ঢাকা, শনিবার ২২ মার্চ ২০২৫
৭ চৈত্র ১৪৩১, ২১ রমজান ১৪৪৬

ঢাকা, শনিবার ২২ মার্চ ২০২৫
৭ চৈত্র ১৪৩১, ২১ রমজান ১৪৪৬

রোজায় পেটে গ্যাস হলে কী করবেন

জীবনযাপন ডেস্ক
জীবনযাপন ডেস্ক
শেয়ার
রোজায় পেটে গ্যাস হলে কী করবেন
সংগৃহীত ছবি

রমজানে সারা দিন রোজা রাখার ফলে শরীরে দেখা দেয় পানিশূন্যতা। আর পানিশূন্যতার ফলে ক্লান্তি দেখা দিতে পারে। এ ছাড়া রোজায় আরো যে সমস্যাটি প্রায় সবার দেখা দেয় তা হচ্ছে পেটের সমস্যা বা গ্যাসের সমস্যা।

রমজানে দীর্ঘ সময় না খেয়ে থাকার কারণে অনেকেরই হজমজনিত সমস্যা হয়।

বিশেষ করে গ্যাস, এসিডিটি, ডায়রিয়া বা কোষ্ঠকাঠিন্যের মতো সমস্যাগুলো দেখা দিতে পারে। এগুলো শরীরকে দুর্বল করে দিতে পারে এবং রোজা পালন কঠিন করে তুলতে পারে। তাই রোজায় পেটের সমস্যা হলে কী করবেন এবং কী খাবেন, তা জানা গুরুত্বপূর্ণ।

পেট খারাপ হলে কী করবেন

ডায়রিয়া হলে শরীরে পানিশূন্যতা তৈরি হয়, যা রোজায় দুর্বলতা বাড়াতে পারে।

তাই দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া দরকার। ইফতারে অতিরিক্ত ভাজাপোড়া বা মসলাযুক্ত খাবার খাওয়া, বাসি বা দূষিত খাবার গ্রহণ, পর্যাপ্ত পানি না খাওয়া, দই বা দুধজাতীয় খাবার ঠিকমতো না খাওয়া ডায়রিয়ার অন্যতম কারণ।

আরো পড়ুন
গরমে ফিট থাকতে যে ধরনের পানীয় এড়িয়ে চলবেন

গরমে ফিট থাকতে যে ধরনের পানীয় এড়িয়ে চলবেন

 

এ জন্য সাহরিতে ও ইফতারের পরে বেশি করে পানি পান করুন। ওআরএস বা লবণ-চিনির মিশ্রণ পান করুন।

এটি শরীরের পানির ভারসাম্য ঠিক রাখবে। মসলাযুক্ত ও অতিরিক্ত তেলযুক্ত খাবার এড়িয়ে চলুন। ইসবগুলের ভুসি খান। এটি হজমে সহায়তা করে এবং ডায়রিয়া কমাতে সাহায্য করে। কলা, টোস্ট ও সিদ্ধ আলু খান।
এগুলো সহজে হজম হয় ও ডায়রিয়া নিয়ন্ত্রণ করে।

এসিডিটি ও গ্যাস্ট্রিকের সমস্যায় কী করবেন

অনেকেই রোজায় এসিডিটির সমস্যায় ভোগেন, যা মূলত খালি পেটে অ্যাসিড নিঃসরণের কারণে হয়। খালি পেটে বেশি সময় থাকা, ইফতারে অতিরিক্ত ভাজাপোড়া খাওয়া, সাহরিতে চা, কফি বা অতিরিক্ত মশলাযুক্ত খাবার খাওয়া, পর্যাপ্ত পানি না খাওয়া এসিডিটি ও গ্যাস্ট্রিকের সমস্যার অন্যতম কারণ।

এ জন্য সাহরি ও ইফতারের পর পর্যাপ্ত পানি পান করুন। ইফতারে খেজুর, শসা ও দই রাখুন। এগুলো হজমে সাহায্য করে এবং এসিড নিয়ন্ত্রণ করে। লেবু-পানি বা তোকমার শরবত পান করুন। এটি পেটকে ঠাণ্ডা রাখবে। চা, কফি ও সফট ড্রিংক এড়িয়ে চলুন। সাহরিতে আঁশযুক্ত খাবার খান, যেমন-ওটস, ডালিয়া ও সবজি।

আরো পড়ুন
মা-বাবার যেসব ভুলে ওজন বাড়ে সন্তানের

মা-বাবার যেসব ভুলে ওজন বাড়ে সন্তানের

 

কোষ্ঠকাঠিন্য হলে কী করবেন

দীর্ঘ সময় পানিশূন্যতা থাকার কারণে অনেকের কোষ্ঠকাঠিন্য দেখা দেয়, যা পেট ফেঁপে যাওয়া ও অস্বস্তির কারণ হতে পারে। আঁশযুক্ত খাবার কম খাওয়া, পর্যাপ্ত পানি না খাওয়া, বেশি ভাজাপোড়া ও মাংসজাতীয় খাবার খাওয়ার কারণে কোষ্ঠকাঠিন্য হতে পারে।

এ জন্য সাহরি ও ইফতারে বেশি করে পানি ও ফলের রস পান করুন। পেঁপে, আম, কলা, কমলা, খেজুর ও শাক-সবজি খান। ইসবগুলের ভুসি পানিতে মিশিয়ে পান করুন। ইফতারে বেশি করে সালাদ ও ডাল রাখুন।

আরো পড়ুন
ইনস্টাগ্রামে ফলোয়ার বাড়ানোর কৌশল

ইনস্টাগ্রামে ফলোয়ার বাড়ানোর কৌশল

 

পেটে গ্যাস ও ফোলাভাব হলে কী করবেন

অনেকেই রোজায় পেট ফাঁপা ও ভারী লাগার সমস্যায় ভোগেন, যা হজমে সমস্যা সৃষ্টি করে। ইফতারে কার্বোনেটেড ড্রিংকস (কোল্ড ড্রিংক) পান করা, খুব দ্রুত খাবার খাওয়া, ডাল বা বেশি মসলাযুক্ত খাবার খাওয়ার কারণে পেটে গ্যাস ও ফোলাভাব হতে পারে।

ধীরে ধীরে খাবার খান ও ভালোভাবে চিবিয়ে খান। সাহরিতে জিরা-গুঁড়া বা আদা-চা পান করুন। এটি গ্যাস কমাতে সাহায্য করে। ইফতারে চিনিযুক্ত পানীয় এড়িয়ে চলুন ও লেবু-পানি পান করুন। ইফতারে বেশি পরিমাণে প্রোটিন ও আঁশযুক্ত খাবার খান।

আরো পড়ুন
চুল পড়া কমাবে নারকেলের পানি, কিভাবে ব্যবহার করবেন

চুল পড়া কমাবে নারকেলের পানি, কিভাবে ব্যবহার করবেন

 
মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

সন্তানের বন্ধু হবেন যেভাবে

জীবনযাপন ডেস্ক
জীবনযাপন ডেস্ক
শেয়ার
সন্তানের বন্ধু হবেন যেভাবে
সংগৃহীত ছবি

আধুনিক এই যুগে সবাই মোটামুটি ব্যস্ত থাকেন। পরিবারের সঙ্গে সময় কাটানোর মতো সময়ও পান না। তেমনি মা-বাবারাও চাকরি বা বিভিন্ন কাজে ব্যস্ত থাকেন সারা দিন। তাই ছেলেমেয়ের সঙ্গে সময় কাটানোর মতো তাদের সময় হয় না।

আবার সন্ধ্যায় বাড়ি ফিরেই বাচ্চাকে পড়াতে বসাতে হয়। কোনোমতে রাতের খাবার সেরে সোজা ঘুম। এই চিত্রটা মধ্যবিত্ত পরিবারের জীবনে স্বাভাবিক হয়ে উঠেছে।

কিন্তু ব্যস্ত জীবনের মাঝেও সন্তানের সঙ্গে সময় কাটানো দরকার।

আর সন্তান যদি বয়ঃসন্ধিকালে থাকে, তাহলে আরো বেশি নজর দিতে হবে তার ওপর।

আরো পড়ুন
আমলকী চায়ের যত গুণ

আমলকী চায়ের যত গুণ

 

সময় কাটান

সন্তানের বয়স ৭ হোক বা ১৭, তার সঙ্গে সময় কাটানো জরুরি। দিনের মধ্যে যেকোনো এক ঘণ্টা সন্তানের সঙ্গে কাটান। কোয়ালিটি টাইম কাটানো বাবা-মা ও সন্তানের সম্পর্কের জন্য জরুরি।

পাশাপাশি মাঝেমধ্যে একসঙ্গে ডিনারে যান, উইকেন্ডে বেড়াতে যান। লম্বা ছুটি পেলে দূরে কোথাও ভ্রমণের প্ল্যান করতে পারেন।

সন্তানের কথা শুনুন

সন্তান ভুল করছে না তো, এই ভয় সবসময় মা-বাবার মধ্যে কাজ করে। কিন্তু সেই ভয়ে সন্তানকে আগলে রাখবেন না। সে ভুল করলে বকাবকি করবেন না।

প্রথমে, সে কী বলতে চাইছে, তা শুনুন। সন্তানের মনের ভিতর কী চলছে, সেটা জানা ভীষণ দরকার। এর পর সন্তানকে বোঝান, যাতে আগামী দিনে ভালো-মন্দের বিচারটা সে নিজেই করতে পারে। শাসন মানেই বকাবকি নয়।

আরো পড়ুন
কানের ফুটো ছোট করবেন যেভাবে

কানের ফুটো ছোট করবেন যেভাবে

 

সন্তানের মতামতকে গুরুত্ব দিন

সন্তানের পছন্দ-অপছন্দকে গুরুত্ব দিন। কোনো বিষয়ে সন্তানের যদি মতামত তৈরি হয়, সেটাকেও প্রাধান্য দিন। মা-বাবার পছন্দ-অপছন্দ জোর করে সন্তানের ওপর চাপিয়ে দেবেন না। এতে বাবা-মায়ের সঙ্গে সন্তানের দূরত্ব তৈরি হতে পারে।

তা ছাড়া পরিবারের সদস্য সে, তারও কিছু মতামত থাকতে পারে, সেটা শোনা দরকার। তা হলে সন্তানও বুঝবে যে পরিবারে তারও গুরুত্ব রয়েছে।

আরো পড়ুন
স্বাস্থ্যকর চিকেন সালাদ, রাখতে পারেন ইফতারে

স্বাস্থ্যকর চিকেন সালাদ, রাখতে পারেন ইফতারে

 

সূত্র : এই সময়

মন্তব্য

ইউরিক এসিড দূর করবে যেসব পানীয়

জীবনযাপন ডেস্ক
জীবনযাপন ডেস্ক
শেয়ার
ইউরিক এসিড দূর করবে যেসব পানীয়
সংগৃহীত ছবি

বর্তমান সময়ে মানুষের মধ্যে যে রোগটি বেশি দেখা যায় সেটি হচ্ছে ইউরিক এসিড। এই সমস্যাটি আগের থেকে অনেক বেড়ে গেছে। মূলত ইউরিক এসিড শরীরের একটি বর্জ্য পদার্থ, যা খাবারে উপস্থিত পিউরিনের কারণে উৎপন্ন হয়।

যদিও কিডনি শরীর থেকে ইউরিক এসিড ফিল্টার করে বের করে দেয়।

কিন্তু যখন শরীরে অতিরিক্ত ইউরিক এসিড তৈরি হতে শুরু করে, তখন এটি সম্পূর্ণরূপে ফিল্টার করা যায় না এবং স্ফটিক আকারে জয়েন্টগুলোতে জমা হতে শুরু করে। এর ফলে জয়েন্টে ব্যথা, আর্থরাইটিসের পাশাপাশি আরো অনেক রোগের ঝুঁকি বেড়ে যায়।

এসব কারণে শরীরে ইউরিক এসিডের বর্ধিত পরিমাণ কমানো গুরুত্বপূর্ণ। এর জন্য কিছু প্রাকৃতিক আয়ুর্বেদিক জিনিসের সাহায্যও নিতে পারেন আপনিও।

এই প্রতিবেদনে এমন কিছু ভেষজ পানীয় সম্পর্কে বলা হবে, যা প্রাকৃতিকভাবে ইউরিক এসিড কমাতে সাহায্য করবে।

আরো পড়ুন
স্বাস্থ্যকর চিকেন সালাদ, রাখতে পারেন ইফতারে

স্বাস্থ্যকর চিকেন সালাদ, রাখতে পারেন ইফতারে

 

গুগলির ক্বাথ

গুগলি অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট ও প্রদাহ-বিরোধী বৈশিষ্ট্যে সমৃদ্ধ। এটি অনেক আয়ুর্বেদিক ওষুধে ব্যবহৃত হয়। গুগলির সাহায্যে শরীরে বর্ধিত ইউরিক এসিডও কমানো যেতে পারে।

আয়ুর্বেদে ব্যথানাশক হিসেবে পরিচিত গুগ্গুলু জয়েন্টের প্রদাহ এবং ব্যথা কমাতে কাজ করে। গুগলির ক্বাথ পান করলে শরীরে বর্ধিত ইউরিক এসিড নিয়ন্ত্রণে খুবই সহায়ক হতে পারে।

গিলয়ের ক্বাথ

গিলয় একটি অ্যান্টিপাইরেটিক ভেষজ হিসেবে পরিচিত। এর শতশত উপকারিতার পাশাপাশি, এটি শরীরে ইউরিক এসিড বৃদ্ধির সমস্যা কমাতেও সাহায্য করে। যদি কোনো ব্যক্তির উচ্চ ইউরিক এসিডের সমস্যা থাকে, তাহলে তার দৈনন্দিন রুটিনে তাজা গুলঞ্চ পাতার রস বা গুলঞ্চ চা অন্তর্ভুক্ত করা উচিত।

এটি প্রাকৃতিকভাবে ইউরিক এসিড কমাতে অনেক সাহায্য করবে।

আরো পড়ুন
আমলকী চায়ের যত গুণ

আমলকী চায়ের যত গুণ

 

আদা চা

আদাতেও অনেক ঔষধি গুণ পাওয়া যায়। প্রদাহ-বিরোধী বৈশিষ্ট্য সমৃদ্ধ আদা খেলে ফোলাভাব এবং ব্যথা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। এটি শরীরে বর্ধিত ইউরিক এসিড কমাতেও সাহায্য করে। আদা ছোট ছোট টুকরো করে কেটে নিন। এটি ৪-৫ মিনিট পানিতে ফুটিয়ে নিন। তারপর একটি কাপে ছেঁকে নিন।

এবার এতে কিছু লেবুর রস ছেঁকে নিন। আদা ভেষজ চা প্রস্তুত। এই চা ইউরিক এসিড কমানোর পাশাপাশি ব্যথা ও ফোলাভাব কমাতে সাহায্য করবে।

দারুচিনি চা

দারুচিনি চা শরীরে বর্ধিত ইউরিক এসিড কমাতেও সাহায্য করে। দারুচিনি অনেক ঔষধি গুণে সমৃদ্ধ। এটি চিনির মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে এবং ইনসুলিন সংবেদনশীলতা উন্নত করে। দারুচিনি দিয়ে তৈরি ভেষজ চা পান করলে শরীরে বর্ধিত ইউরিক এসিড অনেকাংশে নিয়ন্ত্রণ করা যায়।

আরো পড়ুন
কানের ফুটো ছোট করবেন যেভাবে

কানের ফুটো ছোট করবেন যেভাবে

 

সূত্র : হিন্দুস্তান টাইমস

মন্তব্য

দই খাওয়ার সঠিক নিয়ম কোনটি, ভুল করছেন না তো?

জীবনযাপন ডেস্ক
জীবনযাপন ডেস্ক
শেয়ার
দই খাওয়ার সঠিক নিয়ম কোনটি, ভুল করছেন না তো?
সংগৃহীত ছবি

দিন দিন তাপমাত্রা বৃদ্ধি পাচ্ছে। সেই সঙ্গে শুরু হতে যাচ্ছে গ্রীষ্মকাল। এ সময় দুপুর বা বিকেলের দিকে বাড়ির বাইরে বের হওয়া খুব কঠিন হয়ে পড়ে। এমন পরিস্থিতিতে সবার মধ্যেই পানিশূন্যতা দেখা দেয়।

রমজানে ইফতারের পর আমরা বিভিন্ন পানীয় খেয়ে সেই পানিশূন্যতা দূর করার চেষ্টা করি। কেউ কেউ পানি খেয়ে হাইড্রেটেড থাকার চেষ্টা করেন। কিন্তু এই সময় অনেকে এমন খাবারও খান যা শরীরে ফোলাভাব তৈরি করে। দই তাদের মধ্যে একটি।

গ্রীষ্মকালে দইয়ের চাহিদা প্রচুর। দই কেবল শরীরে আর্দ্রতা তৈরি করে না, বরং অনেক ধরনের স্বাস্থ্য উপকারিতাও প্রদান করে। কিন্তু গ্রীষ্মে দই কিভাবে সঠিক পদ্ধতিতে খাবেন, তা জানা গুরুত্বপূর্ণ।

আরো পড়ুন
কানের ফুটো ছোট করবেন যেভাবে

কানের ফুটো ছোট করবেন যেভাবে

 

দইয়ের স্বাদ ঠাণ্ডা হলেও, আসলে এটি গরম।

তাই এর সঙ্গে সামান্য পানি মেশানো উচিত। যাতে এটি সুষম হয় এবং শরীরের কোনো ক্ষতি না করে, বরং কেবল উপকার করে।

চিকিৎসকদের মতে, রাতে কখনোই দই খাওয়া উচিত নয়। কারণ এটি শরীরের ক্ষতি করতে পারে এবং স্বাস্থ্যের অবনতি ঘটাতে পারে।

মানুষ সাধারণত চিনি দিয়ে দই খায়।

কেউ কেউ জিরা গুঁড়া দিয়ে দই খায়। লবণ দিয়ে দই খাওয়া মানুষের সংখ্যাও অনেক। কিন্তু লবণাক্ত দই স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে।

আরো পড়ুন
ওয়াই-ফাইয়ের তরঙ্গ কি স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর?

ওয়াই-ফাইয়ের তরঙ্গ কি স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর?

 

দইয়ের সঙ্গে চিনি, আমলকির গুঁড়া অথবা মধু মিশিয়ে খান। এটি শরীরকে বিভিন্ন পুষ্টি সরবরাহ করে।

দই ক্যালসিয়াম, ভিটামিন ও খনিজ পদার্থের সমৃদ্ধ উৎস এবং এটি মস্তিষ্ক ও হাড়কেও শক্তিশালী করে। কিন্তু দই কখনোই গরম খাওয়া উচিত নয়।

প্রায়শই সরাসরি দই খেলেও ত্বকের সমস্যা হতে পারে, পাচনতন্ত্রের ব্যাঘাত ঘটতে পারে এবং শরীরের তাপমাত্রা বৃদ্ধি পেতে পারে।

আরো পড়ুন
নিত্যদিনের যেসব অভ্যাসে হতে পারে ক্যান্সার

নিত্যদিনের যেসব অভ্যাসে হতে পারে ক্যান্সার

 

তাই দইয়ের সঙ্গে সামান্য পানি মিশিয়ে খাওয়া উচিত। তবে এতে ভুলেও লবণ যোগ করা যাবে না।

সূত্র : নিউজ ১৮

মন্তব্য

তরমুজের ম্যাজিক

জীবনযাপন ডেস্ক
জীবনযাপন ডেস্ক
শেয়ার
তরমুজের ম্যাজিক
সংগৃহীত ছবি

রোদের তাপ থেকে বাঁচার জন্য সানস্ক্রিন ব্যবহারের পরেও অনেকের ত্বকে কালচে দাগ পড়ে যায়। ত্বকের এ সমস্যা দূর করতে আপনি চাইলে তরমুজ ব্যবহার করতে পারেন। তরমুজের মধ্যে আছে ত্বককে পুনরুজ্জীবিত করার গুণ।

যাদের ত্বক শুষ্ক তারা তরমুজের খোসার সাদা অংশে মধু মিশিয়ে ত্বকে ম্যাসাজ করতে পারেন।

এতে ত্বকের পোড়া ভাব কমবে। মধুর অ্যান্টি অ্যালার্জিক গুণের কারণে ত্বকে কোনো ধরনের জ্বালাপোড়া হবে না। তৈলাক্ত ত্বকে তরমুজের বীজের সঙ্গে লেবুর রস মিশিয়ে ব্যবহার করলে ত্বকের অতিরিক্ত তেল শোষিত হবে।

এ ছাড়াও তরমুজের বীজ দিয়ে তৈরি ভেষজ স্ক্রাব ত্বকের মরা কোষ দূর করতে সাহায্য করে।

তরমুজের রস ব্যবহার করে একটি চমৎকার টোনার তৈরি করতে পারেন। ফলটির রস ছেঁকে নিয়ে এটি ফুটিয়ে ঠাণ্ডা করুন। ঠাণ্ডা হলে অ্যাপল সিডার ভিনেগার ও গোলাপজল মিশিয়ে একটি মিশ্রণ তৈরি করুন। মিশ্রণটিকে ফ্রিজে রেখে দিন।
বাইরে এসে এই টোনার ব্যবহারে ত্বক হবে উজ্জ্বল এবং সতেজ।

সূত্র : টিভি নাইন বাংলা

প্রাসঙ্গিক
মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ