<p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">চট্টগ্রাম শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে দুবাই থেকে আসা বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের বিজি-১৪৮  ফ্লাইট থেকে ২০টি সোনার বার জব্দ করা হয়েছে। এগুলোর ওজন দুই কেজি ৩০০ গ্রাম, মূল্য দুই কোটি ৬০ লাখ টাকা। এ সময় এক যাত্রীকে আটক করা হয়েছে। সেই সঙ্গে চোরাচালানের সোনার বার পরিবহন করায় উড়োজাহাজটিকে আটক করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার সকাল ৯টা ২৫ মিনিটে এনএসআই চট্টগ্রাম বিমানবন্দর টিম, বিমানবন্দর নিরাপত্তা শাখা এবং শুল্ক গোয়েন্দা যৌথভাবে অভিযান পরিচালনা করে এই সোনা জব্দ ও একজনকে আটক করে। </span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">এ বিষয়ে কাস্টমস গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক মো. মিনহাজ উদ্দিন কালের কণ্ঠকে বলেন, </span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif"">‘</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">বিমান তো আটক করে রাখা যায় না, এটাকে ডকুমেন্টারি জব্দ বলে। আমরা ফ্লাইটের পাইলট, ক্রু, স্টাফ সম্পর্কে জানতে চাইব। সঙ্গে তাদের সিসি ক্যামেরার ভেতরের ফুটেজ চাইব। এ বিষয়ে তদন্ত ও বিমানের কাছে ব্যাখ্যা চাইব। বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস ফ্লাইট বিজি ১৪৮ সকাল ১০টা ৫৭ মিনিটে ঢাকার উদ্দেশে চলে গেছে।</span></span><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:"Times New Roman","serif"">’</span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">কাস্টমস গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, যে যাত্রীর সিটের নিচ থেকে সোনার বারগুলো জব্দ করা হয়েছে তাঁর নাম আতিয়া সামিয়া। তিনি অনলাইন স্বর্ণ ব্যবসার সঙ্গে জড়িত বলে প্রাথমিকভাবে স্বীকার করেছেন। </span></span></span></span></p> <p><span style="font-size:11pt"><span style="font-family:"Calibri","sans-serif""><span style="font-size:14.0pt"><span style="font-family:SolaimanLipi">চট্টগ্রাম শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের জনসংযোগ কর্মকর্তা মোহাম্মদ ইব্রাহিম খলিল কালের কণ্ঠকে বলেন, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে যৌথ অভিযান পরিচালনা করে দুবাই থেকে আসা বিমান ফ্লাইটের ৯ জে সিটের নিচে প্লাস্টিক টেপ দিয়ে মুড়িয়ে বিশেষ কায়দায় লুকানো অবস্থায় সোনার বারগুলো জব্দ করা হয়েছে। আটক ব্যক্তির বিরুদ্ধে পতেঙ্গা মডেল থানায় ফৌজদারি মামলা করা হয়েছে।</span></span></span></span></p>