ঢাকা, রবিবার ১৩ এপ্রিল ২০২৫
৩০ চৈত্র ১৪৩১, ১৩ শাওয়াল ১৪৪৬

ঢাকা, রবিবার ১৩ এপ্রিল ২০২৫
৩০ চৈত্র ১৪৩১, ১৩ শাওয়াল ১৪৪৬

নানা আয়োজনে অফিসার্স ক্লাবে সরস্বতী পূজা উদযাপন

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
নানা আয়োজনে অফিসার্স ক্লাবে সরস্বতী পূজা উদযাপন
সংগৃহীত ছবি

নানা আয়োজনে অফিসার্স ক্লাব ঢাকার প্রাঙ্গণে সরস্বতী পূজা উদযাপন করা হয়েছে। মঙ্গলবার (৪ ফেব্রুয়ারি) দিনব্যাপী অনুষ্ঠানমালার অংশ হিসেবে প্রতিমা স্থাপন, পুষ্পাঞ্জলী ও হাতেখড়ি, প্রদীপ প্রজ্বলন আলোচনা, প্রসাদ বিতরণ ও আপ্যায়নের আয়োজন করা হয়। 

মন্ত্রিপরিষদ সচিব ও অফিসার্স ক্লাব ঢাকার চেয়ারম্যানের সভাপতিত্বে সকাল ১০টায় সরস্বতী পূজা অনুষ্ঠান শুরু হয়। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল।

 

বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা অধ্যাপক ডা. বিধান রঞ্জন রায় পোদ্দার এবং পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা। অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ভারতের রাষ্ট্রদূত শ্রী প্রণয় ভার্মা এবং বাংলাদেশে নিযুক্ত নেপালের রাষ্ট্রদূত ঘনশ্যাম ভান্ডারী। 

অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন পূজা উপ-কমিটির চেয়ারম্যান বিজন কান্তি সরকার। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন অফিসার্স ক্লাব ঢাকার কোষাধ্যক্ষ এম এ খালেক, পূজা উদযাপন উপ-কমিটির কো-চেয়ারম্যান তপন চন্দ্র মজুমদার এবং পূজা উদযাপন উপ-কমিটি সদস্য সচিব রথীন্দ্র নাথ দত্ত।

এ ছাড়া বিচারপতিগণ, সরকারের সিনিয়র সচিব, সচিব, অতিরিক্ত সচিব, যুগ্ম সচিব ও উপ-সচিবসহ বিভিন্ন সংস্থার প্রধান এবং সরকারি, আধা-সরকারি প্রতিষ্ঠানে কর্মরত ও অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তাবৃন্দ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন। 

সন্ধ্যায় দেশের প্রথিতযশা শিল্পীদের অংশগ্রহণে এক মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। ক্লাব সদস্য ও তাদের সপরিবারে সদস্যবৃন্দ এবং সনাতন ধর্মের সব মিলিয়ে প্রায় ১০ হাজার অতিথি দিনব্যাপী প্রাণভরে অনুষ্ঠানটি উপভোগ করেন।

মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

মাটিলা সীমান্তে নারী-পুরুষ ও শিশুসহ ৩১ বাংলাদেশি আটক

মহেশপুর (ঝিনাইদহ) সংবাদদাতা
মহেশপুর (ঝিনাইদহ) সংবাদদাতা
শেয়ার
মাটিলা সীমান্তে নারী-পুরুষ ও শিশুসহ ৩১ বাংলাদেশি আটক
সংগৃহীত ছবি

ঝিনাইদহের মহেশপুর উপজেলার মাটিলা সীমান্ত দিয়ে অবৈধভাবে পারাপারের সময় নারী-পুরুষ ও শিশুসহ ৩১ বাংলাদেশিকে আটক করেছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)। শনিবার (১২ এপ্রিল) রাত সাড়ে ৮ টার দিকে গণমাধ্যমে পাঠানো বিজিবির প্রেস বিজ্ঞপ্তি থেকে এ তথ্য জানানো হয়। 

এতে বলা হয়, শনিবার (১২ এপ্রিল) বিকালে উপজেলার কুসুমপুর, নতুনপাড়া বেনীপুর বিওপির টহল দল সীমান্তে অভিযান পরিচালনা করে ৩১ জন বাংলাদেশি নাগরিককে আটক করা হয়েছে। এ সময় ২০ বোতল ভারতীয় ফেনসিডিল ও ১ হাজার ৭২০ পিচ ভারতীয় আতশবাজি উদ্ধার করা হয়।

 

আটকদের মধ্যে ৭ জন নারী ও ৪ জন শিশু। আটকরা চট্টগ্রাম, পিরোজপুর, সাতক্ষীরা, যশোর, ও বগুড়া জেলার বাসিন্দা। জব্দ মাদক ও আটক ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের মাধ্যমে থানায় সোপর্দ করা হয়েছে বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়। 

মন্তব্য

টঙ্গীতে সহকর্মীর ধর্ষণে অন্তঃসত্ত্বা যুবতী, যুবক গ্রেপ্তার

আঞ্চলিক প্রতিনিধি, গাজীপুর
আঞ্চলিক প্রতিনিধি, গাজীপুর
শেয়ার
টঙ্গীতে সহকর্মীর ধর্ষণে অন্তঃসত্ত্বা যুবতী, যুবক গ্রেপ্তার
গ্রেপ্তার যুবক

টঙ্গীতে ধর্ষণের পর অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়েছেন এক যুবতী (২৫)। এই ঘটনায় ভুক্তভোগীর মা বাদী হয়ে থানায় মামলা করলে অভিযুক্তকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। শনিবার (১২ এপ্রিল) থানায় মামলা হলে অভিযুক্তকে গ্রেপ্তার করে জেলহাজতে প্রেরণ করা হয়।

গ্রেপ্তার  সাইফুল ইসলাম (২৭) ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়া থানার নীলাখাদ গ্রামের বাহার মিয়ার ছেলে।

তিনি পাগার এলাকার বাবু মিয়ার বাড়িতে ভাড়া বাসায় বাস করতেন।

আরো পড়ুন
আলোচিত-১০ (১২ এপ্রিল)

আলোচিত-১০ (১২ এপ্রিল)

 

মামলা সূত্রে জানা যায়, ভুক্তভোগী ও অভিযুক্ত একই কারখানায় চাকরি করতেন। সেই সুবাদে অভিযুক্তের সঙ্গে ভুক্তভোগীর পরিচয় থেকে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। গত বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৭টার দিকে সাইফুল ভুক্তভোগীকে মুঠোফোনে তার বর্তমান ভাড়া বাসায় ডেকে নিয়ে বিবাহের প্রলোভন দেখিয়ে ধর্ষণ করেন।

এ ছাড়া সাইফুল বিভিন্ন তারিখ ও সময়ে ভুক্তভোগীকে বিবাহের প্রলোভন দেখিয়ে একাধিকবার ধর্ষণ করেন। ধর্ষণের ফলে ভুক্তভোগী দুই মাসের অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়ে। পরে বিয়ে না করায় সাইফুলের বিরুদ্ধে থানায় মামলা হলে তাকে গ্রেপ্তার করে জেলহাজতে প্রেরণ করে পুলিশ।

টঙ্গী পূর্ব থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মুহাম্মদ ফরিদুল ইসলাম ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে কালের কণ্ঠকে বলেন, অভিযুক্তকে গ্রেপ্তার
করে জেলহাজতে এবং নির্যাতিতাকে ডাক্তারি পরিক্ষার জন্য হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।

মন্তব্য

‘দেশের কোনো মেডিক্যাল কলেজ বন্ধের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি’

নীলফামারী প্রতিনিধি
নীলফামারী প্রতিনিধি
শেয়ার
‘দেশের কোনো মেডিক্যাল কলেজ বন্ধের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি’
সংগৃহীত ছবি

দেশের নতুন বা পুরনো কোনো মেডিক্যাল কলেজ বন্ধের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. নাজমুল হোসেন। শনিবার (১২ এপ্রিল) সকালে নীলফামারী সরকারি মেডিক্যাল কলেজ পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের এ কথা জানান তিনি।

তিনি বলেন, ‘দেশের কোনো সরকারি মেডিক্যাল কলেজ বন্ধের এমন কোনো সিদ্ধান্ত এখন পর্যন্ত নেওয়া হয়নি। কিন্তু নীলফামারী মেডিক্যাল কলেজসহ ছয়টি মেডিক্যাল কলেজ বা এর বাইরে অন্য যেকোনো সরকারি বা বেসরকারি মেডিক্যাল কলেজ যেখানে মানসম্পন্ন শিক্ষা দেওয়া সম্ভব না হয়, তাহলে অবশ্যই আমাদের কিছু কঠিন সিদ্ধান্ত নিতেই হবে।

এই সিদ্ধান্তগুলো কিন্তু সবার ভালোর জন্য।’

আরো পড়ুন
এবার এআইয়ের ফাঁদে ওবায়দুল কাদের

এবার এআইয়ের ফাঁদে ওবায়দুল কাদের

 

তিনি আরো বলেন, ‘আমরা চাই না মেডিক্যাল কলেজগুলোতে এমন চিকিৎসক তৈরি হোক, যেখানে তারা মানসম্পন্ন চিকিৎসা দিতে পারবে না। কারণ হচ্ছে আমরা যদি যথাযথ শিক্ষা দিতে না পারি তাহলে যথাযথ চিকিৎসক হবে না। আমাদের প্রথম চেষ্টা অবশ্যই এই মেডিক্যাল কলেজগুলোর মানোন্নয়ন করা।

মহাপরিচালক বলেন, ‘আমাদের দেশে ৩৭টি মেডিক্যাল কলেজ আছে। তার মধ্যে ৬টি নবীন মেডিক্যাল কলেজের মধ্যে নীলফামারী মেডিক্যাল কলেজ একটি। যেগুলো ২০১৮ সালে দিকে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। স্বাভাবিকভাবে এই মেডিক্যাল কলেজগুলোয় এখনো পরিপূর্ণ অবকাঠামো গড়ে ওঠা সম্ভব হয়নি।

২০১৮ সালে তৎকালীন সরকার যথাযথ পরিকল্পনা ছাড়াই মেডিক্যাল কলেজগুলো স্থাপন করে। পরবর্তীতে এই সমস্যা আরো জটিল হয়ে যায় যখন ২২-২৩ সালে এসে এক সিদ্ধান্তে মেডিক্যাল কলেজগুলোতে ১ হাজার ৩০টা আসন বাড়িয়ে ফেলা হয়। এটার জন্য যে প্রস্তুতি নেওয়া দরকার সেটি নেওয়া হয়নি। এর কারণে আমার মেডিক্যাল কলেজগুলো ভারাক্রান্ত হয়ে পড়েছে। একটা মেডিক্যাল কলেজ যে পরিমাণ শিক্ষার্থীর জন্য উপযুক্ত, তার চেয়ে অনেক বেশি পরিমাণে শিক্ষার্থী নিয়ে চলতে হচ্ছে।

রেজাল্ট দিয়ে মানদণ্ড বিচার করার প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘রেজাল্ট দিয়ে মানদণ্ড বিচারের বিতর্কে আমি যাব না। কারণ শুধু রেজাল্টই সব সময় মানের প্রতিফলন ঘটায় না। শুধু রেজাল্ট দিয়ে এটা বলা যাবে না। কঠিন একটা পরিস্থিতিতে আমি যা পারফরম করব, একটা সহজ পরিস্থিতিতে নাও করতে পারি। সুতরাং কোনো মেডিক্যাল কলেজের রেজাল্ট ভালো বা খারাপ, এটা মানদণ্ড নয়। আমরা তো অন্য অনেক কিছু বিবেচনা করব। অবকাঠামো কেমন আছে, শিক্ষকের সংখ্যা কী রকম, ছাত্র-ছাত্রীদের উপস্থিতি, পারফরম্যান্স কী রকম— সব কিছু। পরীক্ষা সময় আমি যদি একজন উদার পরীক্ষক হই, আমি অনেককে পাস করে দিতে পারি। আমি শিক্ষাটা ভালো করে দেব। সেটা মূল, পরীক্ষাটা অবশ্যই গুরুত্বপূর্ণ। শিক্ষা যদি ভালো করে দিই এবং ভালো করে পরীক্ষার্থী নেই, দ্যাট ইস আইডিয়াল। কিন্তু আমি শিক্ষা দিলাম না, পরীক্ষার সময় আমি খুব দয়া করলাম। তাইলে কিন্তু রেজাল্ট ভালো হয়ে যেতে পারে। ফলে শুধু রেজাল্ট দিয়ে আমরা বিবেচনা করবো না। সব কিছুই বিবেচনা করছি আমরা।’

আরো পড়ুন
ফিলিস্তিনের স্বাধীনতা চেয়ে কাঁদল লাখো মানুষ

ফিলিস্তিনের স্বাধীনতা চেয়ে কাঁদল লাখো মানুষ

 

এর আগে সকালে নীলফামারী সরকারি মেডিক্যাল কলেজে সম্মেলনে প্রতিষ্ঠানের অধ্যক্ষ অধ্যাপক ডা. জিম্মা হোসেনের সভাপতিত্বে শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের সাথে মতবিনিময় করেন স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. নাজমুল হোসেন। মতবিনিময়সভায় নীলফামারী সরকারি মেডিক্যাল কলেজের স্থায়ী ক্যাম্পাস নির্মাণসহ সার্বিক সমস্যা মহাপরিচালকের কাছে তুলে ধরেন শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা। পরিদর্শন শেষে অস্থায়ী ক্যাম্পাসে চারটি গাছের চারা রোপন করেন মহাপরিচালক।

এসময় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালক (মানবসম্পদ ও ব্যবস্থাপনা) ডা. মাসুদুর রহমান, উপপরিচালক (সরকারি-বেসরকারি মেডিক্যাল কলেজ) ডা. সৈয়দ মোহাম্মদ বাকী বিল্লাহসহ রংপুর ও দিনাজপুর সরকারি মেডিক্যাল কলেজের অধ্যক্ষগণ উপস্থিত ছিলেন।

প্রাসঙ্গিক
মন্তব্য

থানায় হামলাকারী হাজী ইদ্রিস গ্রেপ্তার

কুমিল্লা প্রতিনিধি
কুমিল্লা প্রতিনিধি
শেয়ার
থানায় হামলাকারী হাজী ইদ্রিস গ্রেপ্তার
সংগৃহীত ছবি

কুমিল্লার মুরাদনগরে চাঁদাবাজি ও থানায় হামলার ঘটনায় দায়েরকৃত মামলার আসামি হাজী ইদ্রিসকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। শনিবার (১২ এপ্রিল) দুপুরে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে উপজেলার কোম্পানীগঞ্জ এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। মুরাদনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জাহিদুর রহমান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

ওসি জানান, গত ২৪ মার্চ মুরাদনগরের কোম্পানীগঞ্জ এলাকায় প্রকাশ্যে চাঁদাবাজির ঘটনায় বাধা দেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতারা।

এতে ক্ষিপ্ত হয়ে চাঁদাবাজ আবুল কালামের নেতৃত্বে সংঘবদ্ধ হয়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাদের ওপর হামলা করা হয়। পরবর্তীতে খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে চাঁদা আদায়ের রসিদসহ আবুল কালাম নামের একজনকে আটক করে।

খবর পেয়ে আবুল কালামের অনুসারীরা তাকে ছিনিয়ে নিতে থানায় হামলা করেন। এ সময় থানায় উপস্থিত বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাদের ওপরও আক্রমণ করা হয়।

পরে এ ঘটনায় ছাত্রনেতা আবু ফয়সাল ও পুলিশ বাদি হয়ে পৃথক দুটি মামলা করেন।

এ বিষয়ে জেলা গোয়েন্দা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আবদুল্লাহ কালের কণ্ঠকে বলেন, মুরাদনগর থানার পুলিশের সহায়তায় আসামি হাজী ইদ্রিসকে গ্রেপ্তার করে বিকেলে আদালতের মাধ্যমে কুমিল্লা কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

প্রাসঙ্গিক
মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ