ঢাকা, শুক্রবার ১৪ মার্চ ২০২৫
২৯ ফাল্গুন ১৪৩১, ১৩ রমজান ১৪৪৬

ঢাকা, শুক্রবার ১৪ মার্চ ২০২৫
২৯ ফাল্গুন ১৪৩১, ১৩ রমজান ১৪৪৬

মসজিদ ব্যবহারে সরকারি সিদ্ধান্তে একমত তাবলিগের দুই পক্ষ

আঞ্চলিক প্রতিনিধি, গাজীপুর
আঞ্চলিক প্রতিনিধি, গাজীপুর
শেয়ার
মসজিদ ব্যবহারে সরকারি সিদ্ধান্তে একমত তাবলিগের দুই পক্ষ

বিশ্ব ইজতেমার আয়োজকদের বিবদমান দুই পক্ষই সারা দেশে মসজিদ ব্যবহারে সরকারের দেওয়া সিদ্ধান্তে একমত পোষণ করেছে। আজ সোমবার (৩০ ডিসেম্বর) তাবলিগ জামাতের কার্যক্রমে শান্তি-শৃঙ্খলা বজায় রাখতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। এই সিদ্ধান্তে উভয় পক্ষই একমত পোষণ করেছে।

স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের উপসচিব ড. মোহাম্মদ আবদুল ছালাম স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে জানানো হয়, মাওলানা জুবায়ের ও মাওলানা সাদের অনুসারীরা আগে থেকে জেলা ও উপজেলায় যেসব মসজিদে নিজ নিজ তাবলিগ জামাতের কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছেন, শান্তি-শৃঙ্খলা রক্ষার্থে বিবদমান পক্ষদ্বয় সংশ্লিষ্ট মসজিদে তাদের কার্যক্রম অব্যাহত রাখার জন্য নির্দেশক্রমে অনুরোধ করা হলো।

আরো পড়ুন
প্রেমের টানে বাংলাদেশে এসে বিয়ে করলেন ইউক্রেনের যুবক, চান দোয়া

প্রেমের টানে বাংলাদেশে এসে বিয়ে করলেন ইউক্রেনের যুবক, চান দোয়া

 

শুরায়ে নেজামের (জুবায়েরপন্থী) মিডিয়া সমন্বয়কারী মোহাম্মদ হাবিবুল্লাহ রায়হান কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘সরকারি আদেশের ভেতরে কাকরাইল মসজিদের বিষয়ে আলাদা করে কিছু বলা হয়নি। আগে যেসব নির্দেশনা দেওয়া হয়েছিল, তার সবই বলবৎ আছে। প্রশাসনের কাছে জেলা-উপজেলা পর্যায়ে কোথাও কোথাও সমস্যার খবর এসেছে, সে কারণে নতুন নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।’

আর তাবলিগ জামাত বাংলাদেশের সাদ অনুসারীদের মিডিয়া সমন্বয়ক মো. সায়েম কালের কণ্ঠকে জানান, আমরা কাকরাইল মসজিদের বিষয়ে বৈষম্যবিরোধী সরকারের কাছে বৈষম্যবিরোধী সিদ্ধান্ত আশা করছি।

সারা দেশে জুবায়েরপন্থীরা বিভিন্ন মারকাজ ও মসজিদ দখল, আমাদের সাথিদের আমলে বাধা প্রদান, ভয়াবহ জুলুম, দেশব্যাপী মব জাস্টিস ও ম্যাসাকার চালাচ্ছে। আমরা আশা করছি, এই প্রজ্ঞাপনের দ্বারা বিষয়টি দ্রুত সমাধান হবে।

আরো পড়ুন
‘বিবেকের চাপে আছি’, আ. লীগের নির্বাচনে অংশগ্রহণ নিয়ে আরো যা বললেন সিইসি

‘বিবেকের চাপে আছি’, আ. লীগের নির্বাচনে অংশগ্রহণ নিয়ে আরো যা বললেন সিইসি

 

আগামী বছর দুই ধাপে বিশ্ব ইজতেমা অনুষ্ঠিত হবে। প্রথম ধাপে ৩১ জানুয়ারি থেকে ২ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত এবং দ্বিতীয় পর্ব ৭ থেকে ৯ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত হওয়া কথা রয়েছে।

৩ ডিসেম্বর শুরায়ে নেজামের আয়োজনে বিশ্ব ইজতেমার প্রথম পর্বের প্রস্তুতি হিসেবে ৫ দিনব্যাপী জোড় ইজতেমা শেষ হয়। ২০ ডিসেম্বর সাদপন্থীরা জোড় ইজতেমা করবেন ও জুবায়েরপন্থীরা করতে দেবে না বলে বিরোধ সৃষ্টি হয়। এই অবস্থায় ১৮ ডিসেম্বর সাদপন্থীরা প্রধান উপদেষ্টার বাসভবনের সামনে অবস্থান ধর্মঘট পালনের ঘোষণা দিয়েছিলেন। কিন্তু ১৭ ডিসেম্বর রাতেই ঘটে যায় অপ্রীতিকর ঘটনা। নিহত হন তিনজন ও আহত হন শতাধিক মুসল্লি।
এই ঘটনায় টঙ্গী পশ্চিম থানায় জুবায়েরপন্থীদের পক্ষ থেকে সাদপন্থীদের ২৯ জনকে শনাক্ত ও শত শত অজ্ঞাতনামা আসামি উল্লেখ করে একটি হত্যা মামলা হয়। এই মামলার শনাক্ত ৫ নম্বর আসামি মুয়াজ বিন নূর ও ৬ নম্বর আসামি জিয়া বিন কাসেম গ্রেপ্তার হয়ে কারাগারে আছেন।

আরো পড়ুন
আনিসুল হক ও সালমানকে রক্ষার চেষ্টা! ফের আলোচনায় সানজিদা

আনিসুল হক ও সালমানকে রক্ষার চেষ্টা! ফের আলোচনায় সানজিদা

 

জুবায়েরপন্থীরা বলছেন, তারা এককভাবে ইজতেমা করবেন, সাদপন্থীদের ইজতেমা করতে দেওয়া হবে না। তবে বিশ্ব ইজতেমার বিষয়ে সরকার এখনো পরিষ্কার কোনো সিদ্ধান্ত দেয়নি। এখন ইজতেমা ময়দান সরকারের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।

আরো পড়ুন
জুলাই বিপ্লবের ঘোষণাপত্রে কী থাকছে?

জুলাই বিপ্লবের ঘোষণাপত্রে কী থাকছে?

 
মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

বাংলাদেশের সংস্কারে পাশে থাকার আশ্বাস গুতেরেসের

নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
শেয়ার
বাংলাদেশের সংস্কারে পাশে থাকার আশ্বাস গুতেরেসের
ছবি : প্রেস উইংয়ের সৌজন্যে

বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ সংস্কারে জাতিসংঘ পাশে থাকবে বলে মন্তব্য করেছেন সংস্থাটির মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস। শুক্রবার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এক্সে দেওয়া এক পোস্টে তিনি এ মন্তব্য করেন।

ওই পোস্টে তিনি উষ্ণ অভ্যর্থনা জানানোয় প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস, অন্তর্বর্তী সরকার ও বাংলাদেশের মানুষের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন।

বার্তায় তিনি বলেন, ‘আমি অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস এবং বাংলাদেশের জনগণকে তাদের উষ্ণ অভ্যর্থনার জন্য ধন্যবাদ জানাই।

বাংলাদেশের সাম্প্রতিক সংস্কার ও রূপান্তরের এই গুরুত্বপূর্ণ সময়ে একটি টেকসই ও ন্যায়সংগত ভবিষ্যৎ গড়ে তোলার লক্ষ্যে জাতিসংঘ সর্বদা আপনাদের পাশে থাকবে।’

এর আগে সকালে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে জাতিসংঘ মহাসচিব ও প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বৈঠক করেন। বৈঠক শেষে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও জাতিসংঘ মহাসচিব একই উড়োজাহাজে কক্সবাজার ভ্রমণ করেন।

চার দিনের সফরে গতকাল বৃহস্পতিবার ঢাকায় আসেন জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস।

প্রাসঙ্গিক
মন্তব্য

খাদ্য সহায়তা কমায় দেশে ফিরতে চান রোহিঙ্গারা

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
খাদ্য সহায়তা কমায় দেশে ফিরতে চান রোহিঙ্গারা
বাংলাদেশের একটি রোহিঙ্গা শরণার্থী শিবিরের বাইরে রোহিঙ্গা শিশুরা খাবারের বস্তা বহন করছে। ছবি: এএফপি

জাতিসংঘ মহাসচিব এমন এক সময়ে রোহিঙ্গা ক্যাম্প পরিদর্শন করতে আসছেন যখন রোহিঙ্গাদের মাসিক খাদ্য সহায়তা বাবদ জনপ্রতি সাড়ে ১২ ডলার থেকে কমিয়ে ছয় ডলারে নামিয়ে আনা হচ্ছে। এপ্রিল থেকে রোহিঙ্গাদের জন্য খাদ্য সহায়তার ঘোষণা এর আগেই দিয়েছে জাতিসংঘের খাদ্য কর্মসূচি বা ডব্লিউএফপি। ফলে এপ্রিল মাস থেকে রোহিঙ্গারা ৫২ শতাংশ কম খাবার কিনতে পারবে। 

এদিকে বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আগে বিভিন্ন সময়ে রোহিঙ্গাদের নিজ দেশে প্রত্যাবাসনের কথা বলা হলেও, রোহিঙ্গাদের অনেকেই কক্সবাজারের শরণার্থী শিবিরেই থাকার ব্যাপারে তাদের আগ্রহ ছিল।

তবে পরিস্থিতি বর্তমানে কিছুটা ভিন্ন। খাদ্য সহায়তা কমিয়ে আনার ঘোষণার পর থেকে ক্যাম্পের রোহিঙ্গাদের মনোভাব অনেকটাই বদলেছে।

এ পরিস্থিতিতে জাতিসংঘ মহাসচিবের সফর ঘিরে রোহিঙ্গাদের খুব একটা উচ্ছ্বাস দেখা যায়নি। পুরো ক্যাম্প এলাকায় স্থানীয় প্রশাসনের ব্যস্ততা চলছে সেখানে, তোড়জোড় যা ছিল তার বেশিরভাগই স্থানীয় প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলাবাহিনীর সদস্যদের মধ্যে দেখা গেছে।

 

বিবিসি বাংলা বৃহস্পতিবার ক্যাম্প এলাকায় শরণার্থী শিবিরে আশ্রিত রোহিঙ্গাদের সঙ্গে কথা বলেছে। তাদের অনেকেই দাতা সংস্থাগুলোর অর্থ বরাদ্দ কমিয়ে দেয়ার এই সিদ্ধান্তে নাখোশ। জাতিসংঘ মহাসচিব ও বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সফরের আগের দিনই তাদের অনেককেই দাবি তোলেন, খাদ্য সহায়তা না বাড়িয়ে যেন তাদের দেশে পাঠানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়।

পঞ্চাশোর্ধ মোহাম্মদ হোসেনের ক্ষোভের সুরে বলেন, ‘আমরা অসহায় হয়ে এখানে প্রাণ বাঁচাতে এসেছি।

আমাদের খাবার দরকার নাই। এটা নিয়ে কিছু ভাবছি না। আমরা বার্মায় (মিয়ানমার) কীভাবে ফেরত যাবো সেটা জানা দরকার।’

প্রায় একই রকম ভাষ্য হামিদা বেগমেরও। বিবিসি বাংলার সঙ্গে আলাপকালে মিজ বেগম বলেন, ‘দাবি দাওয়া কিছু নাই, আমাদের দেশে আমরা ফিরে যেতে পারলেই আমরা খুশি।

আমাদের দ্রুত বার্মা (মিয়ানমার) পাঠাও।’

তিনি আরো বলে, ‘এ রকম করে কী সারা জীবন মানুষ চলতে পারে?’ তাহলে এই উদ্যোগ বাস্তবায়ন করতে বাংলাদেশের পক্ষ থেকে কী কী করা হচ্ছে? কিংবা কবে নাগাদ তাদের ফেরত পাঠানো সম্ভব? এমন প্রশ্নের জবাবে শরণার্থী ও ত্রাণ প্রত্যাবাসন কমিশনার মোহাম্মদ মিজানুর রহমান জানান, প্রত্যাবাসনের বিষয়টি মিয়ানমারের ও বাংলাদেশের বিষয়, বিশ্ব সম্প্রদায়ের বিষয়। এই বিষয়গুলো দুই দেশকে মিলেই ঠিক করতে হবে।

সূত্র: বিবিসি বাংলা

মন্তব্য

ঢাকায় বৈঠকের পর কক্সবাজার গেলেন ড. ইউনূস ও গুতেরেস

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
ঢাকায় বৈঠকের পর কক্সবাজার গেলেন ড. ইউনূস ও গুতেরেস

ঢাকায় বৈঠকের পর অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস এবং জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস কক্সবাজারে গেছেন। 

শুক্রবার সকালে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে সাক্ষাতের পর তারা বাংলাদেশ বিমানের একটি বাণিজ্যিক ফ্লাইটে কক্সবাজার গেছেন। 

কক্সবাজারে প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূস নির্মাণাধীন কক্সবাজার আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ও খুরুশকূল জলবায়ু উদ্বাস্তু কেন্দ্র পরিদর্শন করবেন।

পরিদর্শন শেষে ড. মুহাম্মদ ইউনূস এবং জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস উখিয়ায় প্রায় এক লাখ রোহিঙ্গা শরণার্থীর সঙ্গে ইফতারে যোগ দেবেন।

দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত উপদেষ্টা ফারুক-ই-আজম বীরপ্রতীক কক্সবাজারে জাতিসংঘ মহাসচিবকে স্বাগত জানাবেন।

জাতিসংঘ প্রধান বিমানবন্দর থেকে সরাসরি উখিয়ায় যাবেন। সেখানে তিনি রোহিঙ্গা লার্নিং সেন্টার, রোহিঙ্গাদের সাংস্কৃতিক কেন্দ্র ও পাটজাত পণ্যের উৎপাদন কেন্দ্র পরিদর্শন করবেন। পরিদর্শন ও ইফতার শেষে প্রধান উপদেষ্টা ও জাতিসংঘ মহাসচিব একসঙ্গে সন্ধ্যায় ঢাকায় ফিরবেন।

এর আগে গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে প্রধান উপদেষ্টার আমন্ত্রণে চার দিনের সরকারি সফরে ঢাকায় পৌঁছেছেন জাতিসংঘ মহাসচিব।

মন্তব্য

পরিদর্শন বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন জাতিসংঘ মহাসচিব

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
পরিদর্শন বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন জাতিসংঘ মহাসচিব
সংগৃহীত ছবি

অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাতের পর পরিদর্শন বইয়ে স্বাক্ষর করেছেন জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস।

আজ শুক্রবার (১৪ মার্চ) ঢাকার তেজগাঁওয়ে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে পরিদর্শন বইয়ে স্বাক্ষর করেন তিনি। এ সময় তার পাশে ছিলেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

এর আগে গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে প্রধান উপদেষ্টার চার দিনের সরকারি সফরে ঢাকায় পৌঁছেছেন আমন্ত্রণে জাতিসংঘ মহাসচিব।

 

আজ শুক্রবার সকালে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন এবং রোহিঙ্গা ইস্যু ও অগ্রাধিকারবিষয়ক প্রধান উপদেষ্টার উচ্চ পর্যায়ের প্রতিনিধি ড. খলিলুর রহমান ইন্টারকন্টিনেন্টাল হোটেলে গুতেরেসের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। পরে জাতিসংঘ প্রধান সকাল ১০টায় প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাৎ এবং বৈঠক করেন।

বৈঠকের পর গুতেরেস বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের একটি বাণিজ্যিক ফ্লাইটে রোহিঙ্গা শিবির পরিদর্শনের জন্য কক্সবাজার যাবেন। সেখান থেকে গুতেরেস সন্ধ্যায় ঢাকায় ফিরে ইন্টারকন্টিনেন্টাল হোটেলে অবস্থান করবেন।

আরো পড়ুন
জাতিসংঘ মহাসচিবের সঙ্গে পররাষ্ট্র উপদেষ্টার সাক্ষাৎ

জাতিসংঘ মহাসচিবের সঙ্গে পররাষ্ট্র উপদেষ্টার সাক্ষাৎ

 

আগামীকাল শনিবার জাতিসংঘ মহাসচিব ঢাকায় জাতিসংঘ কার্যালয় পরিদর্শন করবেন। সেখানে তিনি জাতিসংঘের আনুষ্ঠানিক পতাকা উত্তোলন করবেন, বাংলাদেশ-জাতিসংঘ সম্পর্কের ৫০তম বার্ষিকী উপলক্ষে একটি আলোকচিত্র প্রদর্শনী পর্যবেক্ষণ করবেন এবং জাতিসংঘের কর্মীদের সঙ্গে একটি সভায় যোগ দেবেন।

মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ