ঢাকা, বুধবার ০৯ এপ্রিল ২০২৫
২৬ চৈত্র ১৪৩১, ০৯ শাওয়াল ১৪৪৬

ঢাকা, বুধবার ০৯ এপ্রিল ২০২৫
২৬ চৈত্র ১৪৩১, ০৯ শাওয়াল ১৪৪৬

ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত

রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় ভূমিকম্প অনুভূত হয়েছে। আজ বুধবার (৫ মার্চ) বেলা ১১টা ৩৯ মিনিটে এ ভূমিকম্প অনুভূত হয়।

আবহাওয়া অধিদপ্তরের ভূমিকম্প পর্যবেক্ষণ ও গবেষণা কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা রুবায়েত কবীর গণমাধ্যমকে এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

আরো পড়ুন
কৃষকের কাছে চাঁদা দাবির অভিযোগে স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা আটক

কৃষকের কাছে চাঁদা দাবির অভিযোগে স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা আটক

 

রুবায়েত কবীর বলেন, ‘এটা মাঝারি মাত্রার ভূমিকম্প হিসেবে বিবেচিত।

এর উৎপত্তিস্থল ভারত ও মিয়ানমারের সীমান্তবর্তী এলাকা। উৎপত্তিস্থলে ভূমিকম্পের মাত্রা ছিল ৫ দশমিক ৬।’

তবে ভূমিকম্পে তাৎক্ষণিকভাবে কোনো ক্ষতির তথ্য পাওয়া যায়নি। এ নিয়ে গত ১০ দিনে চারবার দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত হলো।

প্রাসঙ্গিক
মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

ধান-চালের সরকারি দাম নির্ধারণ, কেজিতে বাড়ল ৪ টাকা

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
ধান-চালের সরকারি দাম নির্ধারণ, কেজিতে বাড়ল ৪ টাকা
সংগৃহীত ছবি

আসন্ন বোরো মৌসুমে অভ্যন্তরীণ বাজার থেকে সাড়ে ১৭ লাখ টন ধান ও চাল কিনবে সরকার। এরমধ্যে সাড়ে তিন লাখ টন ধান ও ১৪ লাখ টন সেদ্ধ চাল সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। আগামী ২৪ এপ্রিল থেকে ৩১ আগস্ট পর্যন্ত ধান-চাল সংগ্রহ করা হবে।

গতবারের তুলনায় কেজি প্রতি চার টাকা করে দাম বেড়েছে।

প্রতি কেজি বোরো ধানের সংগ্রহ মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে ৩৬ টাকা আর সেদ্ধ চাল কেনা হবে ৪৯ টাকা কেজি দরে।

বুধবার (৯ এপ্রিল) খাদ্য পরিকল্পনা ও পরিধারণ কমিটির বৈঠক শেষে চলতি বোরো মৌসুমে ধান ও চাল সংগ্রহ নিয়ে ব্রিফকালে খাদ্য ও ভূ‌মি উপ‌দেষ্টা আলী ইমাম মজুমদার এই তথ্য জানান। সভায় সভাপতিত্ব করেন অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ।

উপদেষ্টা বলেন, গতবারের তুলনায় কেজি প্রতি ৪ টাকা বেশিতে ধান ও সিদ্ধ চাল কেনা হবে।

চলতি বোরো মৌসুমে ৩৬ টাকা কেজি দরে সাড়ে ৩ লাখ টন ধান কেনা হবে। আর ৪৯ টাকা কেজি দরে কেনা হবে ১৪ লাখ টন সেদ্ধ চাল।

এ ছাড়া সরকার ৩৬ টাকা কেজি দরে গম কেনার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলেও জানান তিনি।

কৃষি উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেন, লক্ষ্যমাত্রা যেটি নির্ধারণ করা হয়েছে আশা করছি তার চেয়ে বেশি উৎপাদন হবে।

মাঠের পরিস্থিতি দেখে এটি মনে হচ্ছে আমাদের।

প্রাসঙ্গিক
মন্তব্য

সাফারি পার্ক থেকে দুর্লভ প্রাণী উধাও, কঠোর অবস্থানে পরিবেশ উপদেষ্টা

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
সাফারি পার্ক থেকে দুর্লভ প্রাণী উধাও, কঠোর অবস্থানে পরিবেশ উপদেষ্টা
সংগৃহীত ছবি

পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, ‘গাজীপুর সাফারি পার্কের দুর্লভ প্রাণী হারিয়ে যাওয়ার ঘটনায় যারা দায়ী, তাদের কঠোর শাস্তির আওতায় আনা হবে। শুধু চাকরিচ্যুতি নয়, এমন শাস্তি দিতে হবে, যাতে ভবিষ্যতে কেউ এ ধরনের গাফিলতি করার সাহস না পায়।’

আজ বুধবার গাজীপুর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারি পার্ক পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের ব্রিফকালে পরিবেশ উপদেষ্টা এসব কথা বলেন। 

উপদেষ্টা জানান, পার্কে ঘুরে তার মনে হয়েছে কিছু প্রাণী প্রাকৃতিক পরিবেশের অনুরূপ পরিবেশে থাকলেও অনেক প্রাণীর জীবনমান পর্যাপ্ত নয়।

কিছু হাতি ও জাগুয়ারের আচরণগত অস্বাভাবিকতা তাকে উদ্বিগ্ন করেছে। তিনি বলেন, ‘এই পার্ক দর্শনার্থীদের জন্য শুধু বিনোদনের নয়, বরং প্রাণীর প্রতি ভালোবাসা ও সহমর্মিতা শেখার স্থান হওয়া উচিত।’

আরো পড়ুন
বেড়েই চলেছে সন্দ্বীপের আয়তন (ভিড়িও সহ)

বেড়েই চলেছে সন্দ্বীপের আয়তন (ভিডিওসহ)

 

সম্প্রতি প্রাণী নিখোঁজের ঘটনায় উপদেষ্টা রিজওয়ানা বলেন, ‘একটি লেমুর হারিয়ে গেলে বুঝতে হবে ব্যবস্থাপনায় ঘাটতি আছে। দায়িত্বপ্রাপ্তদের সঙ্গে কথা বলে, সিসিটিভির ফুটেজ দেখে নিরাপত্তাব্যবস্থার ঘাটতি চিহ্নিত করেছি।

’ তিনি জানান, তদন্তে স্বচ্ছতা আনতে বন্য প্রাণী ও অপরাধ বিশেষজ্ঞদের নিয়ে একটি শক্তিশালী তদন্ত কমিটি গঠন করা হবে।

বন বিভাগের কর্মকর্তাদের উদ্দেশে তিনি আরো বলেন, ‘সরকারি প্রকল্প এলেই কাজ করবেন–এমনটা হতে পারে না। সাফারি পার্ক একটি জাতীয় সম্পদ। এর উন্নয়ন ও রক্ষণাবেক্ষণে নিয়মিত বরাদ্দ ও সদিচ্ছা প্রয়োজন।

’ তিনি জানান, হাতিদের জন্য শ্রীলঙ্কা, থাইল্যান্ড ও ভারতের বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে যোগাযোগ হচ্ছে এবং ক্যাপটিভ হাতিদের কল্যাণে নতুন একটি প্রকল্প অনুমোদনের অপেক্ষায় রয়েছে।

উপদেষ্টা বলেন, ‘যারা গাজীপুরে থাকেন, তাদেরই প্রথম দায়িত্ব নিতে হবে এই জাতীয় সম্পদ রক্ষা করার জন্য। প্রাণীর প্রতি নিষ্ঠুরতা রোধ, অবৈধভাবে পাখি বিক্রি বন্ধ ও নিখোঁজ প্রাণী উদ্ধারে প্রশাসনের পাশাপাশি জনসচেতনতাও জরুরি।’

এ সময় বন অধিদপ্তরের প্রধান বন সংরক্ষক মো. আমীর হোসাইন চৌধুরী, গাজীপুরের জেলা প্রশাসক নাফিসা আরেফীন, পুলিশ সুপার ড. চৌধুরী মো. যাবের সাদেক, বন্য প্রাণী ও প্রকৃতি সংরক্ষণ অঞ্চলের বন সংরক্ষক সানাউল্লাহ পাটোয়ারী, সেন্ট্রাল সার্কেলের বন সংরক্ষক এ এস এম জহির উদ্দিন আকন, গাজীপুর সাফারি পার্কের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন। 

উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান পরে ভাওয়াল জাতীয় উদ্যান পরিদর্শন করেন এবং বন বিভাগের চম্পা সম্মেলন কক্ষে গাজীপুরস্থ বন অধিদপ্তর এবং পরিবেশ অধিদপ্তরের কর্মকর্তাবৃন্দের সঙ্গে মতবিনিময়সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য দেন।

তিনি এ সময় গাজীপুর পরিবেশ ও বন সংরক্ষণে সুনির্দিষ্ট কর্মপরিকল্পনা প্রণয়নের জন্য সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের নির্দেশনা প্রদান করেন। তিনি কর্মকর্তাদের কাছে সমস্যার কথা শোনেন এবং প্রয়োজনীয় সহযোগিতার আশ্বাস দেন।

প্রাসঙ্গিক
মন্তব্য

ক্ষুধা-দুর্ভিক্ষ নিয়ে কথা বলতে গিয়ে কাঁদলেন ড. ইউনূস

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
ক্ষুধা-দুর্ভিক্ষ নিয়ে কথা বলতে গিয়ে কাঁদলেন ড. ইউনূস

১৯৭৪ সালে বাংলাদেশের দুর্ভিক্ষের সময় মানুষের নিদারুণ কষ্টের কথা বলতে গিয়ে কেঁদে ফেলেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

বুধবার (৯ এপ্রিল) রাজধানীর হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে বিনিয়োগ সম্মেলনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে আবেগাপ্লুত হয়ে পড়েন তিনি।

১৯৭৪ সালে বাংলাদেশের দুর্ভিক্ষের সময় মানুষের নিদারুণ কষ্টের কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘ওই সময় প্রায় ১৫ লাখ মানুষ খাদ্যের অভাবে মৃত্যুবরণ করে।’ এ কথা বলেই আবেগাপ্লুত হয়ে নীরব হয়ে যান প্রধান উপদেষ্টা।

এক পর্যায়ে কেঁদেও ফেলেন তিনি। এ সময় উপস্থিত দর্শকদের উদ্দেশে তিনি বলেন, স্যরি। পরে চোখ ছলছল অবস্থায় আবারও বলতে শুরু করেন।

অধ্যাপক ইউনূস ক্ষুদ্রঋণের মাধ্যমে বাংলাদেশে দারিদ্র্য বিমোচন ও নারী ক্ষমতায়নের কথাও বিদেশি বিনিয়োগকারীদের কাছে তুলে ধরেন।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘ক্ষুধায় মানুষ মারা গেছে। আমাদের দেশের অনেক বড় একটা দুর্ভিক্ষ ছিল। ১৫ লাখ মানুষ মারা গেছে। তখন স্বাধীন বাংলাদেশ ছিল।

ড. ইউনূস বলেন, ‘আমরা (বছরে) একটিই ফসল ফলাতাম তখন। আমাদের অন্য কোনো উপায় জানা ছিল না। আমাদের দেশের মানুষ কৃষক হিসেবেই পরিচিত ছিলেন। কারণ তাদের আর কোনো পেশা ছিল না। আর তাদের মধ্যে তিন-চতুর্থাংশের নিজের কোনো জমি ছিল না।

জীবন অনেক কঠিন ছিল।’

১৯৭৪ থেকে ২০২৫ সালের এই যাত্রা অনেক চমৎকার একটি সফর উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘বড় বড় শিল্প নিয়ে আমরা আলাপ করছি, বিদেশি অনেক কম্পানি আরো শিল্প-কারখানা এখানে গড়ে তুলতে চায়, বড় বড় বাজার নিয়ে কথা হয়, তরুণ জনগোষ্ঠী নিয়ে আলাপ হয়। খুব অল্প সময়ে অনেক পথ পেরিয়ে, এটি এখন বাংলাদেশ।’

মন্তব্য

হারাম অর্থ দিয়ে হজ কবুল হয় না : ধর্ম উপদেষ্টা

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
হারাম অর্থ দিয়ে হজ কবুল হয় না : ধর্ম উপদেষ্টা

ধর্ম উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হাসান বলেছেন, ‘হালাল টাকা খরচ করে হজ করতে হবে। হারাম টাকা দিয়ে ইবাদত হয় না।’

বুধবার (৯ এপ্রিল) সকালে রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে হজযাত্রী প্রশিক্ষণ-২০২৫-এর উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। 

হজ অনুবিভাগের অতিরিক্ত সচিব মো. মতিউল ইসলামের সভাপতিত্বে এ অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন ধর্মসচিব এ কে এম আফতাব হোসেন প্রামাণিক, হাবের সভাপতি সৈয়দ গোলাম সরওয়ার, হজ অনুবিভাগের যুগ্ম সচিব ড. মঞ্জুরুল হক ও হাবের মহাসচিব ফরিদ আহমেদ মজুমদার।

এ সময় উপদেষ্টার একান্ত সচিব ছাদেক আহমদ ও হজ অফিসের পরিচালক মো. লোকমান হোসেন উপস্থিত ছিলেন।

ধর্ম উপদেষ্টা বলেন, ‘মানুষের মধ্যে সুদ-ঘুষ, দুর্নীতির মাধ্যমে অর্থ কামানোর প্রবণতা আছে। তবে অসৎ পথে উপার্জিত অর্থে হজ কবুল হবে না।’

হাদিসের উদ্ধৃতি দিয়ে তিনি বলেন, ‘কোনো দুর্নীতিবাজ, লুটেরা, সুদখোর, ঘুষখোররা যখন হারাম শরিফে গিয়ে বলে আল্লাহ আমি হাজির, তখন ফেরেশতারা সমস্বরে বলতে থাকেন, তোমার হাজিরা কবুল হয়নি।

’ তিনি সবাইকে সৎপথে অর্থ উপার্জনের অনুরোধ জানান।

ধর্ম উপদেষ্টা আরো বলেন, ‘হজব্রত পালনে শারীরিক কষ্ট ও অর্থ ব্যয়ের প্রশ্ন জড়িত রয়েছে। কোনো কোনো ক্ষেত্রে পরিবহন সেবা না-ও পাওয়া যেতে পারে। হেঁটে মিনা-আরাফা-মুজদালিফায় যেতে হতে পারে।

হাজিদের কষ্ট বা ত্যাগ স্বীকারের মানসিকতা থাকতে হবে, সব কিছু সহজে মেনে নিতে হবে। আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভের চেষ্টা করতে হবে।’

প্রশিক্ষণের গুরুত্ব তুলে ধরে উপদেষ্টা বলেন, ‘প্রশিক্ষণ মানুষকে কৌশলী করে তোলে। প্রশিক্ষণের মাধ্যমেই কর্মে সিদ্ধি লাভ করা যায়। যত বেশি মনোযোগ সহকারে হজ প্রশিক্ষণ গ্রহণ করা যাবে, হজের আনুষ্ঠানিকতা পালন তত বেশি সহজ হবে।

’ তিনি হজযাত্রীদের মনোনিবেশ সহকারে প্রশিক্ষণ গ্রহণের অনুরোধ জানান।

হজযাত্রীদের ভাগ্যবান অভিহিত করে ড. খালিদ বলেন, ‘হজ ভাগ্যের ব্যাপার। টাকা কিংবা বিত্তবৈভব থাকলেই হজ করা যাবে, এ কথা ঠিক নয়। অনেকের টাকা থাকা সত্ত্বেও আজ যাবে, কাল যাবে করে যেতে পারে না। মানুষ যখন মায়ের পেটে থাকে তখনই কে কত দিন দুনিয়ায় থাকবে, কী পরিমাণ রিজিক পাবে, সৎকর্ম করবে কি না,  হজ করতে পারবে কি না—এ বিষয়গুলো নির্ধারিত হয়ে যায়।’

কবুল হজের ফজিলত বর্ণনা করে ড. খালিদ বলেন, ‘কবুল হজের প্রতিদান হলো জান্নাত। হাজিদের আল্লাহ সদ্য ভূমিষ্ট শিশুর মতো নিষ্পাপ করে দেন।’

উল্লেখ্য, ঢাকা জেলার বেসরকারি মাধ্যমে হজযাত্রীদের মধ্য হতে আজ দুটি ব্যাচে সাত শতাধিক হজযাত্রীকে প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে। আগামী ১৬ এপ্রিল পর্যন্ত এ প্রশিক্ষণ কার্যক্রম চলবে।

মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ