পরীক্ষার্থী লিপন ইসলাম বলেন, ‘আজ আমাদের প্রবেশপত্র দেওয়া হবে বলে আসতে বলা হয়। কিন্তু প্রবেশপত্র হাতে পেয়ে দেখি আমার ছবির স্থলে অন্যজনের ছবি লাগানো হয়েছে।

নুর জামান ইসলাম নামের আরেক পরীক্ষার্থী বলেন, ‘জন্ম নিবন্ধন ও সব কাগজপত্রে আমার মায়ের নাম আছে মমেনা বেগম। কিন্তু প্রবেশপত্র হাতে পেয়ে দেখি আমার মায়ের নাম হয়েছে মমবানা বেগম। স্যারকে ভুলের কথা বললে তিনি বলেন, এগুলা কোনো ভুল হইল।

নাঈম ইসলাম নামের আরেক পরীক্ষার্থী বলেন, ‘আমার জন্ম তারিখ ২০০৮ সালের ১২ আগস্ট। কিন্তু প্রবেশপত্রে দেওয়া হয়েছে ১০ আগস্ট ২০০৮ সাল। আমরা অতি দ্রুত প্রবেশপত্র সংশোধন চাই।’

অভিযোগের বিষয়ে কানিয়াল খাতা দ্বিমুখী দাখিল মাদরাসার অধ্যক্ষ মো. সাবেদ আলী বলেন, ‘শিক্ষার্থীরা নিয়মিত মাদরাসায় না আসায় কিছু ভুল হয়েছে। তবে সেগুলো খুব বড় ধরনের ভুল নয়।

জেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা হাফিজুর রহমান বলেন, ‘আমাদের পক্ষ থেকে ঈদুল ফিতরের আগেই প্রবেশপত্র শিক্ষার্থীদের মাঝে বিতরণ করার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। যাতে করে কোনো ভুল পরিলক্ষিত হলে সংশোধন করা যায়। দাখিল পরীক্ষার প্রবেশপত্রে যে ভুলগুলো হয়েছে, এর সম্পূর্ণ দায়ভার প্রতিষ্ঠানপ্রধানের।’

জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ নায়িরুজ্জামান জানান, ভুল সংশোধনের জন্য সংশ্লিষ্টদের নির্দেশনা প্রদান করা হয়েছে।

উল্লেখ্য, আগামী ১০ এপ্রিল থেকে সারা দেশে দাখিল পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।

বিষয়টি নিশ্চিত করে হবিগঞ্জ সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আলমগীর কবির বলেন, ‌‘রবিবার বিকেলে তাকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে প্রেরণ করা হয়েছে।’
 

গোতামারী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোনাব্বেরুল হক মোনা বলেন, ‘ঘাস কাটতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে আসাদুলের মৃত্যু হয়।

হাতীবান্ধা থানার উপপরিদর্শক (এসআই) জাহিদ বলেন, ‘আমরা খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে আসছি। বিষয়টি নিয়ে এখনো কাজ করছি। কাজ শেষে বিস্তারিত জানাতে পারব।

পরিবারের সদস্যরা জানিয়েছেন, গত ১১ এপ্রিল রাত থেকে আনন্দের কোনো খোঁজ পাওয়া যাচ্ছিল না। দুই দিন পর ভুট্টক্ষেত থেকে তার লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। 

শেরপুর সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. জুবাইদুল আলম লাশ উদ্ধারের সত্যতা নিশ্চিত করে জানিয়েছেন, লাশের সুরতহাল প্রতিবেদন প্রস্তুত করে ময়নাতদন্তের জন্য জেলা সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে।

ফরম পূরণ শেষে যাওয়ার সময় কথা হয় রিকশাচালকা মো. সুজনের সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘সব দলই তো দেখলাম। অহন জামায়াত কী করে দেহি।’ 

এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘জামায়াত সম্পর্কে আমি আগে থেকেই জানি।

রবিবার বিকেলে পৌর মুক্তমঞ্চের সামনে কথা হয় মো. সুজনের সঙ্গে। তিনিসহ আরো অনেককেই জামায়াতের সহযোগী সদস্যের ফরম পূরণ করতে দেখা যায়। দুপুর থেকে জামায়াতের উদ্যোগে এ গণসংযোগ ও সহযোগী সদস্য সংগ্রহ অভিযান শুরু হয়।

বিকেলে এ কার্যক্রমের উদ্বোধনকালে জেলা জামায়াতের আমীর মো. মোবারক হোসেন, সেক্রেটারি মো. আমিনুল ইসলাম, সহকারি সেক্রেটারি অধ্যাপক জুনায়েদ হাসানসহ আরো অনেকেই উপস্থিত ছিলেন। নেতৃবৃন্দ এ সময় সাধারণ মানুষের মাঝে প্রচারণা চালান।