ঢাকা, রবিবার ১৩ এপ্রিল ২০২৫
৩০ চৈত্র ১৪৩১, ১৩ শাওয়াল ১৪৪৬

ঢাকা, রবিবার ১৩ এপ্রিল ২০২৫
৩০ চৈত্র ১৪৩১, ১৩ শাওয়াল ১৪৪৬
রাশিফল

আজ ২৮ জানুয়ারি, দিনটি কেমন যাবে আপনার?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
আজ ২৮ জানুয়ারি, দিনটি কেমন যাবে আপনার?

জীবনের প্রতিটি দিন নতুন কিছু সম্ভাবনা ও চ্যালেঞ্জ নিয়ে আসে আর প্রতিটি দিন আমাদের একটু একটু করে শিখতে ও বিকশিত হতে সাহায্য করে। আজ ২৮ জানুয়ারি, ২০২৫ দিনটি আপনার জন্য কেমন হতে পারে, কীভাবে সামলাবেন জীবন ও কাজের চ্যালেঞ্জগুলো, সেটি জানতে হলে পড়ুন আজকের রাশিফল।

মেষ (২১ মার্চ-২০ এপ্রিল): শুভ কোনো প্রচেষ্টার পক্ষে দিনটি অনুকূলে। কোনো অর্থপূর্ণ আলোচনায় ব্যক্তিগত এবং পেশাগত উভয় বন্ধনকে শক্তিশালী করতে পারে।

আপনার ভাবনাকে বাস্তবে রূপদান করতে প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখুন।

আরো পড়ুন
যুক্তরাষ্ট্রে অবৈধ অভিবাসীদের বিরুদ্ধে অভিযান, গ্রেপ্তার ৯৫৬

যুক্তরাষ্ট্রে অবৈধ অভিবাসীদের বিরুদ্ধে অভিযান, গ্রেপ্তার ৯৫৬

 

বৃষ (২১ এপ্রিল-২০ মে): প্রত্যাশা পূরণে বাধাবিঘ্ন দূর হবে। আয়ের ক্ষেত্র পূর্বের তুলনায় আশাপ্রদ। সিদ্ধান্তহীনতা কোনো সম্ভাবনাকে নষ্ট করতে পারে।

অন্যের দ্বারা প্রভাবিত হবেন না। বিশেষ প্রচেষ্টায় সাফল্যের আশা আছে।

মিথুন (২১ মে-২০ জুন): ভালো কোনো কাজের সুযোগ আসতে পারে। কাছের মানুষের সহযোগিতা পাবেন।

পূর্বের কোনো সমস্যা সমাধানের পথ পাবেন। উচ্চাশা পূরণে বুদ্ধি ও বিচক্ষণতার সঙ্গে বাধাকে অতিক্রম করার চেষ্টা করুন।

কর্কট (২১ জুন-২০ জুলাই): আজ কিছুটা মানসিক চাপ অনুভব করতে পারেন। অর্থের অপচয় হতে পারে। স্বজন বিষয়ে উদ্বেগ থাকবে।

গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে ধৈর্যের পরিচয় দিতে হবে। নেতিবাচক মনোভাব দূরে রাখুন। শরীর ভালো রাখুন।

সিংহ (২১ জুলাই-২১ আগস্ট): যৌথ উদ্যোগে কোনো কাজের অগ্রগতি হবে। গুরুত্বপূর্ণ কাজে গতি আসবে। ব্যক্তিগত বিষয় অনুকূলে থাকবে। কাজে বাধাবিঘ্ন থাকলেও ইচ্ছাশক্তির জোরে তা কাটিয়ে উঠতে পারবেন। অহেতুক চাপ নেবেন না।

আরো পড়ুন
মির্জাপুরে কোরআন অবমাননার দায়ে নির্মাণ শ্রমিক গ্রেপ্তার

মির্জাপুরে কোরআন অবমাননার দায়ে নির্মাণ শ্রমিক গ্রেপ্তার

 

কন্যা (২২ আগস্ট-২২ সেপ্টেম্বর): কাজে উৎসাহ পাবেন। পারিপার্শ্বিক পরিবেশ নিয়ে কিছুটা সমস্যা হলেও তা দীর্ঘস্থায়ী হবে না। সময়োপযোগী সিদ্ধান্ত নিন। কাজে অপ্রয়োজনীয় পরিবর্তন এড়িয়ে চলুন। আপনার বাজেটের চেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করা থেকে বিরত থাকুন।

তুলা (২৩ সেপ্টেম্বর-২২ অক্টোবর): কোনো কাজে অন্যদের প্রশংসা পাবেন। ভালোবাসার মানুষের কাছে গুরুত্ব বাড়বে। অপ্রত্যাশিত কিছু অর্থাগমন হতে পারে, যা সাময়িক অসচ্ছলতা কাটিয়ে দিতে পারে। অর্থপূর্ণ উদ্দেশ্যগুলো সেট করে সামনের দিকে এগোবেন।

বৃশ্চিক (২৩ অক্টোবর-২১ নভেম্বর): কোনো সুখবর পেতে পারেন। পারিবারিক কোনো সমস্যায় অর্থ ব্যয় হবে। প্রত্যাশিত অর্থ লাভে কিছুটা বিলম্ব হলেও ব্যবসায় শুভ পরিবর্তনের সম্ভাবনা। জীবন সম্পর্কে আশাবাদ অব্যাহত রাখুন। ঘরের সংবেদনশীল সমস্যাগুলো সমাধান করুন।

আরো পড়ুন
মোংলা বন্দর জেটিতে একসঙ্গে তিন বিদেশি বাণিজ্যিক জাহাজ

মোংলা বন্দর জেটিতে একসঙ্গে তিন বিদেশি বাণিজ্যিক জাহাজ

 

ধনু (২২ নভেম্বর-২০ ডিসেম্বর): সামাজিক যোগাযোগ বাড়বে। কোনো তথ্য আপনার কাজের সহায়ক হতে পারে। কোনো উদ্ভাবনী চিন্তা আপনাকে সামনের দিকে এগোতে সাহায্য করবে। সর্বক্ষেত্রে আপনার বিশ্বাসযোগ্যতা ও সম্মান বৃদ্ধি পাবে। ভ্রমণ শুভ।

মকর (২১ ডিসেম্বর-১৯ জানুয়ারি): কর্ম ও আর্থিক ক্ষেত্র অনুকূলে থাকবে। কাজে উন্নতির যোগ আছে। নতুন কিছু করার সুযোগ আসবে। আপনার মেধাকে নানাভাবে বিক্ষিপ্ত না করে। নির্দিষ্ট লক্ষ্যে কাজে লাগান। সুন্দর বক্তব্যে সবার মন জয় করুন।

কুম্ভ (২০ জানুয়ারি-১৮ ফেব্রুয়ারি): প্রত্যাশিত কাজে অগ্রগতি হবে। কাজ দ্বারা অন্যকে কুশি করতে পারবেন। ইতিবাচক কোনো পরিবর্তনের সুযোগ পেতে পারেন। আর্থিক যোগাযোগ ফলপ্রসূ হবে। কোনো উদ্যোগ নিজের ও অন্যের কল্যাণ বয়ে আনবে।

আরো পড়ুন
পদ্মায় ভাসছিল তরুণের অর্ধগলিত লাশ

পদ্মায় ভাসছিল তরুণের অর্ধগলিত লাশ

 

মীন (১৯ ফেব্রুয়ারি-২০ মার্চ): অন্যের কাজ করতে গিয়ে নিজের কাজের ব্যাঘাত ঘটতে পারে। অপ্রয়োজনীয় ব্যয় বাড়বে। প্রত্যাশিত কাজে বাধা পড়তে পারে। সমস্যা সমাধানে নিজস্ব বুদ্ধিমত্তাকে কাজে লাগান। আবেগ নিয়ন্ত্রণে রাখুন।

আহমেদ মাসুদ, বিশিষ্ট অকাল্ট সাধক, আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন জ্যোতিষী, ফেংশুই ও বাস্তু বিশেষজ্ঞ। যোগাযোগ: ০১৭১১০৫৭৩৭৭ ই-মেইল: amasud9995@gmail.com www.astrologerahmedmasud.com

মন্তব্য

গরমে কোন কোন রোগের ঝুঁকি বেশি, কিভাবে সুস্থ থাকবেন

জীবনযাপন ডেস্ক
জীবনযাপন ডেস্ক
শেয়ার
গরমে কোন কোন রোগের ঝুঁকি বেশি, কিভাবে সুস্থ থাকবেন
সংগৃহীত ছবি

গ্রীষ্ম শুরু হতে না হতেই তীব্র আকার ধারণ করেছে তাপমাত্রা। গরমে নাজেহাল পুরো দেশ। প্রচণ্ড গরমে শরীরে পানি কমে যাচ্ছে। বাড়ে ঘামের পরিমাণও।

শুধু তা-ই নয়, প্রচণ্ড রোদ ও গরমের তীব্রতার সঙ্গে সঙ্গে বাড়ে বিভিন্ন রোগ ও স্বাস্থ্য সমস্যা। গরমের দিনে পরিবারের বয়স্ক, অসুস্থ সদস্য ও শিশুরা থাকে সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিতে।

বিশেষজ্ঞদের মতে, গরমের দিনগুলোতে প্রয়োজন না পড়লে ঘরের বাইরে না যাওয়াই ভালো। পাশাপাশি সুস্থ থাকতে কিছু বিষয় মাথায় রাখা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

এগুলো অবহেলা করলে বড় সমস্যা তৈরি হতে পারে। তাই চিকিৎসকদের কথামতোই সতর্ক থাকতে হবে।

তার আগে জেনে নিতে হবে গরমের দিনগুলোতে কোন রোগের ঝুঁকি সবথেকে বেশি। এই মৌসুমে ডিহাইড্রেশন থেকে শুরু করে হিটস্ট্রোক পর্যন্ত, একাধিক সমস্যার সম্মুখীন হওয়া সম্ভাবনা সবথেকে বেশি।

গ্রীষ্মকালে এমন কিছু স্বাস্থ্য সমস্যা এবং সেগুলো থেকে নিরাপদে থাকার টিপস জেনে নিন এই প্রতিবেদন।

আরো পড়ুন
গরমে হিটস্ট্রোক এড়াতে যেসব ফলের দ্বারস্থ হবেন

গরমে হিটস্ট্রোক এড়াতে যেসব ফলের দ্বারস্থ হবেন

 

ডিহাইড্রেশন 

গরম আবহাওয়া অতিরিক্ত ঘাম পানিশূন্যতার অন্যতম কারণ। গরমের মৌসুমে ঘাম এবং বাতাসে আর্দ্রতা কম থাকার কারণে শরীর দ্রুত পানিশূন্য হয়ে পড়ে। যার ফলে মাথা ঘোরা, ক্লান্তি ও ত্বক শুষ্ক হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়। 

কিভাবে সুস্থ থাকবেন

পানির তেষ্টা না পেলেও সারা দিন প্রচুর পরিমাণে পানি পান করতে হবে।

তরমুজ, শসা ও নারকেলের মতো হাইড্রেটিং খাবার খাদ্য তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করতে ভুলবেন না। এই সময়ে কফি ও অ্যালকোহল থেকে পুরোপুরি দূরে থাকুন।

হিটস্ট্রোক

মূলত অতিরিক্ত রোদে থাকার কারণে হিটস্ট্রোক হয়ে থাকে। এতে শরীরে তাপমাত্রা বেড়ে যায়। এমনকি তাপমাত্রা বেড়ে ১০৪ ডিগ্রি বা তার বেশিও হতে পারে। শুধু তা-ই নয়, সেই সঙ্গে পানিশূন্যও হতে পারে শরীর। বয়স্ক ব্যক্তি, শিশু, হৃদরোগী ও ফুসফুসের সমস্যায় আক্রান্ত ব্যক্তি ও খেলাধুলার সঙ্গে যুক্ত ব্যক্তিরা হিটস্ট্রোকের ঝুঁকিতে বেশি থাকেন।

আরো পড়ুন
সানস্ক্রিন খাবেন, নাকি মাখবেন? কোনটিতে উপকার

সানস্ক্রিন খাবেন, নাকি মাখবেন? কোনটিতে উপকার

 

কিভাবে সুস্থ থাকবেন

চড়া রোদে অর্থাৎ দুপুর ১২টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত ঘরে থাকার চেষ্টা করুন। ঢিলেঢালা ও হালকা রঙের পোশাক করুন। বাড়ির বাইরে বের হলে টুপি বা ছাতা অবশ্যই ব্যবহার করুন। যদি হিটস্ট্রোকের লক্ষণ দেখা দেয়, তাহলে অবিলম্বে ঠাণ্ডা জায়গায় চলে যান এবং হাইড্রেট থাকার চেষ্টা করুন।

খাদ্যে বিষক্রিয়া

অতিরিক্ত গরমে অনেকেরই হজমের সমস্যা হয়। গরমে খাবার অনেক সময় নষ্ট হয়ে যায়। যা খেলে ফুড পয়জনিং বা খাদ্যে বিষক্রিয়া হতে পারে। তাই এই দিনগুলোতে বাসি খাবার, রাস্তাঘাটের খোলা খাবার, রাস্তার লেবু শরবত বা আখের রস—এসব কিছু এড়িয়ে চলুন।

কিভাবে সুস্থ থাকবেন

বিশেষজ্ঞদের মতে, গরমের দিনগুলোতে পচনশীল খাবার সঠিকভাবে ফ্রিজে রাখুন। খাওয়ার আগে ফল সবজি ভালো করে ধুয়ে খান। রাস্তার খাবার বা দীর্ঘক্ষণ ফেলে রাখা খাবার এড়িয়ে চলুন।

আরো পড়ুন
বৈশাখে বাড়িতে রান্না করতে পারেন কয়েক পদের ইলিশ

বৈশাখে বাড়িতে রান্না করতে পারেন কয়েক পদের ইলিশ

 

ত্বকের সমস্যা

অতিরিক্ত ঘামের ফলে ত্বকে ফুসকুড়ির মতো সমস্যা দেখা দেয়। যা ঘামাচি নামে পরিচিত। অনেকেই ঘামাচি হলে সেখানে চুলকায় এবং সংক্রমণের সৃষ্টি হয়।

কিভাবে সুস্থ থাকবেন

এ সমস্যা এড়াতে সুতির কাপড় পড়ুন। বাইরে বের হওয়ার আগে এসপিএফ ৩০+সহ সানস্ক্রিন লাগান। ত্বককে সতেজ ও ব্যাকটেরিয়া মুক্ত রাখতে দিনে দুইবার গোসল করুন।

অ্যালার্জি

গরমের দিনগুলোতে ধুলো এবং বর্ধিত আর্দ্রতা শ্বাসযন্ত্রের অ্যালার্জি, চোখের সংক্রমণ ও ছত্রাকজনিত ত্বকের সংক্রমণের কারণ হতে পারে।

আরো পড়ুন
এসি রুমে বসেই ধূমপান, হতে পারে যে বিপদ

এসি রুমে বসেই ধূমপান, হতে পারে যে বিপদ

 

কিভাবে সুস্থ থাকবেন

আপনার চারপাশের পরিবেশ পরিষ্কার রাখুন। চোখ রক্ষা করার জন্য সানগ্লাস ব্যবহার করুন। হাত না ধুয়ে মুখ স্পর্শ করা এড়িয়ে চলুন।

সূত্র : ওয়ানইন্ডিয়া

মন্তব্য

শরীরে আয়রনের ঘাটতি আছে কি না, বুঝবেন যেভাবে

জীবনযাপন ডেস্ক
জীবনযাপন ডেস্ক
শেয়ার
শরীরে আয়রনের ঘাটতি আছে কি না, বুঝবেন যেভাবে
সংগৃহীত ছবি

আমাদের শরীরের জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ একটি মিনারেলস হলো আয়রন। শরীরে আয়রনের ঘাটতি থাকা স্বাস্থ্যের পক্ষে কখনোই ভালো নয়। শরীরে আয়রনের অভাব রয়েছে কি না, তা কয়েকটি চেনা লক্ষণ দেখলেই বুঝতে পারবেন। কিভাবে, চলুন জেনে নিই।

আয়রনের ঘাটতি বুঝবেন যেভাবে

আয়রনের ঘাটতি থাকলে পুরো শরীরে সঠিকভাবে অক্সিজেন ও রক্ত সরবরাহ হয় না। এর ফলে হাত-পা আচমকাই প্রচণ্ড ঠাণ্ডা হয়ে যেতে পারে।

যদি আপনার হাত-পা ঠাণ্ডা হওয়ার প্রবণতা মাঝে মাঝেই দেখা দেয়, তাহলে একবার আয়রনের মাত্রা পরীক্ষা করিয়ে নেওয়া ভালো।

আরো পড়ুন
গরমে হিটস্ট্রোক এড়াতে যেসব ফলের দ্বারস্থ হবেন

গরমে হিটস্ট্রোক এড়াতে যেসব ফলের দ্বারস্থ হবেন

 

অনেক সময় আমাদের শরীরে অদ্ভুত কিছু জিনিস খাওয়ার প্রবণতা দেখা যায়।

অনেকেই দেখবেন মাটি খায়। বিশেষ করে মাটির ভাঁড়ে চা খাওয়ার প্রবণতা প্রবলভাবে দেখা যায় অনেকের মধ্যে। বরফ খেতেও দেখা যায় অনেককে।

এগুলো কোনোটিই খাবার জিনিস নয়।

অথচ তীব্রভাবে এগুলোই খাওয়ার আকাঙ্ক্ষা অনুভূত হয় শরীরে। এ জাতীয় লক্ষণ দেখা দিলে বুঝতে হবে শরীরে আয়রনের ঘাটতি রয়েছে।

আয়রনের অভাব শরীরে থাকলে সামান্য কাজ করেও প্রবলভাবে হাঁপিয়ে যাবেন আপনি। শ্বাস নিতে কষ্ট হতে পারে। অল্প পরিশ্রমেই হাঁপ ধরে যেতে পারে।

এই জাতীয় উপসর্গ শরীরে বারবার দেখা দিলে সতর্ক থাকুন।

আরো পড়ুন
সানস্ক্রিন খাবেন, নাকি মাখবেন? কোনটিতে উপকার

সানস্ক্রিন খাবেন, নাকি মাখবেন? কোনটিতে উপকার

 

যেহেতু আয়রনের অভাবে অক্সিজেনের প্রবাহ সঠিক মাত্রায় বজায় থাকে না, ব্যাহত হয়। তার প্রভাবে আচমকা তীব্র মাথা যন্ত্রণা শুরু হতে পারে। এই লক্ষণ দেখা দিলে সতর্ক হয়ে যান।

আয়রনের অভাব মানে শরীরে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা কম থাকবে। অ্যানিমিয়ার সমস্যা দেখা দিতে পারে।

ত্বক মারাত্মক ফ্যাকাশে দেখাবে। মনে হবে যেন রক্তশূন্য চেহারা। যারা এমনিতেই ফর্সা, তাদের ক্ষেত্রে ত্বকের এই ফ্যাকাশে ভাব আরো বেশি করে চোখে পড়বে।

আরো পড়ুন
বৈশাখে বাড়িতে রান্না করতে পারেন কয়েক পদের ইলিশ

বৈশাখে বাড়িতে রান্না করতে পারেন কয়েক পদের ইলিশ

 

আয়রনের ঘাটতি নখের চেহারা নষ্ট করে দেয়। নখ হয়ে যায় ভঙ্গুর প্রকৃতির। একটু বাড়তে চায় না। ক্ষয় হয়ে যায় ভীষণভাবে। শুধু ক্যালসিয়ামের অভাব নয়, আয়রনের ঘাটতিতেও এইসব উপসর্গ লক্ষ্য করা যায়।

সূত্র : এবিপি লাইভ

মন্তব্য

আখের রসে যে রস মেশালে মিলবে নানা উপকার

জীবনযাপন ডেস্ক
জীবনযাপন ডেস্ক
শেয়ার
আখের রসে যে রস মেশালে মিলবে নানা উপকার
সংগৃহীত ছবি

দিন দিন বাড়ছে গরম। আর এই সময়ে বেশি তৃষ্ণা পাওয়াটাই স্বাভাবিক। যতই পানি পান করুন না কেন, শরীর ডিহাইড্রেটেড হয়ে যায়। তাই ঠাণ্ডা কিছু পান করার ইচ্ছে করে।

সেজন্য অনেকেই আখের রস পান করেন। 

কিন্তু কখনো কি আখের রসের সঙ্গে লেবুর রস মিশিয়ে দেখেছেন? এতে কী কী উপকার পাওয়া যায়, চলুন দেখে নেওয়া যাক।

গরমকালে আখের রস শুধু শরীরকে রিফ্রেশই করে না, স্বাস্থ্যের জন্যও অনেক উপকারী। এটি পেট ঠাণ্ডা রাখে।

এতে লেবুর রস মিশিয়ে খেলে আরো বেশি উপকার পাওয়া যায়। লেবুর রস যোগ করলে পেট দ্রুত ঠাণ্ডা হয় এবং পরিষ্কারও থাকে।

আরো পড়ুন
এসি রুমে বসেই ধূমপান, হতে পারে যে বিপদ

এসি রুমে বসেই ধূমপান, হতে পারে যে বিপদ

 

আখের রসের সঙ্গে লেবুর রস মিশিয়ে খেলে হজম ক্ষমতা বাড়ে। কোষ্ঠকাঠিন্য বা বদহজম হলে লেবু দিয়ে আখের রস খেলে আরাম পাওয়া যায়।

পেটের অস্বস্তিও কমে। যাদের খিদে পায় না, তারা লেবু ও কালো লবণ মিশিয়ে আখের রস খেলে উপকার পাবেন। এটি খিদে বাড়াতে সাহায্য করে।

ত্বকের জন্যও এটি খুব উপকারী। আখের রসে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট থাকে, যা ত্বকের বিভিন্ন সমস্যা দূর করে ত্বককে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে।

আখের রসে ক্যালসিয়াম থাকে, যা দাঁতের সমস্যায় উপকারী। এটি দাঁতের ক্ষয়, পাইরিয়া ইত্যাদি সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে।

এটি শরীরে পানির অভাব হতে দেয় না। অর্থাৎ, আখের রস প্রাকৃতিক হাইড্রেটিং ড্রিঙ্ক হিসেবে কাজ করে। গ্রীষ্মকালে শরীরের পানির অভাব পূরণ করতে সাহায্য করে। আখের রসে ক্যালসিয়াম থাকে, যা আমাদের হাড়ের জন্য ভালো।

আরো পড়ুন
গরমে হিটস্ট্রোক এড়াতে যেসব ফলের দ্বারস্থ হবেন

গরমে হিটস্ট্রোক এড়াতে যেসব ফলের দ্বারস্থ হবেন

 

হৃদরোগের স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটায়। লেবুতে থাকা পটাশিয়াম ও আখের রসের প্রাকৃতিক শর্করা রক্ত ​​সঞ্চালন উন্নত করে। এটি হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়। এ ছাড়া এটি গ্রীষ্মকালে হিট স্ট্রোক থেকে রক্ষা করতে সহায়ক।

কিভাবে পান করবেন

তাজা আখের রসের সঙ্গে সঙ্গে লেবুর রস মিশিয়ে পান করুন। প্রতিদিন সকালে একবার পান করা ভালো। জুস তৈরি করার সঙ্গে সঙ্গেই পান করুন। সংরক্ষণ করবেন না। ডায়াবেটিক রোগীরা পান করার আগে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

আখের রসের পুষ্টিগুণ

আখের রসে ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, ফসফরাস, পটাশিয়ামের মতো খনিজ উপাদান রয়েছে। এগুলো হাড়ের শক্তি, স্নায়ুর স্বাস্থ্য, হৃদরোগের ক্রিয়া ও হজমে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

আরো পড়ুন
সানস্ক্রিন খাবেন, নাকি মাখবেন? কোনটিতে উপকার

সানস্ক্রিন খাবেন, নাকি মাখবেন? কোনটিতে উপকার

 

এ ছাড়া আখের রসে থাকা আয়রন শরীরে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বাড়াতে ও রক্তস্বল্পতা প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে। এতে ভিটামিন সি থাকায় রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে। আখের রস ক্ষারীয় হওয়ায় এটি শরীরের এসিডের মাত্রা কমিয়ে লিভার পরিষ্কার করতে সাহায্য করে। এটি শরীরকে ডিটক্স করতে সহায়ক। 

আখের রস পান করলে ত্বক উজ্জ্বল হয় এবং মূত্রনালীর সমস্যা কমে। এতে অল্প পরিমাণে অ্যামিনো এসিড থাকে, যা শরীরের কোষ গঠনে সহায়ক। তবে ডায়াবেটিক রোগীরা আখের রস পান করার আগে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

বাইরের আখের রস পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন থাকলে তবেই পান করুন, না হলে রোগ হতে পারে। সব মিলিয়ে আখের রস স্বাদ, শক্তি ও স্বাস্থ্য সবকিছু একসঙ্গে দিতে পারে এমন একটি প্রাকৃতিক পানীয়।

আরো পড়ুন
বৈশাখে বাড়িতে রান্না করতে পারেন কয়েক পদের ইলিশ

বৈশাখে বাড়িতে রান্না করতে পারেন কয়েক পদের ইলিশ

 

সূত্র : এশিয়ানেট নিউজ

মন্তব্য

সময়মতো লাঞ্চ-ডিনার না করলে স্বাস্থ্যের যে ক্ষতি

জীবনযাপন ডেস্ক
জীবনযাপন ডেস্ক
শেয়ার
সময়মতো লাঞ্চ-ডিনার না করলে স্বাস্থ্যের যে ক্ষতি
সংগৃহীত ছবি

সঠিক সময়ে খাওয়াদাওয়া করলে তবেই শরীর সুস্থ থাকে। তবে বর্তমান সময়ে মানুষ এতটাই ব্যস্ত যে সঠিক সময় খাওয়াদাওয়া করছেন না বা করতে পারছেন না। যে কারণে দেখা দেয় নানা সমস্যা। শুধু যে পেটে সমস্যা হয় তা নয়, হজমেও সমস্যা হয়, ত্বকও নষ্ট হতে থাকে।

আবার শরীরের শক্তিও কমতে থাকে অনেকের। অফিসে তাড়া থাকার কারণে সকালের ব্রেকফাস্ট করতে পারেন না। যার কারণে শরীরের ওপর খুব খারাপ প্রভাব পড়ে। এমনকি বড় রোগেরও ঝুঁকি বাড়তে পারে।

এ ছাড়া আর কী ক্ষতি হতে পারে—তা জানাতেই আজকের প্রতিবেদন। চলুন, জেনে নেওয়া যাক।

লিভারের ওপর চাপ পড়বে

আপনি যদি মধ্যরাতে খান, তাহলে আপনার লিভারের ওপর চাপ পড়বে। শরীর ক্রমশও খারাপ হতে থাকবে।

বেশি রাতে খেলে ভারী খাবার খেলে অনেকেই হজম করতে পারেন না। কারণ তাদের মধ্যে অধিকাংশই খাবার খাওয়ার পরেই ঘুমাতে চলে যান। খাওয়ার পর হাঁটাচলা না করার ফলে খাবার ভালোভাবে হজম হয় না। এতে লিভারের বড় সমস্যা হতে থাকে।

আরো পড়ুন
এসি রুমে বসেই ধূমপান, হতে পারে যে বিপদ

এসি রুমে বসেই ধূমপান, হতে পারে যে বিপদ

 

ওজন বাড়ে

বিশেষজ্ঞদের মতে, ব্রেকফাস্ট সঠিক সময়ে না করলে কর্টিসলের মাত্রা বাড়তে থাকে।

যে কারণে মানসিক চাপ বাড়তে থাকে। যার ফলে আপনার উদ্বেগ লাগবে। শরীর খুব ক্লান্ত লাগবে, কাজ করতে পারবেন না। আবার অনেকক্ষণ না খেলে আপনার খাবার হজম করার ক্ষমতা কমতে থাকবে। তবে এখানেই শেষ নয়, ওজনও কিন্তু হু হু করে বাড়তে থাকবে।

হজমক্ষমতা কমবে

বিকেল ৩টার পর ঠাণ্ডা বা ভারী খাবার একেবারে খাবেন না। এ সময়ে খেলে খাবারগুলো হজম করতে পারবেন না। পেট পেঁপে থাকবে। অস্বস্তি হবে পেটে। শরীরকে শক্তিশালী করতে সকালের দিকে ভারী খাবার খান, তবে দুপুর বা বিকেলের পর একটু হালকা খাবার খাওয়ার চেষ্টা করুন।

আরো পড়ুন
বৈশাখে পাতে রাখতে পারেন ভাপা সরষে ইলিশ

বৈশাখে পাতে রাখতে পারেন ভাপা সরষে ইলিশ

 

এসিড হতে পারে

খালি পেটে চা-কফি একেবারেই খাবেন না। এটি এসিডিটির সমস্যা বাড়ায়। এতে আপনার অন্ত্রে জ্বালা হবে। আর এগুলোতে প্রচুর পরিমাণে ক্যাফেইন থাকে। যা পাকস্থলীর ক্ষতি করবে। এতে আপনার শরীরে অস্বস্তি হবে। তারপর হজমক্ষমতা কমে যাবে।

ঘুমের সমস্যা হবে

মধ্যরাতে কোনো খাবার খেলে আপনার ঘুমের সমস্যা হবে। ভালোভাবে ঘুমোতে পারবেন না। মেলাটনিন হরমোন নিঃসৃত হবে। যে কারণে আপনার ঘুমের সমস্যা হবে। এমনকি ত্বকের ওপরেও প্রভাব পড়বে। চোখ, মুখ ফুলে যাবে। ত্বক ফ্যাকাসে হয়ে যাবে। ত্বকের উজ্জ্বল ভাব কমতে থাকবে। সেই সঙ্গে সারা দিন ক্লান্ত থাকবেন আপনি। তাই আপনি যদি সঠিক সময়ে খাওয়াদাওয়া না করেন, তাহলে শারীরিকভাবে অনেকটাই অসুস্থ হয়ে পড়বেন।

আরো পড়ুন
সানস্ক্রিন খাবেন, নাকি মাখবেন? কোনটিতে উপকার

সানস্ক্রিন খাবেন, নাকি মাখবেন? কোনটিতে উপকার

 

সূত্র : ওয়ানইন্ডিয়া

মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ