ভ্রাম্যমাণ টিনের বাক্সের আইসক্রিম, শিশুদের জন্য স্বাস্থ্যঝুঁকি

বীরগঞ্জ (দিনাজপুর) প্রতিনিধি
বীরগঞ্জ (দিনাজপুর) প্রতিনিধি
শেয়ার
ভ্রাম্যমাণ টিনের বাক্সের আইসক্রিম, শিশুদের জন্য স্বাস্থ্যঝুঁকি
ছবি: কালের কণ্ঠ

দিনাজপুরের বীরগঞ্জ উপজেলায় ভ্রাম্যমাণ টিনের বাক্সে বিক্রি হওয়া আইসক্রিম শিশুদের স্বাস্থ্যের জন্য মারাত্মক ঝুঁকি তৈরি করছে। ব্র্যান্ডেড ও স্বাস্থ্যসম্মত আইসক্রিমের প্রচলন বাড়লেও, এখনও বিদ্যালয়ের সামনে, হাট-বাজার ও জনবহুল এলাকায় কাঁধে ঝোলানো বা ভ্যানে করে আইসক্রিম বিক্রির চিত্র দেখা যায়। অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে তৈরি ও সংরক্ষণের কারণে এসব আইসক্রিমে সহজেই জীবাণু জন্মাতে পারে, যা ডায়রিয়া, পেটের পীড়া ও খাদ্যে বিষক্রিয়ার কারণ হতে পারে।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এসব আইসক্রিমে অতিরিক্ত কেমিক্যাল ও কৃত্রিম রঙ ব্যবহার করা হয়, যা শিশুদের স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর।

বীরগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাঃ আফরোজ সুলতানা বলেন, রাস্তার পাশের আইসক্রিমে জীবাণু সংক্রমণের ঝুঁকি বেশি। এতে থাকা ক্ষতিকর কেমিক্যাল ও রঙ হজমের সমস্যা, ফুড পয়জনিং এমনকি দীর্ঘমেয়াদে নানা স্বাস্থ্য জটিলতার কারণ হতে পারে। অভিভাবকদের আরও সচেতন হতে হবে এবং শিশুদের স্বাস্থ্যসম্মত বিকল্প খাবার বেছে দিতে হবে।

উপজেলার পৌর শহরের ৬ নম্বর ওয়ার্ডের আইসক্রিম বিক্রেতা নাগরু বলেন, আমি অশিক্ষিত মানুষ, মানুষ খায় তাই বিক্রি করি।

কিছু লাভ হয়, তা দিয়েই সংসার চলে। তবে এই আইসক্রিম যে ক্ষতিকর, তা আগে জানতাম না। যদি সত্যিই ক্ষতি হয়, তাহলে আমাদেরও জানা উচিত, যাতে আমরা অন্য কিছু করতে পারি।

বীরগঞ্জ উপজেলা স্যানিটারি ইন্সপেক্টর ও নিরাপদ খাদ্য পরিদর্শক ফরিদ বিন ইসলাম বলেন, একসময় গ্রামবাংলার ঐতিহ্যের অংশ ছিল এই আইসক্রিম।

তবে এখন ব্র্যান্ডেড ও স্বাস্থ্যসম্মত আইসক্রিম সহজলভ্য হওয়ায় এসব আইসক্রিমের প্রচলন কমে গেছে। তবুও কিছু বিক্রেতা রাসায়নিক রঙ ও ক্ষতিকর উপাদান ব্যবহার করে আইসক্রিম বিক্রি করছে। আমরা নিয়মিত মনিটরিং করে তাদের সতর্ক করছি এবং প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিচ্ছি।

অভিভাবক সাদেকুল ইসলাম বলেন, আমরা ছোটবেলায় এসব আইসক্রিম খেতাম, কিন্তু তখন এত কিছু জানা ছিল না। এখন বুঝতে পারি, এগুলো কতটা অস্বাস্থ্যকর।

এখনো দেখি, গ্রামের শিশুরা এসব আইসক্রিম খাচ্ছে, যা তাদের স্বাস্থ্যের জন্য মারাত্মক ঝুঁকির কারণ হতে পারে।

সচেতন নাগরিকরা মনে করেন, শুধু বিক্রেতাদের সতর্ক করলেই চলবে না, স্থানীয় প্রশাসন ও স্বাস্থ্য বিভাগের নজরদারি আরও বাড়ানো প্রয়োজন। পাশাপাশি ভোক্তাদেরও সচেতন করতে হবে। নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিত করতে কঠোর প্রশাসনিক ব্যবস্থা, বিক্রেতাদের প্রশিক্ষণ এবং জনসচেতনতা বৃদ্ধি করা জরুরি বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।

মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

ভুল চিকিৎসায় রোগী মৃত্যুর অভিযোগ, হাসপাতালে স্বজনদের ভাঙচুর

কুমিল্লা (উত্তর) প্রতিনিধি
কুমিল্লা (উত্তর) প্রতিনিধি
শেয়ার
ভুল চিকিৎসায় রোগী মৃত্যুর অভিযোগ, হাসপাতালে স্বজনদের ভাঙচুর
নিহত ইমরান হোসেন। ছবি : কালের কণ্ঠ

কুমিল্লা নগরীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভুল চিকিৎসায় এক যুবকের মৃত্যুর অভিযোগ উঠেছে। রবিবার (১৬ মার্চ) রাতে কুমিল্লা নগরীর ট্রমা হাসপাতালে এই ঘটনা ঘটে। ঘটনার পরপরই নিহতের  স্বজনরা ভুল চিকিৎসায় মারা গেছে দাবি তুলে হাসপাতালের বিভিন্ন জিনিসপত্র ভাঙচুর চালায়।

এদিকে হাসপাতাল ভাঙচুর চলাকালে হাসপাতালের চিকিৎসক, নার্স ও কর্মচারীরা পালিয়ে গেছে বলে জানায় প্রত্যক্ষদর্শীরা।

পরে সেনাবাহিনী ও পুলিশ এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। 

নিহত ইমরান হোসেন (২১) কুমিল্লা নগরীর ১৪নং ওয়ার্ড ২য় মুরাদপুর এলাকার দুবাই প্রবাসী হুমায়ুন মিয়ার ছেলে। 

নিহতের স্বজনদের সূত্রে জানা যায়, ইসমাইল হোসেন দীর্ঘদিন ধরে শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যায় ভুগছিল। পরে, কুমিল্লা নগরীর ট্রমা হাসপাতালে ডা. আতাউর রহমানের কাছে চিকিৎসা নিতে আসলে চিকিৎসক ইসমাইলকে সার্জারি করার পরামর্শ দেন।

পরে শুক্রবার (১৪ মার্চ) সকাল ৮টায় সার্জারি করার উদ্দেশ্যে অপারেশন থিয়েটারে নিয়ে যাওয়া হয়। চার ঘণ্টার অপারেশনের সময়ের কথা জানালেও অপারেশন সম্পন্ন হয় সাত ঘণ্টায়। পরে রোগীর অবস্থার অবনতি হলে রোগীকে ইন্টেনসিভ কেয়ার ইউনিটে স্থানান্তর করা হয়।

ঘটনার দিন রবিবার বিকালে রোগীর কোনো সাড়া শব্দ না পাওয়ায় রোগীর স্বজনরা রোগী মারা গেছে দাবি করলেও হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ রোগীকে লাইফ সাপোর্টে নেওয়ার কথা বলে।

বিকাল পার হয়ে সন্ধ্যা হয়ে গেলেও হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ রোগী মৃত্যুর বিষয়টি নিয়ে মুখ খুলেনি। বরং রোগীকে আরো পরীক্ষা-নিরীক্ষা ও ওষুধ আনায় রোগীর স্বজনদের দিয়ে।

নিহত ইসমাইলের চাচা জাকির হোসেন বলেন, আমার ভাতিজাকে তারা সামান্য অপারেশনের কথা বলেছিল। কিন্তু, তারা সাত ঘণ্টা ওটিতে রেখেছিল। পরে রোগীর সমস্যা হয়েছে এ কথা বলে লাইফ সাপোর্টে নেওয়ার কথা বলে।

আমরা রাজি হই। কিন্তু লাইফ সাপোর্টে নেওয়ার পর প্রায় ৩ দিন হয়ে গেলেও তারা আমাদের রোগীকে দেখতে দেয়নি। পরে নানা অজুহাতে আইসিউতে ঢুকে দেখি যে আমাদের রোগী মৃত। কিন্তু তারপরও তারা মৃত রোগীর চিকিৎসা করানোর জন্য পরীক্ষা ফি ও ওষুধ কিনিয়েছে আমাদেরকে দিয়ে। তারা আমাদেরকে ২৫ হাজার টাকার অপারেশনের কথা বলে প্রায় সাড়ে ৩ লাখ টাকা নেয় ধাপে ধাপে। একজন রোগীর ৩ দিনে লাখ টাকার ওষুধ কিভাবে লাগে। তাদের গাফিলতির কারণে আমাদের রোগী মারা গেছে। আমরা এর বিচার চাই। এদিকে, রোগী মারা যাওয়ার খবর জানাজানি হলে বিক্ষুব্ধ স্বজনরা হাসপাতাল ভাঙচুর চালায়।

রোগীর মা নাজমা বেগম বলেন, ট্রমা হাসপাতালের ডা. আতাউর রহমান শুক্রবার সকাল ৮টায় আমার ছেলের অপারেশন করায়। মারা গেছে রবিবার বিকাল ৫টা বাজে, কিন্তু সন্ধ্যা পার হয়ে গেলেও তারা জানায়নি। রাতে আমরা মারা যাওয়ার খবর পাই। তারা মারা যাওয়ার পরেও ওষুধ আনতে বলেছিল আমাদের। আমরা রোগী মারা গেছে দাবি করার পর তারা ওষুধ ফেরত পাঠায়। এটা রাত ৯টার ঘটনা। ডাক্তারের কেউ আমাদের সঙ্গে কথা বলতেও রাজী হয়নি। তারা আমার ছেলেকে অবহেলায় মেরে ফেলেছে। তারা কয়েক দফায় পরীক্ষা-নিরীক্ষার কথা বলে টাকা নিয়েছে। কিন্তু একবারও বলেনি আমার ছেলে মারা গেছে।

রাতে কোতয়ালী মডেল থানার ওসি মহিনুল ইসলাম বলেন, খবর পেয়ে পুলিশ ও সেনাবাহিনী হাসপাতালে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। এখনো কেউ লিখিত অভিযোগ দেয়নি। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। 

মন্তব্য

কক্সবাজারে ইজিবাইক চালককে ছুরিকাঘাতে হত্যা

বিশেষ প্রতিনিধি, কক্সবাজার
বিশেষ প্রতিনিধি, কক্সবাজার
শেয়ার
কক্সবাজারে ইজিবাইক চালককে ছুরিকাঘাতে হত্যা

কক্সবাজার শহরের পাহাড়তলীতে মুজিবুর রহমান (৩৭) নামের এক ইজিবাইক চালককে ছুরিকাঘাতে হত্যা করা হয়েছে।

রবিবার (১৬ মার্চ) সন্ধ্যা ৭টার দিকে শহরের পাহাড়তলী বাজারে এই ঘটনা ঘটে। কক্সবাজার সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. ইলিয়াস খান এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

নিহত মুজিবুর স্থানীয় হালিমাপাড়া এলাকার মৃত আবদুল জলিলের ছেলে।

তিনি দুই সন্তানের জনক।

নিহতের ভাই তানভীর অভিযোগ করেন, পাহাড়তলীর একটি ইজিবাইক গ্যারেজে ইজিবাইক সংক্রান্ত একটি দ্বন্দ্ব নিয়ে মুজিবুর রহমান ও পাশের ইসলামপুর এলাকার হোছনের ছেলে গোলাম মোস্তফার কথা কাটাকাটি হয়।

এসময় ক্ষিপ্ত হয়ে মুজিবুর রহমানকে ছুরিকাঘাত করে গোলাম মোস্তফা। এতে গুরুতর জখম হলে তাকে দ্রুত কক্সবাজার সদর হাসপাতালে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।

ওসি ইলিয়াস খান বলেন, পুলিশের একটি দল ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন। ঘাতক ও তার সহযোগীদের গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে।

এদিকে হত্যার ঘটনা ছড়িয়ে পড়লে এলাকাবাসী ক্ষিপ্ত হয়ে হত্যাকারীর ঘরে হামলা চালিয়ে ভাঙচুর করে গুঁড়িয়ে দেয়।

মন্তব্য

র‌্যাব পরিচয়ে চাঁদা নিতে এসে অবসরপ্রাপ্ত আনসার সদস্য গ্রেপ্তার

মির্জাপুর (টাঙ্গাইল) প্রতিনিধি
মির্জাপুর (টাঙ্গাইল) প্রতিনিধি
শেয়ার
র‌্যাব পরিচয়ে চাঁদা নিতে এসে অবসরপ্রাপ্ত আনসার সদস্য গ্রেপ্তার

টাঙ্গাইলের মির্জাপুরে র‌্যাব পরিচয়ে চাঁদা নিতে এসে হানিফ খান (৪৫) নামে অবসরপ্রাপ্ত এক আনসার সদস্য গ্রেপ্তার হয়েছেন।

রবিবার (১৬ মার্চ) সন্ধ্যায় উপজেলার তরফপুর ইউনিয়নের চকবাজার এলাকায় র‌্যাব পরিচয়ে চাঁদা দাবি করলে জনতা তাকে আটক করে পুলিশে সোপর্দ করে।

হানিফ খান টাঙ্গাইলের বাসাইল উপজেলার হাবলা উত্তরপাড়া গ্রামের বক্তার খানের ছেলে।

পুলিশ ও স্থানীয়রা জানায়, অবসরপ্রাপ্ত আনসার সদস্য হানিফ খান মির্জাপুর উপজেলার তরফপুর চকবাজার এলাকায় একটি গুম ও হত্যা মামলার তদন্ত করতে যান।

একপর্যায়ে তিনি কৌশলে মামলার আসামির কাছে চাঁদা দাবি করেন। এ সময় তিনি ৩০ হাজার টাকায় হত্যা মামলা নিষ্পত্তি করে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেন।

বিষয়টি নিয়ে তার কথাবার্তা এবং আচরণ ভঙ্গি সন্দেহ হলে স্থানীয়রা তার পরিচয় জানতে চান। প্রথমে তিনি টাঙ্গাইল র‌্যাব-১৪ এর সদস্য বলে জানান।

জনতার বিভিন্ন প্রশ্নের জবাবে তিনি অবসরপ্রাপ্ত আনসার সদস্য বলে স্বীকার করেন। এ সময় তার সঙ্গে থাকা আনসার সদস্যের পরিচয়পত্র দেখে তার পরিচয় নিশ্চিত হন। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে তাকে গ্রেপ্তার করে।

এ বিষয়ে তরফপুর ইউপির সাবেক চেয়ারম্যান সাঈদ আনোয়ার বলেন, কয়েকদিন পূর্বে প্রতারক অবসরপ্রাপ্ত ওই আনসার সদস্য র‌্যাব পরিচয় দিয়ে মোবাইল ফোনে স্থানীয় কয়েকজনের কাছে টাকা দাবি করেন।

রবিবার টাকা দেওয়ার কথা বলে কৌশলে তাকে এলাকায় আনা হয়। পরে তাকে আটক করে পুলিশে সোপর্দ করা হয়েছে।

মির্জাপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মোশারফ হোসেন বলেন, জনতার হাতে আটক র‌্যাবের সদস্য পরিচয় দেওয়া হানিফ খানকে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। অভিযোগের সত্যতা পাওয়া গেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

মন্তব্য

ধামরাইয়ে সাংবাদিকের ছেলেকে অজ্ঞান করে দুই লাখ টাকা লুট

ধামরাই (ঢাকা) প্রতিনিধি
ধামরাই (ঢাকা) প্রতিনিধি
শেয়ার
ধামরাইয়ে সাংবাদিকের ছেলেকে অজ্ঞান করে দুই লাখ টাকা লুট
প্রতীকী ছবি

ধামরাই থানাসংলগ্ন কালের কণ্ঠের সাংবাদিকের বাসায় ঢুকে তাঁর ছেলেকে অজ্ঞান করে আসবাবপত্র তছনছ করে সোয়া দুই লাখ টাকা লুট করে নিয়ে গেছে দুর্বৃত্তরা। এ ঘটনায় ধামরাই থানার ওসি ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন। ঘটনাটি ঘটেছে গতকাল রবিবার দুপুরে। এ ঘটনায় মামলার প্রস্তুতি নিচ্ছেন ভুক্তভোগী।

কালের কণ্ঠের ধামরাই প্রতিনিধি আবু হাসানের ছেলে মোহাম্মদ তানভির জানান, দুপুর সোয়া ১২টার দিকে বোরকা পরা দুজন মহিলা, তাঁদের সঙ্গে বাচ্চা এক ছেলে ও ২০-২২ বছরের এক যুবক বাসা ভাড়া নেওয়ার কথা বলে প্রধান ফটকের ভেতরে ঢোকেন। এ সময় আকস্মিকভাবে পেছন থেকে তাঁর (তানভির) মুখে রুমাল চেপে ধরেন ওই যুবক। এরপর ওই যুবক অজ্ঞান হয়ে গেলে ভবনের ভেতরে ঢুকে পাঁচটি কক্ষের আলমারি, ওয়ার্ডরোব, শোকেস ও ট্রাঙ্কের তালা খুলে জিনিসপত্র তছনছ করে ওয়ার্ডরোবে থাকা সোয়া দুই লাখ টাকা লুট করে নিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা।

ধামরাই থানার ওসি মনিরুল ইসলাম বলেন, ‘ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের শনাক্ত করে আইনের আওতায় আনা হবে।


 

মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ