<p style="text-align:left"><span style="font-size:10pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="color:black"><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">১৭ বছর আগে চাঁদাবাজির অভিযোগে করা মামলা এবং সম্পদের তথ্য প্রদর্শন না করার অভিযোগে করা মামলার দায় থেকে অব্যাহতি পেয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানসহ আটজন। গতকাল বুধবার ঢাকার অতিরিক্ত মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. ছানাউল্ল্যাহর আদালত পুলিশের দেওয়া চূড়ান্ত প্রতিবেদন গ্রহণ করে তাকে চাঁদাবাজির মামলা থেকে অব্যাহতির আদেশ দেন।  </span></span></span></span></span></p> <p style="text-align:left"><span style="font-size:10pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="color:black"><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">অন্যদিকে ঢাকার বিশেষ জজ আদালত ১০-এর বিচারক রেজাউল করিম সম্পদের তথ্য প্রদর্শন না করার মামলা থেকে তারেক রহমানকে অব্যাহতি দেন।  </span></span></span></span></span></p> <p style="text-align:left"><span style="font-size:10pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="color:black"><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">চাঁদাবাজির মামলা থেকে অব্যাহতি পাওয়া অন্যরা হলেন তারেক রহমানের বন্ধু গিয়াসউদ্দিন আল মামুন, ওবায়দুল্লা খন্দকার, কামরুজ্জামান, ইঞ্জিনিয়ার মাহবুবুল আলম, ইঞ্জিনিয়ার এ কে এম শোয়েব বাশুরী ওরফে হাবলু, আজিজুল করিম তারেক ও মনিজুর রহমান ওরফে মানিক।</span></span></span></span></span></p> <p style="text-align:left"><span style="font-size:10pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="color:black"><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">১০ কোটি ৩১ লাখ টাকা চাঁদাবাজির অভিযোগে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান আব্দুল মোনেম লিমিটেডের মহাব্যবস্থাপক খায়রুল বাশার ২০০৭ সালের ৯ এপ্রিল বাদী হয়ে রাজধানীর শাহবাগ থানায় চাঁদাবাজির মামলাটি করেন। মামলায় তারেক রহমানসহ আটজনকে আসামি করা হয়। তদন্ত শেষে গত ৫ নভেম্বর তারেক রহমানসহ আটজনকে অব্যাহতির সুপারিশ করে চূড়ান্ত প্রতিবেদন দাখিল করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ডিবি পুলিশের ঢাকা কোতোয়ালি জোনাল টিমের পরিদর্শক মো. সাজ্জাদ হোসেন।</span></span></span></span></span></p> <p style="text-align:left"><span style="font-size:10pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="color:black"><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">মামলার চূড়ান্ত প্রতিবেদনে বলা হয়, রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক চাপে পড়ে বাদী ওই মামলা করেছিলেন। প্রকৃতপক্ষে গিয়াসউদ্দিন আল মামুন এবং এজাহারনামীয় অন্য আসামিদের তিনি চিনতেন না। চাঁদাবাজির কোনো ঘটনাও ঘটেনি। রাজনৈতিক প্রতিহিংসার বশবর্তী হয়ে তারেক রহমানের রাজনৈতিক ক্যারিয়ার ধ্বংস করতে বাদী খায়রুল বাশারকে চাপ প্রয়োগ করে মামলাটি করতে বাধ্য করা হয়। তদন্তে এবং সাক্ষ্য-প্রমাণে মামলার ঘটনাটি দণ্ডবিধি আইনের ৩৮৫/৩৮৬/৩৮৭ ধারামতে তথ্যগত ভুল প্রমাণিত হয়। সব আসামিকে এ মামলার দায় থেকে অব্যাহতির জন্য প্রার্থনা করা হলো।</span></span></span></span></span></p> <p style="text-align:left"> </p> <p style="text-align:left"><span style="font-size:10pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="color:black"><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">সম্পদের তথ্য প্রদর্শন মামলায়ও অব্যাহতি : সম্পদের তথ্য প্রদর্শন না করার অভিযোগে করা মামলায় বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে অব্যাহতি দিয়েছেন আদালত। গতকাল বুধবার ঢাকার বিশেষ জজ আদালত ১০-এর বিচারক রেজাউল করিম এ অব্যাহতি দেন। </span></span></span></span></span></p> <p style="text-align:left"><span style="font-size:10pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="color:black"><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">আদালত সূত্রে জানা গেছে, এ মামলাটি অভিযোগ গঠন শুনানির জন্য ধার্য ছিল। তবে মামলার বাদীর আনা অভিযোগ কাল্পনিক ও সৃজনকৃত উল্লেখ করেন বিচারক। পরে এ মামলা থেকে তাকে অব্যাহতি দেওয়া হয়। </span></span></span></span></span></p> <p style="text-align:left"><span style="font-size:10pt"><span style="font-family:Kantho"><span style="color:black"><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">মামলার সূত্রে জানা গেছে, ২০০৮ সালের ২৮ জুলাই উপ-কর কমিশনার সামিয়া আক্তার বাদী হয়ে মামলাটি করেন। </span></span></span></span></span></p>