আজহারির বই পড়ে যা বললেন সারজিস

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
আজহারির বই পড়ে যা বললেন সারজিস
সংগৃহীত ছবি

আলোচিত জনপ্রিয় ইসলামী আলোচক ড. মিজানুর রহমান আজহারির লেখা ‘এক নজরে কুরআন’ বইটির মোড়ক উন্মোচন হয়েছে। বুধবার রাজধানীর একটি হোটেলে আনুষ্ঠানিকভাবে বইটির মোড়ক উন্মোচন করা হয়।

মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন জাতীয় নাগরিক কমিটির মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম। বুধবার রাতে বইটি নিয়ে নিজের মতামত জানিয়েছেন সারজিস।

আরো পড়ুন
বিদেশি সংবাদমাধ্যমে হাসিনার মানবাধিকার লঙ্ঘনের খবর

বিদেশি সংবাদমাধ্যমে হাসিনার মানবাধিকার লঙ্ঘনের খবর

 

নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক আইডিতে দেওয়া এক পোস্টে সারজিস বলেন, মিজানুর রহমান আজহারি কর্তৃক লিখিত নতুন বই ‘এক নজরে কুরআন’ ১ ঘন্টা পড়ার পর মনে হয়েছে ঠিক যেন তরুণ প্রজন্মের প্রত্যাশাকে সামনে রেখে বইটি লেখা হয়েছে। সহজবোধ্য, সহজে পাঠ্য, গল্পের ছলে মাইন্ডে ম্যাপিং হয়ে যায়!

তিনি বলেন, ‘আমার মনে হয়েছে প্রতিটি ঘরে এই বইয়ের ১কপি থাকা আবশ্যক। সবার অন্তত একবার বইটির শুরু থেকে শেষ পড়া উচিত। বিশেষত যারা শিক্ষার্থী, তরুণ প্রজন্মের প্রতিনিধি।

অবশ্যই পবিত্র কুরআনে রয়েছে সকল সমস্যার সমাধান।’

প্রাসঙ্গিক
মন্তব্য

সম্পর্কিত খবর

এপিসোড লিখতে লিখতে কাঁদলেন পিনাকী

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
এপিসোড লিখতে লিখতে কাঁদলেন পিনাকী
সংগৃহীত ছবি

ফিলিস্তিনের গাজায় বর্বর ইসরাইলের হামলার ঘটনায় লিখতে বসে কেঁদেছেন জনপ্রিয় অনলাইন অ্যাক্টিভিস্ট ও লেখক পিনাকী ভট্টাচার্য।

বুধবার বিকেলে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে দেওয়া এক পোস্টে পিনাকী বলেন, ‘আমি আজকের এপিসোড লিখতে লিখতে কেঁদেছি। রেকর্ড করতে করতে কেঁদেছি। আমি ফিলিস্তিনের অবস্থা নিয়ে বাংলাদেশের নিষ্পৃহতা দেখে বিহ্বল হয়েছি।

বাংলাদেশের রাজপথে তো কোটি কোটি জনতার নেমে আসা উচিত ছিল আজ।’

আরো পড়ুন
জিএম কাদেরের ইফতার মাহফিলে হট্টগোল-মারধর

জি এম কাদেরের ইফতার মাহফিলে হট্টগোল-মারধর

 

তিনি বলেন, ‘জেনে রাখুন, একদিন ঠিক ফিলিস্তিন মুক্ত হবে। জলেম কখনো বিজয়ী হয় না। একদিন সুর্যের স্বপ্নের শান্তির ভোর আসবে।

একদিন পৃথিবীর মাটি-আকাশ-বাতাস মধুময় হবে। সেই দিনের অনাগত প্রজন্ম আমাদের অক্ষমতাকে; আমাদের কাপুরুষতাকে; আমাদের স্বার্থপরতাকে ক্ষমা করো। হে মহান সৃষ্টিকর্তা তুমি আমাদের ক্ষমা করো; তুমি বৃথাই আমাদের শক্তি দিয়েছিলে। এই দীনতা এই অক্ষমতার দায় আমরা নিলাম।

পিনাকী বলেন, ‘ফ্রি ফ্রি ফ্রি প্যালেস্টাইন, নো মোর মার্ডার; নো মোর লাইজ। ইনকিলাব জিন্দাবাদ।’

প্রাসঙ্গিক
মন্তব্য

ভারত ইসরায়েলের ‘সাউথ এশিয়ান ভার্সন’: সাদিক কায়েম

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
ভারত ইসরায়েলের ‘সাউথ এশিয়ান ভার্সন’: সাদিক কায়েম
সংগৃহীত ছবি

ভারতকে ইসরায়েলের ‘সাউথ এশিয়ান ভার্সন’ বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্র শিবিরের কেন্দ্রীয় প্রকাশনা সম্পাদক সাদিক কায়েম।

বুধবার বিকেলে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক আইডিতে দেওয়া এক পোস্টে এ মন্তব্য করেন তিনি।

আরো পড়ুন
দুর্গাপুরে বেল গাছে ঝুলছিল যুবকের মরদেহ

দুর্গাপুরে বেল গাছে ঝুলছিল যুবকের মরদেহ

 

সাদিক কায়েম বলেন, মুসলমানদের দমন-পীড়ন করতে ভারতের হিন্দুত্ববাদী শক্তি এবং রাষ্ট্রীয় বাহিনীর যোগসাজশ স্পষ্ট। রাষ্ট্রীয় মদদে মুসলমানদের বাড়িঘর, মসজিদ, ধর্মীয় ও মানবাধিকারের উপর এমন সর্বগ্রাসী আক্রমণ প্রমাণ করে, ভারত মধ্যপ্রাচ্যের ক্যান্সার ইসরায়েলেরই ‘সাউথ এশিয়ান ভার্সন।

তিনি বলেন, সমগ্র উম্মতের ক্ষুদ্র অংশ হিসেবে, মুসলমানদের উপর চলমান জুলুমের বিরুদ্ধে আওয়াজ তোলা, জালিম ও জুলুমের বিনাশে সব রকম সক্ষমতা অর্জনের চেষ্টা করা আমাদের জন্য আবশ্যক।

প্রাসঙ্গিক
মন্তব্য

গাজা ইস্যু নিয়ে আহমাদুল্লাহ-আজহারির ফেসবুক পোস্ট

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
গাজা ইস্যু নিয়ে আহমাদুল্লাহ-আজহারির ফেসবুক পোস্ট
সংগৃহীত ছবি

গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলি সামরিক বাহিনীর ‘ব্যাপক হামলা’য় চার শতাধিক ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে। হামাস নিয়ন্ত্রিত স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় মঙ্গলবার এ পরিসংখ্যান জানিয়েছে।

ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ) জানিয়েছে, তারা হামাসের ‘সন্ত্রাসী লক্ষ্যবস্তুতে’ আক্রমণ চালাচ্ছে। হামলা অব্যাহত রয়েছে এবং আইডিএফ নতুন করে আরো অনেক এলাকা খালি করার নির্দেশ দিয়েছে।

আরো পড়ুন
৩০০ ভিজিএফ কার্ড দাবির অভিযোগে সমন্বয়ক বহিষ্কার

৩০০ ভিজিএফ কার্ড দাবির অভিযোগে সমন্বয়ক বহিষ্কার

 

চলমান গাজা ইস্যু নিয়ে নিজেদের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে পোস্ট দিয়েছেন শায়খ আহমাদুল্লাহ ও মিজানুর রহমান আজহারি।

আহমাদুল্লাহ পোস্টে লিখেছেন, ‘গাজা ইস্যুতে মুসলিম নেতাদের নির্লজ্জ নীরবতা তাদের মুনাফেকিকেই প্রকট করে তোলে। হে আল্লাহ, আমাদের আপনি এসব জুলুমের পরিণতি দেখে যাওয়ার তাওফিক দিন।’

একই পোস্টের মন্তব্যের ঘরে তিনি লেখেন, ‘আমরা যখন রসনাবিলাসী ইফতার-সাহরি আর ঈদের কেনাকাটায় ব্যস্ত, তখন আরেক প্রান্তের মুসলিম ভাই-বোনদের ওপর সাহরির ওয়াক্তে বর্বোরচিত বোমা হামলা করল মানুষ নামের পশুগুলো।

সংবাদপত্রের ভাষ্য অনুযায়ী নিহতের সংখ্যা ৪০৪। ধ্বংসস্তূপের নিচে চাপা পড়ে মৃত্যুর জন্য তড়পাচ্ছে আরো অসংখ্য মানুষ। গাজার আজকের ভোরের মতো বিষণ্ণ ও শোকতপ্ত ভোর বোধ হয় পৃথিবীতে আর কোনো দিন আসেনি।’

আরো পড়ুন
ট্রাকে তল্লাশি চালাতে ওঠা পুলিশ সদস্যকে নিয়ে গেল ডাকাতদল, অতঃপর...

ট্রাকে তল্লাশি চালাতে ওঠা পুলিশ সদস্যকে নিয়ে গেল ডাকাতদল, অতঃপর...

 

তিনি আরো লেখেন, ‘সারি সারি পড়ে থাকা ক্ষত-বিক্ষত শিশুদের লাশে ভোরের বাতাস ভারী।

তা দেখে পাষাণ হৃদয়ও কেঁপে কেঁপে উঠছে। অথচ যে অমানুষগুলোর হাতে এই রক্তের দায়, তারা বধির হয়ে আছে। যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে, রমাদান মাসে, রোজাদারদের ওপর এই নৃশংসতা যারা চালাল, তাদের ওপর বিশ্ব মুসলিম উম্মাহর লানত।’

এদিকে মিজানুর রহমান আজহারি এক পোস্টে লেখেন, ‘আরশের মালিক! তুমি আমাদের মাজলুম ভাই-বোনদের সহায় হও। তাদের ওপর রহম করো।

আরো পড়ুন
আসামি ছাড়িয়ে নিতে থানায় বিএনপি নেতাকর্মীর হামলা, পুলিশসহ আহত ৬

আসামি ছাড়িয়ে নিতে থানায় বিএনপি নেতাকর্মীর হামলা, পুলিশসহ আহত ৬

 
মন্তব্য

বহিষ্কৃতদের তালিকায় নেই ঢাবি ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদকের নাম

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ডেস্ক
শেয়ার
বহিষ্কৃতদের তালিকায় নেই ঢাবি ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদকের নাম
সংগৃহীত ছবি

জুলাই-আগস্ট গণ-অভ্যুত্থানের সময় আন্দোলনকারী ছাত্র-জনতার ওপর হামলায় জড়িত থাকার অভিযোগে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১২৮ জন শিক্ষার্থীকে সাময়িক বহিষ্কার করেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। বহিষ্কৃত ছাত্রদের তালিকায় নিষিদ্ধ ছাত্র সংগঠন ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সভাপতি সাদ্দাম হোসেন ও সাধারণ সম্পাদক ওয়ালি আসিফ ইনানসহ ১২৮ জনের নামের তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে। তবে নাম নেই ঢাবির সাধারণ সম্পাদক তানভীর হাসান সৈকতের।

এ ছাড়া ছাত্রদের ওপর হামলায় জড়িত অনেকের নাম তালিকায় না থাকায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির অনেকেই।

বিষয়টি নিয়ে আজ মঙ্গলবার (১৮ মার্চ) নিজের ফেসবুকে পোস্ট করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির যুগ্ম সদস্যসচিব রিফাত রশিদ।

তিনি ফেসবুক পোস্টে লিখেছেন, ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বহিষ্কার করা ১২৮ জনের লিস্ট কারা তৈরি করছে, এটা আমরা জানতে চাই। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সবচেয়ে বড় সন্ত্রাসী তানভীর হাসান সৈকতের নাম আসেনি তালিকায়। এ ছাড়া আবু ইউনুসের মতো সন্ত্রাসীদের নামও আসেনি।

চোখের সামনে জসিমউদদীন হলের মাঠে ফেলে আমাকে আর Hamza Mahbub ভাইকে পিটিয়ে মাথা ফাটানো মেহেদী হাসান শান্তর নামও নেই। আমার বোনেদের যারা ভিসি চত্বরে পেটাল তাদের নাম আসেনি। প্রলয় গ্যাংয়ের একাধিক সন্ত্রাসীর নাম আসেনি তালিকায়।’

তিনি আরো লিখেছেন, সায়েন্সের তিন হল থেকে সম্ভবত একজনের নাম এসেছে বহিষ্কারের তালিকায়।

ডিপার্টমেন্টগুলো থেকে যে এত শিক্ষার্থীদের বয়কট করা হয়েছে, সেই তালিকা ধরেও বহিষ্কার করতে পারত। সবচেয়ে মজার ব্যাপার হলো, একটা সিঙ্গেল নারীকেও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বহিষ্কার করেনি। অথচ নির্যাতনের মাত্রা হিসাব করলে এরা পুরুষ ছাত্রলীগের থেকেও ভয়ংকর ছিল। নারী ছাত্রলীগার সন্ত্রাসীদের কারা শেল্টার দিচ্ছে? 

এই বহিষ্কারের তালিকা বানানোর সিন্ডিকেটের সঙ্গে কারা কারা আছে এটা জানতে চাই আমরা। কাদের শেল্টার দিচ্ছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসন? আপাতদৃষ্টিতে মনে হচ্ছে তানভীর হাসান সৈকত নিজে বসে এই লিস্ট বানিয়েছে।

অবিলম্বে এই তালিকায় সব হামলাকারীকে অন্তর্ভুক্ত করে বহিষ্কার না করা হলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে এর ফল ভুগতে হবে।

মন্তব্য

সর্বশেষ সংবাদ