ওরা এসেছেন সেলাই মেশিন নিতে। সংখ্যায় ৫০ জন। এর মধ্যে প্রায় ২০ জনের মতো শিক্ষার্থী। প্রধান অতিথি তার আলোচনায় ঘোষণা দিলেন- এখানে যারা শিক্ষার্থী আছে, তাদের পড়ালেখায় দায়িত্ব নেবে বসুন্ধরা গ্রুপ।
বাঞ্ছারামপুরে ৫০ জনকে সেলাই মেশিন দিল বসুন্ধরা শুভসংঘ
ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি

এইচএসসি পরীক্ষার্থী ওই শিক্ষার্থীর বাবা-মা থেকেও নেই।
সায়মা বলে, ‘আমার পড়ালেখায় এখন দ্বিগুণ উৎসাহ পাবো।
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে বসুন্ধরা গ্রুপের উদ্যোগে শনিবার ৫০টি সেলাই মেশিন বিতরণ করা হয়েছে। এ উপলক্ষে বসুন্ধরা শুভসংঘ আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন ইস্ট ওয়েস্ট মিডিয়া গ্রুপের পরিচালক ও কালের কণ্ঠের প্রধান সম্পাদক ইমদাদুল হক মিলন। অনুষ্ঠান চলাকালীন প্রখ্যাত এ সাহিত্যিক বসুন্ধরা গ্রুপের হয়ে শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দেওয়ার ঘোষণা দেন ও অনুষ্ঠান শেষে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলেন।
আলোচনা হলো বসুন্ধরা স্বপ্ন দেখে ও দেখায়।
উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে আয়োজিত অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বসুন্ধরা গ্রুপের উপদেষ্টা ময়নাল হোসেন চৌধুরী। বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন, বাঞ্ছারামপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মুহা. আবুল মুনসুর, উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান মো. দুধ মিয়া, সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. নজরুল ইসলাম, বাঞ্ছারামপুর থানার ওসি মো. মহিউদ্দিন।
কালের কণ্ঠের বাঞ্ছারামপুর উপজেলা প্রতিনিধি মো. চান মিয়া সরকারের সভাপতিত্বে এতে বসুন্ধরা শুভসংঘের পরিচালক জাকারিয়া জামান, বাঞ্ছারামপুরের সাংবাদিক এম এ আউয়াল, আশেক এমরান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। এতে স্বাগত বক্তব্য দেন উপকারভোগী শিক্ষার্থী মেহনাজ আক্তার।
উপকারভোগীদের মধ্যে গৃহপরিচারিকা ফিরোজা বেগম জানান, বসুন্ধরা গ্রুপ তিন মাস ট্রেনিং শেষে এখন একটি সেলাই মেশিন দিয়েছে। স্বামীহীন পরিবারে এখন এ সেলাই মেশিনকে ঘিরে তার অনেক স্বপ্ন। চলার একটি পথ তৈরি করে দেওয়ায় তিনি বসুন্ধরা গ্রুপের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।
বেবি আক্তার নামে এক নারী জানান, সাত বছর আগে স্বামী মারা যাওয়ার পর এক মেয়েকে নিয়ে সংসারে যেন অন্ধকার নেমে আসে। সেই সংসারে এখন আলো জ্বালিয়ে দিল বসুন্ধরা গ্রুপ। প্রশিক্ষণ থাকায় এখন তিনি সেলাইয়ের কাজ করে সংসার চালাতে পারবেন।
সভাপতির বক্তব্যে ময়নাল হোসেন চৌধুরী বলেন, ‘বাঞ্ছারামপুরের জন্য ঠিক যতটা করা দরকার, সেটা করা হয়ে উঠেনি। তবে সুযোগ আছে করার। আমরা করবো। এখন বাঞ্ছারামপুরসহ আশপাশের এলাকার ৯৮ মাদরাসায় প্রতিমাসে টাকা দেওয়া হয়। ২৬ হাজারের বেশি মানুষকে সুদমুক্ত ঋণ দিয়েছে বসুন্ধরা গ্রুপ।’ তিনি সেলাই মেশিনের যত্ন নেওয়ার জন্য উপকারভোগীদের প্রতি অনুরোধ করেন।
এ সময় ইমদাদুল হক মিলন বলেন, ‘দেশ ও মানুষের কল্যাণে কাজ করে বসুন্ধরা গ্রুপ। দেশে আরো ব্যবসায়ী গ্রুপ থাকলেও তারা সেটি করে বলে চোখে পড়ে না। বসুন্ধরা গ্রুপ প্রতিমাসে ২৫ থেকে ৩০ কোটি টাকার মতো সহায়তা দিয়ে থাকে। বসুন্ধরা যে সুদবিহীন ঋণ দেয়, সেটাও পৃথিবীর কোথাও নেই।’
তিনি আরো বলেন, ‘আমাদের মোট ৩৫টি সেলাই মেশিন কেন্দ্র রয়েছে। ২০টি স্কুল আছে, যেসব এলাকায় মানুষ খুব একটা যায় না। শুভসংঘের টিম এসব স্কুলে নিয়মিত তদারকি করে। বসুন্ধরার দেওয়ার সেলাই মেশিন জীবনের দরজা খুলে দিচ্ছে।’
সকল কাজে নারীদের এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, ‘যে দেশের নারীরা এগিয়ে আসে সে দেশকে কেউ ঠেকিয়ে রাখতে পারে না।’
সম্পর্কিত খবর

আগৈলঝাড়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে মাসব্যাপী মাদক বিরোধী প্রচারণা
আগৈলঝাড়া(বরিশাল) প্রতিনিধি

‘যেখানে মাদক সেখানেই প্রতিরোধ, যেখানে মাদক সেখানেই প্রতিবাদ’ স্লোগানকে সামনে রেখে বরিশাল জেলার আগৈলঝাড়া উপজেলায় মাসব্যাপী মাদক বিরোধী প্রচারণা শুরু করেছে বসুন্ধরা শুভসংঘ আগৈলঝাড়া উপজেলা শাখা। আজ শনিবার (৫ এপ্রিল) আগৈলঝাড়া ইউনিয়নের রামের বাজারে এ কর্মসূচির উদ্বোধন করা হয়েছে।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন বসুন্ধরা শুভসংঘ আগৈলঝাড়া শাখার উপদেষ্টা ও দৈনিক কালের কণ্ঠের প্রতিনিধি এসএম ওমর আলী সানি, সহ-সভাপতি আয়কর আইনজীবী সমিরন রায়, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার আ. রহিম, সাংগঠনিক সম্পাদক সাকিব খান, স্থানীয় জনপ্রতিনিধি জয়নাল আবেদীন, সমাজ সেবক মো. শহিদুল ইসলাম আকন, মো.খোরসেদ আলী মোল্লা, মো. রুস্তম আলী মোল্লা, মো.জলীল সরদার ও মো.মাহবুব।
বক্তারা বলেন, এখন শহর থেকে গ্রাম সবখানেই নেশায় আসক্ত তরুণের সংখ্যা বাড়ছে।
বক্তারা আরো বলেন, এলাকায় মাদক ব্যবসায়ীদের কল্যাণে মাদক ব্যবস্যা যেমন জমজমাট, ঠিক তেমনি এলাকার উঠতি তরুন সমাজও আকৃষ্ট হচ্ছে প্রতিনিয়ত। এসব মাদকদ্রব্যর মধ্যে ইয়াবা, গাঁজা, বাংলা মদ বিস্তার ও ব্যবহার এতটাই ভয়াবহ ও সর্বগ্রাসী রূপ ধারণ করেছে যে, মাদকের বিরুদ্ধে কঠিন পদক্ষেপ না নিলে এর পরিণতি যে কি হবে তা বলা প্রায় অসম্ভব।
অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন বসুন্ধরা শুভসংঘ আগৈলঝাড়া উপজেলা শাখার সদস্য মো.ওমর মোল্লা, মো. মুরাদ মোল্লা, মো.অন্তর মোল্লা, মো.জহুরুল ইসলাম, মো.ইমন মোল্লা, মো.সজিব মোল্লা, মো.রকিব মোল্লা, মো.তাহাতুল মোল্লা, মো.রবিন মোল্লা, জগদীস, মো.সাবিউল মোল্লা, মো.আবির আকন, মো.ইমরান, আরমান মোল্লা, আতিক মোল্লা, মো. নাহিদ মোল্লা প্রমুখ।
সচেতনতা সভা শেষে একটি সচেতনতামূলক র্যালি বের করা হয়। স্লোগানে মুখরিত মাদক বিরোধী র্যালিটি রামের বাজারের বিভিন্ন রাস্তা প্রদক্ষিণ করে।

ভোলায় বসুন্ধরা শুভসংঘের পাঠচক্র ও সাহিত্য আড্ডা
অনলাইন ডেস্ক

ভোলায় বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে পাঠচক্র ও সাহিত্য আড্ডা অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ শনিবার (৫ এপ্রিল) বসুন্ধরা শুভসংঘ ভোলা জেলা শাখার সভাপতি মো. শাফায়াত হোসেন সিয়ামের সভাপতিত্বে ভোলার ইনফিনিটিভ একাডেমিক এন্ড এডমিশন কেয়ারের হলরুমে ‘তারুণ্যের উচ্ছ্বাস আত্মশক্তি ও দৃঢ়তাই সাফল্যের ভিত্তি’ বইয়ের উপর এ পাঠচক্র অনুষ্ঠিত হয়।
‘তারুণ্যের উচ্ছ্বাস আত্মশক্তি ও দৃঢ়তাই সাফল্যের ভিত্তি’ বইটির পাঠচক্রে শুভসংঘের সদস্যদের আলোচনায় ফুটে উঠে তারুণ্যের উচ্ছ্বাসই মানবজীবনকে সফলতা ও সমৃদ্ধির পথে এগিয়ে যেতে অনুপ্রেরণা জোগায়। যেখানে তারুণ্যের উচ্ছ্বাস তথা মানসিক শক্তি গতিহীন সেখানে উন্নতি ও সমৃদ্ধির পথ বন্ধ।
আমাদের ভেতরে আত্মশক্তি ও দৃঢ়তার প্রবাহ সৃষ্টিতে তারুণ্যের ভূমিকা অপরিসীম। এই দুই শক্তির সমন্বিত প্রয়াসের হাত ধরেই সাফল্যের ভিত্তি নির্মিত হয়। আত্মশক্তি আশাবাদের ফল্গুধারা তৈরি করে।
বসুন্ধরা শুভসংঘের পাঠচক্রে অংশগ্রহণকারী কাজী এহসানুল হক জিহাদ বলেন, বসুন্ধরা শুভসংঘ ভোলা শাখার এমন আয়োজন বই পড়ার প্রতি আমাদের আরো উৎসাহী করছে।
বসুন্ধরা শুভসংঘ ভোলা জেলা শাখার সভাপতি মো. শাফায়াত হোসেন (সিয়াম) বলেন, পাঠচক্র আমাদের সাহিত্যের প্রতি আরো আগ্রহী করে তুলবে। এছাড়া আমাদের চিন্তাভাবনার পরিধি বাড়াতে সাহায্য করবে। ভোলা বসুন্ধরা শুভসংঘের এই কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে।
এ সময় বসুন্ধরা শুভসংঘ ভোলা জেলা শাখার পাঠচক্রে অংশগ্রহণ করেন সংগঠনের দপ্তর সম্পাদক সুমাইয়া আক্তার, কর্ম ও পরিকল্পনা সম্পাদক ইসরাত জাহান নুহা, প্রচার সম্পাদক মেহেদী হাসান সাব্বির, সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক সাফা ইসলাম, কার্যকরী সদস্য মোমিন হোসেন, সদস্য কাজী এহসানুল হক জিহাদ, ওমায়ের হোসেন, আশিকুর রহমান, মো. নাইমুর রহমান ও বিবি ফাতেমাসহ অনেকে।

কেশবপুরে বসুন্ধরা শুভসংঘের ঈদ খাদ্যসামগ্রী বিতরণ
নূরুল ইসলাম খান

যশোরের কেশবপুরে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে শারীরিক প্রতিবন্ধীসহ অর্ধশতাধিক অসহায় পরিবারের মাঝে রমজানের ঈদের আগের দিন প্রেসক্লাব মিলনায়তনে ঈদ সামগ্রী বিতরণ করা হয়েছে। ঈদ সামগ্রীর ভেতর ছিল, সেমাই, চিনি, গুড়ো দুধ, কিচমিচ ও বাদাম।
বসুন্ধরা শুভসংঘের কেশবপুর উপজেলা শাখার সভাপতি এএফএম শফি ঈদ সামগ্রী বিতরণ অনুষ্ঠানে সভাপতিত্বে করেন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন শুভসংঘের উপদেষ্টা অ্যাডভোকেট আব্দুল মজিদ, বজলুর রহমান খান, সাধারণ সম্পাদক অধ্যক্ষ অসীম ঘোষ, কেশবপুর প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক আব্দুল্লাহ আল ফুয়াদ, শুভসংঘের যুগ্ম সম্পাদক তাইফুর রহমান, সাংগঠনিক সম্পাদক কামরুজ্জামান, নারী বিষয়ক সম্পাদক হাসিনা খাতুন, দপ্তর সম্পাদক আব্দুল কুদ্দুস, সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক অজিত মুখার্জী, স্বাস্থ্য ও মানবসম্পদ বিষয়ক সম্পাদক ডা. আনোয়ার হোসেন, ক্রীড়া সম্পাদক শওকত হোসেন, কালের কণ্ঠের প্রতিনিধি নূরুল ইসলাম খান প্রমুখ।
ঈদ সামগ্রী পেয়ে মধ্যকুল গ্রামের মুনছুর আলী বলেন, আমি ময়লা-আবর্জনার ভেতর থেকে বিভিন্ন সামগ্রী কুড়িয়ে সংসার চালাই। ঈদে সেমাই চিনি পাবো এটা আশা ছিল না। বসুন্ধরা শুভসংঘের বন্ধু কামরুজ্জামানের মাধ্যমে ঈদ সামগ্রী খুবই উপকার হলো। ঈদের দিন সকালে পরিবারের সদস্যদের নিয়ে এই সেমাই খাবো।
মধ্যকুল প্রতিবন্ধী উন্নয়ন সংস্থার সভাপতি ইউপি সদস্য আব্দুর রহিম বলেন, তার প্রতিবন্ধী সংগঠন থেকে ২০ জন প্রতিবন্ধীকে বসুন্ধরা শুভসংঘের মাধ্যমে ঈদ সামগ্রী দিয়েছে । এসব প্রতিবন্ধীরা খুবই অসহায়।
খাদ্যসামগ্রী বিতরণ শেষে বসুন্ধরা শুভসংঘের কেশবপুর উপজেলা শাখার সভাপতি এএফএম শফি বলেন, বসুন্ধরা শুভসংঘের সহযোগিতায় কেশবপুর শাখার উদ্যোগে গরীব এবং অসহায় মানুষের পাশে থেকে এ ধরনের মানবিক কর্মকাণ্ড অব্যাহত থাকবে। তিনি বসুন্ধরা শুভসংঘের কর্তৃপক্ষের জন্য সকলের কাছে দোয়ার আহ্বান জানান।

দর্শনীয় স্থান ঘুরে লালমাইয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের বন্ধুদের ঈদ উদযাপন
সদর দক্ষিণ-লালমাই (কুমিল্লা) প্রতিনিধি

দর্শনীয় স্থান পরিদর্শন করে ঈদ আনন্দ উদযাপন করেছেন বসুন্ধরা শুভসংঘের কুমিল্লার লালমাই উপজেলা শাখার বন্ধুরা। গতকাল মঙ্গলবার (১ এপ্রিল) বিকেলে তারা বাংলাদেশ বেতারের কুমিল্লা কেন্দ্রসহ উপজেলার ১১টি দর্শনীয় স্থান ঘুরে দেখেন এবং দর্শনীয় স্থানগুলোর ইতিহাস জানতে সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলেন।
দর্শনীয় স্থানগুলো হলো- বাংলাদেশ বেতারের কুমিল্লা কেন্দ্র, ডাকাতিয়া নদী, লালমাই রেলওয়ে স্টেশন, হাড়াতলী স্মৃতিস্তম্ভ (৭১’র বীর শহীদদের গণকবর), শতবর্ষী বাগমারা উচ্চ বিদ্যালয়, প্লাটিনাম বয়সী হরিশ্চর ইউনিয়ন হাই স্কুল অ্যান্ড কলেজ, লালমাইয়ে নারী শিক্ষার্থীদের সবচেয়ে বড় বিদ্যাপীঠ আল ইসরা মাদরাসা, উপজেলা মডেল মসজিদ, উপজেলা কমপ্লেক্স, আগমন ফুড পার্ক ও আলীশহর রেলওয়ে স্টেশন।

বসুন্ধরা শুভসংঘের বন্ধুরা।
দৈনিক কালের কণ্ঠের কুমিল্লা সদর দক্ষিণ-লালমাই প্রতিনিধি ও লালমাই রিপোটার্স ইউনিটির সভাপতি জহিরুল ইসলামের নেতৃত্বে আনন্দ পরিদর্শনে অংশগ্রহণ করেন বসুন্ধরা শুভসংঘের লালমাই শাখার উপদেষ্টা ডা. শামীম ইকবাল মজুমদার, লালমাই রিপোর্টাস ইউনিটির সাধারণ সম্পাদক ও পিকেনিউজ২৪-এর সম্পাদক প্রদীপ মজুমদার, দৈনিক তৃতীয় মাত্রার প্রতিনিধি আবদুল মতিন, বসুন্ধরা শুভসংঘের লালমাই শাখার সভাপতি মফিজুল ইসলাম মুন্না, সহসভাপতি মাওলানা মাছুম বিল্লাহ মুহাজির, নাফিউ জামান, সাধারণ সম্পাদক কাজী ইয়াকুব আলী নিমেল, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক রিয়াজ উদ্দিন, এমদাদুল হক রিফাত, সাংগঠনিক সম্পাদক মারুপ সিরাজী, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক আরিফুল ইসলাম শ্রাবন, ইভেন্ট সম্পাদক ইয়ামিন, অর্থ সম্পাদক সৈকত, সদস্য ঋতেষ মজুমদার ও কোরআন হিফজ শিক্ষার্থী মিছবাহুল ইসলাম প্রমুখ।
পরে বসুন্ধরা শুভসংঘের সদস্যরা লালমাই উপজেলার কৃতি সন্তান এনাম মেডিক্যাল কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর ডা. মোতাহের হোসেন জুয়েল, কুমিল্লা মেডিক্যাল কলেজের সহযোগি অধ্যাপক ডা. সালেহ আহমেদ, বিসিএস শিক্ষা ক্যাডারের কর্মকর্তা মোহাম্মদ শহিদুল ইসলাম, শিক্ষানুরাগী মো. কামাল হোসেন, ট্যুরিজম ব্যবসায়ী মাহবুব হোসাইস সুমন, যুগ্ম জেলা জজ দিদার হোসাইন, অ্যাডভোকেট কামরুন নাহার লিজা, মেডিসিন বিশেষজ্ঞ ডা. আহসান উল্যাহ, মনোহরগঞ্জ উপজেলা হাসপাতালের মেডিক্যাল অফিসার ডা. নুর মোহাম্মদ শাহীনের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন।