যেসব কারণে ছিন্ন হতে পারে বন্ধুত্বের সম্পর্ক

জীবনযাপন ডেস্ক
জীবনযাপন ডেস্ক
শেয়ার
যেসব কারণে ছিন্ন হতে পারে বন্ধুত্বের সম্পর্ক
সংগৃহীত ছবি

পৃথিবীর সবচেয়ে সুন্দর সম্পর্কগুলোর মধ্যে একটি হচ্ছে বন্ধুত্ব। যার সঙ্গে আমরা দুঃখ-কষ্ট ও সুখের মুহূর্তগুলো ভাগাভাগি করতে পারি। তবে সময়ের ব্যবধানে অনেক বন্ধুত্বে ফাটল ধরে। এমনও হয়, কাছের বন্ধুদের সঙ্গে সময় কাটাতে আর আগের মতো আনন্দ পাওয়া যায় না।

তাই অনেকে তাদের এড়িয়ে চলার চেষ্টা করেন। এমন হওয়ার পেছনে রয়েছে বেশ কয়েকটি কারণ। আজকের প্রতিবেদনে জানবেন সে সম্পর্কে—

সময় পরিবর্তন

সময়ের সঙ্গে সঙ্গে মানুষের পরিবর্তন আসে। অতীতে যেসব বিষয় বন্ধুত্বকে দৃঢ় করেছিল, এখন তা আর প্রাসঙ্গিক নাও মনে হতে পারে।

ফলে একসময়ের বন্ধুরা আর আগের মতো একে অপরের সঙ্গে যোগাযোগ রাখেন না বা এড়িয়ে যেতে চান।

আরো পড়ুন
চোখের স্বাস্থ্য ভালো রাখবে যে তিন সবজি

চোখের স্বাস্থ্য ভালো রাখবে যে তিন সবজি

 

প্রয়োজনীয়তা

অনেক বন্ধুই আছেন যারা শুধু প্রয়োজনের সময়ই খোঁজ নেন। বাকি সময় কোনো যোগাযোগ রাখেন না। এ ধরনের সম্পর্ক ধীরে ধীরে আমাদের কাছে গুরুত্ব হারায়।

ঈর্ষা

বন্ধুরা সাধারণত অন্য বন্ধুর সাফল্যে খুশি হন, তবে অনেকে আছেন অন্য বন্ধুর সাফল্যে ঈর্ষান্বিতও হন। এ ধরনের ঈর্ষাপ্রবণ বন্ধুরা ধীরে ধীরে সম্পর্ককে বিষাক্ত করে তোলে। যার কারণে তাদের থেকে দূরে থাকতে চায় অনেকে।

আগ্রহের ভিন্নতা

একই ধরনের আগ্রহ থাকলে বন্ধুত্ব শক্তিশালী হয়। কিন্তু সময়ের সঙ্গে সঙ্গে আগ্রহ বদলে গেলে বন্ধুত্বের সাধারণ ভিত্তিটাও দুর্বল হয়ে পড়ে।

অতীতের স্মৃতি

অনেক বন্ধুই আমাদের অতীতের অংশ। কেউ কেউ আবার বারবার সেই পুরোনো স্মৃতি মনে করিয়ে দেয়, যা ভবিষ্যতের দিকে মনোযোগ দিতে বাধা দেয়। এ কারণে অনেক সময় তাদের এড়িয়ে চলা হয়।

আরো পড়ুন
প্রতিদিন বাদাম খেলে শরীরে হবে যে পরিবর্তন

প্রতিদিন বাদাম খেলে শরীরে হবে যে পরিবর্তন

 

সূত্র : হিন্দুস্তান টাইমস

প্রাসঙ্গিক
মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

ডিম সিদ্ধ দিলে খোসা ফেটে যায়, সমাধান কী

জীবনযাপন ডেস্ক
জীবনযাপন ডেস্ক
শেয়ার
ডিম সিদ্ধ দিলে খোসা ফেটে যায়, সমাধান কী
সংগৃহীত ছবি

প্রোটিনের সস্তা একটি উপাদান হচ্ছে ডিম। এই ডিম মধ্যবিত্ত পরিবারের প্রোটিনের চাহিদা অনেকাংশে মেটায়। আমাদের মধ্যে অনেকেই অমলেট বা পোচ থেকেও সিদ্ধ ডিম বেশি পছন্দ করেন। তবে এই ডিম সিদ্ধ করতে গিয়ে আমরা বেশি কয়েকটা সমস্যার সম্মুখীন হই।

সমস্যাগুলো মধ্যে একটি হলো ডিমের ওপরের খোসা ফেটে যাওয়া। যার ফলে ওই ফাটা অংশ দিয়ে ডিমের সাদা অংশ বের হয়ে তা সিদ্ধ করার পানিতে মিশে যায়। আরেকটি সমস্যা হলো সিদ্ধ করার পর ঠিকমতো খোসা ছাড়াতে না পারা। ফলে ডিমের সাদা অংশ খোসার সঙ্গে উঠে যায় বা ডিম ভেঙে যায়।

এ সমস্যাগুলো ফলে ওই ডিম আর খেতে ইচ্ছে করে না। 

অথচ ডিম সিদ্ধ কিন্তু অত্যন্ত সুস্বাদু ও স্বাস্থ্যকর খাবার। তাই কিভাবে সহজে এই সমস্যার সমাধান করবেন, রইল সেই টিপস।

আরো পড়ুন
ডিমের কুসুম কি কোলেস্টেরল বাড়ায়?

ডিমের কুসুম কি কোলেস্টেরল বাড়ায়?

 

স্বাভাবিক তাপমাত্রায় ডিম রাখা

অধিকাংশ মানুষই ফ্রিজে ডিম রাখেন।

আর তা ফ্রিজ থেকে বের করেই সরাসরি রান্না করে ফেলেন। এটাই সবচেয়ে বড় ভুল। রান্না করার কিছুক্ষণ আগে ডিম ফ্রিজ থেকে বের করে রাখতে হবে। যেন তা ঘরের স্বাভাবিক তাপমাত্রায় আসতে পারে। না হয় ফ্রিজ থেকে বের করা ঠাণ্ডা ডিম সরাসরি ফুটন্ত পানিতে দিলে তা ভেঙে যাওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়।

একসঙ্গে অনেক ডিম নয়

সিদ্ধ করার সময় অতিরিক্ত ডিম একসঙ্গে দেওয়া উচিত নয়। পানি ফুটতে থাকলে একটি ডিমের সঙ্গে অন্য ডিমের ধাক্কা লাগে। তাই ছোট পাত্র ব্যবহার করলে তাতে ৩-৪টির বেশি ডিম সিদ্ধ করা যাবে না। আর বেশিসংখ্যক ডিম সিদ্ধ করার ক্ষেত্রে বড় পাত্র ব্যবহার করতে হবে।

ভিনেগার

ডিম সিদ্ধ করার সবচেয়ে কার্যকরী উপায় হচ্ছে এর সঙ্গে ভিনেগার মেশানো। এর জন্য পাত্রে পানি নিতে হবে। তার মধ্যে যতগুলো ডিম সিদ্ধ করা হবে তত চা-চামচ করে ভিনেগার ওই পানিতে মেশাতে হবে। এবার পাত্রটি চুলায় দিয়ে ডিম সিদ্ধ করে নিতে হবে।

আরো পড়ুন
কখন কালো জিরা খেলে কমবে কোলেস্টেরল

কখন কালো জিরা খেলে কমবে কোলেস্টেরল

 

ডিম সিদ্ধ করার সঠিক উপায়

একটি পাত্রের অর্ধেক অংশ পানি দিয়ে পূর্ণ করতে হবে। এরপর তা আগুনে বসাতে হবে। লবণ বা ভিনেগার যোগ করে তা ফুটতে দিতে হবে। এবার ঘরের তাপমাত্রায় থাকা ডিম ওই ফুটন্ত পানিতে দিতে হবে।

ডিমগুলো কিন্তু ধীরে ধীরে দিতে হবে। এরপর পাত্রটিতে ঢাকনা দিতে হবে। ১০-১২ মিনিটের মতো সিদ্ধ করতে হবে। তবে সিদ্ধ করার সময় আগুন মাঝারি আঁচে রাখা উচিত।

সূত্র : নিউজ ১৮

মন্তব্য

রোজায় গ্যাসের সমস্যায় কী করবেন, কী করবেন না

জীবনযাপন ডেস্ক
জীবনযাপন ডেস্ক
শেয়ার
রোজায় গ্যাসের সমস্যায় কী করবেন, কী করবেন না
সংগৃহীত ছবি

আমাদের পাকস্থলিতে প্রতিদিন প্রায় দেড় থেকে দুই লিটার হাইড্রোক্লোরিক এসিডের ক্ষরণ হয়, যার কাজ হচ্ছে পাকস্থলিতে খাবার পরিপাক  করতে সহায়তা করা। যদি কোনো কারণে পাকস্থলিতে এই হাইড্রোক্লোরিক এসিড ক্ষরণের মাত্রা বেড়ে যায় তাহলে পাকস্থলির অভ্যন্তরীণ আবরণ তথা মিউকাস মেমব্রেনে প্রদাহ তৈরি হয় যাকে চিকিৎসা বিজ্ঞানের ভাষায় গ্যাসট্রাইটিস বলে।

অতিরিক্ত খাবার খেলে কিংবা অনেকক্ষণ না খেয়ে থাকলে কিংবা বেশি বেশি তৈলাক্ত খাবার খেলে পাকস্থলিতে হাইড্রোক্লোরিক এসিডের মাত্রা বেড়ে যায় এবং প্রদাহ হয়, যাকে আমরা গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা হিসেবে বিবেচনা করি।

রমজানে সারা দিন না খেয়ে উপবাস করা হয়।

শুধু ইফতার থেকে সাহরি পর্যন্ত খাওয়ার সময় থাকে। ফলে এ সময়ের মধ্যে অনেকেই যা ইচ্ছে তা-ই খেতে থাকেন। যার ফলে দেখা দেয় বদ হজম বা পেটে গ্যাসের মতো সমস্যা।

আরো পড়ুন
লালশাক লাল হয় কেন

লাল শাক লাল হয় কেন

 

গ্যাস্ট্রাইটিসের উপসর্গ

  • পেটের উপরি অংশে ব্যথা হওয়া।
  • বুক জ্বালাপোড়া করা।
  • খাবারের আগে পরে পেট ব্যথা হওয়া।
  • খাওয়ার সময় বুকে বাঁধ পড়ার মতো অনুভব হওয়া।
  • ঢেকুর আসা।
  • বমি বমি ভাব হওয়া এবং খাবারের চাহিদা কমে যাওয়া।
  • অল্প খাবারেই পেট ভরে গেছে মনে হওয়া।
  • ইফতারের সময় যা করবেন

    পেটে গ্যাসের সমস্যা কমাতে চাইলে ইফতারে অতিরিক্ত তৈলাক্ত খাবার, যেমন পিঁয়াজু, আলুর চপ, বেগুনি, চিকেন ফ্রাই, জিলাপি ইত্যাদি যতটুকু সম্ভব এড়িয়ে চলতে হবে। এক সঙ্গে অনেক বেশি খাবার না খাওয়াই ভালো। অনেকে ইফতার করতে বসে গপাগপ খেতে থাকেন।

    এটা কিছুতেই করা যাবে না।

    আরো পড়ুন
    ইফতারে কী ধরনের পানীয় স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী

    ইফতারে কী ধরনের পানীয় স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী

     

    ইফতারে রাখতে পারেন ইসপগুলের শরবত, ডাবের পানি ইত্যাদি। এ ছাড়া রাখতে পারেন শর্করা জাতীয় খাবার, যথা খেজুর, পেয়ারা, ছোলা, সেমাই ইত্যাদি। ইফতারে প্রথমে অল্প পরিমাণ খাবার খেয়ে মাগরিবের নামাজের পর রাতের খাবার খেয়ে নেওয়া ভালো। সম্ভব হলে তারাবির নামাজের আগেই খেয়ে নিতে হবে। তাহলে খাবারের পরে কিছুক্ষণ হাঁটাহাঁটি করে নামাজ পড়লে এক প্রকার ব্যায়াম হয়ে যাবে। এ ক্ষেত্রে খাবার পরিপাকে সহায়ক হবে, পাশাপাশি এসিডিটির ঝুঁকিও কমে যাবে।

    রোজার মাসে পেটে গ্যাসের সমস্যা থেকে বাঁচার জন্য রাতের খাবার কিংবা সাহরি দুটোই ঘুমানোর অন্তত এক ঘণ্টা আগে শেষ করতে হবে এবং খেয়ে অবশ্যই কিছুক্ষণ হাঁটাহাঁটি করে তারপর ঘুমাতে হবে। অন্যথায় এসিডের ব্যাক ফ্লো হয়ে GERD-এর মতো রোগ হতে পারে।

    টক জাতীয় ফলে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন সি থাকলেও সাইট্রিক এসিডও থাকে। তাই রোজার সময় টক জাতীয় ফল সাবধানতার সঙ্গে খেতে হবে। ভালো হয় রাতের খাবার শেষ করে ভরা পেটে খেলে। এ ছাড়া ঝালজাতীয় খাবার এড়িয়ে চলতে হবে। কেননা, পাকস্থলিতে এসিডিটির পরিমাণ বাড়িয়ে দেয় তাই কাঁচা মরিচ কিংবা অতিরিক্ত ঝাল খাবার।

    আরো পড়ুন
    দুধ দিয়েও রান্না করা যায় বাঁধাকপি, কিভাবে করবেন

    দুধ দিয়েও রান্না করা যায় বাঁধাকপি, কিভাবে করবেন

     

    রোজার সময় চা, কফি ইত্যাদি পরিহার করে চলা উচিত। এতে ঘুমের ব্যাঘাত ঘটে এবং পাকস্থলিতে হাইড্রোক্লোরিক এসিড ক্ষরণের পরিমাণ বাড়িয়ে দেয়।

    সাহরিতে যা করবেন

    সাহরির খাবারেও এমন সব খাবার পরিহার করা উচিত, যা পাকস্থলিতে এসিডিটি সৃষ্টি করে। যেমন চর্বিজাতীয় খাবার, অতিরিক্ত তেলে ভাজা খাবার, চা কফি ইত্যাদি। সাহরি শেষে কিছুক্ষণ হাঁটাহাঁটি করে তারপর ঘুমাতে যাওয়া ভালো। এতে শরীর ভালো থাকবে এবং গ্যাসের সমস্যা হবে না।

    সাহরিতে পর্যাপ্ত পরিমাণ পানি ও তরল জাতীয় খাবার খাওয়া ভালো। যাদের এসিডিটির সমস্যা কিংবা গ্যাস্ট্রিক রয়েছে, তারা চিকিৎসকের পরামর্শক্রমে গ্যাস্ট্রিকের ঔষধ খেতে পারেন এবং রোজা রাখতে পারবেন।

    আরো পড়ুন
    বাড়িতেই তৈরি করুন আমলকীর মোরব্বা

    বাড়িতেই তৈরি করুন আমলকীর মোরব্বা

     

    অল্প পরিমাণে ভাত-রুটি, শাক-সবজি, ডিম, দুধ, মাংস ইত্যাদি খাবার সাহরিতে খেতে পারেন। তবে অবশ্যই তেল-মসলা কম ব্যবহার করে রান্না করবেন। ইফতারের মতো সাহরিতেও ঝালজাতীয় খাবার খাবেন না। এমন খাবার পাকস্থলিতে এসিডিটির পরিমাণ বাড়িয়ে দেয়।

    পেটে গ্যাসের সমস্যা যদি অনেক ধরে থেকে থাকে তাহলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নেবেন। নয়তো বড় কোনো সমস্যা হতেও পারে।

    মন্তব্য

    চিয়া সিড, স্বাস্থ্যের সেরা বন্ধু

      চিয়া সিডকে আলাদা করে রান্না করা লাগে না
    শেয়ার
    চিয়া সিড, স্বাস্থ্যের সেরা বন্ধু
    সংগৃহীত ছবি

    চিয়া সিড অনেকের কাছে পরিচিত হলেও চিয়া সিড কি, চিয়া সিড এর উপকারিতা ও চিয়া সিড খাওয়ার নিয়ম আমরা অনেকেই জানিনা। যার ফলে চিয়া সিডের অসাধারণ সব উপকারিতা থেকে আমরা নিজেদের বঞ্চিত করছি।

    চিয়া সিড খুবই পুষ্টিকর খাবার। চিয়া সিডে রয়েছে দুধের চেয়ে ৫ গুণ বেশি ক্যালসিয়াম।

    অন্যদিকে কমলা লেবুর থেকেও ৭ গুণ বেশি ভিটামিন সি। পালংশাকের চেয়ে ৩ গুণ বেশি আয়রন। এবং কলার চেয়ে ২ গুন বেশি পটাশিয়াম। মুরগির ডিম থেকে ৩ গুণ বেশি প্রোটিন ও স্যামন মাছের চেয়ে ৮ গুণ বেশি ওমেগা-৩।
     

    চিয়া সিড খাওয়ার নিয়ম
    চিয়া সিডকে আলাদা করে রান্না করা লাগে না, বরং এটি কিছু নির্দিষ্ট খাবারের সাথে যেমন; ওটস, পুডিং, জুস, স্মুদি ইত্যাদির সাথে মিশিয়ে খেয়ে নেয়া যায়। এছাড়াও কেউ চাইলে টকদই, সেরেয়াল, রান্না করা সবজি বা সালাদের সাথে মিশিয়েও খেতে পারেন। চিয়া সিড পরিমিতভাবে খাওয়া উচিত। খাওয়ার আগে তাদের ভিজিয়ে রাখা উচিত।

    গবেষকদের দাবি, চিয়া সিড হৃদরোগের ঝুঁকি ও ক্ষতিকর কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করে। চিয়া সিড রক্তের চিনির পরিমাণ স্বাভাবিক রাখে, যা ডায়াবেটিস হওয়ার ঝুঁকি কমায়। এছাড়া চিয়া সিড শরীর থেকে বর্জ্য পদার্থ বের হতে সাহায্য করে। গ্যাসের সমস্যা কমাতে সাহায্য করে। পাশাপাশি এটি ত্বক, চুল ও নখ সুন্দর রাখে।

    প্রতিটি খাবারের উপকারিতার পাশাপাশি বিপরীত অপকারিতাও থাকে। যদিও এটি স্বাস্থ্যকর বলে আমরা জানি কিন্তু কিছু লোকের মধ্যে পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করতে পারে। অনেকের হজম সংক্রান্ত সমস্যা বা অ্যালার্জির প্রতিক্রিয়া দেখা দিতে পারে। অন্যান্য শারীরিক জটিলতা যেমন ডায়াবেটিস এবং উচ্চ রক্তচাপের ঔষধ যারা নিয়ে থাকেন, তারা অতিরিক্ত মাত্রায় চিয়া সিড খেলে দেহে শর্করার মাত্রা অস্বাভাবিক হারে কমে যায়। যা বিভিন্ন দীর্ঘমেয়াদী ও আকস্মিক শারীরিক জটিলতার কারণ হয়ে দাঁড়ায়।
     

    মন্তব্য
    রাশিফল

    আজ ৪ মার্চ, দিনটি কেমন যাবে আপনার?

    অনলাইন ডেস্ক
    অনলাইন ডেস্ক
    শেয়ার
    আজ ৪ মার্চ, দিনটি কেমন যাবে আপনার?

    জীবনের প্রতিটি দিন নতুন কিছু সম্ভাবনা ও চ্যালেঞ্জ নিয়ে আসে আর প্রতিটি দিন আমাদের একটু একটু করে শিখতে ও বিকশিত হতে সাহায্য করে। আজ ৪ মার্চ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ দিনটি আপনার জন্য কেমন হতে পারে, কীভাবে সামলাবেন জীবন ও কাজের চ্যালেঞ্জগুলো, সেটি জানতে হলে পড়ুন আজকের রাশিফল।

    মেষ (২১ মার্চ-২০ এপ্রিল): কোনো প্রচেষ্টার ফল পাবেন। অর্থের ঘর শুভ।

    কর্মক্ষেত্রে উদ্দীপনা থাকবে। কাজে দক্ষতার পরিচয় দিতে পারবেন। সামাজিক কাজে সুনাম বৃদ্ধি পাবে। দূরদৃষ্টির সঙ্গে অর্থের সদ্ব্যবহার করুন।
    সুস্থ থাকুন।

    বৃষ (২১ এপ্রিল-২০ মে): উৎসাহ ও উদ্যমে অগ্রপথিকের ভূমিকা নিতে পারবেন। আপনার কাজে অন্যকে প্রভাবিত করতে পারবেন। আর্থিক বিষয়ে দুশ্চিন্তা কমবে।

    ব্যবসায়ীরা নতুন উদ্যোগ গ্রহণ করতে পারেন। পেশাগত ক্ষেত্রে সুযোগ বাড়বে।

    আরো পড়ুন
    দুই দশক পর হামাদে সালসোলা গুল্মের সন্ধান

    দুই দশক পর হামাদে সালসোলা গুল্মের সন্ধান

     

    মিথুন (২১ মে-২০ জুন): কোনো সংবাদে বিচলিত হতে পারেন। প্রিয়জনের জন্য উৎকণ্ঠা বাড়তে পারে। অকারণে ব্যয় বাড়বে।

    অতীতের কোনো ঘটনা মনের ওপর চাপ সৃষ্টি করতে পারে। কাজের ক্ষেত্রে সাবধানতা অবলম্বন করুন।

    কর্কট (২১ জুন-২০ জুলাই): কোনো আশা পূরণ হতে পারে। নতুন যোগাযোগের পরিবেশ অনুকূলে থাকবে। ভবিষ্যৎ পরিকল্পনায় বন্ধুর সহযোগিতা পাবেন। দায়িত্ব পালনে দৃঢ়তার পরিচয় দিতে হবে। ইতিবাচক মনোভাব নিয়ে কাজ করুন।

    সিংহ (২১ জুলাই-২১ আগস্ট): কাজে উন্নতির যোগ আছে। ব্যবসায়ীদের ব্যবসায় ভালো সুযোগ আসতে পারে। আপনার ক্যারিয়ারের সেরা ফলাফল অর্জনের জন্য অতিরিক্ত প্রচেষ্টা করুন। অফিসের চাপকে বাড়িতে ঢুকতে দেবেন না।

    কন্যা (২২ আগস্ট-২২ সেপ্টেম্বর): সামাজিক যোগাযোগ বাড়বে। বাধাপ্রাপ্ত কাজের অগ্রগতি হবে। কাজকর্মে ভাগ্যের আনুকূল্য পাবেন। প্রয়োজনীয় অর্থ হাতে আসবে। আপনার সঙ্গী বা বন্ধুর সঙ্গে সময় কাটানোর সময় বিরক্তিকর বিষয়গুলো এড়িয়ে চলুন।

    আরো পড়ুন
    সরকারি প্রাথমিকে তৃতীয় ধাপে নির্বাচিত ৬৫৩১ শিক্ষকের যোগদানের তারিখ ঘোষণা

    সরকারি প্রাথমিকে তৃতীয় ধাপে নির্বাচিত ৬৫৩১ শিক্ষকের যোগদানের তারিখ ঘোষণা

     

    তুলা (২৩ সেপ্টেম্বর-২২ অক্টোবর): ব আপনার পরিকল্পনা বাধাগ্রস্ত হতে পারে। প্রিয়জনের সমস্যায় চিন্তিত থাকতে পারেন। ভুল বোঝাবুঝি-সম্পর্কে সতর্ক থাকতে হবে। আপনার চারপাশে কি ঘটছে তার প্রতি নজর রাখুন।

    বৃশ্চিক (২৩ অক্টোবর-২১ নভেম্বর): সম্মিলিত প্রচেষ্টায় কোনো কাজের অগ্রগতি হবে। বিভিন্ন কারণে উদ্বেগ থাকতে পারে। সিদ্ধান্তহীনতায় ভোগতে পারেন। পুরনো সমস্যা কাটিয়ে সাফল্যের পথে অগ্রসর হতে হবে। অহেতুক চাপ নেবেন না।

    ধনু (২২ নভেম্বর-২০ ডিসেম্বর): কাজে কিছুটা বাধা আসতে পারে। পাওনা অর্থ আদায়ে বিলম্ব হবে। অবসাদের ফলে অনেক কাজ অসম্পূর্ণ থাকবে। নিজের মধ্যে উৎসাহ আনুন। ঝুঁকিপূর্ণ কাজ থেকে বিরত থাকুন। নতুন সুযোগকে কাজে লাগান।

    মকর (২১ ডিসেম্বর-১৯ জানুয়ারি) অপ্রত্যাশিত কিছু পেতে পারেন। কাজকর্মে • প্রসার লাভ হবে। আয় বাড়বে। আর্থিক বিনিয়োগ শুভ। ভবিষ্যৎ পরিকল্পনায় অন্যের সহযোগিতা পাবেন। দূরদৃষ্টির সঙ্গে অর্থের সদ্ব্যবহার করুন।

    আরো পড়ুন
    রোজা অবস্থায় বিষরক্ত বের করার বিধান কী?

    রোজা অবস্থায় বিষরক্ত বের করার বিধান কী?

     

    কুম্ভ (২০ জানুয়ারি-১৮ ফেব্রুয়ারি): আপনার চিন্তা যথাযথভাবে প্রকাশ করতে পারবেন। কারো সাহচার্য আনন্দ দেবে। পারিবারিক পরিমণ্ডলে গুরুত্ব বাড়বে। জরুরি কাজ ফেলে রাখবেন না। সবার সঙ্গে হাসিমাখা মুখ নিয়ে মিশুন।

    মীন (১৯ ফেব্রুয়ারি-২০ মার্চ): কর্মক্ষেত্রে উদ্দীপনাপূর্ণ থাকবে। আর্থিক অনিশ্চয়তা কমে আসবে। ব্যবসায় প্রসার লাভ হবে। পরিকল্পনা বাস্তবায়নে অন্যের সহযোগিতা পাবেন। অসুস্থদের সতর্ক থাকতে হবে। পরিবেশ নিজের নিয়ন্ত্রণে রাখুন।

    আহমেদ মাসুদ, বিশিষ্ট অকাল্ট সাধক, আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন জ্যোতিষী, ফেংশুই ও বাস্তু বিশেষজ্ঞ। যোগাযোগ: ০১৭১১০৫৭৩৭৭ই-মেইল: amasud9995@gmail.com www.astrologerahmedmasud.com
     

    প্রাসঙ্গিক
    মন্তব্য

    সর্বশেষ সংবাদ