<p>সম্মিলিত সনাতনী জাগরণ জোটের মুখপাত্র চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীর অনুসারীদের সঙ্গে পুলিশ ও আইনজীবীদের সংঘর্ষের মধ্যে চট্টগ্রামে আইনজীবী হত্যার ঘটনায় উদ্ভূত পরিস্থিতিতে সরকার কী পদক্ষেপ নিয়েছে, তা জানতে চেয়েছেন হাইকোর্ট। আজ বৃহস্পতিবার অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামানকে তা জানাতে বলা হয়েছে।</p> <p>গতকাল বুধবার বিচারপতি ফারাহ মাহবুব ও বিচারপতি দেবাশীষ রায় চৌধুরীর হাইকোর্ট বেঞ্চ এই আদেশ দেন।</p> <p>চট্টগ্রামে ইসকন পরিচালিত মন্দির পুণ্ডরীক ধামের অধ্যক্ষ, সনাতনী জাগরণ জোটের মুখপাত্র চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের জামিন নামঞ্জুর করে গত মঙ্গলবার তাকে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলায় কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন চট্টগ্রামের আদালত।</p> <p>ওই আদেশের পর আদালত প্রাঙ্গণে বিক্ষোভ, লাঠিপেটা, সংঘর্ষ ও এক আইনজীবী নিহত হওয়ার ঘটনা ঘটে। এ নিয়ে বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রকাশিত খবর-প্রতিবেদন উপস্থাপন করে ইসকন নিষিদ্ধ এবং কয়েকটি জেলায় ১৪৪ ধারা জারির স্বতঃপ্রণোদিত আদেশ দিতে হাইকোর্টের কাছে আরজি জানান সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মো. মনির উদ্দিন। তখন এ বিষয়ে অ্যাটর্নি জেনারেলকে ডেকে এনে তার বক্তব্য শোনেন আদালত।</p> <p>পরে এ বিষয়ে নিজ কার্যালয়ে সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন রাষ্ট্রের প্রধান আইন কর্মকর্তা মো. আসাদুজ্জামান। অ্যাটর্নি জেনারেল বলেন, আজ সুপ্রিম কোর্টের একজন আইনজীবী দুটি পত্রিকা হাইকোর্টের দৃষ্টিতে আনেন।</p>