হাসিনা দেশকে পরিকল্পিতভাবে পঙ্গু করে দিয়ে গেছে : অলি আহমদ

পটিয়া (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি
পটিয়া (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি
শেয়ার
হাসিনা দেশকে পরিকল্পিতভাবে পঙ্গু করে দিয়ে গেছে : অলি আহমদ
ছবি: কালের কণ্ঠ

লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টি (এলডিপি) চেয়ারম্যান ড. কর্নেল (অব.) অলি আহমদ বীর বিক্রম বলেছেন, শেখ হাসিনা বাংলাদেশকে পরিকল্পিতভাবে পঙ্গু করে দিয়ে গেছে। অর্থনৈতিক, সামাজিক, রাষ্ট্রীয়, স্বাস্থ্য, আইন বিচার, শিক্ষা খাতকে সে পঙ্গু করে পালিয়ে গেছে। হাসিনা চেয়েছিলেন দেশকে পঙ্গু করে ভারতের কাছে হস্তান্তর করবেন। বিডিআর হত্যায় শেখ হাসিনা সরাসরি জড়িত।

ভারতের সৈন্যরা এ হত্যাকাণ্ড চালিয়েছে। তার ধারাবাহিকতায় জুলাই-আগস্টের হত্যাকাণ্ডেও ভারতের সৈন্যরা করেছে। দেশবাসী দেখেছে সে সৈন্যরা হত্যাকাণ্ড চালিয়ে কিভাবে পালিয়ে গেছে। এগুলো একমাত্র সম্ভব হয়েছে আমাদের বিভিন্ন সার্ভিসের মধ্যে ভারতের দালাল আর হাসিনার আজ্ঞাবহ লোকদের লোকদের কারণে।
বর্তমানে সেসব দালালদের হাত থেকে যতদিন মুক্ত করতে পারবেন না ততদিন দেশ এগিয়ে যাবে না। তাই বর্তমান সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূসকে বলছি আপনি সাহসের সঙ্গে এগিয়ে যান আমরা আপনাকে পূর্ণ সহযোগী করব। আমরা ভারতের দালালমুক্ত, সন্ত্রাসমুক্ত, চাঁদাবাজমুক্ত বাংলাদেশ চাই। বর্তমানে সময়ক্ষেপণ করছে কখন কোথায় কি হচ্ছে এ আশঙ্কায়।
কোনো প্রশাসন কাজ করছে না। এখনো কোনো গণহত্যাকারীর ফাঁসির আদেশ হয় নাই। হাসিনার আমলে আমাদের রাজনীতিবিদদের বিরুদ্ধে হাজার হাজার মামলা হয়েছে সেগুলো এখনো প্রত্যাহার করা হয়নি।

রবিবার (১১ মার্চ) চট্টগ্রাম উত্তর, দক্ষিণ ও মহানগর এলডিপির যৌথ উদ্যোগে চট্টগ্রাম মহানগরীর একটি কমিউনিটি সেন্টারে ইফতার মাহফিল ও আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে ড. অলি আহমদ বীর বিক্রম এসব কথা গুলো বলেন।

চট্টগ্রাম মহানগর এলডিপির আহবায়ক সৈয়দ গিয়াস উদ্দিন আলমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত ইফতার ও আলোচনা সভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম উত্তর জেলা এলডিপির সভাপতি সাবেক সংসদ সদস্য মো. নুরুল আলম, চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা এলডিপির সভাপতি শিল্পপতি এম এয়াকুব আলী।

চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা এলডিপির সাধারণ সম্পাদক গোলাম কিবরিয়া শিমুল ও গণতান্ত্রিক যুবদল চট্টগ্রাম মহানগর সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ করিমের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় আরো বক্তব্য রাখেন, উত্তর জেলা এলডিপির সাধারণ সম্পাদক এস এম নিজাম উদ্দিন, দক্ষিণ জেলা এলডিপির সাংগঠনিক সম্পাদক মনছুর আলম, চন্দনাইশ উপজেলা এলডিপির সভাপতি মোতাহের মিয়া, সাধারণ সম্পাদক আকতারুল আলম, চন্দনাইশ পৌরসভা এলডিপির সভাপতি আইনুল কবির, এলডিপির শিল্প ও বাণিজ্য বিষয়ক সম্পাদক আহমদ নবী, সাতকানিয়া উপজেলা এলডিপির সভাপতি মাহমুদুল হক চৌধুরী, গণতান্ত্রিক যুবদলের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য সচিব নাছির উদ্দীন, চট্টগ্রাম মহানগর জামায়াতের সেক্রেটারী মোহাম্মদ উল্লাহ, গণতান্ত্রিক ওলামা দল চট্টগ্রাম মহানগর আহবায়ক মো. শাহ আলম, পটিয়া উপজেলা এলডিপির সাধারণ সম্পাদক আইয়ুব আলী প্রমুখ।

মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

বাড়ির ছাদে রক্তাক্ত যুবকের মরদেহ

চাঁদপুর প্রতিনিধি
চাঁদপুর প্রতিনিধি
শেয়ার
বাড়ির ছাদে রক্তাক্ত যুবকের মরদেহ

চাঁদপুরের শাহরাস্তিতে বাড়ির ছাদ থেকে এক ব্যক্তির রক্তাক্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।  উপজেলার পূর্ব চিতোষী ইউনিয়নের মনিপুর গ্রামের প্রবাসী আবুল হোসেনের বাড়ির ছাদে কে বা কারা নির্মমভাবে হত্যা করে আলমগীর হোসেন (৩৫) নামে ওই যুবককে। 

সোমবার (১৭ মার্চ) রাত ৮টার পর পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে মরদেহ উদ্ধার করে। 

প্রবাসী আবুল হোসেনের স্ত্রী খোদেজা বেগম জানান, তার দেবর নজরুল ইসলাম হঠাৎ চিৎকার শুরু করে বাড়িতে চোর ঢুকেছে এবং চোরের দল ছাদ থেকে পাশের গাছ দিয়ে বেয়ে নেমে গেছে।

এসময় বাড়ির ভেতরের সিঁড়ি দিয়ে ছাদে উঠে দেখেন, এক ব্যক্তির রক্তাক্ত মরদেহ পড়ে আছে। ওই নারী দাবি করেন, সন্ধ্যার আগেই বাড়ির ছাদে উঠার সিড়ির গেট বন্ধ করে দেওয়া হয়। তবে ছাদের আশপাশে কিছু গাছ আছে। যা দিয়ে ছাদে উঠানামা করা যায়।

এমন দৃশ্য দেখার পর থানা পুলিশকে জানানো হয়। রাতে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাসহ একদল পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে। 

থানার (ওসি) ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আবুল বাশার জানান, ঘটনার শিকার ব্যক্তির পরিচয় পাওয়া গেছে। তার নাম আলমগীর হোসেন।

একই গ্রামের মৃত শহীদ উল্লাহ ছেলে। ওসি আরো জানান, গরু জবাইয়ে ছোরা দিয়ে নির্মমভাবে হত্যা করা হয় আলমগীর হোসেনকে। তবে কে বা কারা এই ঘটনায় জড়িত। তাদের পরিচয় এখনো নিশ্চিত হওয়া যায়নি। পুলিশ নিহতের মোবাইল ফোনের কললিস্ট দেখে ঘাতকদের শনাক্ত করার চেষ্টা করছে।
কাউকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করা হয়েছে কি না, তা স্পষ্ট করে জানাননি পুলিশের এই কর্মকর্তা।

নিহতদের স্ত্রী তাসলিমা বেগম জানান, তার স্বামী এলাকায় বিভিন্ন আয়োজনের মাইকিং করে সংসার চালাতেন। কারো সঙ্গে স্বামীর বিরোধ ছিল কি না, এমন তথ্যও তার কাছে নেই। কান্না জড়িত কণ্ঠে তাসলিমা বেগম জানান, স্বামী হত্যার বিচার পাব কি না জানি। তবে এখন নাবালক দুই সন্তান নিয়ে কোথায় যাব, তাদের নিয়ে কি খাব।

এদিকে, রাতেই ঘটনাস্থল থেকে নিহতের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ মঙ্গলবার ময়নাতদন্তের জন্য চাঁদপুর জেনারেল হাসপাতাল মর্গে পাঠানোর কথা রয়েছে। রাতে এই রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত হত্যাকাণ্ড নিয়ে থানায় কোনো অভিযোগ দেওয়া হয়নি।

মন্তব্য

ঘরে ঢুকে গৃহবধূকে ধর্ষণ ও ভিডিও ধারণ, হত্যার হুমকি

রায়পুরা (নরসিংদী) প্রতিনিধি
রায়পুরা (নরসিংদী) প্রতিনিধি
শেয়ার
ঘরে ঢুকে গৃহবধূকে ধর্ষণ ও ভিডিও ধারণ, হত্যার হুমকি
প্রতীকী ছবি

সনাতন ধর্মাবলম্বী এক গৃহবধূকে (৪০) ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে যুবক রাকিব মিয়ার বিরুদ্ধে। ওই সময় তার দুই সহযোগী ধর্ষণের ভিডিও মোবাইলে ধারণ করে। ঘটনাটি কাউকে জানালে ভুক্তভোগী ও তার স্বামীকে হত্যার হুমকি দেওয়া হয়।

রবিবার (১৬ মার্চ) রাত ৯টার দিকে নরসিংদীর রায়পুরা উপজেলায় এ ঘটনাটি ঘটেছে।

জানা যায়, ‘রবিবার রাতে ঘরে একা ছিলেন ওই গৃহবধূ। বাহিরে তখন দমকা হওয়ার সঙ্গে বৃষ্টি হচ্ছিল। এ সময় তার ঘরে তিন যুবক প্রবেশ করে। এর মধ্যে একজনের নাম রাকিব মিয়া।

অন্য দুজন তার সহযোগী। গৃহবধূকে ঘরে একা পেয়ে প্রথমে তার কান ও গলার সোনার গহনা ছিনিয়ে নেয়। তারপর রাকিব ওই গৃহবধূকে জোরপূর্বক ধর্ষণ করে। এ সময় ধর্ষণের ভিডিও মোবাইলে ধারণ করে তার দুই সহযোগী।
চলে যাওয়ার সময় রাকিব ও তার সহযোগীরা হুমকি দেয়, এ ঘটনা কাউকে জানালে ভুক্তভোগী ও তার স্বামীকে হত্যা করা হবে।’ 

অভিযুক্ত রাকিব মিয়া একই এলাকার রতন মিয়া ছেলে। তার বিরুদ্ধে মাদক কারবারের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগ আছে।

সোমবার বিকেলে ভুক্তভোগী গৃহবধূ নরসিংদী পুলিশ সুপার কার্যালয়ে উপস্থিত হয়ে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন ও অর্থ) মো. কলিমুল্লাহর কাছে ঘটনার বর্ণনা দেন। পরে তিনি রায়পুরা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে (ওসি) ব্যবস্থ নিতে নির্দেশ দেন।

রায়পুরা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আদিল মাহমুদ জানান, রাতে ভুক্তভোগী নারী ও তার পরিবারের সদস্যরা অভিযোগ দিতে থানায় আসেন। এ ঘটনায় জড়িতদের ধরতে অভিযান চলছে বলে জানান তিনি।

মন্তব্য

‘আ. লীগের অপকর্মের হিসাব না নিলে খারাপ দিনগুলো আবার ফিরে আসতে পারে’

আঞ্চলিক প্রতিনিধি, গাজীপুর
আঞ্চলিক প্রতিনিধি, গাজীপুর
শেয়ার
‘আ. লীগের অপকর্মের হিসাব না নিলে খারাপ দিনগুলো আবার ফিরে আসতে পারে’

বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতা সাবেক এমপি বীর মুক্তিযোদ্ধা হাসান উদ্দিন সরকার বলেছেন, কাজের সময় শেষ হলে হিসাব দিতে হয়, নিতে হয়। আওয়ামী লীগের সময় শেষ, এখন তাদের হিসাব দেওয়ার পালা। প্রতিটি অন্যায়-অপকর্মের কড়ায়-গণ্ডায় হিসাব নেওয়া হবে।

তিনি বলেন, আমরা যদি  হিসাব না নেই তাহলে একসময় আওয়ামী লীগের সকল অপকর্ম বৈধতা পেয়ে যাবে এবং বিগত ১৭ বছরের খারাপ দিনগুলো এ জাতির ওপর আবার ফিরে আসতে পারে।

সোমবার (১৭ মার্চ) গাজীপুর মহানগরীর টঙ্গীর ৫১ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির আয়োজনে স্থানীয় সাতাইশ স্কুল মাঠে আয়োজিত দোয়া ও ইফতার মাহফিলে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।

বিএনপির চেয়ারপারসন সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি ও সুস্বাস্থ্য কামনায় এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।

৫১ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি আব্দুস সাত্তারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠানে প্রধান বক্তা ছিলেন গাজীপুর মহানগর বিএনপির সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক রাকিব উদ্দিন সরকার পাপ্পু। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন টঙ্গী পশ্চিম থানা বিএনপির আহ্বায়ক প্রভাষক বসির উদ্দিন, সদস্য সচিব ভিপি আসাদুজ্জামান নূর, টঙ্গী পূর্ব থানা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক রাশেদুজ্জামান কিরণ।

আরো ছিলেন গাজীপুর মহানগর যুবদলের আহ্বায়ক সাজেদুল ইসলাম, সাবেক অবিভক্ত টঙ্গী থানা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক সফিউদ্দিন সফি, ৫৪ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি আজিজুল হক রাজু মাস্টারসহ বিএনপি ও অঙ্গ দলের বিপুলসংখ্যক নেতাকর্মী।

মন্তব্য

দেশের জনগণ অদৃশ্য শক্তির বিরুদ্ধে লড়াই করছে : গয়েশ্বর

কেরানীগঞ্জ (ঢাকা) প্রতিনিধি
কেরানীগঞ্জ (ঢাকা) প্রতিনিধি
শেয়ার
দেশের জনগণ অদৃশ্য শক্তির বিরুদ্ধে লড়াই করছে : গয়েশ্বর
ছবি: কালের কণ্ঠ

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেছেন, দেশের মধ্যে অদৃশ্য ষড়যন্ত্র এখনো চলমান। জনগণ অদৃশ্য শক্তির বিরুদ্ধে লড়াই করছে। এই শক্তিকে দৃশ্যমান করতে হবে। শেখ হাসিনা ষড়যন্ত্র করে এক কাপড়ে দেশ ছেড়ে পালিয়েছেন।

এখন যারা নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র করছেন তারা আগামী দিনে কাপড় পরেও পালানোর পথ পাবেন না।

সোমবার (১৭ মার্চ) সন্ধ্যায় দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার সুস্বাস্থ্য ও রোগ মুক্তি কামনায় তেঘরিয়া ইউনিয়ন বিএনপির উদ্যোগে আয়োজিত দোয়া ও ইফতার মাহফিলে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। 

গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, অন্তর্বর্তী সরকারের মূল দায়িত্ব হলো একটি বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচন নিশ্চিত করা এবং জনগণের ভোটাধিকার ফিরিয়ে দেওয়া।

আমরা ন্যায় বিচারের জন্য লড়াই করছি।

আমরা শেখ হাসিনাকে দেশে ফিরিয়ে আনতে চাই। বিচারের আওতায় আনতে চাই। এটা চলমান প্রক্রিয়া থাকবে আইনের দৃষ্টিতে, বিচারের দৃষ্টিতে। কিন্তু যতক্ষণ পর্যন্ত আমরা হাসিনাকে আনতে পারব না, ততক্ষণ পর্যন্ত আমরা নির্বাচন করব না, তা তো হয় না।
 
তেঘরিয়া ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সভাপতি খোরশেদ জমিদারের সভাপতিত্বে ইফতার ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট নিপুন রায় চৌধুরী।

এ ছাড়াও অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন ঢাকা জেলা দক্ষিণ ছাত্রদলের সভাপতি পাভেল মোল্লা, দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মোজাদ্দেদ আলী বাবু, দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানা যুবদলের সভাপতি মাসুদ আলম স্বাধীন, দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানা বিএনপির সদস্য সামিউল্লাহ ও রায়হান মিয়া, ছাত্রনেতা মোহাম্মদ খলিলসহ তেঘরিয়া ইউনিয়ন বিএনপির ও অন্যান্য অঙ্গ সংগঠনের নেতারা।

মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ