ঢাকা, শনিবার ২২ মার্চ ২০২৫
৭ চৈত্র ১৪৩১, ২১ রমজান ১৪৪৬

ঢাকা, শনিবার ২২ মার্চ ২০২৫
৭ চৈত্র ১৪৩১, ২১ রমজান ১৪৪৬

বাতাসির দোকান আর উড়বে না বাতাসে

নাজমুল হুদা
নাজমুল হুদা
শেয়ার
বাতাসির দোকান আর উড়বে না বাতাসে

ঘুনে ধরা চারটি বাশের খুঁটি। তার ওপর ঠেকনা দেওয়া জরাজীর্ণ ছাউনি। নড়বড়ে খুপড়ি। একটু জোর বাতাস এলেই উড়ে যায় যায় অবস্থা।

মনে হয় এই বুঝি ভেঙে পড়ল খুপড়িটি। ছাউনির বেশ কয়েক জায়গা দিয়ে ফুটো। বৃষ্টি এলেই টপ টপ করে পানি পড়ে। তার নিচে টুংটাং শব্দ করে চা বানাচ্ছেন বাতাসি বেগম।
দীর্ঘদিন ধরে এই জরাজীর্ণ খুপড়িতেই চা বিক্রি করেন। দোকানের বেহালের কারণে তার বিক্রি কমেছে। আর বৃষ্টি এলে ব্যবসা করার জো থাকে না। বাতাসির টং দোকানে চা খেতে গিয়ে বিষয়টি নজরে পরে শুভসংঘের সদস্যদের।
এরপর তাকে নতুন করে একটি দোকান পুনরায় নির্মাণ করে দেয় শুভসংঘের নরসিংদী জেলা শাখার বন্ধুরা।

সোমবার (১৩ সেপ্টেম্বর) শুভসংঘ কেন্দ্রীয় কমিটি উপদেষ্টা মাহবুব রহমান মনিরের সহযোগিতায় অতিদরিদ্রদের স্বাবলম্বীকরণ প্রকল্প হিসাবে জেলার মধাবদী পৌরসভার হোসাইনবাজারে চায়ের দোকানটি পুনরায় নির্মাণ করে দেওয়া হয়। এ সময় শুভসংঘের মাধবদী শাখার সদস্য সাউদ ইসলাম মামুন ও সুমাইয়া সুমিসহ স্থানীয়রাও উপস্থিত ছিলেন।

নতুন দোকান পেয়ে বাতাসির যেন আনন্দের শেষ নেই। তিনি বলেন, 'কত বছর ধইরা ভাঙা দোকানে চা বেচি।

বৃষ্টি আইলে কাস্টমার দাঁড়াইতে পারে না। অন্য দোকানে চলে যায়। আমার বেচতে পারি না।' দুঃখের কথা জানিয়েছেন বাতাসি বেগম। সাত বছর আগে স্বামীকে হারিয়েছেন। দুই মেয়েকে বিয়ে দিয়েছেন। তারা দেখভাল করতে পারেন না। দুটি ছেলেও আছে তার। রিকশা চালিয়ে স্ত্রী-সন্তান নিয়ে সংসার চালান। তাদের কাছে দোকান মেরামতের জন্য টাকাও চেয়েছেন বাতাসি। কিন্তু ছেলেদের টানাপড়েনের সংসারের কারণে সহায়তা করতে পারেনি তারা। 

শুভসংঘের মাধ্যমে নতুন দোকান পেয়ে বাতাসি বলেন, 'পোলারে কইছিলাম টাকা দিতে দোকান ঠিক করমু। তাগোই নাকি সংসার চলে না আমারে দিব কি। তোমরা আমারে নতুন দোকান করে দিছো বাবা। আমি খুব খুশি হইছি। তোমরা সবাই ভালো থাকবা।'

বাতাসির মতো অতিদরিদ্র মানুষকে স্বাবলম্বী করতে শুভসংঘ ভবিষ্যতেও এমন উদ্যোগ নেবে উল্লেখ মাহবুব রহমান বলেন, আমরা দেশের অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়াতে চাই। শুভসংঘের সঙ্গে শুভ কাজ করাই আমাদের উদ্দেশ্য। আমাদের সাধ্যের মধ্যে কর্মহীনদের জন্য কিছু করতে পারলে তারা সুন্দর জীবন পরিচালনা করতে পারবে।

মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

নাটোরে পানি অপচয় রোধে বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক ক্যাম্পেইন

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
নাটোরে পানি অপচয় রোধে বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক ক্যাম্পেইন

পানি অপচয় রোধে সচেতনতামূলক ক্যাম্পেইনের আয়োজন করেছেন বসুন্ধরা শুভসংঘ নাটোর জেলা শাখার সদস্যরা। তা ছাড়া পবিত্র জুমার নামাজের সময় ইমাম সাহবের বয়ানে পানি অপচয় রোধে মুসল্লিদের আহ্বান জানানোর জন্য অনুরোধ করা হয়।

শুক্রবার (২১ মার্চ) জেলার শহরতলি ও সদরের বিভিন্ন মসজিদ ও অটোরিকশায় প্ল্যাকার্ড স্থাপনের মাধ্যমে ওজুখানায় সচেতনতামূলক ক্যাম্পেইনটি অনুষ্ঠিত হয়।

মির্জাপুর দিয়ারপাড়া জামে মসজিদের ইমাম মো. মাসুদ বলেন, আমরা বসুন্ধরা শুভসংঘের এমন উদ্যোগকে স্বাগত জানাই।

ইসলামেও এটি নিষেধ আছে। এক আয়াতে আল্লাহ তাআলা ইরশাদ করেন, ‘হে আদম সন্তান, প্রত্যেক নামাজের সময় তোমরা সুন্দর পোশাক গ্রহণ করো। আর পানাহার করো; কিন্তু অপচয় কোরো না। নিশ্চয়ই তিনি অপচয়কারীদের পছন্দ করেন না।
(সুরা : আরাফ, আয়াত : ৩১)

বসুন্ধরা শুভসংঘ নাটোর জেলা শাখার সভাপতি মো. মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, পানি অপচয় রোধে আমাদের সবার এগিয়ে আসা উচিত। তারই লক্ষ্যে আমাদের এই ক্ষুদ্র চেষ্টা। যা সব সময় আমরা চলমান রাখব।

সাধারণ সম্পাদক সুষ্ময় দাস বলেন, আমাদের এই ব্যতিক্রমী ক্যাম্পেইনের মাধ্যমে পানির গুরুত্বের কিছুটা বোঝাতে পারলেও আমরা সফল হব বলে মনে করি।

এ সময় বসুন্ধরা শুভসংঘ নাটোর জেলার সভাপতি মো. মোস্তাফিজুর রহমান, সাধারণ সম্পাদক সুষ্ময়, রায়হান, সোহানুর হোসেন, আসিফ মাহমুদ, জাহিদ হেসেন,  আল-আমিন প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
 

মন্তব্য

আগুন পুড়িয়েছে ঘর, বসুন্ধরা জ্বেলেছে স্বপ্নের আলো

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
আগুন পুড়িয়েছে ঘর, বসুন্ধরা জ্বেলেছে স্বপ্নের আলো
ছবি: কালের কণ্ঠ

আগুন কেবল ঘরই পোড়ায় না, পোড়ায় স্বপ্নও। মহাখালীর সাততলা বস্তির ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড যেন সেই কথাই প্রমাণ করল। মুহূর্তের মধ্যে নিঃস্ব হয়ে যাওয়া অসংখ্য মানুষের ভিড়ে দাঁড়িয়ে থাকা এক নারী সালমা বেগম। তার চোখে শুধুই এক অপার শূন্যতা।

কারণ, আগুন কেড়ে নিয়েছে তার বেঁচে থাকার অবলম্বন—একটি সেলাই মেশিন। কিন্তু জীবনের গল্প শুধু ধ্বংসের নয়, পুনর্গঠনেরও। 

গত ১৩ মার্চ দৈনিক কালের কণ্ঠে প্রকাশিত সংবাদের ছবি দেখে বসুন্ধরা শুভসংঘের প্রতিষ্ঠাতা ও বসুন্ধরা গ্রুপের উপদেষ্টা কথাসাহিত্যিক ইমদাদুল হক মিলন জানান, বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যানের পক্ষ থেকে সালমাকে দেওয়া হবে নতুন একটি সেলাই মেশিন। 

অবশেষে সেই প্রতীক্ষার অবসান।

সালমার হাতে পৌঁছে গেছে নতুন সেলাই মেশিন। আজ শুক্রবার (২১ মার্চ) সকালে সালমা বেগমের হাতে তুলে দেওয়া হয় স্বপ্নের নতুন সেলাই মেশিন।

সেলাই মেশিন হস্তান্তর আয়োজনে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ ফটোজার্নালিস্ট অ্যাসোসিয়েশনের সহ-সভাপতি মোহাম্মদ জাহিদুল ইসলাম, কেপিসি ইন্ডাস্ট্রিজের চেয়ারম্যান কাজী সাজেদুর রহমান, কালের কণ্ঠের প্রশাসন ও মানবসম্পদ বিভাগের প্রধান মহিউদ্দিন রাজীব ও কালের কণ্ঠের ফটো সাংবাদিক লুৎফর রহমান।

সেলাই মেশিন হস্তান্তর শেষে মোহাম্মদ জাহিদুল ইসলাম বলেন, ‘মহাখালী সাততলা বস্তিতে আগুন লেগে বেশকিছু ঘর পুড়ে যায়।

তার মধ্যে সালমা খাতুনের ঘর এবং ঘরের সকল জিনিসপত্রও পুড়ে ছাই হয়ে যায়। তার অবলম্বন হিসাবে কোনো কিছুই নেই। এখন তার পাশে দাঁড়িয়েছে বসুন্ধরা শুভসংঘ। সালমা বেগমের পাশে দাঁড়ানোর জন্য বসুন্ধরা শুভসংঘকে অনেক ধন্যবাদ।’

কাজী সাজেদুর রহমান বলেন, ‘আগুনের ফুলকি একটি পরিবারকে ধ্বংস করে দিয়েছে।

বসুন্ধরা শুভসংঘ সালমা বেগমের পাশে দাঁড়িয়েছে। বসুন্ধরা শুভসংঘের পাশাপাশি এরকম পরিবারের পাশে সমাজের প্রত্যেকটা মানুষকে এগিয়ে আসা দরকার।’

নতুন সেলাই মেশিন পেয়ে সালমা বেগম বসুন্ধরা গ্রুপ ও বসুন্ধরা শুভসংঘের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।

প্রাসঙ্গিক
মন্তব্য

বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে পটিয়ায় ইফতার বিতরণ

বসুন্ধরা শুভসংঘ ডেস্ক
বসুন্ধরা শুভসংঘ ডেস্ক
শেয়ার
বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে পটিয়ায় ইফতার বিতরণ
ছবি: কালের কণ্ঠ

বসুন্ধরা শুভসংঘ চট্টগ্রাম পটিয়া শাখার আয়োজনে ট্রাফিক পুলিশ, নিরাপত্তা কর্মী, শ্রমজীবী, সুবিধাবঞ্চিত শিশু ও পথচারীদের মধ্যে ইফতার বিতরণ করা হয়েছে। বুধবার (১৯ মার্চ) পটিয়া থানার মোড় পোস্ট অফিস, বাস স্ট্যান্ড, ডাক বাংলো মোড় এলাকায় এই ইফতার বিতরণ করা হয়।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন পটিয়া প্রেস ক্লাবের সভাপতি আবদুল হাকিম রানা, দপ্তর সম্পাদক কামরুল ইসলাম, বসুন্ধরা শুভসংঘের বৃহত্তর চট্টগ্রাম শাখার সভাপতি এস এম এ জুয়েল, মোঃ আজগর, শুভসংঘ সদস্য মোঃ সাজ্জাত, মোঃ মিজান, মোঃ আজাদসহ অন্যান্য সদস্যরা।

শহরের নিরাপত্তা ও ট্রাফিক ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে যারা থাকেন তাদের সারাদিন অনেক কষ্ট করতে হয়।

অনেক সময় ডিউটিরত অবস্থাতেই তারা ইফতার করে নেন। বসুন্ধরা শুভসংঘের বন্ধুদের ইফতার পেয়ে দায়িত্বরত এক ট্রাফিক পুলিশ সদস্য বলেন, আপনাদের এই ভালোবাসাময় ইফতার আমাদের কাজের প্রতি আরো দায়িত্বশীল করে তুলে, কাজের প্রতি আরো উৎসাহ দেয়। আপনাদের এই ভালো কাজ অব্যাহত থাকুক, আপনাদের জন্য শুভকামনা। বসুন্ধরা শুভসংঘের ইফতার পেয়ে শ্রমজীবী, সুবিধাবঞ্চিত শিশু ও পথচারীরা উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেন।
 

এ সময় সমাজসেবক ও কামরুল ইসলাম বলেন, বসুন্ধরা গ্রুপ একটি নাম করা প্রতিষ্ঠান। আর শুভসংঘের ভালো কাজগুলো ইতিমধ্যে সবার নজরে এসেছে। পটিয়াতে শুভসংঘের সার্বিক কার্যক্রমকে সাধুবাদ জানান তিনি।

ইফতার পাওয়া বেলাল হোসেন জানান, তিনি শহরের চকবাজার থাকেন।

প্রায় সময় তাকে ইফতার গাড়ীতেই করতে হয়। আজ শুভসংঘের ইফতার পাওয়াতে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন তিনি। 

পথশিশু সৌরভ বলেন, আমরা কাগজ-বোতল সংগ্রহ করি। যা পাই তা দিয়ে ইফতার কেনা হয় না। ইফতারের সময় মানুষ যা দেয় তাই খাই।

শুভসংঘের ইফতার পেয়ে একটা মুচকি হাসি দেয় সৌরভ। যে হাসিটা যেন লক্ষ টাকা পাওয়ার মতো আনন্দ প্রকাশ করে।

প্রাসঙ্গিক
মন্তব্য

বসুন্ধরা শুভসংঘের ঈদ উপহার পেলেন সেই মালেক-রাশিদা দম্পতি

নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিবেদক
শেয়ার
বসুন্ধরা শুভসংঘের ঈদ উপহার পেলেন সেই মালেক-রাশিদা দম্পতি
ছবি: কালের কণ্ঠ

‘স্বামী প্যারালাইজড, দুর্ঘটনায় স্ত্রীও হারিয়েছেন হাত’ শিরোনামে সম্প্রতি দৈনিক কালের কণ্ঠের মাল্টিমিডিয়া সংস্করণে প্রকাশিত একটি ডিজিটাল প্রতিবেদন সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়। এটি দেখে বৃহস্পতিবার (২০ মার্চ) সকালে বসুন্ধরা শুভসংঘ সরকারি আজিজুল হক কলেজ শাখার বন্ধুরা অসুস্থ মালেকের পরিবারের মাঝে ঈদ উপহার তুলে দেন।

প্যারালাইজড মালেক ও দুর্ঘটনায় হাত হারানো স্ত্রী রাশেদা বেগম যেন নির্ভাবনায় আনন্দে ঈদে উদযাপন করতে পারে, সে জন্য তাদের হাতে চাল, সেমাই, চিনি, আলু, পেঁয়াজ, মসুর ডাল, গুঁড়া দুধ, পোলাওর চাল, তেল, লবণ ও নগদ টাকা তুলে দেন বসুন্ধরা শুভসংঘের বন্ধুরা। ঈদ উপহার পেয়ে তার চোখে-মুখে প্রশান্তির হাসি ফুটে ওঠে ও চোখে পানি চলে আসে।

উপহারগুলো পেয়েই তারা বড় নিশ্বাস ছেড়ে বলেন ‘সবকিছু আল্লাহ তায়ালার দয়া’। এ সময় আব্দুল মালেক দম্পতি বসুন্ধরা শুভসংঘকে ধন্যবাদ জানান।

বসুন্ধরা শুভসংঘ সরকারি আজিজুল হক কলেজ শাখার সভাপতি নাজমুল হাসানের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক মুনিরুজ্জামানের সঞ্চালনায় উপহার হস্তান্তরের সময় উপস্থিত ছিলেন বসুন্ধরা শুভসংঘ সরকারি আজিজুল হক কলেজ শাখা বগুড়ার উপদেষ্টা কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর মোঃ শওকত আলম মীর, উপাধ্যক্ষ প্রফেসর মোঃ আব্দুল ওয়াহেদ সরকার, ব্যবস্থাপনা বিভাগের বিভাগীয় প্রধান প্রফেসর হারুন ইবনে সালাম, গণিত বিভাগের বিভাগীয় প্রধান প্রফেসর মোঃ রফিকুল ইসলাম, পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের প্রভাষক মোঃ আসাদুল্লাহ-আল-গণি,  সমাজবিজ্ঞান বিভাগের প্রভাষক মোছা: তাসলিমা খাতুন, ব্যবস্থাপনা বিভাগের প্রভাষক মেহেদী হাসান,  তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (আইসিটি) বিভাগের প্রভাষক মোঃ জামিউর রহমান ও কালের কণ্ঠ ডিজিটালের মাল্টিমিডিয়া রিপোর্টার মো. তহমিদুর রহমান।

এ সময় অধ্যক্ষ প্রফেসর মো: শওকত আলম মীর বলেন, রমজান মাসে আমরা সবাই যে একত্রিত হতে পেরেছি এই জন্য সৃষ্টিকর্তার কাছে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি।

এমন শুভ কাজে আমরা সব সময় পাশে থাকতে চাই। ক্ষুদ্র পরিসরে হলেও আমরা শুরু করলাম তার জন্য বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজকদের ধন্যবাদ জানাই। আগামীতে আমরা যেন আরও বড় পরিসরে করতে পারি এই আশা করছি।

বসুন্ধরা শুভসংঘ সরকারি আজিজুল হক কলেজ শাখার সভাপতি নাজমুল হোসেন  বলেন, সব শুভকাজে পাশে থাকতে চায় বসুন্ধরা শুভসংঘ।

ক্ষুদ্র পরিসরে হলেও বৃদ্ধ প্যারালাইজড মালেকের পরিবারের কাছে  উপহার দিতে পেরেছি আমরা। ইনশাল্লাহ, এভাবেই মানবতার জয় হবে।  

বসুন্ধরা শুভসংঘ সরকারি আজিজুল হক কলেজ শাখার সাধারণ সম্পাদক মুনিরুজ্জামান মুনির বলেন, মানবিক কাজে আমরা সব সময় এগিয়ে আসতে চাই। একটি পরিবারকে ঈদ উপহার দিতে পারলাম আমরা। এটি আমাদের যেমন ভালো লাগছে ওই পরিবারটিও উপকৃত হবে বলে আশা করছি।

এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন, আবু সায়েম নিশাত, আবু তালহা, এস এম তারিকুল ইসলাম, তারমিন আক্তার, নুরনবী হোসেন নাবী, মোঃ মেহেদী হাসান রাকিব, আছিয়া আক্তার শিলা, মোঃ আব্দুর রউফ সজীব, জান্নাতুল নাঈম ও জান্নাতুল ফেরদৌস।

প্রাসঙ্গিক
মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ