ঢাকা, বুধবার ১৬ এপ্রিল ২০২৫
২ বৈশাখ ১৪৩২, ১৬ শাওয়াল ১৪৪৬

ঢাকা, বুধবার ১৬ এপ্রিল ২০২৫
২ বৈশাখ ১৪৩২, ১৬ শাওয়াল ১৪৪৬

দীপ্ত টিভিতে নতুন তুর্কি ধারাবাহিক ‘বাহার‘

কালের কণ্ঠ অনলাইন
কালের কণ্ঠ অনলাইন
শেয়ার
দীপ্ত টিভিতে নতুন তুর্কি ধারাবাহিক ‘বাহার‘

বেসরকারি স্যাটেলাইট টেলিভিশন দীপ্ত টিভিতে আসছে নতুন তুর্কি ধারাবাহিক ‘বাহার।‘ ইতোমধ্যে ধারাবাহিকটির ডাবিং এর কাজ সম্পন্ন হয়েছে। প্রচারের সময়সূচি এখনো প্রকাশ না করলেও এ মাসের শেষ সপ্তাহে থেকে 'বাহার' দেখতে পারবেন বলে কালের কণ্ঠকে নিশ্চিত করেছেন টেলিভিশনের জনসংযোগ কর্মকর্তা জাকিয়া সুলতানা।                                            

এক নারীর জীবন-সংগ্রামকে উপজীব্য করে, তুরস্কের সমাজিক প্রেক্ষাপটে নির্মিত হয়েছে ধারাবাহিক নাটক "বাহার"।

'দোরুক' আর 'নিসান' নামের ছোট্ট দুই সন্তানকে ঘিরেই মা 'বাহারের' জীবন। কয়েক বছর আগে এক দুর্ঘটনায় বাহার তার স্বামী সার্পকে হারায় কিন্তু স্বামীর অনুপস্থিতি সে তার সন্তানদের বুঝতে দেয় না। বাহার সবসময় নিজের ও তার স্বামীর পরিচয়ের গল্প, প্রেম-বিয়ের কথা এমনভাবে তার সন্তানদের শোনায়, যেন ওরা বাবাকে কাছে না পেলেও তার সুন্দর স্মৃতিগুলো নিয়ে বেড়ে উঠতে পারে। বাহার তার সন্তানদেরকে সর্বোচ্চ ভালোবাসা আর সুন্দর শৈশব উপহার দিতে চায়, কারণ খুব ছোট বেলায় বাহারের মা তাকে ছেড়ে গিয়েছিলো।
 

জীবিকার তাগিদে বাহার একটি তৈরি পোশাক কারখানায় শ্রমিক হিসাবে কাজ শুরু করে। সন্তানদের নিয়ে ছোট্ট একটা বাসায় তার টানাপোড়েনের সংসার। প্রতিবেশী 'জেইদা' নামের এই স্বাধীনচেতা সংগীতশিল্পী যাকে উগ্রভাবে জীবন যাপন করতে দেখা যায়। এমন এক পরিবেশে সমাজের নেতিবাচক দিকগুলো থেকে গা বাঁচিয়ে সন্তানদের সুন্দরভাবে বড় করে তোলাই হয়ে দাঁড়ায় বাহারের অন্যতম চ্যালেঞ্জ।

ধীরে ধীরে সন্তানদের সখ্যতা তৈরি হয় বাড়িওয়ালার ছেলে আরিফের সাথে। ব্যর্থ প্রেমের বেদনায় কাতর এই যুবক একসময় বাহার ও তার সন্তানদের  ভালো বন্ধু হয়ে ওঠে। শিক্ষিত,সুদর্শন, গম্ভীর আর দায়িত্ববান এই ছেলেটির মাঝে বাবাসুলভ ভালোবাসা খুঁজে পায় নিসান ও দোরুক। এদিকে কারখানার এক সহকর্মী 'ইয়েলিয'এর সঙ্গেও বাহারের বন্ধুত্ব গড়ে ওঠে। বাহারের সুখে-দুঃখে আরিফ আর ইয়েলিযকে সার্বক্ষণিক সঙ্গী হিসাবে দেখা যায়।

এরই মাঝে হঠাৎ একদিন বাহার জানতে পারে সে দুরারোগ্য ব্যাধিতে আক্রান্ত। কিন্তু ঝামেলা শুরু হয় সন্তানের অধিকার নিয়ে বাহার তার মায়ের বাড়িতে থাকতে শুরু করলে। সৎ বোন শিরিনের হিংসুটে আচরণ এবং মায়ের অবহেলায় সে চেষ্টা শেষপর্যন্ত বৃথা যায়। সন্তানদের নিয়ে আগের ঠিকানায় ফিরে যায় বাহার। কিন্তু এবার তার সঙ্গী হয় সৎ বাবা 'এনভার'। ঘটনা অন্যদিকে মোড় নেয় যখন দেখা যায় সার্প বেঁচে আছে। 'আল্প' পরিচয়ে আবার ফিরে আসে দৃশ্যপটে। দোরুক আর নিসান কি কখনোই ফিরে পাবে না তাদের বাবাকে? সার্পের কাছে কি অজানাই থেকে যাবে তার স্ত্রী সন্তানদের বেঁচে থাকার কথা? দর্শকের মনে এমন সব প্রশ্ন রেখেই শেষ হয় এই নাটকের কাহিনি।  

চরিত্র ও কণ্ঠাভিনেতার তালিকা: বাহার চেশমেলি (মেরিনা মিতু), সার্প চেশমেলি (শফিকুল ইসলাম), নিসান চেশমিল (নাদিয়া ইকবাল ইশরা), দোরুক চেশমিল (আনিরা মিশেল রিভা), আরিফ (আলবিনো জর্জ পাইক), এনভার সারিকাদি (অশোক কুমার বসাক), হাতিজে সারিকাদি (সাকি ফারজানা), শিরিন সারিকাদি (নিগার সুলতানা মিমি), জেইদা (ইন্দ্রানী ঘটক), জালে দেমির (নাহিদা আখতার ইমু), মুসা দেমির (আশিক কুমার বসাক), ইয়েলিয (পর্ণা মিটিল্ডা কস্তা)।

সময় নির্ধারিত না হলেও এই মাসের শেষ সপ্তাহে ধারাবাহিকটি প্রচারিত হবে বলে জানিয়েছেন 

মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

হানি ট্র্যাপে ফেলে পরিচালককে অপহরণ, ৩ জনের কারাদণ্ড

বিনোদন ডেস্ক
বিনোদন ডেস্ক
শেয়ার
হানি ট্র্যাপে ফেলে পরিচালককে অপহরণ, ৩ জনের কারাদণ্ড
খালিল-উর-রহমান কামার ও অভিযুক্ত সেই নারী

পাকিস্তানের জনপ্রিয় চিত্রনাট্যকার খালিল-উর-রহমান কামারকে জড়িয়ে ‘হানি-ট্র্যাপ ও মুক্তিপণের জন্য অপহরণ’ মামলায় জড়িত আমনা উরুজসহ তিনজনকে সাত বছরের কারাদণ্ড দিয়েছে লাহোরের একটি সন্ত্রাসবিরোধী আদালত (এটিসি)। সোমবার (১৪ এপ্রিল) এটিসি বিচারক আরশাদ জাভেদ এই রায় ঘোষণা করেন, যা আদালত এর আগে এই উচ্চপ্রোফাইল মামলায় রায় সংরক্ষণ করার পর ঘোষণা করল।

নাট্যকার খলিলুর রহমানকে অপহরণের পরিকল্পনার জন্য কারাদণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন আমনা উরুজ, মামনুন হায়দার এবং জিশান। এদিন মামলায় অভিযুক্ত অন্যান্য কয়েকজনকে খালাস দিয়েছেন আদালত।

আরো পড়ুন
অভিনেত্রী গুলশান আরা আহমেদ মারা গেছেন

অভিনেত্রী গুলশান আরা আহমেদ মারা গেছেন

 

সংবাদমাধ্যম ডেইলি পাকিস্তানের খবর অনুযায়ী, গত বছরের জুলাইয়ে নাট্যকার খালিল-উর-রহমানকে লাহোরের একটি বাড়িতে একজন নারী প্রলুব্ধ করে নিয়ে যান। ওই নারী নিজেকে তার ভক্ত দাবি করেছিলেন এবং একটি সঙ্গে চিত্রনাট্য সংক্রান্ত ব্যাপারে আলোচনার প্রস্তাব দিয়েছিলেন।

ভোর চারটা ৪০ মিনিটের দিকে ঘটনাস্থলে পৌঁছানোর পর আমনা উরুজ স্বাগত জানান নাট্যকারকে। এর কিছুক্ষণ পরই একটি সশস্ত্র দল ঘরে প্রবেশ করে খালিল-উর-রহমানের শরীর তল্লাশি করে এবং তার কাছ থেকে নগদ ৬০ হাজার টাকা, আইফোন ১১ সিরিজের একটি মোবাইল ফোন, ব্যাংকের একটি এটিএম কার্ড এবং তার জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) জব্দ করে।

আরো পড়ুন
এমন দমবন্ধ করা পহেলা বৈশাখ দেখিনি : শাওন

এমন দমবন্ধ করা পহেলা বৈশাখ দেখিনি : শাওন

 

অপহরণকারীরা খালিল-উর-রহমানের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট থেকে দুই লাখেরও বেশি অর্থ উত্তোলন করে নেয়। এরপর মুক্তিপণ হিসেবে এক কোটি টাকা অর্থ দাবি করে সশস্ত্র দলটি। তারা জানায়, মুক্তিপণ না দিলে হত্যা করা হবে তাকে।

এ ঘটনার কিছুদিন পর বিস্তারিত সব এক সংবাদ সম্মেলনে তুলে ধরেন নাট্যকার খালিল-উর-রহমান।

এরপর বিষয়টি নিয়ে নড়েচড়ে বসে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। পরে ২১ জুলাই থানায় এফআইআর দায়ের করা হয়, শুরু হয় তদন্ত। ওই বছরের আগস্টে আদালতের নির্দেশে কার্যক্রম শুরু হয়। অভিযোগ অনুযায়ী ১১ ব্যক্তির বিরুদ্ধে বিচার শুরু হয়। শুনানি চলাকালীন খলিলুর রহমান, তার বন্ধু, পুলিশ কর্মকর্তা এবং ব্যাংক কর্মচারীসহ ১৭ ব্যক্তি সাক্ষী দিয়েছেন আদালতে।

মন্তব্য

এমন দমবন্ধ করা পহেলা বৈশাখ দেখিনি : শাওন

বিনোদন ডেস্ক
বিনোদন ডেস্ক
শেয়ার
এমন দমবন্ধ করা পহেলা বৈশাখ দেখিনি : শাওন
মেহের আফরোজ শাওন

রাষ্ট্র নিয়ে ষড়যন্ত্রের অভিযোগে অভিনেত্রী মেহের আফরোজ শাওন আটক হয়েছিলেন গত ৬ ফেব্রুয়ারি। পরদিন ছাড়াও পেয়েছেন। এরপর এক মাস দেশের কোনো জরুরি ইস্যু নিয়ে সেভাবে লিখতে দেখা যায়নি অভিনেত্রীকে। তবে এবার পহেলা বৈশাখ নিয়ে লিখলেন শাওন।

যে লেখা প্রকাশ হয়েছে কলকাতার শীর্ষস্থানীয় সংবাদমাধ্যম আনন্দবাজারে।

আনন্দবাজারে শাওনের দীর্ঘ একটি লেখা প্রকাশিত হয়েছে, যেখানে উঠে এসেছে পহেলা বৈশাখ নিয়ে ক্ষোভ। শাওন লিখেছেন, ‘এমন দমবন্ধ করা, অবরুদ্ধ পহেলা বৈশাখ দেখিনি। কখনো দেখব বলেও আশা করিনি।

আসলে ছোটবেলার সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছে রমনা বটমূল, ছায়ানটের গান। ছোটবেলায় ছায়ানটের গান দিয়ে শুরু হতো দিন। সবাই মিলে রাস্তায় ঘুরে বেড়াতাম, রংবেরঙের মুখোশ কিনতাম। যে দিকে তাকাতাম, সেদিকেই লাল-সাদা।
মনে হতো গোটা বাংলাদেশটা ঝলমল করছে। ঝলমলে শহরে পহেলা বৈশাখ উদ্‌যাপনটা এমন হয়ে যাবে, সেটা ভাবিনি!’

আরো পড়ুন
অভিনেত্রী গুলশান আরা আহমেদ মারা গেছেন

অভিনেত্রী গুলশান আরা আহমেদ মারা গেছেন

 

বৈশাখের নাম পরিবর্তন প্রসঙ্গে শাওন বলেন, ‘চারপাশে বৈশাখের নাম পরিবর্তন নিয়ে নানা কথা শুনছি। তবে এর বীজটা মনে হয় আগে থেকেই রোপণ করা হয়েছিল। এখন নামের মধ্যেও ধর্ম খুঁজে বের করা হচ্ছে। ‘আনন্দ’ শব্দটার মধ্যেও চাইলে অনেক কিছু খুঁজতে পারেন।

আমার ধারণা, একটা বিশেষ শ্রেণিকে তুষ্ট করতেই এই নাম বদল। কারণ তারা ‘মঙ্গল শোভাযাত্রা’ নামটা পছন্দ করে না। তারা অনেক দিন ধরেই চাইছিলেন, এই নামটা পরিবর্তন হোক। রাজনৈতিক পটভূমি পরিবর্তনে কিছু না কিছু রদবদল হয়ই। কিন্তু আমরা যা ভেবেছিলাম, তার থেকে অনেক বেশি পরিবর্তন হয়েছে।’

তবে বৈশাখ উদযাপন করবেন জানিয়ে অভিনেত্রী লেখেন, ‘এত কিছুর মধ্যে আমি নিজের পরিবার ও কিছু প্রিয় মানুষকে নিয়ে উৎসব উদ্‌যাপন করব। সবটাই বাড়িতে। যেকোনো উৎসবের সঙ্গে খাওয়াদাওয়া ওতপ্রোতভাবে জড়িয়ে থাকে। তবে ইলিশ-পান্তা খাবার পক্ষপাতী নই সেভাবে। বরং অনেক ধরনের ভর্তা ও দেশীয় মাছ খেতে ভালোবাসি। আসলে এই দিনটাতে ঘরটাকেও সেভাবে সাজাব। নিজের ও ঘরের মধ্যে সেই দেশীয় সাজকেই অগ্রাধিকার দিয়ে থাকি।’

আরো পড়ুন
৫ নারীকে নিয়ে মহাকাশ ঘুরে এলেন কেটি পেরি

৫ নারীকে নিয়ে মহাকাশ ঘুরে এলেন কেটি পেরি

 

দেশকে নিয়ে এখনো স্বপ্ন দেখেন জানিয়ে শাওন লেখেন, “মাঝেমধ্যে হতাশ লাগে। তবে তার পরেও দেশকে নিয়ে স্বপ্ন দেখতে ছাড়ি না। ভবিষ্যৎ নিয়ে স্বপ্ন দেখি। তবে একটা জিনিস বড্ড ভাবায়। বাংলাদেশে ‘মব সংস্কৃতির’ চল শুরু হয়েছে, যাকে বলা হয় ‘উত্তেজিত জনতা’। তবে এটাও ঠিক, জনতা নিজে নিজে উত্তেজিত হয় না। পেছনে কোনো না কোনো ইন্ধন থাকে। আমি চাই এই ‘মব সংস্কৃতি’ বন্ধ করতে আশু পদক্ষেপ গ্রহণ করুক এই সরকার।”

মন্তব্য

৫ নারীকে নিয়ে মহাকাশ ঘুরে এলেন কেটি পেরি

বিনোদন ডেস্ক
বিনোদন ডেস্ক
শেয়ার
৫ নারীকে নিয়ে মহাকাশ ঘুরে এলেন কেটি পেরি
কেটি পেরি ও মহাকাশ ভ্রমণ করা বাকি ৫ নারী

মহাকাশ ঘুরে এলেন মার্কিন পপতারকা কেটি পেরিসহ ছয় নারী। তারা সফলভাবে মহাকাশ ঘুরে পৃথিবীতে ফিরে এসেছেন। বাংলাদেশ সময় সোমবার সন্ধ্যা ৭টা ৩০ মিনিটে যুক্তরাষ্ট্রের পশ্চিম টেক্সাসের ব্লু অরিজিনের উড্ডয়নক্ষেত্র থেকে মহাকাশযানটি উৎক্ষেপণ করা হয়।

অ্যামাজনের প্রতিষ্ঠাতা ও মার্কিন ধনকুবের জেফ বেজোসের মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান ব্লু অরিজিনের তৈরি নিউ শেপার্ড মহাকাশযানে করে মহাকাশের নিম্ন কক্ষপথে ভ্রমণ করেন তারা।

আরো পড়ুন
অভিনেত্রী গুলশান আরা আহমেদ মারা গেছেন

অভিনেত্রী গুলশান আরা আহমেদ মারা গেছেন

 

বিবিসির প্রতিবেদন সূত্রে জানা গেছে,  কেটি পেরি ছাড়াও মহাকাশযানে ছিলেন- জেফ বেজোসের বাগ্‌দত্তা লরেন সানচেজ, মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিবিএসের সাংবাদিক গেইল কিং, যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসার মহাকাশ প্রকৌশলী আয়েশা বোয়ে, নাগরিক অধিকারকর্মী আমান্ডা নুয়েন ও চলচ্চিত্র প্রযোজক কেরিয়ান্ন ফ্লিন।

মহাকাশে থাকাকালীন তারা প্রায় তিন মিনিটের মতো ওজনহীনতায় মহাকাশে ভেসে বেড়ান। এ ছাড়া ক্যাপসুলের বড় জানালা থেকে পৃথিবীর দৃশ্য উপভোগ করেন। এরপর তিনটি প্যারাসুট ব্যবহার করে ক্রু ক্যাপসুলটি পৃথিবীতে ফিরে আসে।

  রকেটটি পৃথিবী থেকে সর্বোচ্চ একশ কিলোমিটার উচ্চতায় পৌঁছায়, যেখানে ক্যাপসুলটি ‘কারমান লাইন’ অতিক্রম করার সঙ্গে সঙ্গে কার্যত মহাকাশে প্রবেশ করবেন নারীরা। আন্তর্জাতিকভাবে মহাকাশের সীমানা হিসাবে স্বীকৃত ‘কারমান লাইন’।

আরো পড়ুন
বাড়িতে ঢুকে সালমান খানকে হত্যার হুমকি

বাড়িতে ঢুকে সালমান খানকে হত্যার হুমকি

 

তবে মহাকাশে ভ্রমণকারী এ পাঁচজন নারীকে নভোচারী হিসেবে শ্রেণিবদ্ধ করবে না যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল এভিয়েশন অ্যাডমিনিস্ট্রেশন বা এফএএ, মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা ও মার্কিন সামরিক বাহিনী। কারণ, তাদের সবারই নভোচারী হিসেবে গণ্য হওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় যোগ্যতার অভাব রয়েছে।

মহাকাশ ভ্রমণ শেষে ফিরে এসে কেটি পেরি জানান, তিনি এখন জীবনের সঙ্গে অত্যন্ত সংযুক্ত এবং ভালোবাসার সঙ্গে সম্পৃক্ত থাকার বিষয়টি অনুভব করছেন। এ অভিজ্ঞতা নিয়ে তিনি একটি গান লিখবেন। তিনি আরো জানান, এটি ছিল সর্বোচ্চ উচ্চতা। এটি অজানার কাছে আত্মসমর্পণ। এ যাত্রা অনেক বেশি উপভোগ করেছেন জানিয়ে কেটি পেরি আরো জানান, এর চেয়ে ভালো কিছুর জন্য তিনি আর সুপারিশ করতে পারেন না।

 প্রতিষ্ঠানটির কাছে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন পেরি।

মন্তব্য

এমিজয়ী ব্রিটিশ অভিনেত্রী জিন মার্শ প্রয়াত

বিনোদন ডেস্ক
বিনোদন ডেস্ক
শেয়ার
এমিজয়ী ব্রিটিশ অভিনেত্রী জিন মার্শ প্রয়াত
জিন মার্শ

জনপ্রিয় ব্রিটিশ টেলিভিশন সিরিজ ‘আপস্টয়ার্স ডাউনস্টয়ার্স’র সহ-নির্মাতা এবং অভিনেত্রী জিন মার্শ মারা গেছেন। রবিবার (১৩ এপ্রিল) মৃত্যু হয়েছে তার। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৯০ বছর।

জিন মার্শের মুখপাত্র তার মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সংবাদমাধ্যমে।

ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদন অনুযায়ী, জিন মার্শের মৃত্যুর কারণ সম্পর্কে জানা যায়নি এখনো।

পর্দা ও মঞ্চের পরিচিত মুখ জিন মার্শ ১৯৭০-এর দশকে ইংল্যান্ডের এডওয়ার্ডিয়ান শ্রেণিব্যবস্থা সংশ্লিষ্ট কঠোর সংগ্রামী চরিত্রে এবং শেষ পর্যন্ত দয়ালু থাকার চরিত্রে অভিনয়ের জন্য এমি জিতেছিলেন। এ ব্রিটিশ অভিনেত্রী হলিউডের সিনেমায়ও অভিনয় করেছেন। এর মধ্যে রয়েছে ‘ক্লিওপেট্রা’, ‘উইলো’ এবং আলফ্রেড হিচকের ‘ফ্রেঞ্জি’ এবং ‘ডক্টর হু’ টিভি সিরিজে দেখা গেছে তাকে।

অভিনেত্রী জিন মার্শ ১৯৯১ সালে ডেম আইলিন অ্যাটকিন্সের সঙ্গে জুটি বেঁধে বিবিসির ‘দ্য হাউজ অব এলিয়ট’ নির্মাণ করেন। মঞ্চে উইলিয়াম শেকসপিয়ার ও জর্জ বার্নার্ড শো’র নাটকে অভিনয় করে অনন্য কৃতিত্ব লাভ করেছেন। তবে ২০১১ সালে স্ট্রোক করলে এর পর থেকে অভিনয়ে অনিয়মিত হন তিনি। এ কারণে এই সময় পর্দায় খুব কম দেখা গেছে তাকে।

লন্ডনে জন্মগ্রহণকারী জিন মার্শ পাঁচ বছর ধরে অভিনেতা জন পার্টউইর সঙ্গে বিবাহিত ছিলেন। নাটকে অনবদ্য অভিনয়ের জন্য ২০১২ সালে ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের অফিসার (ওবিসি) উপাধি দেওয়া হয় তাকে।

মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ