<p>কক্সবাজারের উখিয়ার রোহিঙ্গা ক্যাম্পে অজ্ঞাতপরিচয় সন্ত্রাসীর গুলিতে একই পরিবারে পিতা, পুত্র ও মেয়ের মৃত্যু হয়েছে। আজ সোমবার (২১ অক্টোবর) ভোর ৫টার দিকে উখিয়ার লাল পাহাড়সংলগ্ন ১৭ নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্পের একটি বসতবাড়িতে এই হামলার ঘটনা ঘটে।</p> <p>রোহিঙ্গা ক্যাম্পের নিরাপত্তায় নিয়োজিত ১৪ এপিবিএনের অধিনায়ক অতিরিক্ত ডিআইজি মো. ইকবাল ঘটনাটি নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, নিহতরা যথাক্রমে ১৭ নম্বর ক্যাম্পের বাসিন্দা আহমেদ হোসেন (৬০), তার ছেলে সৈয়দুল আমিন (২৮) ও মেয়ে আসমা বেগম (১৩)।</p> <div class="d-flex justify-content-center"> <div class="col-12 col-md-10 position-relative"><strong>আরো পড়ুন</strong> <div class="card"> <div class="row"> <div class="col-4 col-md-3"><img alt="নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছে মোটরসাইকেলের ধাক্কায় নিহত ২" height="66" src="https://cdn.kalerkantho.com/public/news_images/2024/10/21/1729493635-d910c0bfa749cd12cea822ced3c1f8b7.jpg" width="100" /></div> <div class="col-8 col-md-9"> <p>নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছে মোটরসাইকেলের ধাক্কায় নিহত ২</p> </div> </div> </div> <a class="stretched-link" href="https://www.kalerkantho.com/online/country-news/2024/10/21/1437494" target="_blank"> </a></div> </div> <p>অতিরিক্ত ডিআইজি মো. ইকবাল জানান, ভোরে অজ্ঞাতপরিচয় ১৫-২০ জন সন্ত্রাসী আহমেদ হোসেনের বাড়িতে প্রবেশ করে গুলি করে। এতে ঘটনাস্থলে আহমেদ হোসেন ও সৈয়দুল আমিন মারা যান। আহত আসমাকে উদ্ধার করে কক্সবাজার সদর হাসপাতালে পাঠানো হলে ওখানে তার মৃত্যু হয়।</p> <div class="d-flex justify-content-center"> <div class="col-12 col-md-10 position-relative"><strong>আরো পড়ুন</strong> <div class="card"> <div class="row"> <div class="col-4 col-md-3"><img alt="সিরাজগঞ্জে লাইনচ্যুত ট্রেনের ইঞ্জিন ও বগি উদ্ধার" height="66" src="https://cdn.kalerkantho.com/public/news_images/2024/10/21/1729492972-6fd33470dea458ab90e18c964caa6eb9.jpg" width="100" /></div> <div class="col-8 col-md-9"> <p>সিরাজগঞ্জে লাইনচ্যুত ট্রেনের ইঞ্জিন ও বগি উদ্ধার</p> </div> </div> </div> <a class="stretched-link" href="https://www.kalerkantho.com/online/country-news/2024/10/21/1437493" target="_blank"> </a></div> </div> <p>তিনি আরো জানান, প্রাথমিকভাবে জানা গেছে সৈয়দুল আমিন আরসার সন্ত্রাসী কার্যক্রমের সাথে দীর্ঘদিন যাবৎ সম্পৃক্ত থাকার কারণে অজ্ঞাতপরিচয় সন্ত্রাসীরা এই হত্যাকাণ্ড চালায়। এ ব্যাপারে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের প্রক্রিয়া চলছে। পাশাপাশি ক্যাম্পের নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে।</p>