ঢাকা, রবিবার ১৩ এপ্রিল ২০২৫
৩০ চৈত্র ১৪৩১, ১৩ শাওয়াল ১৪৪৬

ঢাকা, রবিবার ১৩ এপ্রিল ২০২৫
৩০ চৈত্র ১৪৩১, ১৩ শাওয়াল ১৪৪৬

গোয়ালন্দে মাইক্রোবাসের চাপায় প্রতিবন্ধী নারী নিহত

গোয়ালন্দ (রাজবাড়ী) প্রতিনিধি
গোয়ালন্দ (রাজবাড়ী) প্রতিনিধি
শেয়ার
গোয়ালন্দে মাইক্রোবাসের চাপায় প্রতিবন্ধী নারী নিহত
প্রতীকী ছবি

রাজবাড়ীর গোয়ালন্দে রাস্তা পার হতে গিয়ে চলন্ত মাইক্রোবাসের চাপায় শাবানা আক্তার (৩০) নামে এক বাকপ্রতিবন্ধী নারী নিহত ও পিংকি আক্তার নামে অন্য এক কিশোরী আহত হয়েছে। 

নিহত বাকপ্রতিবন্ধী শাবানা স্থানীয় দৌলতদিয়া ইউনিয়নের কিয়ামুদ্দিন মোল্লারপাড়া গ্রামের শারীরিক প্রতিবন্ধী গহের আলী প্রামাণিকের স্ত্রী। 

আরো পড়ুন
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারত করলেন প্রধান বিচারপতি

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারত করলেন প্রধান বিচারপতি

 

রবিবার (৬ এপ্রিল) দুপুরে ঢাকা-খুলনা মহাসড়কের গোয়ালন্দ ক্যানেলঘাট এলাকায় এই দুর্ঘটনাটি ঘটে। গুরুতর আহত পিংকিকে ফরিদপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।


 
গোয়ালন্দ ঘাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ রাকিবুল ইসলাম ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানিয়েছেন, ঘাতক মাইক্রোবাসটিকে জব্দ ও চালককে আটক করেছে রাজবাড়ীর আহলাদীপুর হাইওয়ে থানা পুলিশ। এ ঘটনায় আহলাদীপুর হাইওয়ে থানায় একটি মামলা করার প্রস্তুতি চলছে।

মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

৭ সন্তানকে নিয়ে এক মায়ের আকুতি

আল নোমান শান্ত, দুর্গাপুর
আল নোমান শান্ত, দুর্গাপুর
শেয়ার
৭ সন্তানকে নিয়ে এক মায়ের আকুতি
ছবি: কালের কণ্ঠ

স্বামী মারা গেছেন দুই বছর আগে। এরপরই জীবনে নেমে সীমাহীন কষ্ট। এখন সাত সন্তান ও শাশুড়ি নিয়ে ছোট্ট একটি ঘরে বসবাস। সকালে দুমুঠো খেলেও দুপুরে মেলে না।

রাতে সন্তান-শাশুড়িকে কি খেতে দেবেন এই চিন্তায় এখানে-ওখানে দৌড়ঝাঁপ। অর্থের অভাবে বিদ্যালয়ে যেতে পারছে না সন্তানরা। কথাগুলো বলেন এক অসহায় মা সুলেমা খাতুন।

নেত্রকোনার দুর্গাপুর উপজেলার চন্ডিগড় ইউনিয়নের ৪ নম্বর ওয়ার্ডের মউ গ্রামের বাসিন্দা সুলেমা খাতুন।

ওই গ্রামের মৃত সাদত আলীর স্ত্রী তিনি।

আরো পড়ুন
ধুনটে ঘর থেকে শিশু শিক্ষার্থীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

ধুনটে ঘর থেকে শিশু শিক্ষার্থীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

 

গতকাল শনিবার (১২ এপ্রিল) বিকেলে সরেজমিনে দেখা যায়, সন্তানদের পেটে ক্ষুধা, মা সুলেমার চোখে মুখে চিন্তার ভাঁজ। দুপুরে খাওয়া হয়নি কারোই। ঘরে আছে অল্প চাল কিন্তু তরকারি নেই কিছুই, রাতে কি খাবে এই ভেবে বসে আছেন ঘরের সামনে।

বড় ছেলে আইসক্রিম বিক্রিতে বের হয়েছে। কিছু টাকা পেলে যদি কিছু আনতে পারে সবার অপেক্ষা যেন সেদিকে।

সুলেমা খাতুন জানান, বেঁচে থাকতে স্বামীও ভিক্ষা করতেন। তিনিও অন্যের বাড়ি কাজ করতেন। তখনও কষ্টে দিন কেটেছে তাদের।

সংসারে ছিল পাঁচ ছেলে ও তিন মেয়ে এবং শাশুড়ি। স্বামীর মৃত্যুর পর খাবার জোগাতে সুলেমাও হাত পাততে হচ্ছে মানুষের কাছে। হাত পেতে কয়দিন চলে, কখনো মানুষের বাড়িতে কাজ করে যা মিলে তা দিয়েই সন্তানদের নিয়ে কোনোমতে খেয়ে না খেয়ে জীবন চালাচ্ছেন। এরই মধ্যে এক মেয়েকে গত এক সপ্তাহ আগে আশপাশের মানুষের সহায়তায় ও ঋণ করে বিয়ে দিয়েছেন। বর্তমানে সাত সন্তান নিয়ে বসবাস, সঙ্গে অসুস্থ শাশুড়িও। উপার্জন উপযুক্ত বড় ছেলে কাজ পেলে কাজ করে তা নাহলে তারও হাত পাততে হয় মানুষের কাছে। এভাবেই দুঃখে কষ্টে বেঁচে আছেন।

আরো পড়ুন
ঐতিহ্যের সাক্ষী গাংগাটিয়া জমিদার বাড়ি

ঐতিহ্যের সাক্ষী গাংগাটিয়া জমিদার বাড়ি

 

তিনি বলেন, ‘মাঝে মধ্যে আশেপাশের বাড়িতে কাজ পেলে করি। যা পাই তাই সন্তানদের লইয়া খাই। কিন্তু সব সময় কাজ থাকে না। দুই-তিন আগে পাশের বাড়ির মাসুদের মা কিছু চাউল দিছিল, ওগুলো সন্তানদের খাওয়াচ্ছি। বড় ছেলে আইসক্রিম বিক্রি করতে বের হয়েছে, যদি কয়ডা টাকা পায় তাহলে কিছু যদি আনে নইলে তো এভাবেই থাকতে হবে।’

প্রতিবেশী হাসিনা বেগম বলেন, ‘সুলেমা সন্তানদের নিয়ে এখন খুবই কষ্টে দিনাতিপাত করছে। আমরা প্রতিবেশী যতুটুকু পারি সাহায্য করি কিন্তু সব সময় তো আমরাও পারি না, তখন শুনি তারা না খেয়ে আছে। ছোট ছোট পোলাপানগুলোরে মাদরাসায় ভর্তি করাই তো সবার কাছে সাহায্য চাইতেছে। পাইলে ভর্তি করাতে পারবো নইতো পারতো না। ঘরেও খাওন নাই, এমনেই কষ্টে বেঁচে আছে। কেউ যদি তার জন্য এগিয়ে আসতো তাহলে ভালো হত।’

মো. আকবর আলী নামের আরেকজন বলেন, ‘সুলেমার জামাইও অসুস্থ আছিলো ভিক্ষা করতো, তখনও কষ্টে গেছে। এখনও কষ্টই করতাছে পোলাপানগুলোরে নিয়ে। খাইতে পারলে খা, না পাইলে না খাইয়া থাকে। খুবই কষ্ট করতেছে তারা।’

আরো পড়ুন
সম্প্রীতি ধরে রাখতে সেনাবাহিনী সব করতে প্রস্তুত

সম্প্রীতি ধরে রাখতে সেনাবাহিনী সব করতে প্রস্তুত

 

সুলেমার আকুতি ছোট সন্তানদের অল্পস্বল্প পড়াশোনা করানোর আর পেট ভরে দুবেলা খাওয়ানোর। কিন্তু অর্থের অভাবে বিদ্যালয়ে যেতে পারছে না সন্তানরা। অভাব অনটনে যেখানে দুবেলা মুখে খাবার তুলে দিতে পারছে না, ক্ষুধা পেটে দিন কাটে সেখানে পড়াশোনা যেন দুঃস্বপ্ন হয়ে দাঁড়িয়েছে। পূরণ হবে কি তার এই ইচ্ছা!

মন্তব্য

মোংলায় অজ্ঞাত নারীর মরদেহ উদ্ধার

মোংলা প্রতিনিধি
মোংলা প্রতিনিধি
শেয়ার
মোংলায় অজ্ঞাত নারীর মরদেহ উদ্ধার
ছবি: কালের কণ্ঠ

মোংলা নদী থেকে অজ্ঞাত এক নারীর মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ রবিবার (১৩ এপ্রিল) দুপুরে স্থানীয়দের কাছ থেকে খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছে মরদেহটি উদ্ধার করে নৌ পুলিশ।

মোংলা নৌ পুলিশের ইনচার্জ মো. লুৎফুল কবির জানান, আজ রবিবার দুপুরে মোংলার পানির ঘাট এলাকায় নদীতে অর্ধগলিত একটি মরদেহ ভাসতে দেখে স্থানীয়রা পুলিশে খবর দেন। খবর পেয়ে নারীর লাশটি উদ্ধার করেছে নৌ পুলিশ।

আরো পড়ুন
রাজধানীতে সক্রিয় সংঘবদ্ধ ‘বমি পার্টি’!

রাজধানীতে সক্রিয় সংঘবদ্ধ ‘বমি পার্টি’!

 

তিনি আরো জানান, অজ্ঞাত মরদেহটি শনাক্তে মরদেহের আঙুলের ছাপ নিয়েছে পিবিআই। ময়নাতদন্তের জন্য দুপুরেই মরদেহটি বাগেরহাট সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।

মন্তব্য
কুষ্টিয়া

মহিষ লুটের মামলায় বিএনপির ১১ নেতাকর্মী কারাগারে

নিজস্ব প্রতিবেদক, কুষ্টিয়া
নিজস্ব প্রতিবেদক, কুষ্টিয়া
শেয়ার
মহিষ লুটের মামলায় বিএনপির ১১ নেতাকর্মী কারাগারে
ছবি: কালের কণ্ঠ

কুষ্টিয়ার দৌলতপুরে কোটি টাকার ৪১টি মহিষ লুটের মামলায় বিএনপি নেতা সাইদুর চেয়ারম্যানসহ ১১ নেতাকর্মীকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। আজ রবিবার (১৩ এপ্রিল) ওই নেতাকর্মীরা কুষ্টিয়া আদালতে হাজির হয়ে জামিন চাইলে তা নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন কুষ্টিয়া চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারক মোস্তফা পারভেজ।

কারাগারে পাঠানো ১১ নেতাকর্মীরা হলেন- কুষ্টিয়ার দৌলতপুর উপজেলার মরিচা ইউনিয়ন বিএনপির আহ্বায়ক ও সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান সাইদুর রহমান, পলাশ, জাকির, বকুল, অভিক, বক্কর, মোজাফফর, হানা, তককুল, তুহিন ও শাহিনুর। তারা সবাই বিএনপি ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মী।

তারা কুষ্টিয়ার দৌলতপুর উপজেলার মরিচার বৈরাগীরচর এলাকার বাসিন্দা।

আরো পড়ুন
ধুনটে ঘর থেকে শিশু শিক্ষার্থীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

ধুনটে ঘর থেকে শিশু শিক্ষার্থীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

 

আদালত সূত্রে জানা গেছে, গত ১১ ফেব্রুয়ারি ভোরে কুষ্টিয়ার দৌলতপুর উপজেলার মরিচার বৈরাগীরচর গ্রামের মণ্ডলপাড়া এলাকায় পদ্মার চরের সাইদ মণ্ডলের মহিষের বাথানে রাখালদের অস্ত্রের মুখে ফেলে ৪১টি মহিষ লুট করে। মরিচা ইউনিয়ন বিএনপির আহ্বায়ক ও সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান সাইদুর রহমানের নেতৃত্বে তার লোকজন মহিষগুলো লুট করে বলে অভিযোগ ওঠে। এ সময় তারা মহিষের রাখাল মাজদার আলী (৫০), কামাল হোসেন (৩৫) ও সৈকতকে (৩৫) বেধড়ক মারপিট করে ও অস্ত্রের মুখে অপহরণ করে পার্শ্ববর্তী রহিমপুর মাঠে নিয়ে আটকে রাখে।

খবর পেয়ে পরদিন সকালে দৌলতপুর থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে রাখালদের উদ্ধার করলেও লুট হওয়া মহিষ উদ্ধার করতে পারেনি। মহিষগুলো লুট করার পরপরই ট্রাক ভর্তি করে অন্যত্র পাচার ও বিক্রি করে দেন আসামিরা। লুট হওয়া ৪১টি মহিষের আনুমানিক মূল্য ১ কোটি ৯ লাখ টাকা।

আরো পড়ুন
বক্স অফিসে ‘জাট’-এর দাপট, ভরাডুবি ‘সিকান্দার’

বক্স অফিসে ‘জাট’-এর দাপট, ভরাডুবি ‘সিকান্দার’

 

এ ঘটনায় মহিষের বাথান মালিক সাইদের স্ত্রী তমা খাতুন ১৪ ফেব্রুয়ারি দৌলতপুর থানায় মামলা দায়ের করেন।

এ মামলায় মরিচা ইউনিয়ন বিএনপির আহ্বায়ক ও সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান সাইদুর রহমানকে প্রধান আসামি করে ১৪ জনের নাম উল্লেখ করা হয়। ৮-১০ জনকে অজ্ঞাত আসামি করা হয়।

আদালত পুলিশের কর্মকর্তা ও দৌলতপুর থানার ওসি নাজমুল হুদা বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, ‘৪১টি মহিষ লুট মামলায় ১২ আসামি আদালতে আত্মসমর্পণ করে। জামিন চাইলে ১১ আসামির জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানো আদেশ দেন বিচারক। এক আসামিকে জামিন দেন আদালত।

মন্তব্য

ধুনটে ঘর থেকে শিশু শিক্ষার্থীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

ধুনট (বগুড়া) প্রতিনিধি
ধুনট (বগুড়া) প্রতিনিধি
শেয়ার
ধুনটে ঘর থেকে শিশু শিক্ষার্থীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
সংগৃহীত ছবি

বগুড়ার ধুনট উপজেলায় বাবার ঘর থেকে প্রাপ্তি বালা (১১) নামে এক শিক্ষার্থীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।  আজ রবিবার (১৩ এপ্রিল) বেলা ১১টায় ধুনট থানা থেকে প্রাপ্তি বালার মৃতদেহ ময়নাতদন্তের জন্য বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে।

নিহত প্রাপ্তি উপজেলার ভান্ডারবাড়ি ইউনিয়নের যমুনা পাড়ের বানিয়াজান গ্রামের পবন চন্দ্র মন্ডলের মেয়ে। সে বানিয়াজান সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থী ছিল।

আরো পড়ুন
কেমন ধার্মিক শাহরুখ-সালমান-টাবু? জানালেন ফারাহ খান

কেমন ধার্মিক শাহরুখ-সালমান-টাবু? জানালেন ফারাহ খান

 

থানা পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, যমুনা নদীর ভাঙন জনপদের দিনমজুর পবন চন্দ্রের স্ত্রী ও মেয়েকে নিয়ে অভাব অনটনের সংসার। পবন চন্দ্র ও তার স্ত্রী উপুলী রানী দিনমজুরের কাজ করে জীবিকা নির্বাহ করেন। অন্যান্য দিনের ন্যায় গতকাল শনিবার সকালে প্রাপ্তি বালাকে বাড়িতে রেখে পবন চন্দ্র ও উপুলী রানী যমুনা নদীর চরে দিনমজুরের কাজ করতে যান। ওই সময় বাড়িতে একা ছিল প্রাপ্তি।

সন্ধ্যা ৬টায় পবন চন্দ্র ও উপুলী রানী যমুনা নদীর চর থেকে বাড়িতে ফেরেন। তারা ঘরের দরজা খুলে ভেতরে দেখ পান ধরনার সঙ্গে গলায় ফাঁস লাগানো অবস্থায় প্রাপ্তি বালার ঝুলন্ত মরদেহ। সংবাদ পেয়ে থানা পুলিশ রাত ৮টায় ঘটনাস্থল থেকে প্রাপ্তি বালার মৃতদেহ উদ্ধার করে থানা হেফাজতে নেয়।

স্থানীয়রা জানান, বিকেল সাড়ে ৫টায় বাড়ির পাশের দোকান থেকে বিস্কুট কিনে এনেছে প্রাপ্তি।

ওই সময় তার চোখে মুখে হাসি ছিল। মেয়েটির মৃত্যু রহস্যজনক বলে মনে করছেন তারা।  

নিহত প্রাপ্তি বালার বাবা পবন চন্দ্র মন্ডল বলেন, ‘মেয়েকে একা বাড়িতে রেখে সকালে চরে কাজ করতে গিয়েছি। সন্ধ্যায় বাড়ি ফিরে মেয়ের ঝুলন্ত মরদেহ দেখতে পাই। আমাদের কোনো শত্রু নেই।

মেয়ে কেন আত্মহত্যা করছে তাও সঠিক করে বলতে পারছি না। তবে এ মৃত্যু নিয়ে আমার কোনো অভিযোগ নেই।’

আরো পড়ুন
ডিবিপ্রধানের পদ থেকে সরিয়ে দেওয়া হলো রেজাউলকে

ডিবিপ্রধানের পদ থেকে সরিয়ে দেওয়া হলো রেজাউলকে

 

ধুনট থানার ওসি সাইদুল আলম বলেন, ‘এ ঘটনায় থানায় একটি অস্বাভাবিক (ইউডি) মৃত্যু মামলা রেকর্ড করা হয়েছে। ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন না পাওয়া পর্যন্ত প্রাপ্তি বালার মৃত্যুর সঠিক করণ বলা সম্ভব হচ্ছে না।’

মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ