীর্তির নাম মেঘনাদবধ কাব্য

মন্তব্য

এইচএসসির প্রস্তুতি : পদার্থবিজ্ঞান প্রথম পত্র

    বিশ্বজিৎ দাস, সহযোগী অধ্যাপক, পদার্থবিজ্ঞান বিভাগ, দিনাজপুর সরকারি কলেজ, দিনাজপুর
শেয়ার
এইচএসসির প্রস্তুতি : পদার্থবিজ্ঞান প্রথম পত্র

দ্বিতীয় অধ্যায়

ভেক্টর

জ্ঞানমূলক প্রশ্ন

[পূর্বপ্রকাশের পর]

১১। ভেক্টর রাশির বিভাজন বা বিশ্লেষণ বলতে কী বুঝ? 

    উত্তর : কোনো ভেক্টর রাশিকে দুই বা ততোধিক অংশে বিভক্ত করাকে ভেক্টর রাশির বিভাজন বা বিশ্লেষণ বলে। কোনো ভেক্টরের মান R হলে পরস্পর লম্বদিকে এর উপাংশগুলো হবে যথাক্রমে Rcosθ Rsinθ। এখানে Rcosθ Rsinθ-কে যথাক্রমে R-এর অনুভূমিক ও উল্লম্ব উপাংশ বলে।

১২। দিক কোসাইন কী? 

    উত্তর : ত্রিমাত্রিক কার্তেসীয় স্থানাঙ্ক ব্যবস্থায় একটি ভেক্টর তিনটি ধনাত্মক অক্ষের সঙ্গে যে তিনটি কোণ উৎপন্ন করে, তাদের Cosine-এর মানকে দিক কোসাইন বলে।

১৩। দুটি ভেক্টর রাশির স্কেলার গুণন বা ডট গুণন বা অদিক গুণন কাকে বলে?

    উত্তর : দুটি ভেক্টর রাশিকে গুণন করলে গুণফল যদি একটি স্কেলার রাশি হয়, তবে ভেক্টরের ওই গুণনকে স্কেলার গুণন বা ডট গুণন বলে; যার মান ভেক্টরদ্বয়ের মান এবং এদের মধ্যবর্তী কোণের কোসাইনের গুণফলের সমান।

             

১৪। ডানহাতি স্ক্রু নিয়ম বলতে কী বুঝ? 

    উত্তর : দুটি ভেক্টর যে সমতলে অবস্থিত, সেই সমতলে ভেক্টরদ্বয়ের ছেদবিন্দুর ওপর লম্বভাবে একটি ডানহাতি স্ক্রুকে রেখে প্রথম ভেক্টর থেকে দ্বিতীয় ভেক্টরের দিকে ক্ষুদ্রতম কোণে ঘোরালে স্ক্রুটি যেদিকে অগ্রসর হয়, সেদিকেই হবে ভেক্টরদ্বয়ের ক্রস গুণনের দিক এবং এই নিয়মকেই ডানহাতি স্ক্রু নিয়ম বা ডানপাকের কর্ক স্ক্রু নিয়ম বলে।

মন্তব্য

ভর্তির খোঁজখবর

    বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়
শেয়ার
ভর্তির খোঁজখবর

এমএ ও এমএসএস শেষ পর্ব (১ বছর মেয়াদি) প্রগ্রামে ভর্তি

বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাউবি)সামাজিক বিজ্ঞান, মানবিক ও ভাষা স্কুল পরিচালিত এমএ ও এমএসএস শেষ পর্ব (১ বছর মেয়াদি) প্রগ্রামে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছে। আগ্রহী শিক্ষার্থীরা অনলাইনে osaps-এর মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।

 

যোগ্যতা

বাউবি থেকে স্নাতক (সম্মান) ও এমএ (১ম পর্ব) বা এমএসএস (১ম পর্ব) প্রগ্রামে উত্তীর্ণ শিক্ষার্থী এমএ (শেষ পর্ব) বা এমএসএস (শেষ পর্ব) প্রগ্রামে অনলাইনে আবেদনের মাধ্যমে সরাসরি ভর্তির জন্য বিবেচিত হবেন। এ ছাড়া সংশ্লিষ্ট বিষয়ে স্নাতক (সম্মান) বা সমমানের ডিগ্রি (সিজিপিএ ২.৫০ বা ২য় বিভাগ) অর্জনকারী অথবা এমএ (১ম পর্ব) বা এমএসএস (১ম পর্ব) উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীরা ভর্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন।

 

আবেদনের সময়

এরই মধ্যে আবেদন জমা দেওয়া শুরু হয়েছে। আগ্রহী প্রার্থীরা ২৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত আবেদন করতে পারবেন। 

 

ফি

আবেদন ফি ৫০০ টাকা। সঙ্গে প্রযোজ্য অনলাইন চার্জ আবেদনকারীকে বহন করতে হবে।

মৌখিক পরীক্ষার জন্য মনোনীতদের তালিকা প্রকাশ : ৫ মার্চ।

মৌখিক পরীক্ষার তারিখ : ৯ মার্চ।

মৌখিক পরীক্ষার সময় ও স্থান, মৌখিক পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ, বিষয়ভিত্তিক মেধা তালিকা প্রকাশ ও ভর্তির তারিখ পরে বাউবির ওয়েবসাইটে জানানো হবে।

 

প্রার্থী নির্বাচন

মৌখিক পরীক্ষা এবং আবেদনকারীর শিক্ষাগত যোগ্যতা বিবেচনা করে প্রার্থী নির্বাচন করা হবে।

 

যোগাযোগ

বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা আঞ্চলিক কেন্দ্র, ঢাকা (বাংলা ভাষা ও সাহিত্য, ইতিহাস, দর্শন, ইসলামিক স্টাডিজ, সমাজতত্ত্ব, রাষ্ট্রবিজ্ঞান)

বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়, রাজশাহী আঞ্চলিক কেন্দ্র, রাজশাহী (সমাজতত্ত্ব, রাষ্ট্রবিজ্ঞান)

 

ওয়েবসাইট

https://osapsnew.bou.ac.bd

মন্তব্য

রোবট

    সপ্তম শ্রেণির ডিজিটাল প্রযুক্তি বইয়ের পঞ্চম অধ্যায়ে তোমরা রোবট সম্পর্কে জেনেছ। আধুনিক বিজ্ঞানের আশীর্বাদ এই কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বিষয়ে আরো যা জানতে পারো—
শেয়ার
রোবট
বাংলাদেশের প্রথম হাঁটা রোবট ‘লি’। ছবি : সংগৃহীত

এক বাহু দিয়ে প্রায় দুই হাজার ৩০০ কেজি ওজনের বস্তু তুলতে পারে একটি রোবট। রোবটিক এই বাহুর নাম ফানুক এম-২০০০আইএ/২৩০০। বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী রোবট এটি। এবার আসি দ্য ভিঞ্চি সার্জিক্যাল সিস্টেম রোবট প্রসঙ্গে।

গত ২০ বছরে বিশ্বব্যাপী ৫০ লাখের বেশি অপারেশন করেছে এটি। এ রকম হাজারো উদাহরণ দেওয়া যাবে রোবট নিয়ে, যা ছিল একসময় কল্পনাতীত। কল্পবিজ্ঞান থেকে বাস্তবতারোবট এখন ছাড়িয়ে গেছে সবকিছু। আধুনিক প্রযুক্তির ছোঁয়ায় রোবট আজ মানুষের নানা কাজে সহায়তা করছে।
শিল্প-কারখানা থেকে শুরু করে চিকিৎসা, কৃষি, এমনকি ব্যক্তিগত সহকারী হিসেবেও রোবটের ব্যবহার বাড়ছে। মানুষ যেখানে কাজ করতে পারে না বা ঝুঁকিপূর্ণ পরিবেশ, সেখানেও দক্ষতার সঙ্গে কাজ করছে এই যন্ত্রমানব।

রোবটের ধারণা নতুন কিছু নয়। ১৯২০ সালে চেক লেখক কারেল চ্যাপেক তাঁর নাটকে প্রথম রোবট শব্দটি ব্যবহার করেন।

এরপর বিজ্ঞানী আইজ্যাক আসিমভ রোবটের তিনটি মৌলিক নীতি তুলে ধরেন, যা এখনো রোবটিকসের নীতিমালা হিসেবে ব্যবহৃত হয়। রোবট কোনো মানুষের ক্ষতি করতে পারবে না, তাকে মানুষের আদেশ মানতে হবে (যদি তা প্রথম নিয়মের বিপরীতে না যায়) এবং তাকে নিজের অস্তিত্ব রক্ষা করতে হবে (যদি তা প্রথম দুটি নিয়মের সঙ্গে সাংঘর্ষিক না হয়)এগুলোই রোবটিকসের নীতিমালা।

একটি রোবটের সম্পূর্ণরূপে কাজ করতে মূলত তিনটি জিনিসের সমন্বয় দরকার হার্ডওয়্যার, সফটওয়্যার ও এআই (কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা)। প্রথম দিকে রোবটের ব্যবহার ছিল শিল্প-কারখানার উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধিতে সহায়তার জন্য। তবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) যুক্ত হওয়ার পর রোবটের কার্যক্ষমতা বহুগুণ বেড়ে যায়।

চিকিৎসা খাতে রোবট এখন শল্যচিকিৎসকের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছে। শিল্প খাতে রোবট মানুষের বিকল্প হিসেবে বিশেষ ঝুঁকিপূর্ণ কাজ করছে। কৃষিক্ষেত্রে স্বয়ংক্রিয় রোবট এখন চাষাবাদ, বীজ রোপণ, কীটনাশক ছিটানো, এমনকি ফসল সংগ্রহেও ব্যবহৃত হচ্ছে।

রোবটের ব্যাপক ব্যবহার নিয়ে উদ্বেগও আছে। অনেকে মনে করেন, এটি মানুষের চাকরির সুযোগ কমিয়ে দেবে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, রোবট মানুষের জায়গা নেবে না, বরং নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টি করবে।

বাংলাদেশের প্রথম হাঁটা রোবট লি উদ্ভাবন করেছেন শাজলালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল শিক্ষার্থী। ২০১৯ সালের ২০ এপ্রিল শনিবার আইআইসিটি ভবনে রোবটটি সবার সামনে উন্মুক্ত করা হয়।

আল সানি

প্রাসঙ্গিক
মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ