যার হাত ধরে পালিয়েছিলেন, সেই প্রেমিক ধর্ষণের পর হত্যা করেন

নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
শেয়ার
যার হাত ধরে পালিয়েছিলেন, সেই প্রেমিক ধর্ষণের পর হত্যা করেন
মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি মারুফ হাসান বাঁধন। ছবি : কালের কণ্ঠ

পাঁচ বছর আগে পঞ্চগড়ের মাদরাসাছাত্রী আসমা আক্তার তার প্রেমিক মারুফ হাসান বাঁধনের সঙ্গে পালিয়ে যান। তবে সেই প্রেমিক বাঁধন তাকে ধর্ষণের পর হত্যা করেন। এ মামলায় সেই প্রেমিকের মৃত্যুদণ্ডের রায় দিয়েছেন ট্রাইব্যুনাল।

আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৫ এর বিচারক মুহাম্মদ সামছুল ইসলাম এ রায় ঘোষণা করেন।

এ রায় শুনে ভেঙে পড়েন দণ্ডিত প্রেমিক বাঁধন।

রায়ের পর্যবেক্ষণে বিচারক বলেন, মেয়েটি ছেলেটিকে ভালোবেসে সুদূর পঞ্চগড় থেকে হাত ধরে পালিয়ে ঢাকায় এসেছিল। কিন্তু ছেলেটি তাকে ধর্ষণের পর হত্যা করেছে। সে ভালোবাসার অমর্যাদা করেছে।

সমাজে এরকম ঘটনার সর্বোচ্চ সাজা না হলে আইন আদালতের প্রতি মানুষের আস্থা কমে যাবে। আইন সত্যর বাহিরে কোনো কিছু বিশ্বাস করে না।

এদিন কারাগারে আটক আসামি বাঁধনকে আদালতে হাজির করা হয়। এরপর তার উপস্থিতিতে ১২টা ২০ মিনিটের দিকে বিচারক রায় পড়া শুরু করেন।

১টা ৫ মিনিটে রায় পড়া শেষে আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত হওয়ায় তার মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দেন। একইসঙ্গে সাজা পরোয়ানা দিয়ে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। এর আগে ২০১৯ সালের ২৩ আগস্ট তাকে পঞ্চগড় থেকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। এরপর থেকে তিনি কারাগারে আটক রয়েছেন।

মামলার সূত্রে জানা গেছে, বাধনের সঙ্গে ভুক্তভোগী আসমা আক্তারের প্রেমের সম্পর্ক ছিল।

২০১৯ সালের ১৮ আগস্ট তারা পঞ্চগড় থেকে পালিয়ে ঢাকায় চলে আসেন। তারা কোনো আবাসিক হোটেল না পেয়ে কমলাপুর রেলস্টেশনে অবস্থান করেন। এক পর্যায়ে বলাকা ট্রেনের একটি পরিত্যক্ত বগিতে তাকে নিয়ে যান বাধন। সেখানে আসমাকে ধর্ষণ করেন তিনি। তবে আসমা চিৎকার করলে তার ওড়না দিয়ে গলা পেচিয়ে হত্যা করে বাধন। এরপর বাধন ফের পঞ্চগড়ে ফিরে যান। ট্রেনের বগি বুঝে নিতে গিয়ে ওই বছরের ১৯ আগস্ট সকাল সাড়ে ৯ টার দিকে লাশ দেখতে পায় রেলওয়ের সংশ্লিষ্ট বিভাগ। পরে ওই তরুণীর সঙ্গে থাকা একটি ব্যাগের মধ্যে জন্ম সনদ দেখে তার বাবার সঙ্গে যোগাযোগ করে পরিচয় নিশ্চিত হয় পুলিশ।

এ ঘটনায় ভুক্তভোগীর চাচা রাজু আহমেদ বাদী ঢাকার রেলওয়ে থানায় মামলা করেন। তদন্ত শেষে একমাত্র আসামি বাধনকে অভিযুক্ত করে অভিযোগ পত্র দেন। পরে এ মামলার তার আনুষ্ঠানিক বিচার শুরু হয়। বিচার চলাকালে আদালত ১৪ জনের সাক্ষ্য গ্রহণ করেন।

মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

রংপুর

‘স্বতন্ত্র সচিবালয়’ প্রতিষ্ঠার দ্বারপ্রান্তে রয়েছে : প্রধান বিচারপতি

নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
শেয়ার
‘স্বতন্ত্র সচিবালয়’ প্রতিষ্ঠার দ্বারপ্রান্তে রয়েছে : প্রধান বিচারপতি
সংগৃহীত ছবি

বিচার বিভাগের জন্য ‘স্বতন্ত্র সচিবালয়’ প্রতিষ্ঠার দ্বারপ্রান্তে রয়েছে বলে জানিয়েছেন প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদ। শনিবার (৫ এপ্রিল) সকালে রংপুরে বিচার বিভাগের স্বাধীনতা নিয়ে অনুষ্ঠিত এক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা জানান। সুপ্রিম কোর্ট ও জাতিসংঘ উন্নয়ন কর্মসূচি (ইউএনডিপি) যৌথ উদ্যোগে এই সেমিনারের আয়োজন করে।

প্রধান বিচারপতি বলেন, 'বিচার বিভাগ হল রাষ্ট্রের একমাত্র অঙ্গ, যা বহু দশক ধরে অভ্যন্তরীণ সংস্কারে সক্রিয়ভাবে প্রচেষ্টা চালিয়ে আসছে।

আর এই প্রচেষ্টার কেন্দ্রে রয়েছে নিজস্ব সংস্কার কর্মসূচি বাস্তবায়নের ক্ষমতা ও কর্তৃত্ব। গত আটমাসে বিচার বিভাগ সংস্কারে অভূতপূর্ব অগ্রগতি হয়েছে। বিচার বিভাগ ক্ষমতার পূর্ণ পৃথকীকরণ লক্ষ্যের এতটা কাছাকাছি কখনো আসেনি। যদি এই সুযোগ নষ্ট করা হয়, তবে তাতে বিচার বিভাগের মর্যাদা, অখণ্ডতা ক্ষতিগ্রস্ত হবে।
'

আরো পড়ুন
বাংলাদেশের মতো সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি কোথাও নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

বাংলাদেশের মতো সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি কোথাও নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

 

বিচার বিভাগের সংস্কার অর্থবহ ও ফলপ্রসু করতে বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তাদের নিজ নিজ অবস্থান থেকে দায়িত্ব পালনের আহ্বান জানান বিচার বিভাগের প্রধান সৈয়দ রেফাত আহমেদ। তিনি বলেন, 'বিচার বিভাগের জন্য স্বতন্ত্র সচিবালয় প্রতিষ্ঠার দ্বারপ্রান্তে রয়েছে। স্বতন্ত্র সচিবালয় বিচার বিভাগের প্রাতিষ্ঠানিক স্বাধীনতা ও স্বায়ত্তশাসন নিশ্চিত করতে সহায়ক হবে।'

সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি জাফর আহমেদের সভাপতিত্বে সেমিনারে শুভেচ্ছা বক্তব্য দেন ইউএনডিপির আঞ্চলিক প্রতিনিধি স্টিফান লিলার।

বিশেষ অতিথি ছিলেন বাংলাদেশে নিযুক্ত ব্রিটিশ হাইকমিশনার সারাহ কুক।

সেমিনারে রংপুরের জেলা ও দায়রা জজ আদালত, মহানগর দায়রা জজ আদালত, চিফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত, চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত, শ্রম আদালতে কর্মরত বিভিন্ন পর্যায়ের বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তা, রংপুরের বিভিন্ন ট্রাইব্যুনালের বিচারক, কুড়িগ্রাম ও লালমনিরহাটের বিভিন্ন পর্যায়ের বিচারবিভাগীয় কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। 

আরো পড়ুন
ধাক্কা দিয়ে থানা থেকে পালিয়ে যায় যুবক, ৪ ঘণ্টা পর ফের আটক

ধাক্কা দিয়ে থানা থেকে পালিয়ে যায় যুবক, ৪ ঘণ্টা পর ফের আটক

 

এছাড়া রংপুর জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক, সরকারি কৌশুলি, পাবলিক প্রসিকিউটরসহ আইনজীবীরা সেমিনারে অংশ নেন।

মন্তব্য

নারী সাংবাদিককে হেনস্তার ঘটনায় গ্রেপ্তার তিনজন কারাগারে

নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
শেয়ার
নারী সাংবাদিককে হেনস্তার ঘটনায় গ্রেপ্তার তিনজন কারাগারে
সংগৃহীত ছবি

রাজধানীর রামপুরা এলাকায় নারী সাংবাদিককে শ্লীলতাহানি ও হেনস্থার ঘটনায় গ্রেপ্তার তিনজনকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত।

শুক্রবার (৪ এপ্রিল) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. সেফাতুল্লাহের আদালত শুনানি শেষে এ আদেশ দেন।

কারাগারে যাওয়া আসামিরা হলেন- সোয়েব রহমান জিসান, মো. রাইসুল ইসলাম ও মো. কাউসার হোসেন।

জানা গেছে, গত বুধবার রাতে রামপুরা এলাকায় হেনস্তার ঘটনাটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়।

বিষয়টি নজরে আসার পর র‍্যাব-৩ ছায়া তদন্ত শুরু করে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী নারী সাংবাদিক বাদী হয়ে রামপুরা থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা দায়ের করেন। আসামিদের ধরতে র‍্যাব সদর দপ্তরের গোয়েন্দা শাখা ও র‍্যাব-৩ এর একাধিক দল মাঠ পর্যায়ে কাজ শুরু করে। পরে গোয়েন্দা সূত্র থেকে প্রাপ্ত তথ্য ও তথ্যপ্রযুক্তির সহায়তায় মামলার প্রধান আসামি সোয়েব রহমান জিসানকে রামপুরা থানার মেরাদিয়া এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়।
পরবর্তীতে তার দেওয়া তথ্যে রমনা থানার বেইলি রোড এলাকা থেকে মো. রাইসুল ইসলাম ও গেন্ডারিয়া এলাকা থেকে মো. কাউসার হোসেনকে গ্রেপ্তার করে র‍্যাব। পরে শুক্রবার তাদেরকে আদালতে হাজির করা হয়। এসময় রামপুরা থানা পুলিশ তাদের কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন। শুনানি শেষে আদালত তাদের জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
 

উল্লেখ্য, ওই নারী সাংবাদিক বুধবার তার ফেসবুকে পোস্টে ‘নিজের বাসার সামনে নিরাপদ না’ শিরোনামে লিখেন, কিছু ছেলে তাকে টিজ করায় তার ভাই সামনে গিয়ে দাঁড়ান। বখাটেরা তখন তর্ক জুড়ে দেয় এবং তার ভাইকে মারধর করে। এ সময় ভাইকে রক্ষা করতে গেলে বখাটেরা তাকেও মারধর করে এবং শারীরিকভাবে হেনস্তা করে বলে অভিযোগ করেছেন তিনি।

মন্তব্য

গণহত্যার বিচার বানচালে মোটা অঙ্কের অর্থ বিনিয়োগের তথ্য পাওয়া গেছে : চিফ প্রসিকিউটর

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
গণহত্যার বিচার বানচালে মোটা অঙ্কের অর্থ বিনিয়োগের তথ্য পাওয়া গেছে : চিফ প্রসিকিউটর

আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের প্রধান প্রসিকিউটর তাজুল ইসলাম বলেছেন, ‘জুলাই-আগস্টের গণহত্যায় ট্রাইব্যুনালের বিচার বানচাল করতে পতিত সরকারের মোটা অঙ্কের বিনিয়োগের সুর্নিদিষ্ট তথ্য পেয়েছে প্রসিকিউশন।’ 

বৃহস্পতিবার (৩ এপ্রিল) দুপুরে গণমাধ্যমকে তিনি এ কথা বলেন।

তাজুল ইসলাম বলেন, ‘একই সঙ্গে নেপথ্যের কুশীলবদেরও চিহ্নিত করা হয়েছে।’

এর আগে বুধবার (২ এপ্রিল) চিফ প্রসিকিউটর তাজুল ইসলাম বলেন, ‘জুলাই-আগস্টের গণহত্যার ঘটনায় শেখ হাসিনার মামলার খসড়া তদন্ত রিপোর্ট আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউশনের হাতে এসেছে।

একাধিকবার অপরাধ প্রমাণে তথ্য-প্রমাণ মিলেছে খসড়া তদন্ত রিপোর্টে। পার পাওয়ার সুযোগ নেই।’

তিনি আরো বলেন, ‘চূড়ান্ত তালিকা পেলে আমরা ব্যবস্থা নেব। তবে খসড়ার তদন্ত প্রতিবেদনের ভিত্তিতে ফরমাল চার্জ গঠন প্রক্রিয়া শুরু হচ্ছে।

তাজুল ইসলাম বলেন, ‘তদন্ত প্রতিবেদনে গণহত্যার নির্দেশদাতা হিসেবে শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে বহু প্রমাণ ও উপাত্ত রয়েছে। কখনো সরাসরি, কখনো টেলিফোনেসহ নানা মাধ্যমে গুলির নির্দেশ দিয়ে তা আবার নিশ্চিতও করেন শেখ হাসিনা। হেলিকপ্টার থেকে গুলি করার স্পষ্ট নির্দেশও দিয়েছিলেন তিনি। আইনের ভাষায় এ গণহত্যার সুপেরিয়র কমান্ড রেসপনসিবিলিটি শেখ হাসিনার।

মন্তব্য

ডিআরইউ কর্মচারীদের ওপর হামলার ঘটনায় উজ্জ্বলের জামিন, কারাগারে রহমান

নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
শেয়ার
ডিআরইউ কর্মচারীদের ওপর হামলার ঘটনায় উজ্জ্বলের জামিন, কারাগারে রহমান

পেশাদার সাংবাদিকদের সংগঠন ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির (ডিআরইউ) কর্মচারীদের ওপর হামলার ঘটনায় করা মামলায় উজ্জ্বল মিয়া নামের এক আসামিকে জামিন দিয়েছেন আদালত। আব্দুর রহমান নামের আরেক আসামিকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

শনিবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মেহেদী হাসানের আদালত শুনানি শেষে এ আদেশ দেন।

আদালত সূত্রে জানা গেছে, গ্রেপ্তার দুই আসামিকে আদালতে হাজির করা হয়।

এরপর তাদের কারাগারে আটক রাখার আবেদন করে পুলিশ। এ সময় আসামিপক্ষে তাদের আইনজীবীরা জামিন চেয়ে আবেদন করেন। শুনানি শেষে আদালত উজ্জ্বলের জামিন মঞ্জুর করেন। একই সঙ্গে অন্য আসামি রহমানের জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
 

ডিআরইউর সভাপতি আবু সালেহ আকন বলেন, ডিআরইউ কার্যালয়ে শুধু সাংবাদিকদের জন্য টিসিবির পণ্য ক্রয়ের ব্যবস্থা করা হয়েছে। সেখানে আগে থেকেই টোকেন দেওয়া হয়। এসব টোকেনের একটি কারো মাধ্যমে করতোয়া কুরিয়ার সার্ভিসের এক কর্মীর কাছে চলে যায়। তারা এটাকে নকল করে ৫০টি টোকেন তৈরি করে টিসিবির পণ্য নিতে আসেন।

এ সময় আমাদের স্টাফ বাবুল বিষয়টি হাতেনাতে ধরে ফেলেন। পরে তাদের এখানে আর পণ্য নিতে না আসার জন্য বলা হয়। সেই ক্ষোভ থেকে শুক্রবার পল্টনে করতোয়া কুরিয়ার অফিসের সামনে ডিআরইউ স্টাফ বাবুলকে মারধর করে।

পরে দুপুর ১২টার দিকে দুর্বৃত্তরা দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র, লাঠিসোঁটা, রড, দা, চাপাতি, হকিস্টিক ইত্যাদি নিয়ে ডিআরইউর সামনে আমাদের কর্মচারী মো. জহিরুল ইসলাম (২৯) ও মো. রবিউল ইসলামের (২৭) ওপর হামলা চালায়। চাপাতির কোপে জহিরুলের মাথা ফেটে যায়।

এরপর তারা যাওয়ার সময় কর্মচারীদের প্রাণনাশের হুমকি দেয়। এ ঘটনায় শাহবাগ থানায় মামলা করা হয়েছে।

মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ