<p>পিরোজপুরের নাজিরপুরে নিবন্ধন বিহীনভাবে সার মজুদ ও বিক্রির অভিযোগে অভিযোগে মো. আলমগীর হোসেন শেখ (৫৪) ও মো. লোকমান হোসেন (৫৮) নামের দুই ব্যবসায়ীকে এক মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড ও ৩০ হাজার টাকা করে দুই প্রতিষ্ঠানকে ৬০ টাকা জরিমানা করেন মোবাইল কোর্টের মাধ্যমে।</p> <p>গতকাল বুধবার (১৫ জানুয়ারি) রাতে উপজেলার সদর ইউনিয়নের সাতকাছেমিয়া গ্রামে অভিযান পরিচালনা করে এ জরিমানা করেন মোবাইল কোট পরিচালনাকারী নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও নাজিরপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা অরুপ রতন সিংহ।</p> <p>মোবাইল কোট সূত্রে জানা যায়, ‘সার ব্যবস্থাপনা আইন, ২০০৬’-এর ৮ ধারার অপরাধে প্রত্যেককে ৩০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড ও ১ মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ডে দণ্ডিত করা হয়। দীর্ঘদিন ধরে লাইসেন্সবিহীনভাবে সার ব্যবসা পরিচালনাকারী মো. আলমগীর হোসেনের দোকান থেকে ১,৬৩৫ কেজি ও মো. লোকমান হোসেনের দোকান থেকে ৬০০ কেজি মোট ২,২৩৫ কেজি বিভিন্ন ধরণের সার জব্দ করা হয়।</p> <div class="d-flex justify-content-center"> <div class="col-12 col-md-10 position-relative"><strong>আরো পড়ুন</strong> <div class="card"> <div class="row"> <div class="col-4 col-md-3"><img alt="ডিএমপি কমিশনারের বক্তব্যের বিষয়টি স্পষ্ট করল রিউমর স্ক্যানার" height="66" src="https://asset.kalerkantho.com/public/news_images/2025/01/16/1737004572-d82319912041449cd31bdb7e7569d171.jpg" width="100" /></div> <div class="col-8 col-md-9"> <p>ডিএমপি কমিশনারের বক্তব্যের বিষয়টি স্পষ্ট করল রিউমর স্ক্যানার</p> </div> </div> </div> <a class="stretched-link" href="https://www.kalerkantho.com/online/national/2025/01/16/1469255" target="_blank"> </a></div> </div> <p>এ ছাড়া ব্যবসায়ী মো. আলমগীর হোসেন ও মো. লোকমান হোসেনকে নাজিরপুর থানা পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়। দণ্ডপ্রাপ্ত মো. আলমগীর হোসেন উপজেলার সাতকাছিমিয়া গ্রামের নবির উদ্দিন শেখ ও মো. লোকমান হোসেন একই এলাকার আ. জলিলের ছেলে।</p> <p>অভিযানে উপজেলা কৃষি বিভাগের কর্মকর্তা, থানা পুলিশের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।</p> <p>নাজিরপুর উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা অরুপ রতন সিংহ বলেন, ‘সার ব্যবস্থাপনা আইন, ২০০৬’ এর ৮ ধারার অপরাধে প্রত্যেককে ৩০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড ও আলাদা আলাদা মামলায় ১ মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ডে দণ্ডিত করা হয়। তাদের দোকান ২,২৩৫ কেজি বিভিন্ন ধরনের সার জব্দ করা হয়। জব্দকৃত মালামাল পরবর্তীতে উন্মুক্ত নিলামের মাধ্যমে বিক্রয়ের করে লব্ধ অর্থ সরকারি কোষাগারে জমা দেওয়া হবে।’</p>